Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
September 11, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, SEPTEMBER 11, 2025
নতুন বাণিজ্য পরিকল্পনা: বাংলাদেশে অধিকারের বিষয়গুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাজ্য

অর্থনীতি

টিবিএস রিপোর্ট
06 July, 2023, 03:15 pm
Last modified: 06 July, 2023, 03:26 pm

Related News

  • আগামীকাল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার
  • যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন, ইউরোপের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
  • শুল্কারোপের ডেডলাইনের আগে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত অন্তর্বর্তী বাণিজ্য চুক্তি সই অনিশ্চিত
  • নতুন চুক্তির প্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়ার পণ্যে ১৯% শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
  • প্রস্তাবিত মার্কিন বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের

নতুন বাণিজ্য পরিকল্পনা: বাংলাদেশে অধিকারের বিষয়গুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাজ্য

'আমরা আশা করি, বাংলাদেশ এটি থেকে উপকৃত হবে। যে ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করছে, তারা আরও কম খরচে রপ্তানি করতে পারবে; এবং এটি নতুন রপ্তানি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে'- বলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক মন্ত্রী নাইজেল হাডলস্টন
টিবিএস রিপোর্ট
06 July, 2023, 03:15 pm
Last modified: 06 July, 2023, 03:26 pm
স্কেচ- টিবিএস

সম্প্রতি বিশ্বের ৬৫টি উন্নয়নশীল দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধার্থে  'ডেভেলপিং কান্ট্রিজ ট্রেডিং স্কিম' (ডিসিটিএস) চালু করেছে যুক্তরাজ্য। এই স্কিমের আওতাধীন উন্নয়নশীল দেশগুলো অপেক্ষাকৃত কম শুল্ক, এমনকি অনেকক্ষেত্রে শুল্ক ছাড়াই ব্যবসা করতে পারবে। ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের এই স্কিমের বড় সুবিধাভোগী হতে চলেছে বাংলাদেশ। তবে স্কিমটির অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য পূরণ করতে হবে বেশকিছু শর্ত; যার মধ্যে রয়েছে-  শ্রম অধিকার, মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন পরিচালনা করা ইত্যাদি। যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক মন্ত্রী নাইজেল হাডলস্টন এমপি মঙ্গলবার (৫ জুলাই) প্রথমবার ঢাকা সফরকালে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট জেবুন নেসা আলোর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব বিষয় বিস্তারিত জানান।


বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০২২ সালে রেকর্ড ৪.৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে আবার ডিসিটিএস চালু করেছে যুক্তরাজ্য। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ওপর এই ডিসিটিএস কেমন প্রভাব রাখবে?

আপনি ঠিক বলেছেন। এটি সত্যিই একটি বড় পরিমাণ। তবে আমার মনে হয়, আমরা আরও অনেক কিছু করতে পারি। দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে বেশি পরিমাণে রপ্তানি হলেও যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে অল্প পরিমাণে রপ্তানি হয়। অর্থাৎ, এই মুহূর্তে এখানে অসমতা রয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, আমরা উভয় পক্ষের সুবিধার্থে পণ্য ও পরিষেবা- দুটি ক্ষেত্রেই দুই দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বাড়াতে পারি।

আমরা এই প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে অত্যন্ত আশাবাদী। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে আমরা গুরুত্ব দেই; এখানে আমরা শক্তিশালী ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক বন্ধন পেয়েছি। যুক্তরাজ্যেও প্রচুর বাংলাদেশি রয়েছে। সুতরাং, ইতোমধ্যেই দুই দেশের মধ্যে একটি মনস্তাত্ত্বিক সংযোগ আছে; এবং আমি মনে করি, এটি বাণিজ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনায় বড় ভূমিকা রাখবে।

ডেভেলপিং কান্ট্রিজ ট্রেডিং স্কিম (ডিসিটিএস) সত্যিই একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনা। এটি বিশ্বের ৬৫টি দেশে কার্যকর হবে। কিন্তু আমরা আশা করছি, প্রকল্পটির অন্যতম বড় সুবিধাভোগী হবে বাংলাদেশ। এখানে মূল সুবিধাগুলোর মধ্যে একটি হলো- আমরা শুল্ক হ্রাস করছি, অনেক ক্ষেত্রে শুল্ক একেবারে শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এতে উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে যুক্তরাজ্যে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সত্যিই উপকৃত হবেন। পণ্যের দাম কম হবে। এতে ব্রিটিশ ভোক্তারাও উপকৃত হবেন। এখানে মূল বিষয় হলো শুল্ক। আমরা রপ্তানিকে সহজ করার চেষ্টা করছি, তাই কিছু নিয়মে পরিবর্তন আনছি।

আমরা আশা করি, বাংলাদেশ এটি থেকে উপকৃত হবে। যে ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করছে, তারা আরও কম খরচে রপ্তানি করতে পারবে; এবং এটি নতুন রপ্তানি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে।

স্কিমটির সম্ভাব্যতা নিয়ে যুক্তরাজ্য যথেষ্ট আশাবাদী। ইউরোপীয় ইউনিয়নে পরিচালিত পূর্ববর্তী স্কিমের তুলনায় নতুন এই স্কিমটি আরও বেশি উদার ও নমনীয়। যুক্তরাজ্য স্কিমটির তাৎপর্য এবং সুবিধাগুলোকে স্বীকার করে। তাছাড়া, এই স্কিমের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং নমনীয়তার প্রশংসা করে যুক্তরাজ্য; একইসাথে এক্ষেত্রে তারা যে উপকার বয়ে আনতে পারে- তা স্বীকার করে।

ডিসিটিএস'র কিছু শর্ত রয়েছে; যেমন- মানবাধিকার এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করা। এই আলোকে আপনি বাংলাদেশকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

প্রথমত, এই প্রকল্পটি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার জন্য এবং আমরা আসলে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যকে উৎসাহিত করতে চাই; কারণ আমরা এখানে পারস্পরিক সুবিধা দেখি। এটি বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সুযোগ তৈরিতে সহায়তা করবে।

তবে এই স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হতে হলে শ্রম অধিকার, মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন পরিচালনার মতো বিষয়গুলোসহ ইতোমধ্যে বিদ্যমান কিছু আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। এগুলো এই স্কিমের কিছু ভিত্তি এবং আমরা বিষয়গুলো খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করব। হ্যাঁ, আমরা বাংলাদেশকেও পর্যবেক্ষণ করব।

স্কিমের সুবিধাভোগী অন্যান্য দেশগুলোর জন্যও একই নিয়ম প্রযোজ্য; সুতরাং এ ধরনের স্কিমে নির্দিষ্ট শর্তাবলী থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

মূল বিষয়টি হলো, এই স্কিমের মাধ্যমে আমরা নাগরিক অধিকার, মানবাধিকার এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তি ও মানদণ্ডগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করতে চাই। তাই আমরা এখানে কোনো নির্দিষ্ট দেশকে আলাদাভাবে দেখছি না। নিয়মগুলো স্কিমের অন্তর্ভুক্ত সমস্ত সুবিধাভোগী দেশের জন্যই প্রযোজ্য।

বাংলাদেশ এখনও যুক্তরাজ্যে মূলত তৈরি পোশাক পণ্যই রপ্তানি করে থাকে। যুক্তরাজ্যের বাজারের জন্য বাংলাদেশ আর কোন কোন খাতকে গুরুত্ব দিতে পারে?

স্পষ্টতই, তৈরি পোশাক খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রপ্তানির ক্ষেত্রে এটি বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী খাত; তবে আমরা অন্যান্য ক্ষেত্রেও আরও বৈচিত্র্য দেখতে চাই এবং তা বাংলাদেশের জন্যও ভালো হবে। একাধিক সেক্টরজুড়ে ডিসিটিএস কার্যকর করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে অন্যান্য খাতজুড়েও রপ্তানির সুযোগ তৈরি হবে। তাই রপ্তানির অন্যান্য ক্ষেত্র খুঁজতে ও বাণিজ্য বাড়াতে আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে চাই।

বেশ কিছু খাত আছে যেগুলো নিয়ে আমরা বিশেষভাবে আশাবাদী। আগেই বলেছি, পণ্য এবং পরিষেবা উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে পরিসেবা খাত বেশ গুরুত্ব বহন করে। আমরা আর্থিক পরিষেবা, বীমা এবং শিক্ষার মতো খাত সম্প্রসারণে আগ্রহী। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষা আমাদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের একটি ক্ষেত্র। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা। এসব বিশ্ববিদ্যালয় ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে তাদের গুরুত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে, দুই দেশের জন্যই মূল্যবান সুযোগ প্রদান করেছে।

আমরা একটি সুপ্রতিষ্ঠিত উচ্চ খ্যাতি এবং উচ্চমানের শিক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশে ফুটপ্রিন্ট স্থাপন করতে পারি, এবং যুক্তরাজ্যে না যেয়েই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যাতে সেসব ভালো গুণ ও ভালো শিক্ষার সুযোগ পায় তার ব্যবস্থা করতে পারি। উচ্চশিক্ষার এই মডেলটি বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। আমরা এখন বাংলাদেশে এর আরো বেশি প্রয়োগ দেখতে চাই। বর্তমানে, লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স (এলএসই) এর কার্যক্রম চলছে বাংলাদেশে; পাশাপাশি অন্যান্য অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ও তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণে উৎসাহী।

শিক্ষা খাত ব্যতীত এভিয়েশনের মতো খাতগুলোও প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা রাখে। তবে এর সবই পারস্পরিক সুবিধার বিষয়। এসব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে যেন দুই দেশই উপকৃত হয়।

গত বছর বাংলাদেশে এফডিআই উৎস খাতে শীর্ষস্থানে ছিল যুক্তরাজ্য। আপনি কি মনে করেন এই ধারা আগামী বছরগুলোতেও অব্যাহত থাকবে?

অবশ্যই, আমি তাই আশা করি। এ দেশে আমার সংক্ষিপ্ত সফরে আমি এমন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলেছি যারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করছে। তাদের সাথে কথা বলে আমি একটা বিষয় জানতে পেরেছি তা হলো- বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চমৎকার সুযোগ ও আত্মবিশ্বাস রয়েছে। গত কয়েক বছরে সত্যিই খুব ভালো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে এবং এটা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে, বিনিয়োগকারীরা এমন কিছু চ্যালেঞ্জও তুলে ধরেছে যা কখনও কখনও এ দেশে ব্যবসা করা কঠিন করে তোলে। আর যখন কোনো দেশ ব্যবসার জন্য কিছুটা কঠিন বলে বিবেচিত হয়, তখন বিনিয়োগের সুযোগও বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তাই আমি মনে করি, বিনিয়োগ যাতে বেশি পরিমাণে অব্যাহত থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশকে বিকশিত হতে হবে। আর্থিক পরিষেবা এবং অন্যান্য অনেক খাত উন্মুক্তকরণ চালিয়ে যেতে হবে এ দেশকে। এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, এ দেশ বিনিয়োগের জন্য এখনও একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। এর অর্থ হলো, করের মতো ক্ষেত্রগুলোতে আরও বেশি স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা দিতে হবে, যাতে বিনিয়োগকারী কোম্পানিগুলো নিজেদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা আগে থেকেই ঠিক করে রাখতে পারে।

এ মৌলিক বিষয়গুলো বাংলাদেশের জন্য সত্যিই কঠিন; কিন্তু একইসাথে এটি ভেবে নিলে চলবে না যে সবকিছু নিশ্চিতভাবে হবেই। প্রকৃতপক্ষে, এখানে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে বাংলাদেশকে আকর্ষণীয় হিসেবে তুলে ধরতে এবং আকর্ষণীয়তা বাড়াতে সরকার এবং সংশ্লিষ্টরাও কিছু ব্যবস্থা নিতে পারে। এর কারণ হলো, এফডিআই -এর বৈশ্বিক বাজার খুবই প্রতিযোগিতামূলক। বিনিয়োগের অর্থ মূলত প্রবাহিত হয় যেখানে একটি ভাল আরওআই (বিনিয়োগের উপর রিটার্ন) এবং ভাল সম্ভাবনা রয়েছে এবং যেখানে ব্যবসা করা সহজ। তাই এ বিষয়গুলোতে ফোকাস করা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।

ইউক্রেন যুদ্ধ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে। তাছাড়া এবছর দেশে রাজনৈতিক উত্তেজনা বেড়েছে। এ পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ কীভাবে সহজে বেরিয়ে আসতে পারবে বলে মনে করেন আপনি?

বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলই ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে প্রভাবিত হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বিদ্যুতের দামে। এর প্রভাব পড়েছে সাপ্লাই চেইনে। এর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও।

এ চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশক যা করতে পারে তা হলো, বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে নিজের অবস্থান অব্যাহত রাখা। বাংলাদেশকে নিশ্চিত করতে হবে যে- প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্থিতিশীলতা ও আস্থা, ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা এখনও বিদ্যমান। এসব নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশ বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারবে।

যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ একটি বড় এভিয়েশন চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আমরা এই চুক্তি সম্পর্কে কিছুটা বিস্তারিত জানতে চাই; কীভাবে এটি অর্থায়ন করা হবে এবং যুক্তরাজ্য কীভাবে বাংলাদেশের বিমান খাতের উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে- এসব…

আমরা বাংলাদেশের এভিয়েশন সেক্টরের জন্য একটি বিশাল সুযোগ দেখতে পাচ্ছি যার প্রয়োগ দেখা যাবে বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ ও এয়ারলাইন্সের উন্নয়নে। বিমানের সংখ্যা বাড়ানো এবং ভিন্ন ভিন্ন সরবরাহকারী এই সম্প্রসারণের জন্য উপকারী হতে পারে।

যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য দক্ষতা রয়েছে যেমন ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং এবং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল; যা বাংলাদেশের বিমান শিল্পের প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে। আমরা বাংলাদেশের সাথে একটি অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে শুধুমাত্র প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রদানের ক্ষেত্রেই নয়, বরং অর্থায়নের মতো ক্ষেত্রেও সহায়তা বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমরা।

এরমধ্যে আমরা একটি উপায়ে সাহায্য করতে পারি আর তা হলো, ইউকে এক্সপোর্ট ফাইন্যান্স। এর মাধ্যমে এভিয়েশন প্রকল্পগুলোতে সহায়তা দেওয়া যেতে পারে। আমাদের দক্ষতা ও অর্থায়নের ক্ষমতা দিয়ে আমরা বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতের সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে সুসজ্জিত।

 

 

Related Topics

টপ নিউজ

ডিসিটিএস / যুক্তরাজ্য তহবিল / যুক্তরাজ্যে বৃত্তি / বাণিজ্য চুক্তি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • শিক্ষক-ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বিশেষ ভাতা সুপারিশ করবে পে কমিশন
  • খেলাপি ঋণের ৯০ শতাংশেরও বেশি 'খারাপ' অবস্থা নিয়ে টালমাটাল ৪ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক
  • যে কারণে একজন র‌্যাপারকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে চাচ্ছেন নেপালের ‘জেন জি’রা
  • নেপালের আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেছে, অভিযোগ জেন-জিদের
  • মিউচুয়াল ফান্ডে ২২০ কোটি টাকার অনিয়ম: রেস অ্যাসেটকে আদালতে নিচ্ছে আইসিবি

Related News

  • আগামীকাল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার
  • যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন, ইউরোপের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
  • শুল্কারোপের ডেডলাইনের আগে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত অন্তর্বর্তী বাণিজ্য চুক্তি সই অনিশ্চিত
  • নতুন চুক্তির প্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়ার পণ্যে ১৯% শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
  • প্রস্তাবিত মার্কিন বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের

Most Read

1
বাংলাদেশ

শিক্ষক-ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য বিশেষ ভাতা সুপারিশ করবে পে কমিশন

2
অর্থনীতি

খেলাপি ঋণের ৯০ শতাংশেরও বেশি 'খারাপ' অবস্থা নিয়ে টালমাটাল ৪ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক

3
আন্তর্জাতিক

যে কারণে একজন র‌্যাপারকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে চাচ্ছেন নেপালের ‘জেন জি’রা

4
আন্তর্জাতিক

নেপালের আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেছে, অভিযোগ জেন-জিদের

5
অর্থনীতি

মিউচুয়াল ফান্ডে ২২০ কোটি টাকার অনিয়ম: রেস অ্যাসেটকে আদালতে নিচ্ছে আইসিবি

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net