Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
June 14, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JUNE 14, 2025
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানে ভারতের হামলা: যা জানা যাচ্ছে

আন্তর্জাতিক

দ্য ইউ ইয়র্ক টাইমস
07 May, 2025, 12:05 pm
Last modified: 07 May, 2025, 12:08 pm

Related News

  • কাশ্মীরের আকাশযুদ্ধ থেকে নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক লড়াইয়ের যে শিক্ষার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
  • ট্রাম্প একইসঙ্গে যুদ্ধ ও শান্তির কথা বলছেন, কোনটা বিশ্বাস করব: ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় তুরস্ক বয়কটের ডাক ভারতীয়দের
  • নিয়ন্ত্রণ রেখা: বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক সীমান্ত ভারত ও পাকিস্তানের
  • দুটি বসতি দখলের দাবি রাশিয়ার, ইউক্রেন বলছে ফ্রন্টলাইনে লড়াই চলছে

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানে ভারতের হামলা: যা জানা যাচ্ছে

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তিনটি যুদ্ধ হয়েছে। বহুবার সামরিক অভিযান, পুলিশি দমন-পীড়ন ও সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এতে বহু বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে।
দ্য ইউ ইয়র্ক টাইমস
07 May, 2025, 12:05 pm
Last modified: 07 May, 2025, 12:08 pm
প্রতীকী ছবি: সংগৃহীত

বুধবার (৭ মে) পাকিস্তানে হামলার কথা জানিয়েছে ভারত। গত মাসে ভারতীয় কাশ্মীরে হিন্দু পর্যটকদের ওপর হামলার পর পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। তারই প্রেক্ষিতে ভারত এই হামলা চালিয়েছে।

গত ২২ এপ্রিল ভারত-শাসিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাদের বেশিরভাগই ছিলেন পর্যটক। এ ঘটনায় পাকিস্তানের সঙ্গে 'সীমান্ত-পারাপার যোগাযোগ' রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আজকের হামলা, কাশ্মীরের সন্ত্রাসী হামলা এবং কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের বিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।

পাকিস্তানের যেসব এলাকায় হামলা চালায় ভারত

ভারত পাকিস্তানে যেসব জায়গায় হামলা চালিয়েছে, সেগুলোর সুনির্দিষ্ট অবস্থান এখনো স্পষ্ট নয়। ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের ভেতরে এবং কাশ্মীরের পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত অংশের একাধিক স্থানে হামলা চালানো হয়েছে। পাকিস্তানের সামরিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মোট পাঁচটি স্থানে হামলা হয়েছে।

পাক-শাসিত কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদের বাসিন্দারা জানান, তারা আকাশে যুদ্ধবিমানের শব্দ শুনেছেন। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, মুজাফফরাবাদ শহরের কাছে একটি গ্রামীণ এলাকায় হামলা হয়েছে, যেখানে এক সময় পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি ঘাঁটি ছিল।

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র জানান, আরও চারটি জায়গায় হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে পাঞ্জাব প্রদেশের বাহাওয়ালপুর—যেখানে জইশ-ই-মোহাম্মদের সঙ্গে যুক্ত একটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান রয়েছে। অন্য একটি এলাকা হচ্ছে কোটলি, যা পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের একটি শহর।

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, হামলার সময় ভারতীয় যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। 

ভারত সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আমাদের পদক্ষেপ ছিল সুনির্দিষ্ট, পরিমিত এবং সেটি উত্তেজনা বাড়ানোর মতো নয়। পাকিস্তানের কোনো সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়নি।'

অন্যদিকে পাকিস্তান সরকার জানিয়েছে, এই হামলার 'জবাব অবশ্যই দেওয়া হবে'। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, 'ভারতের এই সাময়িক আনন্দ একসময় স্থায়ী শোকে রূপ নেবে।'

কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলা, নিহত ২৬

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৬ জন। স্থানীয় এক কাশ্মীরি ব্যক্তি ছাড়া বাকিরা সবাই ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী পর্যটক। হামলায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৭ জন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতদের ভাষ্য অনুযায়ী, হামলাকারীরা কাছে গিয়ে তাদের ধর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার পর অনেককে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। এটি গত কয়েক দশকে ভারতীয় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অন্যতম ভয়াবহ হামলা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

'রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট' নামে একটি গোষ্ঠী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হামলার দায় স্বীকার করেছে। তবে ভারতীয় কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে বলছেন, এই গোষ্ঠী আসলে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার ছায়া সংগঠন।

হামলার পর কাশ্মীরে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। ইতোমধ্যে হাজারো মানুষকে আটক করা হয়েছে।

কাশ্মীরে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার পাকিস্তানের

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় রাষ্ট্রীয় মদদ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে পাকিস্তান।

তবে, দেশটির নেতারা প্রায়ই স্বাধীনতাকামী কাশ্মীরিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে থাকেন। পাশাপাশি পাকিস্তান স্বীকার করেছে, ১৯৯০-এর দশকে তারা কিছু জঙ্গি গোষ্ঠীকে অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়েছিল।

২২ এপ্রিল কাশ্মীরে হামলার পর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ বলেন, লস্কর-ই-তৈয়বার মতো সংগঠনগুলো এখন নিষ্ক্রিয়।

জিহাদপন্থি গোষ্ঠীগুলোর বিশ্লেষক ও লাহোর-ভিত্তিক গবেষক মাজিদ নিজামী জানান, আন্তর্জাতিক আর্থিক নজরদারি সংস্থা ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (এফএটিএফ) চাপের মুখে পাকিস্তান লস্কর-ই-তৈয়বার শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে এবং সংগঠনটির অর্থ-সম্পদ জব্দ করেছে।

ভারতের কড়া সীমান্ত নিরাপত্তার কারণে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে অনুপ্রবেশ এখন 'প্রায় অসম্ভব' হয়ে পড়েছে বলেও মন্তব্য করেন নিজামী।

কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধের কারণ

কাশ্মীর সংকটের সূচনা ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজন থেকে। ওই সময় ধর্মভিত্তিক দুটি দেশের জন্ম হয়—হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তান।

ওই বছর অক্টোবরে কাশ্মীরের মুসলিম-প্রধান রাজ্যের হিন্দু শাসক রাজ্যটিকে ভারতে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পাকিস্তান কাশ্মীরকে নিজের অংশ হিসেবে দাবি করে এবং সামরিকভাবে তা দখল করার চেষ্টা চালায়। ১৯৪৯ সালে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় এক যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে কাশ্মীর ভাগ হয়ে যায়।

১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর, ওই যুদ্ধবিরতির রেখাই 'লাইন অব কন্ট্রোল' (এলওসি) নামে পরিচিত হয়। বর্তমানে ভারত কাশ্মীরের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অংশ নিয়ন্ত্রণ করে, বাকি অংশ পাকিস্তানের দখলে রয়েছে। তবে এই বিরোধ এখনও নিষ্পত্তি হয়নি।

পাকিস্তান কী কাশ্মীরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করেছে?

কাশ্মীরের ভারত-শাসিত অংশে বিদ্রোহ ১৯৮০-এর দশকে শুরু হয়, যা মূলত স্থানীয় অসন্তোষের ফলে তৈরি হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে পাকিস্তান কিছু গোষ্ঠীকে সমর্থন দিতে শুরু করে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

১৯৮৭ সালের স্থানীয় নির্বাচন ব্যাপকভাবে কারচুপি হিসেবে দেখা হয়, যেখানে মুসলিম দলগুলোর জোট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইউনিভার্সিটি অ্যাট অ্যালবানি-এর রাজনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ক্রিস্টোফার ক্ল্যারি বলেন, 'এর ফলে কাশ্মীরের রাজনৈতিক কর্মীরা মনে করতে শুরু করেন, তারা আর ভোটে তাদের রাজনৈতিক দাবি পূরণ করতে পারবেন না।'

তিনি আরও বলেন, 'প্রথমে মূলত স্থানীয় বিদ্রোহের সূত্রপাত ঘটে, তবে পরবর্তীতে পাকিস্তানভিত্তিক গোষ্ঠীগুলো এই বিদ্রোহে জড়িত হয়।'

যেসব কাশ্মীরভিত্তিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী গড়ে ওঠে, তাদের মধ্যে কিছু কাশ্মীরের স্বাধীনতা চেয়েছিল। আবার কিছু ভারতের কাশ্মীর অংশকে পাকিস্তানে যুক্ত করতে চেয়েছিল।

১৯৯০-এর দশকে পাকিস্তান কাশ্মীর ও নিজ দেশের মধ্যে বেশ কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান করে। পরে এই সহযোগিতার বিষয়টি বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ পাকিস্তানি কর্মকর্তাও স্বীকার করেন, যার মধ্যে সাবেক সামরিক শাসক পারভেজ মুশারফও ছিলেন।

২০০২ সালের পর বিদ্রোহের মাত্রা কিছুটা কমে আসে, পাকিস্তান কিছু প্রধান সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে নিষিদ্ধ করে, যদিও লস্কর-ই-তৈয়বা কিংবা জইশ-ই-মোহাম্মদের মতো সংগঠন বিভিন্ন ছদ্মনামে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকে। এরপর একে একে সন্ত্রাস বিরোধী কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা এবং ভারতের সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিছু পর্যবেক্ষকের মতে, এই পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের আফগানিস্তানে ৯/১১-এর পরবর্তী হস্তক্ষেপের চাপের ফল ছিল।

শান্তি প্রক্রিয়া ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলা পরবর্তী সময়ে ভেঙে যায়। এ হামলায় ১৬৬ জন নিহত হন এবং এর জন্য লস্কর-ই-তৈয়বাকে দায়ী করা হয়।

কাশ্মীরের বর্তমান অবস্থা

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তিনটি যুদ্ধ হয়েছে। বহুবার সামরিক অভিযান, পুলিশি দমন-পীড়ন ও সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এতে বহু বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে। ১৯৯৯ সালের পর থেকে কাশ্মীর বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে সামরিকীকৃত এলাকা হিসেবে রয়ে গেছে।

এ অঞ্চল নিয়ে ভারত ও পাকিস্তান কয়েকবার যুদ্ধের মুখোমুখি হয়েছে, যার মধ্যে ২০১৯ সালেও একটি আত্মঘাতী হামলায় অন্তত ৪০ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন।

২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারতের সংবিধানের এক অংশ বাতিল করে, যা জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যকে আংশিক স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিল। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীরকে ভারতীয় অঞ্চলের সঙ্গে সম্পূর্ণ একীভূত করার চেষ্টা করা হয়, যা মোদির হিন্দু জাতীয়তাবাদী এজেন্ডার অংশ ছিল।

তার সরকার নয়াদিল্লি থেকে অঞ্চলটি সরাসরি শাসন করতে শুরু করে, ওই অঞ্চলে বিশাল নিরাপত্তা উপস্থিতি আনা হয় এবং বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। হাজার হাজার মানুষ, এমনকি রাজনৈতিক নেতা, মানবাধিকার কর্মী এবং সাধারণ মানুষকে আটক করা হয়; গণতন্ত্র স্থগিত রাখা হয়।

পাকিস্তান ভারতের এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে। তবে পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরেও সহিংসতা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।

ভারত শাসিত কাশ্মীরে সরাসরি শাসন সহিংসতার মাত্রা কমিয়ে দিয়েছে। গত বছর ভোটগ্রহণও পুনরায় শুরু হয়েছে। তবে মোদির দলকে নিয়ে কাশ্মীরিদের মধ্যে অসন্তোষ রয়ে গেছে, বিশেষ করে কাশ্মীরিদের জীবনে তাদের কঠোর নজরদারির কারণে।

 

Related Topics

টপ নিউজ

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা / কাশ্মীর / যুদ্ধ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইরানে ইসরায়েলের হামলা, বিপ্লবী গার্ড ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান নিহত
  • সুযোগ থাকলে ঢাকার সব বাসা-বাড়িতে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দিতাম : জ্বালানি উপদেষ্টা
  • ঠিক কী কারণে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে বিধ্বস্ত হলো এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান? 
  • এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট দুর্ঘটনা: ফের আলোচনায় মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িং
  • এবার এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে 'বোমা হামলার' হুমকি, থাইল্যান্ডে জরুরি অবতরণ
  • ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাতে ১০০-র বেশি ড্রোন পাঠিয়েছে ইরান: আইডিএফ

Related News

  • কাশ্মীরের আকাশযুদ্ধ থেকে নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক লড়াইয়ের যে শিক্ষার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
  • ট্রাম্প একইসঙ্গে যুদ্ধ ও শান্তির কথা বলছেন, কোনটা বিশ্বাস করব: ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় তুরস্ক বয়কটের ডাক ভারতীয়দের
  • নিয়ন্ত্রণ রেখা: বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক সীমান্ত ভারত ও পাকিস্তানের
  • দুটি বসতি দখলের দাবি রাশিয়ার, ইউক্রেন বলছে ফ্রন্টলাইনে লড়াই চলছে

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ইরানে ইসরায়েলের হামলা, বিপ্লবী গার্ড ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান নিহত

2
বাংলাদেশ

সুযোগ থাকলে ঢাকার সব বাসা-বাড়িতে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দিতাম : জ্বালানি উপদেষ্টা

3
আন্তর্জাতিক

ঠিক কী কারণে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে বিধ্বস্ত হলো এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান? 

4
আন্তর্জাতিক

এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট দুর্ঘটনা: ফের আলোচনায় মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা বোয়িং

5
আন্তর্জাতিক

এবার এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে 'বোমা হামলার' হুমকি, থাইল্যান্ডে জরুরি অবতরণ

6
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাতে ১০০-র বেশি ড্রোন পাঠিয়েছে ইরান: আইডিএফ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net