Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
December 25, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, DECEMBER 25, 2025
দেশে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় হার্ট অ্যাটাকে

বাংলাদেশ

তাওছিয়া তাজমিম
14 February, 2024, 11:15 am
Last modified: 19 February, 2024, 09:53 am

Related News

  • ২০২৪ সালে সরকারি সেবা নিতে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সেবাগ্রহীতাকে ঘুষ দিতে হয়েছে: বিবিএস জরিপ
  • হার্ট অ্যাটাক চিকিৎসার সাধারণ ওষুধ কিছু নারীর মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়: গবেষণা
  • হৃদরোগ প্রতিরোধের 'কার্যকরী ওষুধ' হতে পারে কলা, যা বলছেন গবেষকরা
  • সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে
  • দিনে মাত্র সাত হাজার ধাপ হেঁটেই স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানো সম্ভব: গবেষণা

দেশে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় হার্ট অ্যাটাকে

হার্ট অ্যাটাকে গ্রামের তুলনায় শহরে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। আগে বয়স্করা হৃদরোগে আক্রান্ত হলেও এখন তরুণেরাও হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এমনকি শিশুরাও হৃদরোগে মারা যাচ্ছে।
তাওছিয়া তাজমিম
14 February, 2024, 11:15 am
Last modified: 19 February, 2024, 09:53 am
ইনফোগ্রাফিক: টিবিএস

দেশে বর্তমানে হৃদরোগে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি।

২০২১ সালের তুলনায় হার্ট অ্যাটাক থেকে মৃত্যুর সংখ্যা সামান্য কমলেও এটিকে বাংলাদেশে মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশে মোট মৃত্যুর ১৭.৪৫ শতাংশ ঘটেছে হার্ট অ্যাটাক ও হৃদরোগে।

হৃদরোগ সহ (৩.৬৭ শতাংশ) অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে মৃত্যুর হার ২১.১২ শতাংশ।

বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর হার ছিল ২২.৬ শতাংশ। মৃত্যুহার কিছুটা কমলেও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দৈনন্দিন অভ্যাস, খাদ্যাভাস, স্থূলতা, দূষণ, ধূমপান এবং শারীরিক কর্মকাণ্ডের অভাবের কারণে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে মনে করেন।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এপিডেমিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, "তামাকের ব্যবহার, ওবিসিটি বেড়ে যাওয়া, ট্রান্সফ্যাট, লবণ বেশি খাওয়া এবং বায়ুদূষণের কারণে দেশে হৃদরোগ বাড়ছে, হৃদরোগে মৃত্যু বাড়ছে।"

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজেসের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক ডা. অমল কুমার চৌধুরী দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেছেন, "আরো বেশি মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হলেও উন্নত চিকিৎসা সহ কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের জন্য বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করা এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির কারণে মৃত্যুর হার কিছুটা কমেছে।"

হৃদরোগ প্রতিরোধের গুরুত্ব তুলে ধরে ডা. অমল জানিয়েছেন, আগে বয়স্করা হৃদরোগে আক্রান্ত হলেও এখন তরুণেরাও হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এমনকি শিশুরাও হৃদরোগে মারা যাচ্ছে। তিনি নিয়মিত হার্ট চেকআপ করার ব্যাপারে জোড় দিয়েছেন কারণ হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশী।

তিনি বলেছেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগী কোন ধরনের যোগাযোগ করার আগেই মারা যায়। ২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে তীব্র ব্যথায় দুই একটি শব্দ উচ্চরণ করেই মারা যায়। আর মাত্র ২৫ শতাংশ ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে যাওয়ার সুযোগ পায়।

তিনি যোগ করেন, কারো যদি বুকে ব্যথা হয় এবং এর জন্য যদি মানসিক চাপ অনুভূত হয় অথবা কাজ করতে গেলে যদি ব্যথা বাড়ে, ঘাম হয়, বমি হয় এবং এর সাথে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তাহলে অপেক্ষা না করে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে।

৫ বছর পর কারো হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আছে কিনা তা আগেই বোঝা যায় বলে জানান ডা. অমল কুমার চৌধুরী।

তিনি বলেন, ইকো ও ইটিটি টেস্ট করলে বোঝা যায় ৫ বছরের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আছে কিনা। এই টেস্টগুলো পজিটিভ আসলে ওজন বেশী থাকলে তা কমাতে হবে, শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। তাহলে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা সম্ভব।

বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস ২০২২ অনুসারে, হার্ট অ্যাটাক দেশে ১৭.৪৫ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী ছিল। এর পরেই সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা, ব্রেন স্ট্রোক, হাঁপানি, অন্যান্য জ্বর, লিভার ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ব্লাড ক্যান্সার, কিডনি রোগ, সড়ক দুর্ঘটনা ও আত্মহত্যায়।

বিবিএস জানিয়েছে, হার্ট অ্যাটাকে গ্রামের তুলনায় শহরে বেশি মানুষ মারা যায়। শহরে মৃত্যুর হার ২৪.০৯ শতাংশ এবং গ্রামে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর হার ১৫.০৭ শতাংশ।

বৃদ্ধ বয়সে হার্টের সমস্যার কারণে ২৪.৮৪ শতাংশ মানুষ মারা যায়। এছাড়া বৃদ্ধ বয়সে মৃত্যুর অন্যান্য প্রধান কারণ হল: ফুসফুসের রোগ (১২.২৬ শতাংশ), হাঁপানি (৬.৯০ শতাংশ) এবং ব্রেন স্ট্রোক (১০.৭৬ শতাংশ)।

হার্ট অ্যাটাক এবং হৃদরোগে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার ২.৮৩ শতাংশ যেখানে গ্রামের (২.৬৮ শতাংশ) তুলনায় শহরে (৩.৫০ শতাংশ) মৃত্যুর হার বেশী।

বিবিএসের পরিসংখ্যান হৃদরোগের পাশাপাশি স্ট্রোক, কিডনি এবং লিভারের রোগ বৃদ্ধিকেও নির্দেশ করে। এটি হৃদরোগ সহ সমস্ত অসংক্রামক রোগ (এনসিডি) প্রতিরোধে সরকারের ভূমিকা বাড়ানোর বিষয়টি তুলে ধরে।

ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে মোট মৃত্যুর প্রায় ৬৭ শতাংশ ঘটে অসংক্রামক রোগের (এনসিডি) জন্য। এর মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ (৩০ শতাংশ)।

২০২৩ সালে "দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এনসিডিজ: এসডিজি লক্ষ্যের দিকে যাত্রা" শিরোনামের একটি সমীক্ষায় দেখানো হয়, ২০২১ সালে ডব্লিউএইচও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে সমস্ত মৃত্যুর প্রায় দুই-তৃতীয়াংশর জন্য দায়ী এনসিডি রোগগুলো।

এনসিডি রোগের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর হার বেশি। তারপরে ক্যান্সার, দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ এবং ডায়াবেটিস মৃত্যুর অন্যতম কারণ।

ভারতেও গত তিন বছরে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্ভবত কোভিড-১৯ মহামারির দীর্ঘস্থায়ী প্রভাবের কারণে এমনটি ঘটছে।

ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালেই দেশটিতে হার্ট অ্যাটাকের সংখ্যা ১২.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

Related Topics

টপ নিউজ

হার্ট অ্যাটাক / বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো / হৃদরোগ / জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আতাউর রহমান বিক্রমপুরী। ছবি: সংগৃহীত
    নরসিংদী থেকে গ্রেপ্তার আতাউর রহমান বিক্রমপুরী
  • আসন সমঝোতা: সমমনাদের জন্য আরও ১০ আসন ছাড়ল বিএনপি
    আসন সমঝোতা: সমমনাদের জন্য আরও ১০ আসন ছাড়ল বিএনপি
  • অলঙ্করণ: টিবিএস
    বিবিএস জরিপ: সরকারি সেবা পেতে ঘুষ দেওয়ায় শীর্ষে নোয়াখালী, সর্বনিম্ন চাঁপাইনবাবগঞ্জ
  • নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ছবি: সংগৃহীত
    রিট খারিজ: ঋণখেলাপিই থাকছেন নাগরিক ঐক্যের মান্না, অংশ নিতে পারবেন না নির্বাচনে
  • ফাইল ছবি: টিবিএস
    বাংলাদেশের পাট রপ্তানি নিষেধাজ্ঞায় সংকটে ভারতের পাটকল, পাল্টা বীজ রপ্তানি বন্ধের সুপারিশ
  • ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    অবসরের ৩ বছরের আগে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না সরকারি কর্মকর্তারা

Related News

  • ২০২৪ সালে সরকারি সেবা নিতে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সেবাগ্রহীতাকে ঘুষ দিতে হয়েছে: বিবিএস জরিপ
  • হার্ট অ্যাটাক চিকিৎসার সাধারণ ওষুধ কিছু নারীর মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়: গবেষণা
  • হৃদরোগ প্রতিরোধের 'কার্যকরী ওষুধ' হতে পারে কলা, যা বলছেন গবেষকরা
  • সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে
  • দিনে মাত্র সাত হাজার ধাপ হেঁটেই স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানো সম্ভব: গবেষণা

Most Read

1
আতাউর রহমান বিক্রমপুরী। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

নরসিংদী থেকে গ্রেপ্তার আতাউর রহমান বিক্রমপুরী

2
আসন সমঝোতা: সমমনাদের জন্য আরও ১০ আসন ছাড়ল বিএনপি
বাংলাদেশ

আসন সমঝোতা: সমমনাদের জন্য আরও ১০ আসন ছাড়ল বিএনপি

3
অলঙ্করণ: টিবিএস
বাংলাদেশ

বিবিএস জরিপ: সরকারি সেবা পেতে ঘুষ দেওয়ায় শীর্ষে নোয়াখালী, সর্বনিম্ন চাঁপাইনবাবগঞ্জ

4
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

রিট খারিজ: ঋণখেলাপিই থাকছেন নাগরিক ঐক্যের মান্না, অংশ নিতে পারবেন না নির্বাচনে

5
ফাইল ছবি: টিবিএস
আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের পাট রপ্তানি নিষেধাজ্ঞায় সংকটে ভারতের পাটকল, পাল্টা বীজ রপ্তানি বন্ধের সুপারিশ

6
ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

অবসরের ৩ বছরের আগে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না সরকারি কর্মকর্তারা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net