Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
August 22, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, AUGUST 22, 2025
গাজায় শক্তিশালী ও প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন এক শত্রুর মুখোমুখি ইসরায়েল

মতামত

ডেভিড ইগনাশিয়াস; দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট
11 October, 2023, 09:20 pm
Last modified: 11 October, 2023, 09:27 pm

Related News

  • গাজা সিটিতে দুর্ভিক্ষের খবর এই প্রথম নিশ্চিত করছে জাতিসংঘ, দাবি প্রত্যাখ্যান ইসরায়েলের
  • ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে ৫৮% মার্কিন নাগরিক
  • গাজা সিটির দখল নিতে প্রথম ধাপের অভিযান শুরু ইসরায়েলের
  • গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হামাস; যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে ইসরায়েল
  • ‘প্রত্যেক নিহত ইসরায়েলির বদলে ৫০ জন করে ফিলিস্তিনির মৃত্যু হওয়া উচিৎ’: সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা প্রধান

গাজায় শক্তিশালী ও প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন এক শত্রুর মুখোমুখি ইসরায়েল

আরবান ওয়ারফেয়ার তথা শহুরে এলাকায় যুদ্ধ সবসময়ই নৃশংস হয়। বিশ্বের সবচেয়ে পেশাদার সেনাবাহিনীও এ ধরনের যুদ্ধে হতবুদ্ধি হয়ে যেতে পারে। জর্ডান ও মিশরের গোয়েন্দাসংস্থাগুলো ইতোমধ্যে গাজায় পালটা আক্রমণ নিয়ে ইসরায়েলকে সাবধান করে দিয়েছে। গাজার অভ্যন্তরে থাকা এ দুই দেশের এজেন্টরা জানিয়েছেন, হামাস গাজার প্রবেশপথগুলোতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস, ট্যাংক-বিধ্বংসী অস্ত্র ও অন্যান্য প্রতিরক্ষাব্যবস্থা প্রস্তুত করেছে।
ডেভিড ইগনাশিয়াস; দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট
11 October, 2023, 09:20 pm
Last modified: 11 October, 2023, 09:27 pm
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) কিবুতজ কাফার আজা’র কাছে টহল দিচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। ছবি: অ্যালেক্সি জে. রোজেনফেল্ড/গেটি ইমেজেস ভিয়া দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট

হামাসের বিরুদ্ধে স্থল আক্রমণ পরিচালনার জন্য গাজা সীমান্তে জড়ো হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ভাষায় এ পালটা আক্রমণ 'গাজাবাসী প্রজন্মের পর প্রজন্ম মনে রাখবে'। তবে আমাদেরকে এটাও মনে রাখতে হবে, গাজার শহুরে পরিবেশে এ লড়াই দারুণ কঠিন হবে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে গাজার বড় বড় ভবনের গোলকধাঁধার মধ্যে পালটা আক্রমণ পরিচালনা করতে হবে। এর সঙ্গে থাকবে হামাসের গোপন আস্তানা আর যত্রতত্র ছড়িয়ে থাকা বুবিট্র্যাপ। শহরের প্রতিটি ভবনের প্রতিটি তলায় ইসরায়েলি সেনাদের জন্য হুমকি লুকিয়ে থাকতে পারে। আর এ শহরের মাটির তলায় কয়েক মাইল লম্বা টানেলে কেবল হামাস সৈন্যরাই লুকিয়ে নেই, সেই সঙ্গে আছে প্রায় দেড়শর মতো ইসরায়েলি জিম্মি।

ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন গোয়েন্দাসংস্থা সিআইএ'র অপারেশনের সাবেক প্রধান নরম্যান রোউল বলেন, 'এটা সাম্প্রতিক দশকগুলোর সবচেয়ে কঠিন সামরিক অভিযানগুলোর একটি হবে। এর চ্যালেঞ্জ আমাদের ইরাকে মুখোমুখি হওয়া চ্যালেঞ্জকেও ছাড়িয়ে যাবে।'

তিনি বলেন, 'গাজার শহুরে এলাকা বড় ও জনবহুল। আর এর ভেতর বিপুলসংখ্যক বহুতল ভবন রয়েছে। এ ভবনগুলো থেকে অস্ত্র উদ্ধার ও উর্দিহীন সশস্ত্র যোদ্ধাদের পরাভূত করতে হবে। আমরা এ লড়াইয়ে ভারী সামরিক-বেসামরিক প্রাণহানি দেখব।'

গাজায় অপারেশন পরিচালনায় দুটো চ্যালেঞ্জ রয়েছে, এবং এ দুটো চ্যালেঞ্জ আবার একে অপরের প্রতি দ্বান্দ্বিক। প্রথমত, শনিবারের ভয়ানক আক্রমণের পর ইসরায়েলকে অবশ্যই গাজা, পশ্চিম তীর, লেবানন এবং ইরানে এর শত্রুকে দমিয়ে রাখার সক্ষমতা পুনরুদ্ধার করতে হবে। একই সঙ্গে, এটিকে বেসামরিক প্রাণহানি ন্যূনতম রেখে যতজন জিম্মিকে সম্ভব উদ্ধার করতে হবে। আর এটা প্রায় অসম্ভব মিশনের মতোই মনে হচ্ছে।

ইসরায়েলি কমান্ডারেরা কীভাবে এ আক্রমণ সাজাবেন তা আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব নয়। তবে তাদের প্রকাশ্যে বলা বিভিন্ন মন্তব্য থেকে ধারণা করা যায়, তারা ব্যক্তির তুলনায় ইসরায়েলের নিরাপত্তার প্রতি বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।

মার্কিন একজন সাবেক কর্মকর্তার প্রশ্ন, 'তাদের [হামাস] ঝুলিতে আর কী চমক লুকোনো আছে?' কারণ 'তারা যেহেতু দীর্ঘসময় ধরে এ আচমক সফল আক্রমণের পরিকল্পনা করেছে, তার মানে তাদের কাছে অবশ্যই পরবর্তী ধাপ নিয়েও পরিকল্পনা থাকতে হবে।' হামাস অবশ্যই ধারণা করেছিল, তাদের আক্রমণের প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েল গাজায় পালটা ভয়ানক আক্রমণ চালাবে, তাই তারা কী ধরনের প্রতিরক্ষা প্রস্তুত করেছে — প্রশ্ন এ মার্কিন কর্মকর্তার।

একজন পশ্চিমা কর্মকর্তার তথ্য অনুযায়ী, জর্ডান ও মিশরের গোয়েন্দাসংস্থাগুলো ইতোমধ্যে গাজায় পালটা আক্রমণ নিয়ে ইসরায়েলকে সাবধান করে দিয়েছে। গাজার অভ্যন্তরে থাকা এ দুই দেশের এজেন্টরা জানিয়েছেন, হামাস গাজার প্রবেশপথগুলোতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস, ট্যাংক-বিধ্বংসী অস্ত্র ও অন্যান্য প্রতিরক্ষাব্যবস্থা প্রস্তুত করেছে।

আরবান ওয়ারফেয়ার তথা শহুরে এলাকায় যুদ্ধ সবসময়ই নৃশংস হয়। বিশ্বের সবচেয়ে পেশাদার সেনাবাহিনীও এ ধরনের যুদ্ধে হতবুদ্ধি হয়ে যেতে পারে। এর আগে সাংবাদিক হিসেবে আমি এ ধরনের দুটো যুদ্ধ নিয়ে কাজ করেছিলাম — ১৯৮২ সালে ইসরায়েলের বৈরুত অবরোধ এবং ২০০৪ সালে ফালুজায় মার্কিন মেরিনের অপারেশন। দুটোই গাজায় ইসরায়েলি আক্রমণের জন্য জ্বলজ্বলে সতর্কবার্তা।

যুদ্ধ পরিকল্পনা কীভাবে লন্ডভন্ড হয়ে যেতে পারে তার একটি উদাহরণ বৈরুতের অবরোধ। ১৯৮২ সালের ৬ জুন লেবানেন প্রবেশ করে ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনী, উদ্দেশ্য পশ্চিম বৈরুত থেকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনকে উৎখাত করা।

কয়েকদিন ধরে শহরের ভেতরে ইসরায়েলি ট্যাংক প্রবেশ করে। ইসরায়েলি সামরিক পরিকল্পনাকারীরা অনেকেই ভেবেছিলেন, ফিলিস্তিনিরা দ্রুতই রণক্ষেত্র ছেড়ে পালাবেন। কিন্তু নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিলেন ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা। ইসরায়েলের অবরোধ দুই মাসে গড়ায়। দেশটি আর্টিলারির মাধ্যমে ও আকাশপথে গোলা-বোমাবর্ষণ করে বৈরুতের ওপর।

যেমনটা আমি সেসময় লিখেছিলাম, ইসরায়েলের বার্তা মিশ্রিত হয়ে গিয়ে তাদের জন্য সমস্যা তৈরি করেছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল ফিলিস্তিনিদের ভয় পাইয়ে দিয়ে বৈরুত থেকে উৎখাত করা এবং বৈশ্বিক মতামত নিজেদের পক্ষে নিশ্চিত করা। কিন্তু তার বদলে ফিলিস্তিনিরা আরও বেশি অনমনীয় হয়ে ওঠে এবং ইসরায়েলে প্রতি বৈশ্বিক সমালোচনা বৃদ্ধি পায়।

শেষ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি সমঝোতার মধ্যস্থতা করে। সে অনুযায়ী, পিএলও নেতা ইয়াসির আরাফাত ও তার যোদ্ধারা নিরাপদে শহর ছেড়ে চলে যান।

কিন্তু পিএলও'র বিদায়ের পরে লেবানিজ মিলিশিয়ারা সাবরা ও শাতিলা শরণার্থী ক্যাম্পে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালায়। এর কাছেই ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর অবস্থান ছিল, সেনাবাহিনীর শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা ছিল। এ ঘটনায় ইসরায়েলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। পশ্চিম বৈরুতের ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের স্থান নেয় লেবানিজ শিয়া মিলিশিয়ারা যারা পরে হিজবুল্লাহয় পরিণত হয়।

অনেক ইসরায়েলি কর্মকর্তা পরে আমাকে বলেছিলেন, বৈরুতের ওই আক্রমণ একটা ভুল ছিল, এটির পর ইসরায়েলের নিরাপত্তা আরেকটু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ফালুজা আরবান যুদ্ধের আরেকটি দুঃস্বপ্নের নাম। স্থানীয় মেরিন কমান্ডারদের সাবধানবাণী না শুনে শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তারা ২০০৪ সালের এপ্রিলে শহরটি আক্রমণের নির্দেশ দেন। কয়েক সপ্তাহ বড় প্রাণহানির পর মেরিন সেনারা পিছু হটে।

এরপর ফালুজায় বিদ্রোহী কর্মকাণ্ড আরও বেড়ে যায়। একই বছরের নভেম্বরে আবারও আক্রমণ পরিচালনা করে মার্কিন মেরিন। ওই লড়াই ইরাকযুদ্ধের সবচেয়ে প্রাণঘাতী লড়াইয়ে পরিণত হয়। ৫০ হাজার ভবনের শহরে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে যুদ্ধ করতে হয় মার্কিন সেনাদের। নিহত হন ৯৫ মার্কিনী, আহত ৫৬০ জন।

ফালুজার চেয়েও অনেক বেশি কঠিন লক্ষ্যবস্তু গাজা। ফালুজার তুলনায় গাজার জনসংখ্যা পাঁচ গুণেরও বেশি, সেই সঙ্গে রয়েছে উঁচু ভবন ও টানেলের মিশ্রণ। এ লড়াইয়ে ইসরায়েল হয়তো হামাসের নেতৃত্ব নিকেশ করার চেষ্টা করবে।

তবে এখন ইসরায়েলের কাছে প্রযুক্তিগত কিছু সুবিধা রয়েছে যেগুলো ১৯৮২ বা ২০০৪ সালে ছিল না। হয়তো তাদের কাছে গাজার প্রতিটি বড় ভবনের কম্পিউটারে তৈরি বিস্তারিত ছবি রয়েছে। এসব ভবনে রেকি করতে তারা ড্রোন ও রোবট ব্যবহার করতে পারে, হামাস যোদ্ধাদের খুঁজে পেয়ে হত্যা করতে পারে। যেসব হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলিদের জিম্মি করেছে, তাদের ভিডিও রয়েছে। আর ইসরায়েল যে এ যোদ্ধাদের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করবে তা বাজি ধরে বলা যায়।

জিম্মিদের খোঁজা ও উদ্ধারেও প্রযুক্তি সাহায্য করতে পারে। কিন্তু কাজটা কঠিন হবে। আরব গোয়েন্দাসংস্থাগুলোর অনেক কর্মকর্তা মনে করেন, কিছু কিছু ইসরায়েলিকে হামাস যোদ্ধাদের বদলে স্বাধীন সন্ত্রাসীরা জিম্মি করেছে। তাদেরকে কোথায় লুকিয়ে রাখা হয়েছে তা জানা কঠিন ও বিপজ্জনক হবে।

আর গাজায় আক্রমণের পর কী? ইসরায়েল কি শরণার্থী শিবিরের প্রতিচ্ছবি এ দরিদ্র উপত্যকার মালিক হতে চায়? হয়তো ইসরায়েলের সৌদি আরবসহ আরব-বন্ধুরা গাজায় হামাসপরবর্তী কোনো স্থিতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে যেটি কি না এ যাতনা ও মৃত্যু উপত্যকায় কিছুটা শান্তি ও নিরাপত্তা আনতে পারবে।

ইসরায়েলকে অবশ্যই শনিবারের ভয়ানক হামলার জবাব দিতে হবে। ওই আক্রমণ ইসরায়েলের অস্তিত্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। আর হয়তো এ লড়াইয়ের পরবর্তী প্রভাব আধুনিক ইতিহাসের অন্যতম দুর্ভাগা জাতি ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি সুখকর ভবিষ্যৎ এনে দেবে। কিন্তু যেমনটা কয়েক দশক আগে আমার এক সহকর্মী সতর্কবাণী করেছিলেন, ব্যাপারটা যখন মধ্যপ্রাচ্যের, তখন তেতো সত্য হলো 'নৈরাশ্যবাদেরই জয়' হয়।


ডেভিড ইগনাশিয়াস: দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট-এর কলামলেখক।


বিশেষ দ্রষ্টব্য: নিবন্ধের বিশ্লেষণটি লেখকের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ও পর্যবেক্ষণের প্রতিফলন। অবধারিতভাবে তা দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড-এর অবস্থান বা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়।

Related Topics

টপ নিউজ

গাজা / হামাস / ইসরায়েল / হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ / ইসরায়েল-হামাস

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • এনবিআর বিলুপ্ত করে ২ বিভাগ: সংশোধিত অধ্যাদেশে এক বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা
  • ডাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএস পদে লড়ছেন কারা, কী তাদের পরিচয়
  • নির্বাচনি দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা ও আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য ২৮০টি গাড়ি কিনবে সরকার
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবাদে আউটসোর্সিং রপ্তানি বছরের প্রথম ৬ মাসেই প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
  • ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ, আহত ৫
  • এক দশক পুরনো তিস্তা প্রকল্প ফের চালুর জন্য ৫৫০ মিলিয়ন ডলার চীনা ঋণের অপেক্ষায় সরকার

Related News

  • গাজা সিটিতে দুর্ভিক্ষের খবর এই প্রথম নিশ্চিত করছে জাতিসংঘ, দাবি প্রত্যাখ্যান ইসরায়েলের
  • ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে ৫৮% মার্কিন নাগরিক
  • গাজা সিটির দখল নিতে প্রথম ধাপের অভিযান শুরু ইসরায়েলের
  • গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হামাস; যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে ইসরায়েল
  • ‘প্রত্যেক নিহত ইসরায়েলির বদলে ৫০ জন করে ফিলিস্তিনির মৃত্যু হওয়া উচিৎ’: সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা প্রধান

Most Read

1
অর্থনীতি

এনবিআর বিলুপ্ত করে ২ বিভাগ: সংশোধিত অধ্যাদেশে এক বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা

2
বাংলাদেশ

ডাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএস পদে লড়ছেন কারা, কী তাদের পরিচয়

3
বাংলাদেশ

নির্বাচনি দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা ও আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য ২৮০টি গাড়ি কিনবে সরকার

4
অর্থনীতি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবাদে আউটসোর্সিং রপ্তানি বছরের প্রথম ৬ মাসেই প্রায় এক বিলিয়ন ডলার

5
বাংলাদেশ

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ, আহত ৫

6
বাংলাদেশ

এক দশক পুরনো তিস্তা প্রকল্প ফের চালুর জন্য ৫৫০ মিলিয়ন ডলার চীনা ঋণের অপেক্ষায় সরকার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net