Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
August 28, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, AUGUST 28, 2025
বাণিজ্যে পণ্য নয়, চলছে ঘাত-প্রতিঘাত: বাংলাদেশ-ভারত অর্থনৈতিক সম্পর্কে উদ্বেগজনক প্রবণতা

মতামত

ড. সেলিম রায়হান
12 August, 2025, 06:45 pm
Last modified: 13 August, 2025, 07:33 pm

Related News

  • যথাযথ প্রক্রিয়ায় পুশ ইন করা হচ্ছে, দাবি বিএসএফ মহাপরিচালকের
  • টিকাদানের মাধ্যমে বছরে শিশু মৃত্যুর হার ৮১.৫ শতাংশ কমেছে
  • তরুণদের সর্বস্বান্ত করে বিলিয়ন ডলারের সাম্রাজ্য, আসক্তি রোধে নিষেধাজ্ঞা; ভারতে রমরমা বেটিং সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন
  • এক বছর ধরে স্থবিরতার পর আনুষ্ঠানিক চাকরির বাজারে পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত
  • জুলাইয়ে সৌদি আরব ও ভারত ছিল রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা

বাণিজ্যে পণ্য নয়, চলছে ঘাত-প্রতিঘাত: বাংলাদেশ-ভারত অর্থনৈতিক সম্পর্কে উদ্বেগজনক প্রবণতা

ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠ অংশীদার দুই দেশ— স্বচ্ছ আলোচনার মাধ্যমে বাণিজ্য ইস্যুগুলোর সমাধানের পথে না হেঁটে, বন্দর নিষেধাজ্ঞা ও অশুল্ক বাধার মতো পদক্ষেপ নিচ্ছে, যা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক।
ড. সেলিম রায়হান
12 August, 2025, 06:45 pm
Last modified: 13 August, 2025, 07:33 pm

বাংলাদেশ ও ভারত, উভয়ই বিভিন্ন অশুল্ক বাধার প্রয়োগ বাড়াচ্ছে, যা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত অর্থনীতিদ্বয়ের মাঝে এক উদ্বেগজনক প্রবণতাকে তুলে ধরছে।

এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দরের মাধ্যমে চার ধরনের পাটপণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। এসব পণ্য শুধু সমুদ্রপথে মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে এটি বড় আঘাত হতে পারে, কারণ এতে করে বিদ্যমান পরিবহন ব্যবস্থাটি (স্থলপথে রপ্তানির) উল্লেখযোগ্যভাবে ব্যাহত হবে।

ভারতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানির ৯৯ শতাংশের বেশি হয় স্থলপথে। কিন্তু এসব বিধিনিষেধের ফলে শুধু (পরিবহন) খরচই বাড়বে না, একইসঙ্গে তা বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের লজিস্টিকস চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন করবে।

ভারত এ সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে নিয়ন্ত্রক নীতি বা মাননিয়ন্ত্রণের সমস্যাকে উল্লেখ করতেও পারে; কিন্তু যেভাবে হঠাৎ করে, যে ফ্রিকোয়েন্সিতে এসব বিধিনিষেধ দেওয়া হলো—তাই এর কৌশলগত উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনার জন্ম দিচ্ছে।

তবে এই প্রবণতা কেবল ভারতের পক্ষ থেকেই আসছে না, ২০২৪ সালের শেষদিক থেকে বেশকিছু ভারতীয় পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশও বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, যার মধ্যে ভারতীয় সুতা, গুড়াদুধ ও চালের মতো পণ্য আছে। এছাড়া ভারতীয় পণ্যের ওপর নতুন ট্রানজিট ফি-ও নির্ধারণ করা হয়েছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তসংলগ্ন তিনটি স্থলবন্দর বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এসব স্থলবন্দর বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড ও দরকারি অবকাঠামো না থাকাকে যার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে। এসব পদক্ষেপকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা ও বিধিনিষেধ আরোপের বৃহত্তর প্রবণতা হিসেবেও দেখা যেতে পারে। এটি বাণিজ্যে ক্রমবর্ধমান সংরক্ষণবাদে ভূমিকা রাখছে, ফলে আস্থা ও অনুমানযোগ্যতা ব্যাহত হচ্ছে—যা স্থিতিশীল দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের জন্য দরকার।

ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠ অংশীদার দুই দেশ— স্বচ্ছ আলোচনার মাধ্যমে বাণিজ্য ইস্যুগুলোর সমাধানের পথে না হেঁটে, বন্দর নিষেধাজ্ঞা ও অশুল্ক বাধার মতো পদক্ষেপ নিচ্ছে, যা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। এসব একপাক্ষিক পদক্ষেপ শুধু দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের জন্যই ক্ষতিকর নয়, যেখানে ভারতের পাল্লাই ভারী (বাংলাদেশ ভারত থেকে আমদানি করে ১২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আর দেশটির বাজারে রপ্তানি করে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের), একইসঙ্গে তা দক্ষিণ এশিয়ায় বৃহত্তর আঞ্চলিক অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনাকেও বিনষ্ট করছে।

বিশ্ববাণিজ্যের অনিশ্চিত পরিবেশ ও ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার সময়ে—-এই অঞ্চলের দেশগুলোর সহযোগিতা সম্প্রসারণের দিকে যাওয়া উচিৎ, দমনমূলক সংরক্ষণবাদীতার দিকে নয়—যেটা বিদ্যমান সরবরাহ শৃঙ্খলকে আরও খণ্ডিত করবে এবং শিল্পোন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে।

এখন জরুরি ভিত্তিতে যা দরকার, তা হলো ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে উন্মুক্ত ও টেকসই সংলাপ, যা হবে রাজনৈতিক সমীকরণ মুক্ত। বাণিজ্যকে উভয় দেশের অর্থনৈতিক সহনশীলতার মাধ্যম হিসেবে দেখা উচিৎ, চাপ প্রয়োগের উপকরণ হিসেবে নয়।

উভয় দেশের সরকারকে তাই গঠনমূলক আলোচনা, অশুল্ক বাধা দূরীকরণের উপায় খুঁজে বের করা এবং বেসরকারিখাতের মধ্যে সম্পৃক্ততা বাড়াতে প্রাতিষ্ঠানিক প্লাটফর্ম তৈরিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রাজনৈতিক ভিন্নমত যেন অর্থনৈতিক সহযোগিতার বৃহত্তর সুবিধাকে ছাপিয়ে না যায়, বিশেষত তখন, যেসময় আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি এরই ওপর নির্ভর করছে।


  • ড. সেলিম রায়হান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের (সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক।
  • [লেখাটি ড. সেলিম রায়হানের ফেসবুক থেকে নিয়ে অনূদিত]   

Related Topics

টপ নিউজ

ড. সেলিম রায়হান / বাংলাদেশ / ভারত / দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে দুই উপদেষ্টা
  • সরকারের গঠিত কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন করে ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
  • প্রতিবেশী দেশের ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের অবস্থান দেখে সমস্যা সমাধান করা হবে: ফাওজুল কবির খান
  • মব করে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে: আদালতে ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল 
  • যে দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা
  • এস আলমের লুটপাট যেভাবে একটি শীর্ষ ব্যাংককে সাফল্যের চূড়া থেকে সংকটে নামিয়ে আনল

Related News

  • যথাযথ প্রক্রিয়ায় পুশ ইন করা হচ্ছে, দাবি বিএসএফ মহাপরিচালকের
  • টিকাদানের মাধ্যমে বছরে শিশু মৃত্যুর হার ৮১.৫ শতাংশ কমেছে
  • তরুণদের সর্বস্বান্ত করে বিলিয়ন ডলারের সাম্রাজ্য, আসক্তি রোধে নিষেধাজ্ঞা; ভারতে রমরমা বেটিং সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন
  • এক বছর ধরে স্থবিরতার পর আনুষ্ঠানিক চাকরির বাজারে পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত
  • জুলাইয়ে সৌদি আরব ও ভারত ছিল রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা

Most Read

1
বাংলাদেশ

আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে দুই উপদেষ্টা

2
বাংলাদেশ

সরকারের গঠিত কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন করে ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

3
বাংলাদেশ

প্রতিবেশী দেশের ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের অবস্থান দেখে সমস্যা সমাধান করা হবে: ফাওজুল কবির খান

4
বাংলাদেশ

মব করে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে: আদালতে ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল 

5
বাংলাদেশ

যে দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

6
অর্থনীতি

এস আলমের লুটপাট যেভাবে একটি শীর্ষ ব্যাংককে সাফল্যের চূড়া থেকে সংকটে নামিয়ে আনল

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net