Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
July 26, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JULY 26, 2025
যে কারণে সরকার প্রকল্প ঋণের বদলে বাজেট সহায়তায় মনোযোগ দিচ্ছে

অর্থনীতি

সাইফুদ্দিন সাইফ
16 January, 2025, 09:00 am
Last modified: 16 January, 2025, 09:01 am

Related News

  • অভিজ্ঞতার অভাবে সরকার বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছে: গয়েশ্বর চন্দ্র
  • মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক বলে মনে করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
  • এই সরকারের পক্ষে আদৌ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না, কোনো কোনো মহল প্রশ্ন তুলছে: তারেক রহমান
  • গোপালগঞ্জে সহিংসতা ও মৃত্যু কীভাবে হলো তা খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি: শফিকুল আলম
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সোহেল তাজ

যে কারণে সরকার প্রকল্প ঋণের বদলে বাজেট সহায়তায় মনোযোগ দিচ্ছে

চলতি অর্থবছরে বহুপাক্ষিক এবং দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদারেরা রেকর্ড ৩.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সাইফুদ্দিন সাইফ
16 January, 2025, 09:00 am
Last modified: 16 January, 2025, 09:01 am
ইনফোগ্রাফিক: টিবিএস

দুই বছর আগে পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশে ৫৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রেলস্টেশনটি উদ্বোধনের পর থেকে একবারও ব্যবহার হয়নি। শেখ হাসিনা সরকারের সময় সম্পন্ন হওয়া এ প্রকল্প কার্যত অকার্যকর অবস্থায় পড়ে রয়েছে, বিপুল এ বিনিয়োগও পরিণত হয়েছে অপচয়ে। 

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী টানেলের চিত্রও একইরকম। ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ টানেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিলেও, বাস্তবে এটি দৈনিক পরিচালন ব্যয়ের মাত্র ৩০ শতাংশ আয় করতে সক্ষম হচ্ছে। প্রতিদিন প্রায় ২৬.৫০ লক্ষ টাকা লোকসানের মুখে থাকা এ প্রকল্প বছরে প্রায় ১০০ কোটি টাকা ঘাটতির সৃষ্টি করছে। বেশিরভাগ চীনা ঋণে অর্থায়িত এ প্রকল্প দেশের ঋণের বোঝাও আরও বাড়িয়েছে। 

দেশজুড়ে শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে নেওয়া বেশ কিছু মেগা প্রকল্প এখন আংশিকভাবে কার্যকর বা পুরোপুরি অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব প্রকল্প অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও অনুমানের ভিত্তিতে হাতে নেওয়া হয়েছিল, যেখানে অর্থনৈতিক উপযোগিতা বা সামাজিক প্রভাব সঠিকভাবে বিবেচনা করা হয়নি। 

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে বাজেট সহায়তার ওপর জোর দিচ্ছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগের সরকারের সময় মেগা প্রকল্পগুলো নিয়ে সঠিক মূল্যায়ন ছাড়া এবং ঋণের চাপ উপেক্ষা করেই ঋণ নেওয়া হয়েছিল। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট সহায়তা সংকটকালে দেশের অর্থনীতিতে আরও নমনীয়তা নিয়ে আসে। নির্দিষ্ট প্রকল্পে সীমাবদ্ধ ঋণের তুলনায় বাজেট সহায়তা সরাসরি জাতীয় কোষাগারে যায়, যা স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সামাজিক সুরক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে বরাদ্দ করা সম্ভব। 

ইআরডি সূত্র জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে বহুপাক্ষিক এবং দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন অংশীদারেরা রেকর্ড ৩.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে এ অর্থ পাওয়া অনেকটাই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাজেট সহায়তার পরিমাণ ক্রমাগত বেড়েছে। যেমন, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ বিলিয়ন ডলার, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১.০৯ বিলিয়ন ডলার, ২০২১-২২ অর্থবছরে ২.৬ বিলিয়ন ডলার এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১.৭৭ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা পাওয়া গিয়েছে।

সতর্ক কৌশলের প্রশংসা বিশেষজ্ঞদের

বিদেশি ঋণ ব্যবস্থাপনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সতর্ক কৌশলের প্রশংসা করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তাদের মতে, এ পরিবর্তন আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তারা বলছেন, ঋণনির্ভর প্রকল্প থেকে দূরে থেকে প্রয়োজনীয় খাতগুলোতে বরাদ্দ নিশ্চিত করা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সম্ভব। 

সিপিডি'র বিশিষ্ট ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, "আগের সরকারের সময় বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের কারণে দেশের ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।" তবে তিনি জনকল্যাণমূলক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। "গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে। আসন্ন বাজেট সহায়তা ব্যবস্থা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে," তিনি বলেন।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেনও বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পগুলোর দুর্বল পরিকল্পনার ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, "কর্ণফুলী টানেলের মতো প্রকল্পগুলো প্রায়ই সীমিত অর্থনৈতিক সুবিধা দিয়ে সাদা হাতি হয়ে দাঁড়ায়। আমাদের এমন ভুল এড়াতে হবে।"

তিনি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে ৫৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রেলস্টেশনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন, যা দুই বছর আগে নির্মাণ সম্পন্ন হলেও এখনও কার্যত অকেজো। তিনি বলেন, "এ প্রকল্প কি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে বা বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়িয়েছে? এসব প্রকল্প সাদা হাতিতে পরিণত হয়েছে।"

ড. জাহিদ হোসেন আরও বলেন, "অতীতে আমরা প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই ছাড়া ঋণ গ্রহণ করতাম। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগে সুগঠিত প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি এবং পরে অর্থায়ন নিশ্চিত করার কৌশল গ্রহণ করেছে, যা নিঃসন্দেহে একটি বিচক্ষণ পদক্ষেপ।"

ইআরডির পর্যবেক্ষণ

ইআরডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক প্রকল্পগুলো এ অর্থবছরে সতর্কতার সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হবে।

ইআরডি সূত্র বলছে, চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকার কোনও বড় প্রকল্প চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। তবে, রেসিলিয়েন্ট আরবান অ্যান্ড টেরিটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।

এছাড়া, সরকার বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে বাজেট সহায়তা হিসেবে ১.১ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

ইআরডি কর্মকর্তারা আরও জানান, মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে প্রকল্পের অগ্রাধিকার তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছে। ইআরডি সে তালিকা পর্যালোচনা করে পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করবে। ফলে উন্নয়ন প্রকল্পের ঋণ প্রক্রিয়া কিছুটা ধীরগতির হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, কিছু প্রকল্প বিনিয়োগ ও জনকল্যাণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও সেগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করা উচিত। তাদের মতে, আসন্ন বাজেট সহায়তা দেশের রিজার্ভের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকার উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে মোট ১০.২ বিলিয়ন ডলার ঋণ সুরক্ষিত করেছে, যার মধ্যে ২.০৩ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া, ২০২৪ সালের নভেম্বরের জন্য ইআরডির ঋণ গ্রহণ কর্মসূচিতে বিভিন্ন স্কেলের ৪৪টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যার ঋণ প্রস্তাব ৫.৩ বিলিয়ন ডলার।

বিশ্বব্যাংকের ৩ বিলিয়ন ডলার প্রতিশ্রুতি

ইআরডি সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বব্যাংক গত বছরের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সভায় উন্নয়ন প্রকল্প এবং বাজেট সহায়তার জন্য ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর মধ্যে ১.৮ থেকে ২ বিলিয়ন ডলার নিশ্চিত করার লক্ষ্য রয়েছে।

এ প্রতিশ্রুতির আওতায় দ্বিতীয় বাংলাদেশ সবুজ ও জলবায়ু স্থিতিস্থাপক কর্মসূচির অধীনে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের একটি বাজেট সহায়তা চুক্তি ইতোমধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে।

এছাড়া, রেসিলিয়েন্স অ্যান্ড রিকভার ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট-২ কর্মসূচির আওতায় আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। স্ট্রেংদেনিং গভর্নেন্স অ্যান্ড ইন্সটিটিউশনাল রেসিলিয়েন্স কর্মসূচির আওতায় অতিরিক্ত ৫০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তার জন্য আলোচনা চলছে।

ইআরডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ধীরগতির বা কম অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত প্রকল্প থেকে বাজেট সহায়তার জন্য ৭২৩ মিলিয়ন ডলার পুনর্বণ্টনে বিশ্বব্যাংক সম্মত হয়েছে।

বাজেট সহায়তার পাশাপাশি, বিশ্বব্যাংক এ অর্থবছরে এনার্জি লিকুইডিটি গ্যারান্টি ফ্যাসিলিটির অধীনে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করবে। প্রাথমিকভাবে, সরকার এ সুবিধার আওতায় ১ বিলিয়ন ডলারের অনুরোধ করেছিল, বাকি পরিমাণ আগামী দুই অর্থবছরে বিতরণ করা হবে।

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে বন্যা পুনরুদ্ধার প্রকল্পে ৫০০ মিলিয়ন ডলার এবং অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্পে ১.৩ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ঋণ দিতে আগ্রহী। এর মধ্যে রেসিলিয়েন্ট আরবান অ্যান্ড টেরিটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের জন্য ৪০০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি ইতোমধ্যেই চূড়ান্ত হয়েছে।

পঞ্চম স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত কর্মসূচির অধীনে বিশ্বব্যাংক প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার দেবে। এর মধ্যে ৩৭৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ এবং ২৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান হিসেবে দেওয়া হবে। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

এডিবি থেকে ১.৫ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তার লক্ষ্য

তিনটি বাজেট সহায়তা চুক্তির মাধ্যমে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) চলতি অর্থবছরে ১২টি প্রকল্প চুক্তি সম্পাদনের পরিকল্পনা করেছে। এ প্রকল্পগুলোর মোট ঋণের পরিমাণ ২.৮২ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্ট্রেংদেনিং ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স কর্মসূচির অধীনে এডিবির সঙ্গে ৬০০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

ইআরডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চলতি অর্থবছরে এডিবি থেকে অন্তত ১.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা পাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

এছাড়া, ব্যাংকিং খাত সংস্কারের জন্য মে মাসে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরের পরিকল্পনা রয়েছে। পাশাপাশি, ক্লাইমেট রেসপন্সিভ ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম-সাবপ্রোগ্রাম ২-এর অধীনে এডিবি ৪০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে।

এর বাইরে অর্থনৈতিক রূপান্তর কর্মসূচির আওতায় ৪০০ মিলিয়ন ডলারের আরেকটি ঋণ চুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছে।

জাপান থেকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রত্যাশা

ইআরডি সূত্র জানায়, সরকার এ অর্থবছরে জাপানের কাছ থেকে ১ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা চেয়েছে। জাপান ইতোমধ্যে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা নিশ্চিত করেছে।

এ বাজেট সহায়তাসহ চলতি অর্থবছরে জাপান থেকে মোট ১.৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জাপানের ঋণ তালিকায় উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে যমুনা রেলওয়ে সেতু প্রকল্পের তৃতীয় কিস্তি (২৫৯.৭৮ মিলিয়ন ডলার), খাদ্য নিরাপত্তা পরীক্ষা ক্ষমতা উন্নয়ন প্রকল্প (১৭৮ মিলিয়ন ডলার), এবং জয়দেবপুর-ঈশ্বরদী ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্প (৬৩০ মিলিয়ন ডলার)।

এশীয় অংশীদারদের থেকে লক্ষ্য ১.২৪ বিলিয়ন ডলার

সরকার এশিয়ান ভিত্তিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান, যেমন এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি), দক্ষিণ কোরিয়া, নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি), এবং মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাছ থেকে ১.২৪ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প ঋণ সংগ্রহের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়া ইতোমধ্যে বাজেট সহায়তার জন্য ১০০ মিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এআইআইবির সঙ্গে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তার বিষয়ে আলোচনা চলছে।

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের জন্য অর্থনৈতিক রূপান্তর কর্মসূচি-১-এর অধীনে মধ্যপ্রাচ্যের উন্নয়ন সংস্থা ওএফআইডি ১০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ইআরডি জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশ ও সংস্থা, জাতিসংঘ এবং নর্ডিক দেশগুলো থেকে ৬৬৩.৮৯ মিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও বাজেট সহায়তা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইআরডি কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, চীন ও ভারতের কাছ থেকে এ অর্থবছরে কোনো ঋণ বা অনুদানের প্রত্যাশা নেই।

Related Topics

টপ নিউজ

বাজেট সহায়তা ঋণ / বাজেট সহায়তা / বিদেশি ঋণ / অন্তর্বর্তী সরকার / প্রকল্প ঋণ / ঋণ সহায়তা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বাবার এজেন্ট ব্যাংকের টাকার জন্য ছেলেকে ইসলামী ব্যাংকে হাতুড়ি পেটা, নখ তোলার চেষ্টা; গ্রেপ্তার ৩
  • ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না এমন ব্যাংকগুলোকে মার্জারের আওতায় আনা হবে: আহসান এইচ মনসুর
  • যুগের পর যুগ পেরিয়ে ঢাকার যে ৫ পুরোনো খাবার হোটেল এখনও জনপ্রিয়!
  • সীমান্তে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার প্রাণঘাতী লড়াইয়ের কারণ কী?
  • অতিরিক্ত ভাড়া, ভুতুড়ে ফ্লোর, অগ্রিম ২২০ কোটি: প্রিমিয়ার ব্যাংকের টাকায় যেভাবে পকেট ভরেছে ইকবাল পরিবার
  • এস আলমের বেনামি ঋণ ও শেয়ারের প্রকৃত মালিকানা রাজসাক্ষীর মাধ্যমে প্রমাণ করা হবে: গভর্নর

Related News

  • অভিজ্ঞতার অভাবে সরকার বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছে: গয়েশ্বর চন্দ্র
  • মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক বলে মনে করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
  • এই সরকারের পক্ষে আদৌ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না, কোনো কোনো মহল প্রশ্ন তুলছে: তারেক রহমান
  • গোপালগঞ্জে সহিংসতা ও মৃত্যু কীভাবে হলো তা খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি: শফিকুল আলম
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সোহেল তাজ

Most Read

1
বাংলাদেশ

বাবার এজেন্ট ব্যাংকের টাকার জন্য ছেলেকে ইসলামী ব্যাংকে হাতুড়ি পেটা, নখ তোলার চেষ্টা; গ্রেপ্তার ৩

2
অর্থনীতি

ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না এমন ব্যাংকগুলোকে মার্জারের আওতায় আনা হবে: আহসান এইচ মনসুর

3
ফিচার

যুগের পর যুগ পেরিয়ে ঢাকার যে ৫ পুরোনো খাবার হোটেল এখনও জনপ্রিয়!

4
আন্তর্জাতিক

সীমান্তে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার প্রাণঘাতী লড়াইয়ের কারণ কী?

5
অর্থনীতি

অতিরিক্ত ভাড়া, ভুতুড়ে ফ্লোর, অগ্রিম ২২০ কোটি: প্রিমিয়ার ব্যাংকের টাকায় যেভাবে পকেট ভরেছে ইকবাল পরিবার

6
অর্থনীতি

এস আলমের বেনামি ঋণ ও শেয়ারের প্রকৃত মালিকানা রাজসাক্ষীর মাধ্যমে প্রমাণ করা হবে: গভর্নর

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net