Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
May 19, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, MAY 19, 2025
জলবায়ু পরিবর্তনের বর্তমান গতি মানবজাতির অস্তিত্বকে বিলীন করবে: জাতিসংঘের যুগান্তকারী রিপোর্ট

আন্তর্জাতিক

টিবিএস ডেস্ক 
09 August, 2021, 10:55 pm
Last modified: 09 August, 2021, 11:36 pm

Related News

  • জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিবেদনকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে হাইকোর্টের রুল
  • বিছারা ‘দখল করে নিচ্ছে’ ব্রাজিলের শহরগুলো, হুল ফোটানো বেড়েছে ২৫০% পর্যন্ত
  • ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক সংঘাতের ঝুঁকি বিশ্ব বহন করতে পারবে না: জাতিসংঘ
  • চট্টগ্রামে প্লাস্টিক বর্জ্যের ৭৩ শতাংশ রিসাইক্লিং হচ্ছে: কর্মশালায় বক্তারা 
  • কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে আলোচনায় বসার আহ্বান নিরাপত্তা পরিষদের: ইসলামাবাদ

জলবায়ু পরিবর্তনের বর্তমান গতি মানবজাতির অস্তিত্বকে বিলীন করবে: জাতিসংঘের যুগান্তকারী রিপোর্ট

আইপিসিসি’র এবারের জলবায়ু পর্যালোচনা প্রতিবেদনটি অনেক স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবেদনটির উপসংহারে বলা হয়, মানুষের দ্বারা যে জলবায়ু পরিবর্তন সৃষ্টি হয়েছে তা নিয়ে আর প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। একারণে পৃথিবীর আবহাওয়া চক্র ও পরিবেশে সর্বব্যাপী এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপরিবর্তনীয় পরিবর্তন এসেছে।
টিবিএস ডেস্ক 
09 August, 2021, 10:55 pm
Last modified: 09 August, 2021, 11:36 pm
কৃষিকাজ ও পশুচারণের জমি বাড়াতে প্রতিবছর ব্রাজিলে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় আমাজন বনের বিশাল অংশ। ছবি: সিএনএন

দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্প স্থাপন, শক্তি চাহিদা মেটাতে জীবাশ্ম জ্বালানির যথেচ্ছ ব্যবহার, বন উজাড়, ভূমির অপরিণামদর্শী ব্যবহার এবং মাটি, পানি ও বায়ু দূষণের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর ওপর সীমাহীন অত্যাচার করেছে মানবজাতি। কিন্তু, নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং সেকারণে জলবায়ু পরিবর্তনের চক্র। সুদূর ভবিষ্যৎ নয়, মানবজাতির অস্তিত্ব ও সমৃদ্ধিকে বর্তমান যুগেই হুমকির মুখে ফেলেছে এসব নাটকীয় পরিবর্তন।  

তাপপ্রবাহের কারণে বিগত এক দশক ধরে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে দাবানলের প্রচণ্ডতা। সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে চলায় ঘন ঘন সামুদ্রিক ঝড় আছড়ে পড়ছে উপকূলীয় অঞ্চলে। শুষ্ক অঞ্চলগুলো মরুপ্রবণ হয়ে উঠছে, আর খরা হানা দিচ্ছে ইতঃপূর্বে সবুজের সমারোহ ছিল এমন অঞ্চলেও।

আকস্মিক বন্যায় হচ্ছে বিপুল প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি। সব মিলিয়ে এর প্রভাব পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতির কর্মকাণ্ডে, মানুষের জীবন ও জীবিকায়। 

এমন বাস্তবতার কথাই উঠে এসেছে আজ সোমবার (৯ আগস্ট) প্রকাশিত জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত আন্তসরকার প্যানেলের (আইপিসিসি) প্রতিবেদনে।  

আইপিসিসি'র এবারের জলবায়ু পর্যালোচনা প্রতিবেদনটি অনেক স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবেদনটির উপসংহারে বলা হয়, মানুষের দ্বারা যে জলবায়ু পরিবর্তন সৃষ্টি হয়েছে তা নিয়ে আর প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। একারণে পৃথিবীর আবহাওয়া চক্র ও পরিবেশে সর্বব্যাপী এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপরিবর্তনীয় পরিবর্তন এসেছে।

এবারের প্রতিবেদনটি সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি, আবহাওয়া বিজ্ঞান ও জলবায়ুর তথ্যের ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়। 

শুধুমাত্র গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানো এবং একইসাথে বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণের মাধ্যমেই মানবজাতি জলবায়ু পরিবর্তনের সর্বনাশা চক্রকে ঠেকাতে পারবে বলেও উল্লেখ করেছেন আইপিসিসি'র বিশেষজ্ঞরা। 

তীব্র দাবদাহে চলতি বছর তুরস্কের বনভূমিতে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ দাবানল। ছবিতে স্থানীয় মেষপালকদের পশুদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে দেখা যাচ্ছে। ছবি: সিএনএন

এনিয়ে আইপিসিসি প্রতিবেদনের অন্যতম লেখক মাইকেল ই. মান বার্তাসংস্থা সিএনএন'কে বলেন, "মোদ্দা কথা, আমাদের হাতে আর বাড়তি সময় নেই। জলবায়ু পরিবর্তন এখন আর দুয়ারে কড়া নাড়ছে না বরং তা ঘরের ভেতর ঢুকে পড়েছে।"  

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোর ঘটনাবলী মানব সভ্যতাকে 'রেড সিগন্যাল' দেখাচ্ছে। যার কারণ অবশ্যই বৈশ্বিক তাপমাত্রার নাটকীয় গড় বৃদ্ধি। বিজ্ঞানীরা এর আগে কখনো এমন অবিশ্বাস্য গতিতে তাপমাত্রা বাড়তে দেখেননি। 

আইপিসিসি'র ২০১৮ সালের প্রতিবেদনে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধির পরিণতি নিয়ে হুঁশিয়ার করা হয়েছিল। এর পরিণতি কতোটা ব্যাপক হবে সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। কারণ গড় বৈশ্বিক তাপমাত্রা একটি সার্বিক চিত্র; এটি অঞ্চলভেদে তাপমাত্রার ব্যাপক হেরফের তুলে ধরে না। যেমন পৃথিবীর কিছু কিছু অঞ্চলে এরমধ্যেই তাপমাত্রা ৩/৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়েছে। 

তবে ২০১৮ সালের ওই প্রতিবেদনের পরও অনিয়ন্ত্রিত ভাবে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ হয়েছে, যার ফলে তাপমাত্রা আরও বেড়েই চলেছে।

এসব কারণে ২০৫০ সালের আগেই শিল্প-বিপ্লব পূর্ব সময়ের তুলনায় ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস বাড়তে পারে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা। যা কৃষিকাজ ও মানব স্বাস্থ্যের সহনশীলতার মাত্রাকে ছাড়িয়ে যাবে।

জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জাতিসংঘ প্যানেলটির সবচেয়ে ইতিবাচক পূর্বাভাস অনুসারে, আজ থেকেই যদি বৈশ্বিক গ্রিহাউজ গ্যাস নিঃসরণ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পায় এবং ২০৫০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামে- তারপরও গড় তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রী সেলসিয়াস হবেই। অবশ্য এরপর তা কমতে শুরু করবে। 

কিন্তু, তেমন অগ্রগতির কোনো চিহ্ন না দেখায় সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে হতাশা ব্যক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। 

ভারী বৃষ্টিপাতে চলতি বছরের জুলাইয়ে চীনে তীব্র বন্যা দেখা দেয়। হেনান প্রদেশের বাসিন্দাদের বন্যাপ্লাবিত সড়কে চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে। ছবি: সিএনবিসি

জলবায়ু পরিবর্তনের বৈরী প্রভাব নিরূপণে এবার বাস্তবিক বৈজ্ঞানিক প্রমাণের ওপর জোর দেন বিজ্ঞানীরা, এর মাধ্যমে মানুষ কীভাবে পৃথিবীর বাস্তুসংস্থানকে তছনছ করে দিচ্ছে- সেটাও তুলে ধরা হয়। গত শুক্রবার আইপিসিসি'র এ প্রতিবেদনকে অনুমোদন দেয় জাতিসংঘের ১৯৫টি সদস্য দেশ। বর্তমান পর্যালোচনার ভিত্তিতে চারটি রিপোর্ট পর্যায়ক্রমে আগামী বছর নাগাদ প্রকাশিত হবে। 

আর মাত্র তিন মাস পর, নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কোপ-২৬। বর্তমান প্রতিবেদন বৈজ্ঞানিক তথ্যের একটি উচ্চ মানের প্রামাণিক দলিল হয়ে থাকলো; যা ওই সম্মেলনে যোগ দেওয়া দেশগুলোর ওপর দূষণ কমানোর চাপ সৃষ্টি করবে। নীতি-নির্ধারকদের সঠিক কৌশল ও বাস্তব পরিস্থিতি অনুধাবনের সুযোগও করে দেবে এটি।   

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, "আজকে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মানব জাতির জন্য মহাবিপদের সংকেত। সমস্ত প্রমাণ বলছে এ বাস্তবতাকে অস্বীকার করা যায় না। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নির্গত গ্রিনহাউজ গ্যাস এবং বনভূমি উজাড়করণ আমাদের ধরণীকে গলাটিপে হত্যা করছে। শত শত কোটি মানুষকে নিয়ে গেছে আসন্ন ঝুঁকির দ্বারপ্রান্তে।" 

২০১৫ সালের প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী কিছু দেশ নিজেদের কার্বন নিঃসরণ কমানোর দৃঢ় অঙ্গীকার করলেও; তারা নিজেদের ঘোষিত সময়সীমার মধ্যে তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। এনিয়ে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও ২০৩০ সাল নাগাদ তার প্রকৃত বাস্তবায়নের মধ্যেও পার্থক্য বিশাল। 

আইপিসিসি'র সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কো ব্যারেট বলেছেন, "বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতি ডিগ্রী, প্রতি ডিগ্রীর একেকটি অংশ এবং এমনকি অর্ধেক ডিগ্রী কমানোর গুরুত্বও অপরিসীম। যা বিরূপ জলবায়ু প্রভাব কমাতে তাৎপর্যমূলক প্রভাব ফেলবে।"

তিনি আরও বলেছেন, "তাই প্রতিটি দেশ যে পরিমাণ নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্য নিচ্ছে-তার যেমন সুফল আছে, ঠিক তেমনি ব্যর্থ হলে পুরো বিশ্বকে অপরিসীম ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।" 

এব্যাপারে এডিনবরো ক্লাইমেট চেঞ্জ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডেভ রে মন্তব্য করেন, "সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উঠে আসা দিকগুলোকে বিশ্বনেতাদের মনে গেঁথে নিতে হবে। তাতে করে নভেম্বরের সম্মেলনে জরুরি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যাবে।"

  • সূত্র: সিএনএন/ সিএনবিসি 

Related Topics

টপ নিউজ

জলবায়ু পরিবর্তন / জাতিসংঘ / আইপিসিসি / বৈশ্বিক উষ্ণায়ন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
  • ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!
  • ১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য
  • স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত
  • যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এফটিএ আলোচনা শুরু, পোশাক রপ্তানিতে খুলতে পারে বড় সম্ভাবনার দ্বার
  • স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প

Related News

  • জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিবেদনকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে হাইকোর্টের রুল
  • বিছারা ‘দখল করে নিচ্ছে’ ব্রাজিলের শহরগুলো, হুল ফোটানো বেড়েছে ২৫০% পর্যন্ত
  • ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক সংঘাতের ঝুঁকি বিশ্ব বহন করতে পারবে না: জাতিসংঘ
  • চট্টগ্রামে প্লাস্টিক বর্জ্যের ৭৩ শতাংশ রিসাইক্লিং হচ্ছে: কর্মশালায় বক্তারা 
  • কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে আলোচনায় বসার আহ্বান নিরাপত্তা পরিষদের: ইসলামাবাদ

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

2
ফিচার

ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!

3
আন্তর্জাতিক

১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য

4
বাংলাদেশ

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

5
অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এফটিএ আলোচনা শুরু, পোশাক রপ্তানিতে খুলতে পারে বড় সম্ভাবনার দ্বার

6
ফিচার

স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net