Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
May 18, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, MAY 18, 2025
ইউক্রেন যুদ্ধে পশ্চিমারা কত টাকা খরচ করেছে?

আন্তর্জাতিক

টিবিএস ডেস্ক
29 December, 2022, 12:55 pm
Last modified: 29 December, 2022, 10:09 pm

Related News

  • ইস্তাম্বুলে মুখোমুখি আলোচনার অপেক্ষায় জেলেনস্কি, কিন্তু পুতিন যাবেন কি?
  • ইস্তাম্বুলে পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকেই আগ্রহী জেলেনস্কি
  • রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের অনুমোদন অনিশ্চিত
  • ট্রাম্প এ সপ্তাহেই ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন: রুবিও
  • সংখ্যালঘু ও নারী অধিকার বিষয়ে জামায়াতের অবস্থান জানতে চেয়েছে ইইউ

ইউক্রেন যুদ্ধে পশ্চিমারা কত টাকা খরচ করেছে?

চুক্তি কার্যকর হলে ইউরোপ তখন কিয়েভকে মোট ৫২ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা করবে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে 'সামরিক, আর্থিক এবং মানবিক সহায়তা'র পরিমাণ ৪৮ বিলিয়ন ইউরো।
টিবিএস ডেস্ক
29 December, 2022, 12:55 pm
Last modified: 29 December, 2022, 10:09 pm
ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযান; ছবি: ফাইন্যানশিয়াল টাইমস

এ বছরের ফেব্রুয়ারির ২৪ তারিখ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাহায্য ছাড়া ইউক্রেন কোনোভাবেই তাদের রক্ষণভাগ টেকসইভাবে টিকিয়ে রাখতে পারতো না। কিন্তু কী পরিমাণ সাহায্য ইউক্রেন পেয়েছে, আর এই সাহায্য কতটুকু পার্থক্য গড়ে দিয়েছে? খবর আল জাজিরার।

গত সপ্তাহেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনের জন্য আরেকটি ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন, যেটি নিয়ে কংগ্রেসে আলোচনা হবে। যদি প্রস্তাবটি অনুমদিত হয়, তবে ইউক্রেনকে সাহায্য নিয়ে এই নিয়ে চতুর্থবার মার্কিন সাহায্য যাবে, সব মিলিয়ে যার আর্থিক মূল্য ১০০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। 

বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সামরিক সাহায্য পেয়েছে ইউক্রেন; ছবি: সেরহি তাখমাজোভ/রয়টার্স

এই আকাশছোঁয়া অঙ্ক তাই অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। অনেকেই মনে করছেন এটি ইউক্রেনকে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য ইন্ডেপেন্ডেন্টেও তাদের মার্কিন প্রতিনিধি একটি মতামত প্রকাশ করেছেন, যেখানে বলা হয়েছে, "ইউক্রেনে যে মার্কিন প্রক্সিযুদ্ধ চলছে না এমন ভান করা থেকে সরে আসার সময় এখনই।"

তবে, অনেক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে একমত নন। রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রভাষক ভ্লাদিমির রাউতা আল জাজিরাকে বলেন, "এটা যে কোনো প্রক্সিযুদ্ধ নয় তা স্পষ্ট। প্রক্সিযুদ্ধতে গোপনভাবে সাহায্য করা হয়, আন্তর্জাতিক আইনের বাইরে গিয়ে কাজ করা হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের সম্পর্ক সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্যের এক আদর্শ উদাহরণ। প্রক্সিযুদ্ধ হলো ওটাই, যখন রাশিয়া ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদেরকে সমর্থন করেছে, সাহায্য করেছে এবং তাদেরকে ট্রেনিং করিয়েছে।"

যুদ্ধের খরচ

যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপও ইউক্রেনের পেছনে যথেষ্ট টাকা ঢেলেছে। তবে ঠিক কতটুকু খরচ করেছে তা বলা বেশ শক্ত। 

সৌভাগ্যক্রমে জার্মান গবেষণা সংস্থা 'কিয়েল ইনিস্টিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (আইএফডব্লিউ)' ইউক্রেন সাপোর্ট ট্র্যাকার তৈরি করেছে, যেখানে কে কত সাহায্য করেছে তা নথিভুক্ত করা আছে, যার মধ্যে সামরিক সাহায্য, মানবাধিকার সার্ভিস এবং অর্থসাহায্য  রয়েছে। তারপরেও এই হিসাব করা বেশ জটিল বলে জানিয়েছেন আইএফডব্লিউ-এর একজন অর্থনীতিবিদ আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক। 

ইউক্রেনে পশ্চিমাদের সামরিক সাহায্য; ছবি: আটলান্টিক কাউন্সিল

"প্রাথমিক সমস্যা হলো তথ্যের পর্যাপ্ততা, বিশেষ করে দেশগুলোর সরকারি তথ্য এবং বিভিন্ন পণ্যের আর্থিক মূল্য, বিশেষ করে সামরিক পণ্যগুলোর আর্থিক মূল্য বের করা। আমরা প্রথম সমস্যাটি বিভিন্ন পদ্ধতিতে খুঁজে বের করে সমাধান করেছি। সাধারণত, আমরা সরকারের অফিশিয়াল সূত্রগুলোকেই উৎস হিসেবে নিয়েছি।যদিওর্থদানের ব্যাপারে সরকার কোনো তথ্য প্রকাশ না করে, সেক্ষেত্রে আমরা সেগুলোর শূণ্য জায়গা পূরণ করেছি গণমাধ্যমে আসা বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে।"

"একটি বড় সমস্যা হলো, বেশ কিছু দেশের অফিশিয়াল প্রেস রিলিজে যে তথ্য থাকে তা বেশিরভাগ সময়েই অসম্পূর্ণ থাকে। একটি দেশ তাদের তথ্যগুলো কতটুকু বিস্তারিত বা সংক্ষেপে প্রকাশ করে, তার ওপর নির্ভর করে আমাদের কাজ সহজ বা কঠিন হয়ে পড়ে।" 

ইউক্রেনে মার্কিনদের সামরিক সাহায্য; ছবি: সিএনএন

"সাহায্যদাতা দেশগুলো তথ্যতেও অনেকসময় স্বচ্ছতা রাখে না। যেমন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের ডেটাবেজে কী কী জিনিস দান করেছে, কতটুকু দান করেছে, তার বিস্তারিত বিবরণ উল্লেখ করে। সামরিক সাহায্যগুলোও বিস্তারিতভাবে উল্লেখ থাকার ফলে সেগুলোর অর্থের একটি সঠিক পরিমাণ বের করা যায়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রে আবার এই চিত্র দেখা যায় না। পূর্ব ইউরোপ, বাল্টিক অঞ্চল এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের দেশগুলো কী কী ধরনের সামরিক সরঞ্জাম কয়টি করে দান করেছে তা পরিষ্কারভাবে বললেও স্পেন, ইতালি আর পর্তুগালের মতো দেশগুলো তা প্রকাশ করে না এবং ইচ্ছা করেই সেই তথ্য চেপে রাখে।"

সবচেয়ে বড় সাহায্যদাতা যুক্তরাষ্ট্র

ইউরোপের ডি ফ্যাক্টো নেতা জার্মানি এই সাহয্য হিসাবের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ বার্লিন দীর্ঘদিন ধরে বাতিল বা ব্যবহার করা হয়নি এমন সব সামরিক সরঞ্জাম তাদের স্টক থেকে দান করেছে যার বর্তমান আর্থিক মূল্য নির্ধারণ করা বেশ কঠিন। জার্মানি কেবল ট্যাঙ্ক-বিরোধী সরঞ্জাম বা বিমান-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের মতো ভারি অস্ত্রই সরবরাহ করেনি, মেশিনগান, হ্যান্ড গ্রেনেড এবং অন্যান্য গোলাবারুদের মতো হালকা অস্ত্রও সরবরাহ করেছে।

আবার, একদিকে তারা সশস্ত্র বাহিনী বা বুন্দেসভেরের স্টক থেকে সামরিক সরঞ্জাম দিয়েছে। আবার, ফেডারেল সরকারের অর্থায়ন করা স্টক থেকেও দিয়েছে।

"জার্মানির মতো দেশগুলো তাদের বিতরণ করা পণ্যগুলোর সংখ্যার একটি বিস্তারিত তালিকা প্রদান করলেও তাতে সেগুলোর মূল্যের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।। এটি আমাদের কাজকে অবিশ্বাস্যভাবে চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে। কারণ জার্মানির কিছু পণ্য বুন্দেসভেরের স্টক থেকে এসেছে, যেগুলো ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহার করছে। যার ফলে এগুলোর সঠিক মূল্য অনুমান করা প্রায় অসম্ভব," বলে জানান ফ্রাঙ্ক।

পশ্চিমাদের সামরিক অস্ত্রের মাত্র ৩০ শতাংশ ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইনে পৌঁছাচ্ছে; ছবি: দ্য ইকোনমিক টাইমস

স্বাভাবিকভাবেই, আইএফডব্লিউর তালিকায় সবচেয়ে উপরের স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দখলেই, যারা অনান্য দেশের তুলনায় বেশ বড় ব্যবধানে সর্বাধিক সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।

ফ্রাঙ্ক জানান, "সামরিক সাহায্যের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তারা ২২.৮৬ বিলিয়ন ইউরো বা ২৪.৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণ সাহায্য করেছে। যুক্তরাজ্য রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে, তার করেছে ৪,১৩ বিলিয়ন ইউরো বা ৪.৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রকৃতপক্ষে, যুক্তরাজ্য ইউক্রেনের অন্যতম বৃহত্তম অস্ত্র সরবরাহকারী।"

লন্ডনের সরকার ইউক্রেনকে সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে M270 মাল্টিপল রকেট লঞ্চার, হাজার হাজার অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক অস্ত্র, শত শত স্বল্প-পাল্লার মিসাইল, সাঁজোয়া যান এবং কিছু স্টারস্ট্রিক অ্যান্টি-এয়ারক্রাফ্ট সিস্টেম সরবরাহ করেছে বা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক আরও ১২৫টি বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

জার্মানি, সামরিক সাহায্যের অবস্থানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের পরে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত তারা ২.৩৪ বিলিয়ন ইউরো বা ২.৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য করেছে।

ইউরোপীয় সমর্থনের বেশিরভাগই এসেছে লন্ডন এবং বার্লিন থেকে। আইএফডব্লিউ-এর মতে, ইইউ সদস্য দেশগুলো সামরিক সহায়তা হিসেবে মোট ৮.৬১ বিলিয়ন ইউরো প্রদান করেছে।

পশ্চিমা সাহায্যের 'অনস্বীকার্য প্রভাব'

ইউরোপীয়দের সাহায্য কেবল সামরিক সমর্থন দিয়েই শেষ হয়নি।

"যদি আমরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরিচালিত সামরিক প্রতিদান প্রকল্প ইউরোপীয় শান্তি সুবিধাকে অন্তর্ভুক্ত করি, তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সামরিক সহায়তা হিসেবে আরও ৩.১ বিলিয়ন ইউরো যোগ হবে, মোট অর্থ বেড়ে দাঁড়াবে ১১.৭১ বিলিয়ন ইউরোতে।" ফ্র্যাঙ্ক উল্লেখ করেন।

ইউক্রেনে ব্রিটেনের পাঠানো সামরিক সরঞ্জাম; ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ

তবে সামরিক সাহায্য বাদ দিলেও ইউক্রেনের প্রতি দেশগুলোর মানবিক সহায়তা, আর্থিক সহায়তাও কম নয়।

জানুয়ারি থেকে ইউক্রেনকে আরও ১৮ বিলিয়ন ইউরো সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো। এটি কার্যকর হলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাহায্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে।

এর ফলে ইউরোপ তখন কিয়েভকে মোট ৫২ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা করবে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে "সামরিক, আর্থিক এবং মানবিক সহায়তা"র পরিমাণ ৪৮ বিলিয়ন ইউরো, আইএফডব্লিউ জানায়।

"গোয়েন্দা তথ্য ভাগাভাগি থেকে শুরু করে সম্প্রতি অনুমোদন করা ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সাহায্যের প্যাকেজ ইউক্রেনকে রুশ আগ্রাসন মোকাবেলার করার অনুমতি দিয়েছে কিছু প্রত্যাশিত উপায়ে।"

রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক রাউতা বলেন, "প্রায়শই, যুক্তি দেওয়া হয় যে ইউক্রেনের জন্য সাহায্য রাশিয়ার প্রতিরক্ষা বাজেটের তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু, ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ গোয়েন্দা আপডেট অনুযায়ী, পুতিন ২০২৩ সালে ইউক্রেনে তার যুদ্ধের জন্য ১১৬ বিলিয়ন পাউন্ড বা ১৪০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রয়টার্সের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণেও ২০২৩ সালে রাশিয়ার মোট প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বাজেট হিসেবে ১৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ধরা হয়েছে।"

দীর্ঘ বিরতির পর ইউক্রেনে ভারি অস্ত্র পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জার্মানি; ছবি: ডেইলি মেইল

"রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এই যুক্তফ্রন্ট অটল থাকতে পারে কিনা, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে যখন রিপাবলিকান নেতৃত্ব রয়েছে, সেটাই দেখার বিষয়।"

"একদিকে, সাফল্য-পরাজয়ের ভারসাম্য এখনও কোনও দেশের যায়নি, প্রতি মাসেই যুদ্ধের অবস্থা পরিবর্তন হচ্ছে। ইউক্রেন একদিকে আরও এলাকা পুনরুদ্ধার করলেও রাশিয়া অবকাঠামোর ওপর ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে আচ্ছে। এছাড়াও রুশরা জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে কিয়েভ দখলের জন্য নতুনভাবে এগোবে বলে শোনা যাচ্ছে। আবার, ইউক্রেনও তাদের দেশকে রক্ষার জন্য অটল সংকল্প ধরে রেখেছে, রুশরাও শান্তিচুক্তিতে এগোতে চাচ্ছে না।"

"২০২৩ সালে যা-ই হোক না কেন, রুশরা যদি শান্তিচুক্তি কররার ভান করে, তবে সেটি হবে সময় কেনা, নিজেদের সংগঠিত করা এবং পুনরায় সংগঠিত করার উপায়ের জন্য। ২০২৩ সালে ইউক্রেনের জন্য আটলান্টিকের দুই পাশ থেকে আরও সাহায্য আসবে বলা আশা করাই যায়, যখন তাদের কয়েক দশকের মধ্যে নিরাপত্তাগতদিক থেকে সবচেয়ে বড় হুমকিতে পড়তে হচ্ছে।" 

Related Topics

টপ নিউজ

ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ / ইউরোপীয় ইউনিয়ন / মার্কিন অস্ত্র সহায়তা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
  • ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!
  • ১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য
  • স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত
  • যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এফটিএ আলোচনা শুরু, পোশাক রপ্তানিতে খুলতে পারে বড় সম্ভাবনার দ্বার
  • স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প

Related News

  • ইস্তাম্বুলে মুখোমুখি আলোচনার অপেক্ষায় জেলেনস্কি, কিন্তু পুতিন যাবেন কি?
  • ইস্তাম্বুলে পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকেই আগ্রহী জেলেনস্কি
  • রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের অনুমোদন অনিশ্চিত
  • ট্রাম্প এ সপ্তাহেই ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন: রুবিও
  • সংখ্যালঘু ও নারী অধিকার বিষয়ে জামায়াতের অবস্থান জানতে চেয়েছে ইইউ

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশকে এড়িয়ে মিয়ানমার হয়ে সমুদ্রপথে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত হবে উত্তর-পূর্ব ভারত: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

2
ফিচার

ঢাকায় এক কুয়া আছে, কুয়ায় পানিও আছে, সে পানি ওয়াসার চেয়ে ভালো!

3
আন্তর্জাতিক

১২৫ বছরে কারও চোখে পড়েনি ভ্যান গখের চিত্রকর্মে লুকানো এই বৈজ্ঞানিক রহস্য

4
বাংলাদেশ

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক-ফলসহ ৭ পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিল ভারত

5
অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এফটিএ আলোচনা শুরু, পোশাক রপ্তানিতে খুলতে পারে বড় সম্ভাবনার দ্বার

6
ফিচার

স্টিভ লং: জার্মান ইউটিউবারের বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net