Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
June 07, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JUNE 07, 2025
সুন্দরী ‘ইমিগ্রেন্ট’ পাত্রী সমাচার এবং বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ

মতামত

শাহানা হুদা রঞ্জনা
23 September, 2020, 11:20 am
Last modified: 23 September, 2020, 03:20 pm

Related News

  • জনগণ কি খেলার ‘দুধ-ভাত’?
  • এই স্থবির নগরীতে ভিআইপিরাই চলবেন, বাকি সবে ‘ফুক্কা’
  • ‘এখন সবচেয়ে গতিশীল বস্তু হচ্ছে ৫০০ টাকার নোট, ভাঙানোর সঙ্গে সঙ্গেই নাই’
  • যৌন হয়রানির হাত থেকে কি নারী পুলিশও নিরাপদ নন?
  • বাবা-মায়ের ভাঙন শিশুকে সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ করে তোলে

সুন্দরী ‘ইমিগ্রেন্ট’ পাত্রী সমাচার এবং বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ

বিয়ের বাজারে অনেক পাত্রই আছে, যে নিজেকে আয়নায় না দেখেই পাত্রী হিসেবে সুন্দরী, স্মার্ট, চাকুরিজীবি, গৃহকর্মে সুনিপুণা এবং একইসাথে ধার্মিক মেয়ে খোঁজে। অধুনা যোগ হয়েছে ইমিগ্রেন্ট পাত্রী। যখন মানুষ বিয়ে করার জন্য এইভাবে নানা বিশেষণ যোগ করে সওদা কেনার মতো করে পাত্রী খুঁজবে, তখনতো সে প্রতারিত হতেই পারে। বাজারে জিনিষ কিনতে গিয়ে যেমন মানুষ ঠকে, ঠিক তেমনি।
শাহানা হুদা রঞ্জনা
23 September, 2020, 11:20 am
Last modified: 23 September, 2020, 03:20 pm
শাহানা হুদা রঞ্জনা। অলংকরণ: দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি লম্বা। সন্তানহীন ডিভোর্সি, বয়স ৩৭। কানাডার নাগরিক এবং সেখানকার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। সর্বোপরি নামাজি। পত্রিকার পাতায় এমন পাত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে বিজ্ঞাপন দেখে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন রাজধানীর পুরান ঢাকার ৭০ বছর বয়সী এক ব্যবসায়ী। গুলশান দুই নম্বরের একটি থাই রেস্টুরেন্টে পাত্রীর সঙ্গে দেখা হয় তার। এরপর কানাডায় নিয়ে যাওয়া, নাগরিকত্বের আবেদন করা এসব নানা ছলনায় তার কাছ থেকে মাত্র দেড় মাসের মধ্যে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন ওই পাত্রী।

সেই নারীকে পুলিশ আটক করেছে। হয়তো তার জেল-জরিমানাও হবে। কিন্তু আমি এবং আমার মতো অনেকেই তার এই দুর্দান্ত পারফরমেন্সে খুব আনন্দিত হয়েছি। আমি তো মনে করি অসাধারণ কাজ করেছে বুদ্ধিমতী মেয়েটি। কোন বুড়ো যদি কানাডার ইমিগ্রেন্ট হওয়ার জন্য একজন নারীর চেহারা দেখে ও কথা শুনে অনায়াসে এতগুলো টাকা গচ্চা দিতে পারে, তাহলে এর জন্য দায়ী কে? দায়ী তো ঐ বেয়াক্কেল, লোভী বুড়াটা।

এই বুড়া ব্যবসায়ীর লোভের খবরটি পড়ে আমাদের ছাত্র জীবনের একটি গল্পের কথা মনে হল। একথা শতভাগ সত্য যে পুরুষরা বুড়া হলেও কমবয়সী মেয়েদের দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারে না। যে পাত্রের যত বয়স বাড়ে, সে ততোই কমবয়সী মেয়ে খুঁজে পাত্রী হিসেবে। ঢাকার একটি বয়েজ স্কুলের ছেলেদের কেউ কেউ বাসায় ফেরার পথে পাশের গার্লস স্কুলটার সামনে দিয়েই যেতো এবং বয়সের ধর্ম অনুযায়ী সেটাই ছিল স্বাভাবিক। এর মধ্যে আমার এক বন্ধুও ছিল। হঠাৎ ওরা লক্ষ্য করলো গত কয়েকদিন যাবত একজন বুড়ো চাচা মেয়েদের স্কুলের সামনে বসে থাকছেন।

কয়েকদিন এভাবে বৃদ্ধকে বসে থাকতে দেখে ওরা একদিন প্রশ্ন করলো, "চাচার কি কেউ পড়ে এখানে?" চাচা বলল, "না বাবারা কেউ পড়ে না।" "তাহলে আপনি এখানে প্রতিদিন বসে থাকেন কেন?" চাচা খুব স্মার্টলি উত্তর দিলো, "মাইয়াগো দেখি।" এই উত্তর শুনেতো ওদের চোখ ছানাবড়া। ফিচেল টাইপের একটি ছেলে থাকতে না পেরে জানতে চাইলো, "চাচা আপনি এই বয়সেও স্কুলের ছোট ছোট মেয়েদের দেখেন কেন?" চাচার উত্তর ছিল, "তোমরা বুঝবা না বাবা। সবই উত্তাপ বাবা, উত্তাপ।" পরেরদিন থেকে ঐ বুড়োকে আর স্কুলের সামনে দেখা যায়নি। তাহলে এখন বোঝাই যাচ্ছে, এরকম এক উত্তাপের বশবর্তী হয়ে ৭০ বছরের ব্যবসায়ী বুড়াটা ধাক্কা খেয়েছে।

বিয়ের বাজারে নারী বা পুরুষ কেমন সওদা, তা জানার জন্য শুধু পত্রিকার বিজ্ঞাপন পাতায় চোখ রাখলেই চলে। এই বাস্তবতার কোন পরিবর্তন হয়নি গত ৩০/৪০ বছরেও। বিয়ের বাজারে নারী যেমনভাবে পণ্য হিসেবে বিকোয়, পুরুষও তাই। আমাদের বাঙালি সমাজটা এই দিক দিয়ে সেই তিমিরেই রয়ে গেল। পাত্রীর যোগ্যতা বিচারের ফর্দটা বেশ লম্বাই হয়ে দাঁড়াচ্ছে দিনে দিনে। পাত্রী চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষিকা, আইনজীবী যা-ই হোন না কেন, তাকে অল্পবিস্তর 'সুন্দরী' হতে হবে এ ধারণার খুব একটি বদল ঘটেনি। এখন বলা হয় পাত্রীকে "প্রেজেন্টেবল" হতে হবে। এরপর চাওয়া হচ্ছে লম্বা চুল, ফর্সা ত্বক, উচ্চতা, বয়স, মেধা, শিল্পপতির মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি। খুব অল্পকিছু মানুষ চায় যে মেয়েটিকে বা ছেলেটিকে ভালো মনের মানুষ হতে হবে। মানুষ শিক্ষিত হয়েছে ঠিকই কিন্তু পাত্র পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে চিন্তা চেতনায় তেমন কোন পরিবর্তন আসেনি। নারী পণ্যই থেকে গেছে। এই পণ্যের দাম নির্ভর করে অন্য পণ্যের সঙ্গে তুলনায় সে কত সুন্দরী, কত ফর্সা সেই হিসেবে।

বিয়ের বাজারে অনেক পাত্রই আছে, যে নিজেকে আয়নায় না দেখেই পাত্রী হিসেবে সুন্দরী, স্মার্ট, চাকুরিজীবি, গৃহকর্মে সুনিপুণা এবং একইসাথে ধার্মিক মেয়ে খোঁজে। অধুনা যোগ হয়েছে ইমিগ্রেন্ট পাত্রী। যখন মানুষ বিয়ে করার জন্য এইভাবে নানা বিশেষণ যোগ করে সওদা কেনার মতো করে পাত্রী খুঁজবে, তখনতো সে প্রতারিত হতেই পারে। বাজারে জিনিষ কিনতে গিয়ে যেমন মানুষ ঠকে, ঠিক তেমনি।

একই কথা প্রযোজ্য পাত্র খোঁজার ক্ষেত্রেও। কত পাত্রীর কপাল যে পুড়েছে শুধুমাত্র প্রবাসী ছেলের সাথে বিয়ে হওয়ার লোভে পড়ে। পাত্র বিদেশে থাকলেই সাত খুন মাফ। এই ক্রাইটেরিয়াতেই বিয়ে হয়ে বিপদে পড়েছে অনেক মেয়ে এবং মেয়ের পরিবার। এছাড়া পাত্র হিসেবে আছে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এবং সরকারি চাকুরেদের জয়জয়কার। অনেকক্ষেত্রেই অভিভাবকরা ভাল ছেলে হিসেবে মান যাচাই না করে মেয়েকে লাখ, কোটি টাকা যৌতুক দিয়ে পাত্রস্থ করেন এবং একসময় মেয়ে নির্যাতনের শিকার হয়।

সেদিক দিয়ে ধৃত সাদিয়ার এই অপরাধকে আমি সাধুবাদই দিতে চাই। মানুষের এই লোভকে পুঁজি করে ২০১৫ সাল থেকে সাদিয়া তার স্বামীর সাথে মিলে এই কাজ করে আসছেন। সাদিয়াকে গ্রেফতারের পর পুরান ঢাকার সেই ব্যবসায়ী ছাড়াও আরও সাতজন ব্যক্তি জানিয়েছেন তাদের কাছ থেকেও একইভাবে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে, মানুষ কীভাবে মরিয়া হয়ে সুন্দরী, স্মার্ট, ধার্মিক পাত্রীর পেছনে ছুটে এবং ধরা খায়। নারী দেখে এবং কানাডা যাওয়ার লোভে এই লোকগুলোর বিচার বিবেচনা সব লোপ পেয়েছিল।

পাত্র পাত্রী চাওয়ার এই বিজ্ঞাপণগুলো এত ভাঁড়ামিপূর্ণ থাকে যে দেখলে অবাক হতে হয়। আধুনিক এই যুগেও যোগ্যতার বহর শুনে অসহ্য লাগে। কেমন পাত্র-পাত্রী চাই সম্পর্কিত একটি লেখায় উদ্ধৃত করা হয়েছে যে, "দৈনিক পত্রিকাগুলোয় ছাপা হওয়া বিয়ের বিজ্ঞাপনের ওপর এক গবেষণায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরি গায়েন দেখেছেন, সমাজে কালো মেয়েরা কী ভয়ানকভাবে অবজ্ঞার শিকার হচ্ছে! বিয়ের জন্য সবাই ফর্সা মেয়েই চাইছেন।"

তিনি ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চারটি পত্রিকায় প্রকাশিত ৪৪৬টি বিয়ের বিজ্ঞাপনের ওপর এ গবেষণা করেন। তার গবেষণায় উঠে এসেছে, সমাজে নারীর মূল্যায়নের মূল বিষয় গায়ের ফর্সা রং। বিজ্ঞাপনগুলোর মধ্যে ২২০টিতে অর্থাৎ ৪৯ দশমিক ৩২ শতাংশে সরাসরি গায়ের রং ফর্সা উল্লেখ করা হয়েছে। মাত্র ১৩টি বিজ্ঞাপনে পাত্রীপক্ষ পাত্রীর শ্যামলা রঙের কথা উল্লেখ করেছে। সুন্দরী, প্রকৃত সুন্দরী, অসামান্য রূপসী, রূপসী, অপূর্ব সুন্দরী- এ ধরনের বিশেষণ ব্যবহার করে সৌন্দর্যকে বিজ্ঞাপিত করা হয়েছে ২২২টি বিজ্ঞাপনে। অর্থাৎ ফর্সার চেয়েও বেশি ৪৯.৭৬ শতাংশ বিজ্ঞাপনে।

অন্যদিকে পাত্রীপক্ষ একটি মাত্র বিজ্ঞাপনে সুদর্শন পাত্র চেয়েছেন। অর্থাৎ পাত্রী এবং পাত্রপক্ষ নির্বিশেষে সবাই মনে করে বিয়ের পাত্রীকে অবশ্যই সুন্দরী হতে হবে। কিন্তু পুরুষের সৌন্দর্য নিয়ে অন্তত পাত্রীপক্ষের মাথাব্যথা নেই। পাত্রীর আরেকটি সূচক হলো স্বাস্থ্যবতী। ভয়াবহ একটি জেন্ডার বৈষম্যমূলক শব্দ। বিয়ের পর যেন বউকে দিয়ে সংসারের ঘানি টানিয়ে নেয়া যায়। তাকে নিয়ে যেন ডাক্তারের কাছে ছুটতে না হয়। তাই ৪৯.৭৬ শতাংশ বিজ্ঞাপনে স্বাস্থ্যবতী মেয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। 

৪৪৬টি বিজ্ঞাপনের মাত্র ৪৪টিতে নম্র-ভদ্র চাওয়া হয়েছে এবং অবশ্যই সুন্দরীও হতে হবে সেই পাত্রীকে। ৪৮টি বিজ্ঞাপনে ধার্মিক মেয়ে চাওয়া হয়েছে, যা শতকরা হিসাবে মাত্র ১০ শতাংশ। (এসইউ/এইচআর/পিআর)। সেই ১৯৯৯ সালে ঠিক যেভাবে পাত্র পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপণ দেয়া হতো, আজ এই ২০২০ সালে এসেও একইভাবে পাত্র পাত্রী চাওয়া হচ্ছে। কী অদ্ভ'ত ব্যাপার। এই এতগুলো বছরে আমাদের মানসিকতার কি তাহলে একটুও পরিবর্তন হয়নি?

অথচ আধুনিক যুগে পাত্র পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই প্রাগহৈতিহাসিক, বর্বর নিয়ম থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এইভাবে পত্রিকায় বিজ্ঞাপণ দিয়ে, ঘটক ভাইকে দিয়ে সত্য-মিথ্যা বিবেচনা না করেই পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করার নিয়ম আর চলেনা।

আধুনিক সমাজে বিয়ের আগে মেডিকেল পরীক্ষাটা জরুরি হওয়া উচিৎ। রক্তের গ্রুপ জানাটা অনেক জরুরি। রক্তের গ্রুপের কিছু হিসাব নিকাশ আছে। যার উপর ভিত্তি করে সন্তান ধারণের ঝুঁকি, প্রজনন স্বাস্থ্য ইত্যাদি নির্ভর করে। যৌনসংক্রমণ সংক্রান্ত পরীক্ষাটাও এখন জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাত্র বা পাত্রীর  শরীরে কোনও যৌন সংক্রমণ আছে কি না সেটা জেনে নেয়াটা জরুরি। একমাত্র মেডিক্যাল টেস্টই বলে দিতে পারে পাত্র বা পাত্রীর কোন যৌনরোগ আছে কিনা। একটু বেশি বয়সে বিয়ে করলে শুক্রাণু পরীক্ষাও করিয়ে নেয়া যেতে পারে। অনেকসময় বিয়ের পরে সন্তান ধারণে অসুবিধার মুখে পড়তে হয় স্বামী স্ত্রীকে। তখন অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্ত্রীকেই বাচ্চা না হওয়ার জন্য দায়ী করা হয়। 

বিয়ের ক্ষেত্রে শুধু পত্রিকায় বিজ্ঞাপণ মাফিক পাত্র পাত্রী পেয়ে খুশি হওয়ার কিছু নাই। পাত্র বা পাত্রী ভাল না খারাপ তা যাচাই বাছাই করাটাও খুব দরকার। বিয়ের জন্য যে যে তথ্য দিচ্ছে পাত্র বা পাত্রী পক্ষ, তা সঠিক কিনা। এর জন্য অবশ্যই প্রয়োজন তাঁর সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া। পাত্র বা পাত্রীর কোনও মানসিক সমস্যা আছে কিনা, পাত্র বা পাত্রীর আচরণ ও ব্যবহারের প্রতি দৃষ্টি দিলে তা বোঝা যাবে। বিয়ের বাজারে সমকামী ছেলেমেয়েও থাকতে পারে। সমাজ বা লোকলজ্জার ভয়ে পরিবার হয়তো তা গোপন করে, কিন্তু বিয়ের পরে ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি হয়। অনেক ছেলে মেয়েই এখন মাদক গ্রহণ করে, অনেকেই জঙ্গীবাদে অংশ নিতে পারে। এমনও উদাহরণ আছে যে বড়ঘরের, আধুনিক ও শিক্ষিত মেয়ের বিয়ে ভেঙে গেছে বিয়ের পরে দেখা গেছে ছেলেটি ইম্পোটেন্ট। এরকম ঘটনা কিন্তু আছে। কাজেই পাত্র পাত্রী নির্বাচনের আগে গায়ের রং সাদা না কালো, টাকা পয়সা আছে কি নাই এইসব দেখার আগে বেশি দরকার সমাজের ট্যাবু ভেঙে উপরের বিষয়গুলো দেখে নেয়া।

সাধারণত বিয়ের জন্য মেয়ে দেখার সময় চারিদিকে খোঁজ খবর করে পাত্রীর চরিত্র সার্টিফিকেট পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তা প্রধান বিবেচ্য হয় না। অথচ পুরুষরাই ধর্ষণ করে, যৌন হয়রানি করে। পুরুষরাই যৌনপল্লীতে যায়। কিন্তু পাত্রীর অভিভাবকরা বিয়ের পাত্র যাচাই করার সময় সেগুলোর প্রতি খুব একটা দৃষ্টি দেন না, যতোটা দেন পাত্রের পকেট ও পদের দিকে। তাই পাত্র পাত্রী যাচাই বাছাই করার আগে অবশ্যই আমাদের বিশেষ করে শিক্ষিত পরিবারগুলোর উচিৎ মুক্ত বুদ্ধি দিয়ে সবদিক বিচার করা। লোভের ঠেলায় ফান্দে গিয়ে পড়লে পুরো জীবনটাই শেষ। বিয়ের রঙীন স্বপ্ন, কানাডা বা আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন সব হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে। 

  • লেখক: সিনিয়র কোঅর্ডিনেটর, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন

২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

Related Topics

টপ নিউজ

শাহানা হুদা রঞ্জনা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • মাস্ক ‘বদ্ধ উন্মাদ' হয়ে গেছেন: ট্রাম্প; 'আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততে পারতেন না': মাস্ক
  • চীনের কাছ থেকে এবার স্টেলথ ফাইটার পাচ্ছে পাকিস্তান
  • পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর
  • নির্বাচন আয়োজনের জন্য আগামী ঈদুল ফিতরের পর এক মাস সময় যথেষ্ট: বদিউল আলম মজুমদার
  • অনিরাময়যোগ্য রোগী যারা, কেমন কাটবে তাদের ঈদ
  • কোভিড-১৯: আবারও জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় মাস্ক পরার পরামর্শ

Related News

  • জনগণ কি খেলার ‘দুধ-ভাত’?
  • এই স্থবির নগরীতে ভিআইপিরাই চলবেন, বাকি সবে ‘ফুক্কা’
  • ‘এখন সবচেয়ে গতিশীল বস্তু হচ্ছে ৫০০ টাকার নোট, ভাঙানোর সঙ্গে সঙ্গেই নাই’
  • যৌন হয়রানির হাত থেকে কি নারী পুলিশও নিরাপদ নন?
  • বাবা-মায়ের ভাঙন শিশুকে সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ করে তোলে

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

মাস্ক ‘বদ্ধ উন্মাদ' হয়ে গেছেন: ট্রাম্প; 'আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততে পারতেন না': মাস্ক

2
আন্তর্জাতিক

চীনের কাছ থেকে এবার স্টেলথ ফাইটার পাচ্ছে পাকিস্তান

3
আন্তর্জাতিক

পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্যার ফলে যেভাবে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমধ্যসাগর

4
বাংলাদেশ

নির্বাচন আয়োজনের জন্য আগামী ঈদুল ফিতরের পর এক মাস সময় যথেষ্ট: বদিউল আলম মজুমদার

5
ফিচার

অনিরাময়যোগ্য রোগী যারা, কেমন কাটবে তাদের ঈদ

6
বাংলাদেশ

কোভিড-১৯: আবারও জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় মাস্ক পরার পরামর্শ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net