Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
July 25, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, JULY 25, 2025
‘আ. লীগের কো-অর্ডিনেটেড ক্যাম্পেইন’ — ভবেশ রায়ের মৃত্যু নিয়ে ফ্যাক্টচেকার কদরুদ্দিন

বাংলাদেশ

টিবিএস রিপোর্ট
21 April, 2025, 09:05 pm
Last modified: 21 April, 2025, 09:14 pm

Related News

  • আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে দেশে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের মৃত্যু
  • শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আ.লীগ নেতা হিরা কারাগারে
  • মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় দগ্ধ ১৫ বছর বয়সী আরেক কিশোরের মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
  • দেশে সবার ঠাঁই হলেও আ.লীগের হবে না: হাসনাত আব্দুল্লাহ
  • সিএমএইচে মিলল তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী রাইসার মরদেহ

‘আ. লীগের কো-অর্ডিনেটেড ক্যাম্পেইন’ — ভবেশ রায়ের মৃত্যু নিয়ে ফ্যাক্টচেকার কদরুদ্দিন

শিশির জানান, এই ৭টি রিপোর্ট করেছেন মাত্র ৩ জন ব্যক্তি। ৭টি রিপোর্ট আকারে কিছুটা ছোটবড় হলেও— লেখার প্যাটার্ন একই, কিছুক্ষেত্রে টেক্সটও হুবহু একই। 
টিবিএস রিপোর্ট
21 April, 2025, 09:05 pm
Last modified: 21 April, 2025, 09:14 pm

হত্যাকাণ্ড বলে প্রতিবেদনকারী স্থানীয় সাংবাদিকদের রাজনৈতিক পরিচয় তুলে ধরে এসব ছবি প্রকাশ করেন কদরুদ্দিন শিশির। ছবি: কদরুদ্দিন শিশিরের ফেসবুকের পোস্ট থেকে

দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় পূজা উদযাপন পরিষদের একজন নেতা ভবেশ চন্দ্র রায়ের (৫৫) মৃত্যুর ঘটনায় তার বিশ্লেষণ তুলে ধরেছেন আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপি বাংলাদেশের সাবেক ফ্যাক্ট-চেকবিষয়ক সম্পাদক কদরুদ্দিন শিশির।

আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) রাতে অনলাইনে সামাজিক মাধ্যমে করা এক পোস্টে এ বিশ্লেষণ তুলে ধরেন তিনি।

"ভবেশ রায়ের মৃত্যু নিয়ে অতিরঞ্জন কি আওয়ামী লীগের কো-অর্ডিনেটেড ক্যাম্পেইন ছিল?" – ছিল ওই পোস্টের শিরোনাম।

সেখানে কদরুদ্দিন শিশির লিখেছেন, দিনাজপুরের ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যুর ঘটনায় এখনও উপসংহারে আসার মতো কোনো এভিডেন্স পাওয়া যায়নি।

(এক্ষেত্রে) সম্ভাব্য তিনটা সিনারিও হতে পারে:

১. হত্যার উদ্দেশ্যে তাকে ছলনা করে (জোরপূর্বক উঠিয়ে নেয়া বা অপহরণ নয় তা স্বাক্ষ্য প্রমাণ থেকে নিশ্চিত) তাকে বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং পরিকল্পনামতো হত্যা করা হয়েছে।

২. (দাদনের/ঋণের টাকার সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হওয়ায়) তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে (তার সম্মতিতেই) জিজ্ঞাসাবাদ ও কম/বেশি শারিরীক নির্যাতন করা হয়, যা হত্যার উদ্দেশ্যে ছিল না- কিন্তু সেই নির্যাতন/আঘাতের ফলেই ভবেশ মারা যান।

৩. কোনো শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি। বয়স্ক ব্যক্তি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন।

তিনি আরও লিখেছেন, ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু প্রশ্ন আছে যা ২ এবং ৩ নং সিনারিও উভয়টির যেকোনো একটির সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে। কিন্তু কিছুই নিশ্চিত হওয়া যায় না।

"যেমন- যদিও পুলিশ বলেছে তারা সুরতহালে বা ময়নাতদন্তে মরদেহে কোনও আঘাত পায়নি। কিন্তু, নিহতের পরিবারের লোকজন বলেছেন, তারা মরদেহের ঘাড়ের কাছে একটি আঘাতের চিহ্ন দেখেছেন। যদিও আমি চেষ্টা করেও— উনাদের কারো কাছ থেকে সেই আঘাতের চিহ্নের ছবি পাইনি। এই কথিত আঘাতের চিহ্নের নানান ব্যাখ্যা হতে পারে। এটি নির্যাতনের কারণে হতে পারে, আগে থেকে থাকতে পারে, অসুস্থ হয়ে মাটি পড়ে গিয়ে কিছুর আঘাত লেগে থাকতে পারে, মারা যাওয়ার সময়টাতে বা পরে ভ্যান ইত্যাদিতে করে অযত্নে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময়— অসাবধানতাবশত লাগা কোন আঘাত হতে পারে। এভাবে আরও অনেক সম্ভবনা থাকে এই আঘাত ঘিরে।"

শিশির বলেন,  "এই যে আঘাত নিয়ে এই ধোঁয়াশা তা থেকেই বুঝা যায় যে, আঘাতটা এমন নয় যেটি দেখে ডিটারমাইন করা যাবে এর ফলেই মৃত্যু হয়েছে। স্পষ্টতই মৃত্যুর কারণ বলে মনে হতে পারে- এমন কোন আঘাত না থাকা এটাও ইন্ডিকেট করে যে, এই ঘটনা পরিকল্পিত হত্যা হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কাউকে হত্যা করার পরিকল্পনা থাকলে এত গৌণ একটি মাত্র আঘাত করে বসে থাকবে না খুনিরা। বিষাক্ত কোন কিছু খাইয়ে হত্যারও কোন প্রমাণ মেলেনি। ভিসেরা রিপোর্ট পেলে এই বিষয়টি হয়তো আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

তাঁর মতে, ঘটনার পূর্বসূত্র হিসেবে নিহত ব্যক্তি এবং যারা তার বাড়ি থেকে তাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে গেছেন— তাদের মধ্যে যেহেতু ঋণ-কেন্দ্রিক দ্বন্দ্ব রয়েছে, ফলে এটা আশঙ্কা করাই যায় যে, মোটরসাইকেলওয়ালারা তাকে এসব বিরোধ সংক্রান্ত ইস্যুর জন্য নিয়ে যেতে পারে, এবং এর চূড়ান্ত ফল হিসেবে শারীরিক নির্যাতনও হয়ে থাকতে পারে।

আবার এ ঘটনায় পরিবারের সদস্যদের একাধিক রকমের বক্তব্য মিডিয়াতে এসেছে। কখনো তারা বলেছেন, তারা এটিকে হত্যা মনে করছেন না। আবার কোথাও বলেছেন হত্যা মনে করছেন কারণ তারা একটি আঘাত দেখেছেন, এবং তাদেরকে নাকি কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, তারা দেখেছেন ভবেশকে নির্মমভাবে মারা হচ্ছে। (তারা প্রকৃত ঘটনার বিষয়ে নিশ্চিত না হওয়ায় তিন দিন পর পর্যন্ত এখনও মামলা করেননি।)

শিশির তাঁর পোস্টে জানান, কিন্তু আমি অন্তত ৫ জন স্থানীয় সাংবাদিকের সাথে কথা বলেছি এবং উল্লেখযোগ্য সব মিডিয়ার এ সংক্রান্ত রিপোর্টগুলো দেখেছি। কোথাও কোন প্রত্যক্ষদর্শীর নাম পরিচয় কেউ দিতে পারছে না। নিহতের পরিবারও না। বরং এমন প্রত্যক্ষদর্শী মিডিয়াতে কথা বলেছেন যারা  বলেছেন যে, মারা যাওয়ার আগে মোটরসাইকেলওয়ালারা এবং ভবেশ একসাথে তার দোকানে চা খেয়েছেন। এমনকি উভয়পক্ষের মধ্যে কোন বাকবিতণ্ডা–ঝগড়াঝাটি বা অস্বাভাবিক কিছু দেখেছে এমন কোন প্রত্যক্ষদর্শীও এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

"ভবেশের মৃত্যুর পর রতন/আতিকদেরকে ঘরবাড়িতে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এই বিষয়টি সন্দেহের উদ্রেক করে। তবে এটি তাদের পরিকল্পিত হত্যা, বা অপরিকল্পিত হত্যা বা নির্যাতনে জড়িত থাকা কিছুই প্রমাণ করে না। বরং নানান বর্ণনায় দেখা যাচ্ছে, তারা ভবেশকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বা পাঠানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে। ভবেশের ছেলের বর্ণনা থেকেই তা পাওয়া যায়। এগেইন, এটাও কোনো ডিটারমাইনিং ফ্যাক্টর নয়। আগে থেকে যেহেতু তাদের কিছুটা বিরোধ ছিল— ফলে তাকে মারধর করে অনাকাঙ্খিতভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে দেখে – হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাড়নাবোধ করে থাকতে পারেন তারা।

তো, এই যখন অবস্থা। কোনোভাবেই ঘটনাটি হত্যা নাকি স্বাভাবিক মৃত্যু তা নির্ধারণ করা ঘটনার ৩ দিন পরও সম্ভব হচ্ছে না—- তখন ঘটনার দিনই বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে এটিকে 'হত্যাকাণ্ড' বলে নিশ্চিত শিরোনামে প্রকাশ করা হয়। অন্যদিকে বাকি আরও অনেকগুলো সংবাদমাধ্যমে ঘটনাটিকে 'অস্বাভাবিক বা রহস্যজনক মৃত্যু' হিসেবে তুলে ধরা হয়।"

এএফপির সাবেক এই ফ্যাক্টচেকার উল্লেখ করেন, যেকয়টি সংবাদমাধ্যমে ঘটনাটিকে নিশ্চিতভাবে হত্যাকাণ্ড বলে প্রথম দিনই রিপোর্ট করা হয়— সেই সংবাদমাধ্যমগুলো (আমি গুগলে কীওয়ার্ড সার্চ করে ২০ এপ্রিল যা পেয়েছি। কেউ রিপোর্ট করে পরে সরিয়ে ফেললে— সেগুলো আমার সার্চে আসেনি হয়তো) হলো—

১. ডেইলি স্টার: শিরোনাম "Hindu community leader 'beaten to death after abduction' in Dinajpur"
২. কালবেলা: শিরোনাম "বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা"
৩. আমাদের সময়: শিরোনাম "বিরলে বাড়ী থেকে অপহরণ করে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা"
৪. ইনকিলাব: শিরোনাম "বিরলে বাড়ী থেকে অপহরণ করে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা"
৫. আজকের রিপোর্ট: শিরোনাম "বিরলে বাড়ী থেকে অপহরণ করে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে দূর্বৃত্তরা"
৬. আজকের পত্রিকা: শিরোনাম "দিনাজপুরে হিন্দু ব্যক্তিকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে পিটিয়ে হত্যা"
৭. মোহনা টিভি: শিরোনাম "দিনাজপুরে স্বামীকে পি'টি'য়ে হ'ত্যা'র বর্ণনা দিলেন স্ত্রী"

শিশির জানান, এই ৭টি রিপোর্ট করেছেন মাত্র ৩ জন ব্যক্তি। ৭টি রিপোর্ট আকারে কিছুটা ছোটবড় হলেও— লেখার প্যাটার্ন একই, কিছুক্ষেত্রে টেক্সটও হুবহু একই। 

"এর মধ্যে ডেইলি স্টার এর দিনাজপুর প্রতিনিধি কংকন কর্মকার একটি রিপোর্ট করেছেন তার পত্রিকায়, যেটি ইতোমধ্যে ডেইলি স্টার সরিয়ে নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছে এবং জানিয়েছে, তারা নতুন করে রিপোর্টটি মূল্যায়ন করে বুঝতে পেরেছে যথাযথভাবে তথ্যপ্রমাণ ও সূত্রগুলো যাচাই না করেই– সেটি প্রকাশ করা হয়েছিল।

২ নং থেকে ৫ নং- মোট ৪টি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলো মূলত একই ব্যক্তির করা। তিনি হলেন, এই সবকটি সংবাদমাধ্যমের বিরল উপজেলা প্রতিনিধি এবং একইসাথে আওয়ামী লীগ নেতা এম এ কুদ্দুস বা মোহাম্মদ আব্দুল কুদ্দুস।"

আমাদের সময় এবং আজকের রিপোর্ট নামক ওয়েবসাইটে ভবেশ চন্দ্রের মৃত্যু সংক্রান্ত দুটি প্রতিবেদনে এম এ কুদ্দুসের নাম দেয়াই আছে বাইলাইনে। আর তিনিই যে কালবেলা ও ইনকিলাবের বর্তমান বিরল উপজেলা প্রতিনিধি তা পত্রিকাগুলোর ঢাকা কার্যালয় সূত্রে নিশ্চিত হয়েছি আমি। এবং এই দুই ওয়েবসাইটেও তার বাইলাইনে বিরল উপজেলা সংক্রান্ত একাধিক সাম্প্রতিক প্রতিবেদন রয়েছে বলে জানান এই ফ্যাক্টচেকার। 

"এম এ কুদ্দুস ২০১৯ সালে বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সদস্য ছিলেন, এবং একই বছর তিনি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। সংবাদমাধ্যমে এসবের খবর ও ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ৫ আগস্টের পর তিনি অনেকটা আত্মগোপনে আছেন বলে তার এলাকার একটি সূত্র দাবি করেছে।

৬ ও ৭ নং রিপোর্ট দুটি (আজকের পত্রিকা ও মোহনা টিভি) করেছেন সুবল চন্দ্র রায়, যিনি এই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরল উপজেলা প্রতিনিধি এবং তিনিও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। তিনিও ২০২২ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হওয়ার জন্য প্রচারণা চালিয়েছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত পেয়েছিলেন কিনা জানা যায়নি।"

"আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার উপজেলা সাধারণ সম্পাদক সুবল চন্দ্র রায় পলাতক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সুবল তার ফেসবুক প্রোফাইলে নিয়মিত খালিদের জনসংযোগের কাজ করতেন এবং একাধিক সময়ে খালিদের সাথে তার ছবি দিয়ে রাজনৈতিক পোস্টার বানিয়ে খালিদকে তার 'অভিভাবক' আখ্যা দিয়ে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে ক্যাম্পেইন করতেন।

এই সুবল চন্দ্র আবার একই সাথে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক। বিবিসি বাংলা এবং আরও কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের খবরে তাকে এই পরিচয়ে উপস্থাপন করে ভবেশের ঘটনায় ইন্টারভিউ করা হয়েছে। আবার তিনি সাংবাদিক পরিচয়ে দুটি সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন করেছেন যেখানে, 'হত্যাকাণ্ড' বলে প্রমাণ হওয়ার আগেই ঘটনাটিকে হত্যাকাণ্ড বলে 'নিশ্চিত' হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।"

কদরুদ্দিন শিশির জানান, ডেইলি স্টারের দিনাজপুর প্রতিনিধি কংকন কর্মকারের আওয়ামী রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ তার ফেসবুকে পাওয়া যায়নি। তবে দুই আওয়ামী লীগ নেতা এম এ কুদ্দুস এবং সুবল চন্দ্র রায়ের অতিরঞ্জিত রিপোর্টের সাথে— তার রিপোর্ট পুরোপুরি মিলে যাওয়ার মাধ্যমে তাদের পারস্পরিক কো-অর্ডিনেশনের বিষয়টি স্পষ্ট।

"এর সাথে ভারতের মিডিয়াতে রিপোর্টটি ডেইলি স্টারের বরাতে দ্রুত পিক করা এবং তারপর দ্রুত ভারত সরকারের অত্যন্ত কঠোর ভাষায় দেয়া বিবৃতি-- এই বিষয়গুলো আমলে নিলে এই 'কো-অর্ডিনেশন' আরও 'উচ্চতায়' উঠে বলে প্রতীয়মান হয়।" 

Related Topics

টপ নিউজ

ফ্যাক্টচেকার / ভবেশ রায় / মৃত্যু / আওয়ামী লীগ / পরিকল্পিত ক্যাম্পেইন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
  • ‘বাংলাদেশে গণহত্যা’ নিয়ে দিল্লিতে অস্তিত্বহীন সংগঠনের ব্যানারে আ.লীগ নেতাদের সংবাদ সম্মেলন শেষ মুহূর্তে স্থগিত
  • নিলামে আরও চড়া দামে ১০ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
  • ৪৯ আরোহী নিয়ে রুশ বিমান বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের আশঙ্কা
  • নারী কর্মীদের ‘মার্জিত’ পোশাক পরার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের, ছোট হাতা ও লেগিংস বাদ দিতে বলল
  • মায়ের হাতের শেষ টিফিন মুখে তুলতে পারেনি নুসরাত

Related News

  • আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে দেশে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের মৃত্যু
  • শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আ.লীগ নেতা হিরা কারাগারে
  • মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় দগ্ধ ১৫ বছর বয়সী আরেক কিশোরের মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
  • দেশে সবার ঠাঁই হলেও আ.লীগের হবে না: হাসনাত আব্দুল্লাহ
  • সিএমএইচে মিলল তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী রাইসার মরদেহ

Most Read

1
বাংলাদেশ

সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

2
বাংলাদেশ

‘বাংলাদেশে গণহত্যা’ নিয়ে দিল্লিতে অস্তিত্বহীন সংগঠনের ব্যানারে আ.লীগ নেতাদের সংবাদ সম্মেলন শেষ মুহূর্তে স্থগিত

3
অর্থনীতি

নিলামে আরও চড়া দামে ১০ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

4
আন্তর্জাতিক

৪৯ আরোহী নিয়ে রুশ বিমান বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের আশঙ্কা

5
বাংলাদেশ

নারী কর্মীদের ‘মার্জিত’ পোশাক পরার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের, ছোট হাতা ও লেগিংস বাদ দিতে বলল

6
বাংলাদেশ

মায়ের হাতের শেষ টিফিন মুখে তুলতে পারেনি নুসরাত

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net