Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
June 05, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, JUNE 05, 2025
এইচআর কি আসলেই আপনার বন্ধু?

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
25 October, 2021, 07:45 pm
Last modified: 25 October, 2021, 07:56 pm

Related News

  • অষ্টম শ্রেণী পাস স্ত্রীকে প্রভাষক পদে চাকরি; পিরোজপুরের সাবেক এমপিসহ ৩ জনের নামে দুদকের মামলা
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
  • কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিবাদের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
  • প্রেসক্লাবের সামনে চাকরিচ্যুত সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ
  • ‘যুক্তরাজ্যে আসবেন না’; চাকরি না পেয়ে আমার ৯০% সহপাঠী ফিরে গেছেন: যুক্তরাজ্যপ্রবাসী নারী

এইচআর কি আসলেই আপনার বন্ধু?

এইচআরদের ইমেজ বা ভাবমূর্তি অনেকটাই প্রশ্নবিদ্ধ। এক গবেষণার ফলাফল বলছে, শতকরা ৭০ ভাগ কর্মীই তাদের অফিসের এইচআরকে বিশ্বাস করে না। 
টিবিএস ডেস্ক
25 October, 2021, 07:45 pm
Last modified: 25 October, 2021, 07:56 pm
ছবি: সংগৃহীত

কর্পোরেট জগতের কর্মীরা প্রায়ই মনে করে থাকে, হিউম্যান রিসোর্স বা এইচআরদের কাজ বুঝি তাদের সাহায্য করা, তাদের যেকোনো বিপদ থেকে উদ্ধার করা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এইচআররা যেহেতু কোম্পানির হয়েই কাজ করে, তাই প্রশ্নের অবকাশ রয়েই যায় : এইচআররা কি আদৌ কর্মীদের কথা চিন্তা করে?

এ কথা বলাই বাহুল্য, এইচআরদের আমরা বসদের চেয়ে বেশি 'আপন' মনে করি। তাই যে সমস্যার কথা আমরা সরাসরি বসের কাছে পাড়তে ভয় পাই বা সঙ্কোচ বোধ করি, সেই কথাটিই আমরা অনায়াসে বলে দিই কোনো একজন এইচআরকে।

অর্থাৎ, এইচআরদের প্রতি এটুকু নির্ভরতা আমাদের অবশ্যই রয়েছে। কিন্তু সেটিই সামগ্রিক বাস্তবতা নয়। এইচআরদের ইমেজ বা ভাবমূর্তি অনেকটাই প্রশ্নবিদ্ধ। এক গবেষণার ফলাফল বলছে, শতকরা ৭০ ভাগ কর্মীই তাদের অফিসের এইচআরকে বিশ্বাস করে না। 

কী কারণ রয়েছে এর পেছনে? আরেকটু অনুসন্ধান করলে জানা যায়, এমন অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে যেখানে কর্মীরা মনে করে তারা তাদের এইচআরের পক্ষ থেকে অন্যায্য আচরণের সম্মুখীন হয়েছে। কারও কারও অভিযোগ এতটাই তীব্র যে, তারা অনলাইনে গিয়েও নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করে। অনেকে আবার আরও এক কাঠি বাড়া। তারা রাগে-হতাশায় তাদের অফিস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেই আদালতে মামলা ঠুকে দেয়। ২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে অফিস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এ ধরনের রেকর্ড সংখ্যক মামলা দায়ের করা হয়। 

যদি আমরা ধরেই নিই যে এইচআর বিভাগ সাধারণ কর্মীদের স্বার্থ রক্ষা করতে ব্যর্থ হচ্ছে, সেক্ষেত্রে কর্মক্ষেত্রে আমাদের বড় বড় সমস্যাগুলোতে আর তাদের উপর ভরসা করা সম্ভব হয় না। বস্তুত, সমস্যার উদ্ভব তখনই ঘটে, যখন এইচআরের প্রতি আমাদের প্রত্যাশার সঙ্গে বাস্তবতার বড় ধরনের ফারাক রয়ে যায়, ফলে আমরা আর এইচআরের উপর আস্থা রাখতে পারি না।  

এবার যদি কোনো কোম্পানি বা সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবি, তাহলে কিন্তু আবার এইচআরের প্রতি প্রত্যাশার ধরনটা একেবারেই বদলে যায়। অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তারা এইচআরদের মনে করে নিজেদের প্রতিনিধি, এবং এইচআরদের প্রধান করণীয় হলো ওই কোম্পানি বা সংস্থারই ভালোটা দেখা। 

ছবি: সংগৃহীত

এইচআর বিভাগে একটি গতানুগতিক যাত্রার শুরুটা হতে পারে এমন : আপনার কর্মক্ষেত্রে এমন একটি সমস্যার উদয় ঘটেছে যেটি আপনাকে দিনের পর দিন বিরক্ত করে যাচ্ছে। এক পর্যায়ে সমস্যাটি অসহনীয় মাত্রায় চলে যাওয়ায়, সমাধানই হয়ে উঠেছে আপনার একমাত্র কাম্য। তখন আপনি এইচআরের কাছে গিয়ে আপনার সমস্যাটির কথা জানালেন এবং সমাধানের আর্জি পেশ করলেন। আপনি নিশ্চিতভাবেই ভাবছেন, এইচআর আপনার অনুরোধ রাখবে এবং আপনার সমস্যার সমাধানে আন্তরিক চেষ্টা করবে। 

কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা, বলছেন টাম্পা, ফ্লোরিডা-ভিত্তিক অর্গানাইজেশনাল সাইকোলজিস্ট ড. গেনা কক্স। 

"কর্মীরা প্রায়ই ভেবে থাকে, এইচআরের কাজ হলো তাদের সহায়তা করা। কিন্তু সেটি একটি সংস্থার নেতৃস্থানীয়দের দৃষ্টিভঙ্গির চেয়ে একদমই আলাদা। তাছাড়া এইচআররা বাস্তবে যেভাবে কাজ করে, তার সঙ্গেও এ ধারণার প্রায় কোনো মিলই নেই। 

তাহলে এইচআর বিভাগের কাজ কী? তাদের প্রধান দৃশ্যমান কাজগুলো হলো নতুন কর্মী নিয়োগ করা, কর্মী ছাঁটাই করা, এবং কর্মীদের বেতন নিশ্চিত করা। এর বাইরে একটি কোম্পানি বা সংস্থার নিজস্ব চাহিদা বা পছন্দ থাকতে পারে যে তারা এইচআর বিভাগের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করছে। 

লন্ডনের চার্টেড ইনস্টিটিউট অব পারসোনেল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের এইচআর উপদেষ্টা কমিটির ডেভিড ডি'সুজা বলেন, "এইচআরের লোকদের কাজ হলো একটি সংস্থাকে তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণে সাহায্য করা। সেটি নিশ্চিত করার জন্যই তারা অন্যান্য কর্মীদের জন্য এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়, যেখানে তারা নিজেদের কাজটা ঠিকভাবে করতে পারে।"

আপাতদৃষ্টিতে, এর অর্থ হলো কর্মীদের ভালো করার পথে সাহায্য করা, তাদের নিজেদের কাজে ইতিবাচক ও কার্যকর অনুভব করানো, এবং সংস্থার প্রতি একটি দায়বদ্ধতার মনোভাব তৈরি করা। 

কিন্তু তারপরও, স্টিভ ব্রাউন নামে সিনসিনাটি, ওহিওর একটি ১,০০০ স্টাফ বিশিষ্ট রেস্টুরেন্ট চেইনের প্রধান পিপল অফিসার বলেন, আজকাল এইচআর বিভাগের লোকেরা মূলত তাদের কাজের ক্ষেত্রে আইনি দিকটিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। অন্যভাবে বলতে গেলে, তারা নিশ্চিত করতে চাইছে তাদের কোম্পানিকে যেন কোনো ধরনের মামলার সম্মুখীন হতে না হয়। 

"অনেক এইচআররা খুবই আক্ষরিক হয়ে থাকে। তারা বিভিন্ন নিয়ম-নীতি শিখে থাকে, এবং সেভাবেই তারা এইচআরকে চালায়।"

এ ধরনের ক্ষেত্রে এইচআররা অসন্তুষ্ট কর্মীদের সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে খুব কমই তোয়াক্কা করে থাকে। তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য থাকে কোম্পানিকে সম্ভাব্য ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করা। 

ফলে যখনই নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি হয়, এইচআর বিভাগকে মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে দেখা যায়। সেই মধ্যপন্থার একদিকে থাকে কর্মীরা কী চায়, আর অপরদিকে থাকে কোম্পানি কী চায়। কিন্তু যেসব বিভাগে এইচআরদের মূল লক্ষ্য থাকে কর্মীদের ধরে রাখা, সেসব ক্ষেত্রে এইচআররা কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হয়।

এইচআর বিভাগ কীভাবে পরিচালিত হয় এবং কর্মীদের জন্য সেটি কী কী সুবিধার ব্যবস্থা রাখে, সে বিষয়টিকে সংজ্ঞায়িত করতে চাইলে প্রথমেই যে বিষয়টি চলে আসে, তা হলো এইচআরের সঙ্গে একটি কোম্পানি বা সংস্থার শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বের সম্পর্ক। 

"এইচআরদের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে কোনো সংস্থার স্বাস্থ্যকর সংস্কৃতি নিশ্চিতের ক্ষেত্রে। কিন্তু বিচ্ছিন্নভাবে সে কাজটি করা প্রায় অসম্ভব, বিশেষত আপনার যদি থাকে এমন একটি সিনিয়র টিম যেটি সম্পূর্ণ বিপরীত মনোভাব নিয়ে কাজ করে," ডি'সুজা বলেন। 

ডি'সুজার মতে, এইচআর বিভাগ কার কাছে রিপোর্ট করে, সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। "একটি ভালো সংস্থায়, এইচআর প্রধান সরাসরি ওই সংস্থার সিইও-র কাছে রিপোর্ট করে।"

কিন্তু তারপরও, সিংহভাগ কোম্পানিতেই এমনটি দেখা যায় না। ২০২১ সালের একটি সেজ প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৫৯ শতাংশ কোম্পানি প্রধানই মনে করে যে এইচআর বিভাগ তাদের সংস্থার বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে না। এদিকে ৫৪ শতাংশ এইচআর প্রধানও একমত হয়েছে যে কোম্পানির সংস্কৃতি বিনির্মাণের ক্ষেত্রে তারা কোনো নেতৃস্থানীয় পদে থাকে না। 

কক্সের মতে, এ তথ্য থেকে এটুকুই বোঝা যায় যে, বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তিতার মতো সামাজিক ইস্যুতে, "অনেক সংস্থাতেই এইচআরের কাছে সেই ক্ষমতা থাকে না, যে ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তার ওই ইস্যুগুলো তুলে ধরতে পারবে"। 

ছবি: সংগৃহীত

তাহলে বোঝাই যাচ্ছে, কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের প্রতিবন্ধকতা নিরসনে এইচআরের তেমন কোনো ভূমিকাই থাকে না। তাহলে কীভাবে একজন কর্মীর পক্ষে সম্ভব হবে কর্মক্ষেত্রকে নিজের জন্য সহায়ক করে তোলা?

এক্ষেত্রে কক্সের পরামর্শ হলো, কর্মীরা বরং তাদের ব্যবস্থাপক বা ম্যানেজারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে, যার ফলে যেকোনো সমস্যার উদ্রেক ঘটলে তারা এইচআরকে না জড়িয়েও নিজেরাই নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে সেটির সমাধান করে ফেলতে পারে। 

"এইচআর কোনোকিছুর নিশ্চয়তা নয় – এটি বরং জটিলতার একটি বাড়তি স্তর," কক্স বলেন। "কোনো সমস্যা উদয় হওয়ার আগেই আপনি নিজের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাপারগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন, অর্থাৎ আপনার ম্যানেজারের সঙ্গে একটি ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। এটি হবে একটি দীর্ঘমেয়াদি খেলা, যার প্রভাব অনেকদিন ধরে চলতে থাকে। 

"কিন্তু এরপরও যদি এমন পরিস্থিতি আসে যে আপনার সমস্যার সমাধান হচ্ছে না, তখন আপনি এইচআরের কাছে যেতেই পারেন। কিন্তু আপনাকে মাথায় রাখতে হবে, এইচআর রাতারাতি কোনো জাদুকরি সমাধান নিয়ে আসবে না।"

এদিকে ডি'সুজা বলেন, এইচআরের কাছে ইতিবাচক মনোভাব ও সৎ বিশ্বাস নিয়ে সাহায্য চাওয়া হতে পারে একটি ভালো বুদ্ধি। তার মতে, অনেক জায়গাতেই এইচআর বিভাগ কর্মীদের অনেক সমস্যার সমাধান করে থাকে। কিন্তু সেসব সাহায্যের কাহিনি খুব একটা প্রকাশ্যে আসে না। 

"এমন অজস্র উদাহরণ পাওয়া যাবে যেখানে এইচআর দল নীরবে অথচ কার্যকরভাবে মানুষকে অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতি থেকে উদ্ধারে সাহায্য করে থাকে," তিনি বলেন। 

এর সঙ্গে ব্রাউন যোগ করেছেন, একটি এইচআর বিভাগ যতই কর্মীবান্ধব হোক না কেন, তবু কর্মীদের উচিত বাস্তবতার কথা মাথায় রাখা। এইচআর বিভাগের কাজ নয় বন্ধুর মতো আপনার সমস্যা শোনা মাত্রই সেটির সমাধানে ঝাঁপিয়ে পড়া। তারা তাদের কাজটি করবে বটে, কিন্তু সেটি করবে পেশাদারিত্বের সঙ্গে। তারা একটি সমস্যার সব ধরনের সম্ভাব্য দৃশ্যপটই খতিয়ে দেখবে, এবং অনেক সময় এমন কোনো সমাধান দেবে, যেটা আদতে সঠিক ও যুক্তিসঙ্গত, কিন্তু তারপরও আপনার পুরোপুরি মনঃপুত হচ্ছে না। 

  • সূত্র: বিবিসি 

Related Topics

টপ নিউজ

কর্মক্ষেত্র / এইচআর / চাকরি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • নিরাপত্তা উদ্বেগে ১২ দেশের নাগরিকের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
  • আঞ্চলিক পরমাণু জোট নিজ দেশে হলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করবে ইরান
  • ডিজিটাল ওয়ালেটের লাইসেন্স পেল গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান 'সমাধান'
  • টাকার নতুন নোটের খোলাবাজারে দ্বিগুণ মূল্য, গ্রাহক হয়রানি চরমে
  • দোকানে হানা দিলো হাতি, খাবার খেয়ে ‘টাকা না দিয়েই’ পালালো!
  • সাভার ট্যানারির কঠিন বর্জ্য থেকে জেলাটিন ও শিল্প প্রোটিন গুঁড়া উৎপাদন করবে চীনা কোম্পানি

Related News

  • অষ্টম শ্রেণী পাস স্ত্রীকে প্রভাষক পদে চাকরি; পিরোজপুরের সাবেক এমপিসহ ৩ জনের নামে দুদকের মামলা
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
  • কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিবাদের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
  • প্রেসক্লাবের সামনে চাকরিচ্যুত সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ
  • ‘যুক্তরাজ্যে আসবেন না’; চাকরি না পেয়ে আমার ৯০% সহপাঠী ফিরে গেছেন: যুক্তরাজ্যপ্রবাসী নারী

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

নিরাপত্তা উদ্বেগে ১২ দেশের নাগরিকের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

2
আন্তর্জাতিক

আঞ্চলিক পরমাণু জোট নিজ দেশে হলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করবে ইরান

3
বাংলাদেশ

ডিজিটাল ওয়ালেটের লাইসেন্স পেল গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান 'সমাধান'

4
অর্থনীতি

টাকার নতুন নোটের খোলাবাজারে দ্বিগুণ মূল্য, গ্রাহক হয়রানি চরমে

5
অফবিট

দোকানে হানা দিলো হাতি, খাবার খেয়ে ‘টাকা না দিয়েই’ পালালো!

6
অর্থনীতি

সাভার ট্যানারির কঠিন বর্জ্য থেকে জেলাটিন ও শিল্প প্রোটিন গুঁড়া উৎপাদন করবে চীনা কোম্পানি

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net