Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
August 22, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, AUGUST 22, 2025
বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

বাংলাদেশ

শেখ আবদুল্লাহ
22 August, 2025, 02:40 pm
Last modified: 22 August, 2025, 02:38 pm

Related News

  • চীনের বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের আসল লক্ষ্য কি শুধুই পানি নিয়ন্ত্রণ?
  • ৭৫ কোটি টাকা বিল বকেয়া, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা খালাস করছে না লজিস্টিকস প্রতিষ্ঠান
  • দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে বিক্রি হওয়া গাড়ির ৭৬ শতাংশই বৈদ্যুতিক, বদলে দিচ্ছে পরিবহনব্যবস্থা
  • ৬ মাসের মধ্যে সব সরকারি অফিস, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও হাসপাতালে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হবে
  • ছুটিতে বাসা ছাড়ার আগে যে ৫ বৈদ্যুতিক যন্ত্র অবশ্যই খুলে রেখে যাবেন 

বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

আগামীতে যাতে প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রাখতে না পারে, সেজন্য বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থাগুলো পোস্টপেইড মিটার পরিবর্তন করে প্রি-পেইড মিটার বসাচ্ছে।
শেখ আবদুল্লাহ
22 August, 2025, 02:40 pm
Last modified: 22 August, 2025, 02:38 pm

দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থার বিদ্যুৎ বিল বাবদ ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি বকেয়া পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র। 

এরমধ্যে গত মার্চ মাস পর্যন্ত ৫৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং তাদের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার কাছে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ২ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকা। আর বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া রয়েছে ৭ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। বছরের পর বছর ধরে মিটিং করে, চিঠি দিয়ে, এমনকি আইনি পদক্ষেপ নিয়েও এই বকেয়া বিল আদায় করতে পারছে না বিতরণ কোম্পানিগুলো। 

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান টিবিএসকে বলেন, 'সকল পর্যায়ে বকেয়া আদায়ে চেষ্টা চলছে। এজন্য অর্থ বিভাগকে বলা হয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বকেয়া পরিশোধ করার জন্য প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিতে।'

কর্মকর্তারা বলেন, পুঞ্জীভূত বকেয়া পরিশোধের জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে অর্থ বিভাগ যাতে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ রাখে, সেই সুপারিশ করে চিঠি পাঠানোর প্রক্রিয়ায় রয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

বকেয়া থাকা বিল আদায়ে বিদ্যুৎ সচিব ফারজানা মমতাজ এ বছর দুইবার সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রধানদের কাছে আধাসরকারি পত্র (ডিও লেটার) পাঠিয়েছেন। ওই আধাসরকারি পত্রে তিনি বলেছেন, দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত এ বকেয়ার কারণে সার্বিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। 

ওই পত্রে তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ কিনে গ্রাহককে বিতরণ করে। বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারণে বিতরণকারী সংস্থাগুলোকে বিদ্যুতের ক্রয়মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে আর্থিক সংকটে পড়তে হচ্ছে। বিতরণকারী সংস্থাগুলোর আর্থিক সংকট উত্তরণে এবং জাতীয় স্বার্থে গ্রাহকদের সময়মতো বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা অপরিহার্য।

কারা এসব বিদ্যুৎ বিতরণকারী?

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিপি), বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবো), ঢাকা পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি), ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো), ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) ও নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো)—এই ছয়টি প্রতিষ্ঠান সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনে গ্রাহকদের বিতরণ করে। 

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বিপিডিবি পাবে ৪৫৭ কোটি টাকা, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের পাওনা ২৩২ কোটি টাকা। এছাড়া ডিপিডিসি ৭৮৮ কোটি, ডেসকো ৪৩৯ কোটি, ওজোপাডিকো ১৯১ কোটি ও নেসকো ৩৬৭ কোটি টাকা পাবে।  

বিপিডিবির চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে বকেয়া পরিশোধে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে চিঠি দেওয়ার পর সংস্থাগুলোর পরিশোধ বাড়ছে। তবে সেটা খুব আশাব্যঞ্জক নয়। 'নতুন অর্থবছর শুরু হয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ বিল বাবদ বরাদ্দ পেয়েছে। আশা করা হচ্ছে সামনে বকেয়া পরিশোধ বাড়বে,' বলেন তিনি।

সরকারি ও বেসরকারি গ্রাহকদের কাছে বিদ্যুৎ বিতরণকারী কোম্পানিগুলোর সম্মিলিত ১০ হাজার কোটি টাকা পাওনা থাকলেও বিদ্যুৎ কেনা বাবদ কোম্পানিগুলোর নিজেদের দেনা রয়েছে এর চেয়ে বেশি। এতে তাদের আর্থিক সংকটকে আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

বিপিডিবির একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিপিডিবি বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ১ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। অন্যদিকে গত মার্চ পর্যন্ত বিদ্যুৎ কেনা বাবদ দেশি ও বিদেশি বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে বিপিডিবির নিজেরই প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা দেনা রয়েছে। আর নিজস্ব বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গ্যাস কেনা বাবদ দেনা রয়েছে আরও প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ বিল না পাওয়া এবং সরকার থেকে ভর্তুকির অর্থ সময়মতো না পাওয়ার কারণে বিপিডিপির এই দেনা থেকে যাচ্ছে।   

ডেসকোর নির্বাহী পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম  বলেন, মোহাম্মদপুরের বিহারী ক্যাম্পে একটি বড় বকেয়া রয়েছে—প্রায় ২৪০ কোটি টাকা। এছাড়া অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডেসকোর পাওনা খুব বেশি নয়।

সবচেয়ে বেশি বকেয়া স্থানীয় সরকার বিভাগের

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সবচেয়ে বেশি ৯২৪ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ (এলজিডি) ও এই বিভাগের আওতাধীন সংস্থাগুলোর কাছে। 

সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা ওয়াসা, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদ। 

এলজিডি কর্মকর্তারা বলেন, বেশিরভাগ বকেয়া রয়েছে সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ অফিসগুলোতে। এছাড়া ওয়াসাগুলোতেও উল্লেখযোগ্য বকেয়া রয়েছে। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলো সড়কবাতি সেবা দিয়ে থাকে; এসব সড়কবাতির জন্য অনেক বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়।  

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৭৭ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ সংস্থাগুলোর। কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ের বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের কারণে এই মন্ত্রণালয়ের মোট বকেয়া অনেক বেড়েছে। এ কার্যালয়ের অধীনে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি এবং ভাসানচরের একটি শরনার্থী ক্যাম্প রয়েছে। এসব ক্যাম্পের বিদ্যুৎ বিল সরকার পরিশোধ করে থাকে। মোহাম্মদপুরের বিহারী কাম্পের ২৪০ কোটি টাকা বকেয়াও এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

এছাড়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০০ কোটি টাকা, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত বিভাগের ১২৯ কোটি টাকা, জননিরাপত্তা বিভাগের ৮৪ কোটি টাকা, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৭৪ কোটি টাকা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ৭০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। 

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় বা সরকারপ্রধানের অফিসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে ১২ কোটি টাকা। এমনকি খোদ বিদ্যুৎ বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরই ১২ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে।

বকেয়া ঠেকাতে বদলানো হচ্ছে পোস্টপেইড মিটার

আগামীতে যাতে প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রাখতে না পারে, সেজন্য বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থাগুলো পোস্টপেইড মিটার পরিবর্তন করে প্রি-পেইড মিটার বসাচ্ছে। 

ইতিমধ্যে অনেক ক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানেও এ প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে বিদ্যুৎ বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিবিএসকে জানিয়েছেন। 

তিনি বলেন, 'গ্রাহকদের আগে বিদ্যুৎ কিনতে হবে, তারপর ব্যবহার করতে হবে। বিতরণ কোম্পানি বিদ্যুতের দামের জন্য গ্রাহকের পেছনে ঘুরবে না। '

Related Topics

টপ নিউজ

বিদ্যুৎ / বিদ্যুৎ বিল / বকেয়া বিদ্যুৎ বিল / বিদ্যুৎ বিভাগ / বিপিডিবি / বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • এনবিআর বিলুপ্ত করে ২ বিভাগ: সংশোধিত অধ্যাদেশে এক বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা
  • ডাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএস পদে লড়ছেন কারা, কী তাদের পরিচয়
  • নির্বাচনি দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা ও আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য ২৮০টি গাড়ি কিনবে সরকার
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবাদে আউটসোর্সিং রপ্তানি বছরের প্রথম ৬ মাসেই প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
  • ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ, আহত ৫
  • এক দশক পুরনো তিস্তা প্রকল্প ফের চালুর জন্য ৫৫০ মিলিয়ন ডলার চীনা ঋণের অপেক্ষায় সরকার

Related News

  • চীনের বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের আসল লক্ষ্য কি শুধুই পানি নিয়ন্ত্রণ?
  • ৭৫ কোটি টাকা বিল বকেয়া, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা খালাস করছে না লজিস্টিকস প্রতিষ্ঠান
  • দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে বিক্রি হওয়া গাড়ির ৭৬ শতাংশই বৈদ্যুতিক, বদলে দিচ্ছে পরিবহনব্যবস্থা
  • ৬ মাসের মধ্যে সব সরকারি অফিস, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও হাসপাতালে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হবে
  • ছুটিতে বাসা ছাড়ার আগে যে ৫ বৈদ্যুতিক যন্ত্র অবশ্যই খুলে রেখে যাবেন 

Most Read

1
অর্থনীতি

এনবিআর বিলুপ্ত করে ২ বিভাগ: সংশোধিত অধ্যাদেশে এক বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা

2
বাংলাদেশ

ডাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএস পদে লড়ছেন কারা, কী তাদের পরিচয়

3
বাংলাদেশ

নির্বাচনি দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা ও আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য ২৮০টি গাড়ি কিনবে সরকার

4
অর্থনীতি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবাদে আউটসোর্সিং রপ্তানি বছরের প্রথম ৬ মাসেই প্রায় এক বিলিয়ন ডলার

5
বাংলাদেশ

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ, আহত ৫

6
বাংলাদেশ

এক দশক পুরনো তিস্তা প্রকল্প ফের চালুর জন্য ৫৫০ মিলিয়ন ডলার চীনা ঋণের অপেক্ষায় সরকার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net