Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
October 08, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, OCTOBER 08, 2025
বাড়ির দাম এক কাপ কফির চেয়েও কম, ইতালির ‘এক ইউরোর’ শহরে জীবন যেভাবে কাটে

আন্তর্জাতিক

সিএনএন
07 October, 2025, 01:40 pm
Last modified: 07 October, 2025, 01:41 pm

Related News

  • বিদেশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা, চক্রের মূল হোতা রিমান্ডে
  • ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইতালিজুড়ে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ৬০
  • মারা গেছেন ইতালির কিংবদন্তি ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
  • জটের মধ্যেও ইতালিতে বাংলাদেশিদের জন্য মৌসুমি কাজের ভিসা প্রক্রিয়া ফের শুরু
  • বিশ্বের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু নির্মাণ করবে ইতালি, চূড়ান্ত অনুমোদন

বাড়ির দাম এক কাপ কফির চেয়েও কম, ইতালির ‘এক ইউরোর’ শহরে জীবন যেভাবে কাটে

২০১৫ সালে শহরের কেন্দ্রস্থল ছিল প্রায় জনশূন্য। আট বছর পর, এই এক ইউরোর আবাসন প্রকল্পের ফলে এখন শহরে স্থায়ীভাবে ১৮টি ভিন্ন দেশের নাগরিক বাস করছেন। দুই দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে শহরের জনসংখ্যা ১০ বছর আগের জনসংখ্যার সমান হয়েছে।
সিএনএন
07 October, 2025, 01:40 pm
Last modified: 07 October, 2025, 01:41 pm
ছবি: এএনএল

সিসিলির প্রাচীন শহর মুসোমেলির উৎসব তখন সবে শুরু। ম্যাডোনা দেই মিরাকোলি গির্জার আশেপাশের সংকীর্ণ রাস্তায় প্রায় ছয় হাজার মানুষের ভিড়, তিল ধারণের ঠাঁই নেই। একে অপরের সঙ্গে গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলো যেন একটি মনোমুগ্ধকর প্রদর্শনী শুরুর অপেক্ষায়। 

রাস্তাগুলো বড়দিনের মতো ঝলমল করছে; খিলানগুলোতে জ্বলছে নিয়ন নীল, সাদা, সবুজ আর লাল রঙের আলো। গির্জার বারোক স্থাপত্যরীতিতে তৈরি ক্রিমরঙা পাথরের সম্মুখভাগ বিশেষভাবে আলোকিত করা হয়েছে। দরজার ওপরে পবিত্র নীল রঙে লেখা 'W MARIA', অর্থাৎ 'মেরি দীর্ঘজীবী হোন'।

এরপর তিনি এলেন—ভার্জিন মেরির একটি কাঠের মূর্তি। শহরবাসীর দান করা মহামূল্যবান স্বর্ণালংকারে প্রায় পুরোটাই ঢাকা। প্রায় ছয় ফুট উঁচু মূর্তিটি একটি বিশাল কাঠের মঞ্চের ওপর বসানো, যা বহন করতে প্রয়োজন হয় প্রায় ২০ জন পুরুষের। 

তারাই মূর্তিটি কাঁধে নিয়ে গির্জার সিঁড়ি বেয়ে নামেন, তারপর খাড়া রাস্তা দিয়ে শহরের কেন্দ্রের দিকে এগিয়ে যান। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে, একটি বাদক দলের সঙ্গীত এবং থেকে থেকে জ্বলে ওঠা আতশবাজির ঝলকানির মধ্য দিয়ে, হাজার হাজার অনুসারীকে সঙ্গে নিয়ে মূর্তিটি পাহাড়ের কিনার ঘেঁষে গড়ে ওঠা এই শহরের উঁচু-নিচু এবং সর্পিল পথ প্রদক্ষিণ করে।

সিসিলির এই শহরের জীবনযাত্রার সঙ্গে এভাবেই পরিচিত হচ্ছেন নতুন বাসিন্দারা। কারণ, এটিই সেই বিখ্যাত 'এক ইউরোর শহর'। এখানকার জীবনযাত্রা দারুণভাবে স্থানীয় ঐতিহ্যনির্ভর, যার মূলে রয়েছে সামাজিক বন্ধন। আর এই বন্ধনেরই অংশ হতে এখন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসছেন।

ছবি: সাইমন কান্ট্রি

ইতালির যে শহরগুলো মাত্র এক ইউরোতে পুরোনো ভাঙাচোরা বাড়ি বিক্রি করছে, তার মধ্যে সিসিলির মুসোমেলিই সম্ভবত সবচেয়ে পরিচিত। 

এক কাপ কফির চেয়েও কম দামে একটি বাড়ি! কথাটি শুনলে কৌতূহল বা অবিশ্বাসে যে কারও ভ্রু কুঁচকাবে। বাড়িটির অবস্থা না জানি কতটা জরাজীর্ণ? আদৌ কি সেখানে কেউ বাস করে, নাকি সভ্যতা থেকে বহু দূরে পাহাড়ের বুকে প্রায় পরিত্যক্ত কোনো গ্রাম?

তবে মুস্সোমেলির জনপ্রিয়তার কারণ হলো, এখানে তেমন কোনো শুভঙ্করের ফাঁকি নেই। প্রায় পাঁচ হাজার বাসিন্দার এই শহরটি এখনও প্রাণবন্ত। এখানে হয়তো বড় ব্র্যান্ডের দোকানপাট নেই, কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই হাতের নাগালে। ডাক্তার, সুপারমার্কেট, হাসপাতাল, রেস্তোরাঁ, ক্যাফে—সবই রয়েছে। 

শহরটির সামাজিক জীবনও বেশ রঙিন। গ্রীষ্মকালে প্রায় প্রতি রাতেই শহরের চত্বরগুলো লাইভ মিউজিকে মুখর হয়ে ওঠে। এছাড়াও বছরজুড়ে চলতে থাকে বিভিন্ন ক্যাথলিক ধর্মীয় শোভাযাত্রা, যার মধ্যে ৮ সেপ্টেম্বরের 'লা ম্যাডোনা দি মুস্সোমেলি' উৎসবটি সবচেয়ে বড় ও আকর্ষণীয়। সুতরাং, এটা পরিষ্কার যে মুসোমেলি কোনো মৃতপ্রায় বা হারিয়ে যাওয়া শহর নয়!

এই প্রকল্পটি চালু করেছে স্থানীয় রিয়েল এস্টেট এজেন্সি 'এজেনজিয়া ইমমবিলিয়ারে সিসিলিয়ানা'। এজেন্সির কর্মকর্তা সিনজিয়া সোর্সের তথ্যমতে, ২০১৭ সালে শহর পরিষদ প্রথম ধাপে কিছু বাড়ি বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত করে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৫০টি বাড়ি বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে ১৫০টিই হলো সেই এক ইউরোর বাড়ি।

বিশ্বজুড়ে ইতালি বলতে মানুষের মনে ভেসে ওঠে নয়নাভিরাম সমুদ্রসৈকত আর শিল্পকর্মে ঠাসা সব প্রাচীন শহরের ছবি। কিন্তু যারা মুসোমেলিকে বেছে নিচ্ছেন, তারা মূলত আসছেন এখানকার মানুষের উষ্ণতার টানে।

ছবি: ইউনিভার্সাল ইমেজেস গ্রুপ

মুসোমেলির বাসিন্দাদের জন্য 'আকোলিয়েনজা' বা বাইরের মানুষকে স্বাগত জানানোটা তাদের জীবনেরই একটি অংশ। এই আন্তরিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মারিয়া আনা ভ্যালেন্সা। শহরে যখনই কোনো উৎসব বা অনুষ্ঠান হয়, নিশ্চিতভাবেই ভ্যালেন্সা তার অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে সেখানে উপস্থিত থাকেন।

মুসোমেলির মেয়র, জিউসেপ্পে কাতানিয়া বলেন, 'পুরো সিসিলিয়ার মানুষই খোলামেলা এবং অতিথিপরায়ণ, কারণ আমরা দীর্ঘদিন বিদেশি শাসনের অধীনে ছিলাম। নতুন জনগোষ্ঠীকে স্বাগত জানানো এবং তাদের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা আমাদের ডিএনএ-তে মিশে আছে।' তিনি স্বীকার করেন, কয়েক দশক আগেও সিসিলির এই অভ্যন্তরীণ অংশটি বেশ রক্ষণশীল বা নিজেদের মধ্যে গুটিয়ে থাকা ছিল, কিন্তু এখন আর সেই পরিস্থিতি নেই। এর একটি কারণ প্রযুক্তি, যা বাইরের জগৎকে ভেতরে নিয়ে এসেছে; আরেকটি কারণ হলো, এখনকার তরুণেরা অনেক বেশি ভ্রমণ করে। তবে এর পাশাপাশি এক ইউরোর বাড়ি বিক্রির প্রকল্পটিও বড় ভূমিকা রেখেছে।

এক ইউরো যেভাবে বদলে দিল শহরকে

মেয়র কাতানিয়া জানান, এক ইউরোর এই আবাসন প্রকল্পটি শহরের উপর বিশাল প্রভাব ফেলেছে। ২০১৫ সালে তিনি যখন দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন শহরের পুরোনো অংশ প্রায় খালি হয়ে যাচ্ছিল এবং জনসংখ্যাও ক্রমশ কমছিল। একসময় যে শহরের বাসিন্দা ছিল প্রায় ১৮ হাজার, যুদ্ধোত্তর সময়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক অভিবাসনের কারণে তা কমতে থাকে।

পাহাড়ের ঢালে গড়ে ওঠা শহরের ঐতিহাসিক কেন্দ্রটি দেখতে সুন্দর হলেও, এর খাড়া ও সংকীর্ণ রাস্তাগুলো বসবাসের জন্য খুব একটা সুবিধাজনক ছিল না। ফলে, ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে শহরের ওপরের সমতল অংশে নতুন অ্যাপার্টমেন্ট ব্লক তৈরি হলে, পরিবারগুলো পুরোনো শহর ছেড়ে নতুন শহরে চলে যেতে শুরু করে।

ছবি: ইউনিভার্সাল ইমেজেস গ্রুপ

মেয়র কাতানিয়া যখন নির্বাচিত হন, তখন শহরের কেন্দ্রস্থল ছিল প্রায় জনশূন্য। তিনি বলেন, 'আমরা এমন একটি ঐতিহাসিক কেন্দ্রের মুখোমুখি হয়েছিলাম, যার সংস্কার এবং পুনরায় জনবসতি স্থাপন করা জরুরি ছিল।' আট বছর পর, সেই প্রকল্প সফল বলে মনে হচ্ছে। এখন শহরে স্থায়ীভাবে ১৮টি ভিন্ন দেশের নাগরিক বাস করছেন। মেয়র জানান, দুই দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে শহরের জনসংখ্যা ১০ বছর আগের জনসংখ্যার সমান হয়েছে।

এই প্রকল্প স্থানীয় অর্থনীতিকেও চাঙ্গা করেছে। নির্মাণকর্মীদের এখন দম ফেলার ফুরসত নেই। প্রকল্পের হাত ধরে শহরে নতুন নতুন থাকার জায়গা এবং রেস্তোরাঁ খোলা হয়েছে। মুস্সোমেলি এখন পর্যটন মানচিত্রেও জায়গা করে নিয়েছে। মেয়র জানান, ২০১৬ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বার্ষিক নিবন্ধিত পর্যটকের সংখ্যা ৯১৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

সিনজিয়া সোর্স বলেন, 'এই এক-ইউরোর প্রকল্পটি আমাদের জন্য সেরা একটি উদ্যোগ। এটি আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন এনেছে, চিন্তাধারাকে উন্মুক্ত করেছে এবং কুসংস্কার ভেঙে দিয়েছে।' 

প্রাথমিকভাবে অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন যে, বাইরে থেকে কেমন ধরনের মানুষ আসবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সব বিদেশিই এখানকার জীবনধারা ও ঐতিহ্যকে আপন করে নিয়েছেন। বারবারা মার্কল বলেন, 'এখানে প্রতি কয়েক সপ্তাহ পর পরই কোনো না কোনো সাধুর সম্মানে উৎসব হয় এবং শহরজুড়ে শোভাযাত্রা বের হয়। এই অভিজ্ঞতাগুলো সত্যিই অসাধারণ।'

মেয়র কাতানিয়া, যিনি রোম এবং বোলোনিয়ার মতো বড় শহরেও থেকেছেন, মুস্সোমেলিকে অন্য কোনো কিছুর সঙ্গে বদলাতে রাজি নন। তিনি বলেন, 'এমনকি যখন আমি ২০ বছর ধরে এগ্রিজেন্তোতে (এক ঘণ্টার দূরত্ব) কাজ করেছি, তখনও আমি প্রতিদিন বাড়ি ফিরে আসতেই পছন্দ করতাম। আমি ফিরে এসেছি, কারণ আমি মুস্সোমেলির প্রেমে পাগল ছিলাম।'

মনে হচ্ছে, এই প্রেমে তিনি একা নন।

Related Topics

টপ নিউজ

ইতালি / সিসিলি / ‘এক ইউরোর’ শহর

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: সংগৃহীত
    কাজী ফার্মসের সঙ্গে অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে আসছে আলফামার্ট, বিনিয়োগ করবে ১২০ মিলিয়ন ডলার
  • বেসরকারি হাসপাতালে রোবোটিক সার্জারি বিপ্লবের উদ্যোগ
    বেসরকারি হাসপাতালে রোবোটিক সার্জারি বিপ্লবের উদ্যোগ
  • পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরে ও জন এম মার্টিনিস
    পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরে ও জন এম মার্টিনিস
  • উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং তার সঙ্গে আসা কর্মকর্তাদের পরে একাধিক মোটরসাইকেলে পরিদর্শন চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
    যানজটে আটকা উপদেষ্টা সড়ক পরিদর্শনে গেলেন মোটরসাইকেলে করে, দায়ী করলেন ট্রাফিক অব্যবস্থাপনাকে
  • নিউ ইয়র্কে তোলা একটি ছবিতে জনসন অ্যান্ড জনসন বেবি পাউডারের বোতল। ছবি: রয়টার্স
    ট্যালকম পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান: জনসন অ্যান্ড জনসনকে ৯৬৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ মার্কিন আদালতের
  • ছবি: স্ক্রিনগ্র্যাব
    ভারত থেকে চাল ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম কিনবে সরকার, চীনা যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে মন্তব্য নেই অর্থ উপদেষ্টার

Related News

  • বিদেশে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা, চক্রের মূল হোতা রিমান্ডে
  • ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইতালিজুড়ে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ৬০
  • মারা গেছেন ইতালির কিংবদন্তি ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
  • জটের মধ্যেও ইতালিতে বাংলাদেশিদের জন্য মৌসুমি কাজের ভিসা প্রক্রিয়া ফের শুরু
  • বিশ্বের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু নির্মাণ করবে ইতালি, চূড়ান্ত অনুমোদন

Most Read

1
ছবি: সংগৃহীত
অর্থনীতি

কাজী ফার্মসের সঙ্গে অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে আসছে আলফামার্ট, বিনিয়োগ করবে ১২০ মিলিয়ন ডলার

2
বেসরকারি হাসপাতালে রোবোটিক সার্জারি বিপ্লবের উদ্যোগ
বাংলাদেশ

বেসরকারি হাসপাতালে রোবোটিক সার্জারি বিপ্লবের উদ্যোগ

3
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরে ও জন এম মার্টিনিস
আন্তর্জাতিক

পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরে ও জন এম মার্টিনিস

4
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং তার সঙ্গে আসা কর্মকর্তাদের পরে একাধিক মোটরসাইকেলে পরিদর্শন চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
বাংলাদেশ

যানজটে আটকা উপদেষ্টা সড়ক পরিদর্শনে গেলেন মোটরসাইকেলে করে, দায়ী করলেন ট্রাফিক অব্যবস্থাপনাকে

5
নিউ ইয়র্কে তোলা একটি ছবিতে জনসন অ্যান্ড জনসন বেবি পাউডারের বোতল। ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

ট্যালকম পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান: জনসন অ্যান্ড জনসনকে ৯৬৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ মার্কিন আদালতের

6
ছবি: স্ক্রিনগ্র্যাব
বাংলাদেশ

ভারত থেকে চাল ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম কিনবে সরকার, চীনা যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে মন্তব্য নেই অর্থ উপদেষ্টার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net