Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
September 15, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, SEPTEMBER 15, 2025
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় ‘মোটেই খুশি নন’ ট্রাম্প; নেতারা বেঁচে আছেন, দাবি হামাসের

আন্তর্জাতিক

টিবিএস ডেস্ক
10 September, 2025, 11:15 am
Last modified: 10 September, 2025, 11:17 am

Related News

  • টিকটক নিয়ে অবশেষে চীনের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছাল ট্রাম্প প্রশাসন
  • রপ্তানি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ শতাংশ বা তার বেশি কাঁচামাল ব্যবহারে করলে শুল্ক কমবে: ইউএসটিআর
  • মার্কিন শুল্কের চাপে ভারত, মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে দুই পক্ষের বাণিজ্য আলোচনা
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
  • কাতারে ইসরায়েলি হামলার পর দোহায় জড়ো হচ্ছেন মুসলিম দেশের নেতারা

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় ‘মোটেই খুশি নন’ ট্রাম্প; নেতারা বেঁচে আছেন, দাবি হামাসের

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, এই হামলা ‘সম্পূর্ণ ন্যায়সঙ্গত’, কারণ এটি সেই শীর্ষস্থানীয় হামাস নেতাদের লক্ষ্য করেই চালানো হয়েছে।
টিবিএস ডেস্ক
10 September, 2025, 11:15 am
Last modified: 10 September, 2025, 11:17 am
হামলাটি ‘আবাসিক ভবনটিতে’ হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর কয়েকজন সদস্য অবস্থান করছিলেন বলে জানায় কাতার কর্তৃপক্ষ। ছবি: রয়টার্স

কাতারে ইসরায়েলের বিমান হামলায় 'মোটেই খুশি নন' মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হামাসবিরোধী যুদ্ধে ইসরায়েলের এমন নজিরবিহীন হামলায় এ মন্তব্য করেছেন তিনি। তার এ মন্তব্য আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। খবর বিবিসির।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, এই হামলা 'সম্পূর্ণ ন্যায়সঙ্গত', কারণ এটি সেই শীর্ষস্থানীয় হামাস নেতাদের লক্ষ্য করেই চালানো হয়েছে। এ নেতারা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আক্রমণের পরিকল্পনা করেছিল। 

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস জানিয়েছে, কাতারের রাজধানীতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তাদের পাঁচজন সদস্য নিহত হয়েছে। তবে তারা দাবি করেছে, আলোচনায় অংশ নিতে যাওয়া সদস্যদের ওপর হত্যাচেষ্টা 'ব্যর্থ' হয়েছে।

কাতার এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একে 'কাপুরুষোচিত' এবং 'আন্তর্জাতিক আইনের প্রকাশ্য লঙ্ঘন' বলে অভিহিত করেছে।

কাতারকে এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে ধরা হয় এবং সেখানে একটি বড় মার্কিন বিমানঘাঁটি অবস্থিত।

কাতারে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, 'আসলে আমি মোটেই খুশি না... পুরো পরিস্থিতি নিয়েই আমি খুশি না। এটা ভালো পরিস্থিতি নয়।'

তিনি আরও বলেন, 'তবে আমি এটুকু বলব, আমরা চাই জিম্মিদের মুক্তি হোক, কিন্তু আজকের ঘটনাটা যেভাবে ঘটেছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট নই।'

হামাস জানিয়েছে, তাদের আলোচক দল দোহায় একটি আবাসিক ভবনে বৈঠক করছিল সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ওই সময় একাধিক বিস্ফোরণে ভবনটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

উপসাগরীয় এই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় তাদের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হয়েছেন এবং আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। তবে কোনো হামাস সদস্য নিহত হয়েছে কি না, তা উল্লেখ করা হয়নি।

২০১২ সাল থেকে কাতারে হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় অবস্থিত। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও মিশরের পাশাপাশি কাতারও হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে।

দোহায় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিকেলে তারা অন্তত আটটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। এরপর শহরের উত্তরাঞ্চলীয় কাতারা এলাকায় ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠতে দেখা যায়।

কাতার কর্তৃপক্ষের মতে, হামলাটি 'আবাসিক ভবনে' আঘাত হেনেছে যেখানে হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর কয়েকজন সদস্য অবস্থান করছিলেন।

কয়েক মিনিটের মধ্যেই ইসরায়েল স্বীকার করে যে এই বিস্ফোরণের পেছনে তারাই দায়ী।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) এবং গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত এক যৌথ বিবৃতিতে জানায়, তারা হামাসের শীর্ষ নেতৃত্বকে লক্ষ্য করে 'একটি সুনির্দিষ্ট হামলা' চালিয়েছে।

পরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ জানান, জেরুজালেম ও গাজায় হামলার পর সোমবার নিরাপত্তা বাহিনীকে সম্ভাব্য হামলার প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। জেরুজালেমে এক বাসস্টপে দুই ফিলিস্তিনি বন্দুকধারীর গুলিতে ছয়জন ইসরায়েলি নিহত হন এবং গাজা নগরীতে একটি সেনা শিবিরে হামলায় চারজন ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।

নেতানিয়াহু ও কাটজ আরও বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিশ্বাস করেন এই পদক্ষেপ সম্পূর্ণ ন্যায়সঙ্গত, কারণ হামাস নেতৃত্বই ৭ অক্টোবরের গণহত্যার সূচনা ও পরিকল্পনা করেছিল। তারপর থেকে তারা ইসরায়েল রাষ্ট্র ও এর নাগরিকদের বিরুদ্ধে হত্যাযজ্ঞ চালানো বন্ধ করেনি।'

ইসরায়েলি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাতারে চালানো অভিযানে ১৫টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয় এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একটি লক্ষ্যবস্তুর ওপর ১০টি গোলা নিক্ষেপ করে।

একজন ইসরায়েলি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, এ হামলায় যাদের লক্ষ্য করা হয়েছিল তাদের মধ্যে ছিলেন হামাসের প্রধান আলোচক ও নির্বাসিত গাজা নেতা খালিল আল-হায়া এবং নির্বাসিত পশ্চিম তীরের নেতা জাহের জাবারিন।

এক বিবৃতিতে হামাস ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একে 'নৃশংস অপরাধ, প্রকাশ্য আগ্রাসন এবং আন্তর্জাতিক সব নিয়ম ও আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন' বলে অভিহিত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, 'শত্রুপক্ষ আমাদের আলোচক দলের ভাইদের হত্যা প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছে।' তবে এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করা হয়নি।

হামাস জানায়, হামলায় তাদের পাঁচজন সদস্য নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ছিলেন খালিল আল-হায়য়ার ছেলে হুমাম এবং তার কার্যালয়ের পরিচালক জিহাদ লাবাদ।

হামাস আরও জানায়, 'আমাদের আলোচক দল যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বশেষ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিল, তখন তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে প্রমাণ করে যে নেতানিয়াহু ও তার সরকার কোনো চুক্তিতে পৌঁছাতে চায় না; বরং তারা ইচ্ছাকৃতভাবে সব সুযোগ ব্যর্থ করতে এবং আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।'

হামাস আরও জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে সমর্থন দেওয়ার কারণে এই হামলার জন্য তারা মার্কিন প্রশাসনকেও 'যৌথভাবে দায়ী' মনে করে।

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী তাদের আগেই অবহিত করেছিল যে ইসরায়েল হামাসকে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে।

হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট সাংবাদিকদের বলেন, 'কাতারের ভেতরে একতরফাভাবে বোমা বর্ষণ করা—যে দেশটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র এবং যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র—যারা আমাদের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে এবং সাহসী ঝুঁকি নিচ্ছে—এটি ইসরায়েল বা আমেরিকার লক্ষ্য কোনোভাবেই এগিয়ে নেয় না।'

তিনি আরও বলেন, 'তবে হামাসকে ধ্বংস করা একটি যৌক্তিক লক্ষ্য, কারণ তারা গাজার মানুষের দুর্দশাকে কাজে লাগিয়ে মুনাফা করেছে।'

তিনি আরও বলেন, 'প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবিলম্বে বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফকে কাতারকে আসন্ন হামলার বিষয়টি জানাতে নির্দেশ দেন এবং তিনি তা করেছিলেন।'

এরপর ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেন। লিভিটের বরাতে বলা হয়েছে, নেতানিয়াহু ট্রাম্পকে বলেছেন যে 'তিনি শান্তি স্থাপন করতে চান এবং তা দ্রুত করতে চান।'

ট্রাম্প কাতারের আমির এবং প্রধানমন্ত্রীকেও ফোন করে আশ্বস্ত করেছেন যে 'এ ধরনের ঘটনা তাদের দেশে আর হবে না'।

এর আগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় জোর দিয়ে বলেছে যে এটি 'সম্পূর্ণ স্বাধীন ইসরায়েলি অভিযান'। তারা বলেছে, 'ইসরায়েল এটি শুরু করেছে, ইসরায়েল এটি সম্পন্ন করেছে, এবং ইসরায়েল সম্পূর্ণ এর দায় নিবে।'

কাতার সরকার ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে, 'এই অপরাধমূলক হামলা আন্তর্জাতিক সব আইন ও নিয়মের প্রকাশ্য লঙ্ঘন এবং কাতারিদের ও কাতারে বসবাসরতদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।'

আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকেও একই ধরনের ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, সৌদি আরব এটিকে 'নৃশংস ইসরায়েলি আগ্রাসন' হিসেবে অভিহিত করেছে।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন এবং এটিকে 'কাতারের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রকাশ্য লঙ্ঘন' হিসেবে অভিহিত করেছেন।

তিনি বলেন, 'কাতার একটি শান্তি প্রস্তাব বাস্তবায়ন এবং সকল জিম্মিকে মুক্ত করার জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে', এবং যোগ করেন, 'সব পক্ষকে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অর্জনের দিকে কাজ করতে হবে, এটিকে ধ্বংস করার দিকে নয়।'

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, হামলাটি 'উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন তা অগ্রহণযোগ্য'। অপরদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী সার কিয়ার স্টারমার সতর্ক করেছেন যে, এটি 'অঞ্চলে আরও উত্তেজনার ঝুঁকি' তৈরি করতে পারে এবং গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

পোপ লিও চতুর্দশ সাংবাদিকদের বলেছেন, 'পুরো পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর।'

গাজার বন্দি থাকা ৪৮ জন জিম্মির পরিবারদের মধ্যে, যাদের মধ্যে ২০ জন বেঁচে থাকার বিশ্বাস করা হচ্ছে, এই খবর নতুন করে আতঙ্ক এবং হতাশার ঢেউ সৃষ্টি করেছে।

একইভ জ্যাংগাউকার, যার ছেলে মাতান জিম্মিদের মধ্যে রয়েছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম এক্স -এ লিখেছেন, 'আমি ভয়ে কাঁপছি।'

তিনি আরও লিখেছেন, 'হয়তো এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী সত্যিই আমার মাতানকে হত্যা করেছেন। কেন তিনি যেকোনো চুক্তির সম্ভাবনাকে ধ্বংস করতে এতই জোর দিচ্ছেন?'

ইসরায়েলি বিরোধী নেতা ইয়ায়র লাপিদ বলেছেন, তিনি পরিবারগুলোর উদ্বেগের সঙ্গে একমত।

তিনি অনলাইনে পোস্ট করেছেন, 'হামাসের সদস্যরা মৃত্যুর যোগ্য, তবে এই মুহূর্তে ইসরায়েলি সরকারের ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন যে আইডিএফের এই পদক্ষেপ কিভাবে জিম্মিদের হত্যা থেকে রক্ষা করবে এবং জিম্মিদের জীবনের ঝুঁকি কি হিসাব করা হয়েছে।'

সোমবার, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ হামাসের বিদেশে থাকা নেতাদের সতর্ক করেছিলেন যে, যদি তারা জিম্মিদের মুক্তি না দেয় এবং অস্ত্র সরিয়ে না রাখে, তাহলে তারা 'ধ্বংস হয়ে যাবে' এবং গাজা 'বিধ্বস্ত' হবে।

কাটজের মন্তব্য আসে একদিন পর, যখন হামাস জানিয়েছে যে তাদের আলোচক দল সর্বশেষ মার্কিন যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব নিয়ে মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছিল।

ট্রাম্প তখন বলেছিলেন, ইসরায়েল তার শর্ত মেনে নিয়েছে, যদিও বিস্তারিত কিছু জানাননি, এবং হামাসকেও এটি মেনে নেওয়ার জন্য তিনি যা 'শেষ সতর্কবার্তা' দিয়েছেন।

একজন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রথম ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে, ইসরায়েলি কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময় হবে এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিয়ে সদর্থক আলোচনা হবে।

মঙ্গলবার রাতে জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাসে একটি সমাবেশে বক্তৃতা দিয়ে নেতানিয়াহু বলেছেন, কাতারে ইসরায়েলের পদক্ষেপ 'যুদ্ধ শেষ করার পথ খুলতে পারে'।

তিনি নিশ্চিত করেছেন, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা মেনে নিয়েছে এবং গাজার জনগণকে একইরকমভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি  বলেন, 'আপনার অধিকার ও ভবিষ্যতের জন্য দাঁড়ান। আমাদের সঙ্গে শান্তি স্থাপন করুন।'

গত ২৩ মাসে ইসরায়েল হামাসের বহু শীর্ষ নেতাকে হত্যা করেছে।

হামাসের নির্বাসিত রাজনৈতিক নেতা ইসমাইল হানিয়েহ জুলাই ২০২৪ সালে ইরানে একটি গেস্টহাউসে বিস্ফোরণে নিহত হন।

যাহিয়া সিনওয়ার, যিনি ৭ অক্টোবরের হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন এবং হানিয়েহের উত্তরসূরি ছিলেন, অক্টোবর ২০২৪ সালে দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের হাতে নিহত হন।

৭ অক্টোবর ২০২৩-এ দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল গাজায় একটি সামরিক অভিযান শুরু করে, যেখানে প্রায় ১,২০০ জন নিহত হয় এবং ২৫১ জন জিম্মি করে রাখা হয়।

গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুযায়ী, এর পর থেকে কমপক্ষে ৬৪ হাজার ৬০৫ জন নিহত হয়েছে ইসরায়েলের হামলায়।

Related Topics

টপ নিউজ

কাতারে হামলা / ইসরায়েল / হামাস / হামাস নেতা / যুক্তরাষ্ট্র / মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প / খুশি নন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: গালফ নিউজ
    লোগো নিয়ে বিতর্ক: স্টারবাকসের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে জিতল করাচির 'সাত্তার বকশ'
  • নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি । ফাইল ছবি: রয়টার্স
    ‘জেন-জি’ বিক্ষোভের সহিংসতাকে ‘অপরাধ’ বললেন প্রধানমন্ত্রী কার্কি, বিচার হবে দায়ীদের
  • ছবি: টিবিএস
    ‘ঋণের দায়ে’ আত্মহত্যা করেছিলেন মিনারুল, ঋণ নিয়ে ১২০০ জনের জন্য চল্লিশা
  • ছবি: টিবিএস
    গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স টিকার মার্কিন পেটেন্ট অর্জন, দেশের ওষুধশিল্পের ইতিহাসে প্রথম
  • ছবি: টিবিএস
    ‘তুমি জয়ী নও, গণনায় ভুল হয়েছে, দুঃখিত’: জাবি হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গণনায় অসংগতি
  • শশী থারুর। ছবি: রয়টার্স
    ঢাকায় বন্ধুত্বপূর্ণ সরকারের নিশ্চয়তা নেই, ভারতকে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে: শশী থারুর

Related News

  • টিকটক নিয়ে অবশেষে চীনের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছাল ট্রাম্প প্রশাসন
  • রপ্তানি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ শতাংশ বা তার বেশি কাঁচামাল ব্যবহারে করলে শুল্ক কমবে: ইউএসটিআর
  • মার্কিন শুল্কের চাপে ভারত, মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে দুই পক্ষের বাণিজ্য আলোচনা
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
  • কাতারে ইসরায়েলি হামলার পর দোহায় জড়ো হচ্ছেন মুসলিম দেশের নেতারা

Most Read

1
ছবি: গালফ নিউজ
আন্তর্জাতিক

লোগো নিয়ে বিতর্ক: স্টারবাকসের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে জিতল করাচির 'সাত্তার বকশ'

2
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি । ফাইল ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

‘জেন-জি’ বিক্ষোভের সহিংসতাকে ‘অপরাধ’ বললেন প্রধানমন্ত্রী কার্কি, বিচার হবে দায়ীদের

3
ছবি: টিবিএস
সারাদেশ

‘ঋণের দায়ে’ আত্মহত্যা করেছিলেন মিনারুল, ঋণ নিয়ে ১২০০ জনের জন্য চল্লিশা

4
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স টিকার মার্কিন পেটেন্ট অর্জন, দেশের ওষুধশিল্পের ইতিহাসে প্রথম

5
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

‘তুমি জয়ী নও, গণনায় ভুল হয়েছে, দুঃখিত’: জাবি হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গণনায় অসংগতি

6
শশী থারুর। ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

ঢাকায় বন্ধুত্বপূর্ণ সরকারের নিশ্চয়তা নেই, ভারতকে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে: শশী থারুর

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net