Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
December 20, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, DECEMBER 20, 2025
বাণিজ্য সংক্রান্ত মামলার স্তূপ, ব্যবসায় বিপুল লোকসান

বাংলাদেশ

রেজাউল করিম
11 August, 2022, 11:30 am
Last modified: 11 August, 2022, 03:35 pm

Related News

  • বিচারক স্বল্পতা, তদন্তে ধীরগতি: চট্টগ্রাম আদালতে মামলার সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২.৯০ লাখ 
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মামলায় নির্দোষদেরও আসামি করা হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে বেশি আসামি করায় তদন্তে দেরি হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মামলার ভারে ন্যুব্জ দুদক, ৯ মাসে নিষ্পত্তি মাত্র ৫
  • থমকে আছে আলোচিত ক্যাসিনো মামলার বিচারকাজ, মামলায় নেই চাঁদাবাজির অভিযোগ

বাণিজ্য সংক্রান্ত মামলার স্তূপ, ব্যবসায় বিপুল লোকসান

মোট ২ লাখ ১১ হাজার মামলা এখনো অনিষ্পন্ন রয়েছে; যে মামলাগুলোর সাথে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ জড়িত।
রেজাউল করিম
11 August, 2022, 11:30 am
Last modified: 11 August, 2022, 03:35 pm

সুইজারল্যান্ডের 'দ্য লার্জ মেট' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১৯৮৭ সালে চট্টগ্রামের 'বাংলা অরবিট সাপার লিমিটেড' এর সাথে বাংলাদেশ থেকে উন্নত মানের বাঁশ কেনার জন্য সরাসরি চুক্তি করে। ২ লাখ ৮৬ হাজার ডলার চুক্তির মাধ্যমে তিন লটে ওই বাঁশ সরবরাহ করার কথা।

ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম লটে এলসির মাধ্যমে ৯০ হাজার ডলার মূল্যের বাঁশ সরবরাহ করে বাংলা অরবিট সাপার লিমিটেড। পরের দুই লটের জন্য এক লাখ ডলার এডভান্স পেমেন্ট নেয় বাংলাদেশি কোম্পানিটি।

কিন্তু চুক্তি লঙ্ঘন করে আর কোনো বাঁশ সরবরাহ করেনি বাংলা অরবিট। এক লাখ ডলার আত্মসাৎ করার অভিযোগ ওঠে বাংলাদেশি এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।

এই ঘটনার পর সুইজারল্যান্ডের ওই কোম্পানি টাকা ফেরত চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কয়েক দফা নোটিশ করে।

কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। অবশেষে ১৯৮৮ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশি একটি ল' ফার্মের মাধ্যমে চট্টগ্রামের আদালতে প্রতারণার মামলা দায়ের করে দ্য লার্জ মেট। বিদেশি প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ড. এম জহির।

১৯৯০ সালের মার্চ মাসের এক রায়ে ১০ হাজার ডলার জরিমানাসহ এই টাকা পরিশোধের রায় দেন চট্টগ্রামের আদালত। 

বাংলা অরবিট সাপার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আমানুর রহমান বাকি বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০০৩ সালে হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন। একইসাথে আরো ১০ হাজার ডলার জরিমানা যোগ করে রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।

শাহ আমানুর রহমান বাকি হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করেন। এতোদিনে সুইজারল্যান্ডের ওই কোম্পানি পারিবারিকভাবে অংশীদারি ভাগ করে নিয়ে আরো দুইটি নতুন কোম্পানি খোলে।

২০১১ সাল পর্যন্ত আপিল বিভাগে এই মামলা পরিচালনা করে দ্য লার্জ মেট। একপর্যায়ে এই টাকা পাওয়ার আশা ছেড়ে দেয়। একটি চিঠির মাধ্যমে মামলা পরিচালনা না করার সিদ্ধান্ত ড. এম জহিরকে জানিয়ে দেয় তারা। তবে এখনো আপিলটি নিষ্পত্তি হয়নি। এই আইনজীবী ২০১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

প্রয়াত ড. এম জহিরের ল' ফার্মের একজন আইনজীবী জানান, এখন আর মামলাটি তদবির করা হচ্ছে না। ফলে শুনানির জন্য কোনো উদ্যোগ নেই। বিদেশী কোম্পানিটি এই টাকার দাবি ছেড়ে দিয়েছে।

বাংলা অরবিট সাপার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আমানুর রহমান বাকি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, সুইজারল্যান্ডের ওই কোম্পানির টাকা আত্মসাত করা হয়নি। তাদের জন্য যে বাঁশ কেনা হয়েছিল, ১৯৮৭ সালের জলোচ্ছ্বাসে ওই বাঁশগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে বাস সরবরাহ করা যায়নি। এই বাসের জন্য যে বীমা ছিল, সেই বীমা কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা চলছে, সেটি নিষ্পত্তি না হওয়ায় দ্য লার্জ মেটের টাকা ফেরত দিতে পারিনি।

কত মামলা

ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত শুধু এই মামলাই নয়, আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর উইংয়ের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ, হাইকোর্ট ও বিচারিক আদালতে দুই লাখ ১১ হাজার মামলা এখনো পর্যন্ত অনিষ্পন্ন রয়েছে। যে মামলাগুলোর সাথে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ জড়িত বলে জানায় সলিসিটর উইং।

এসব মামলার মধ্যে বিদেশি বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির সাথে বাংলাদেশি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির মামলা প্রায় ৩৪ হাজার। ২ লাখ ১১ হাজার মামলার মধ্যে দশ বছরের বেশি পুরাতন মামলা রয়েছে প্রায় ৩৯ হাজার।

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন বলেন, এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি না হওয়ায় ব্যবসায়ীরা সরাসরি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে ব্যবসা সংক্রান্ত ক্ষতিসাধন হচ্ছে।

অনেকে মামলার কারণে ব্যবসা হারিয়েছেন। এছাড়াও এসব মামলায় যেসব টাকা আটকানো সেগুলো থেকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে।

তিনি বলেন, এছাড়াও দীর্ঘদিন এসব মামলা চলার কারণে বিদেশি বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির আস্থার সংকট তৈরি হচ্ছে।

মামলার ধরন

এই মামলাগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানীর এক লাখ ১৫ হাজার মামলা রয়েছে লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে। এছাড়াও রয়েছে প্রতিষ্ঠানের শেয়ার হস্তান্তর সংক্রান্ত বিরোধ, মালিকানা নিয়ে বিরোধ, চুক্তি লংঘন সংক্রান্ত বিরোধ, প্রতারণা, বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিরোধ, মানহীন পণ্য সরবরাহ সংক্রান্ত বিরোধ।

বাড়ছে মামলা

আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর উইংয়ের দেওয়া তথ্যমতে, ২০১২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মামলা ছিল ৭৮ হাজার ২০১টি, ২০১৩ সালে ৮৬ হাজার, ২০১৪ সালে ১ লাখ ১৩ হাজার, ২০১৫ সালে ১ লাখ ১৯ হাজার, ২০১৬ সালে ১ লাখ ১৬ হাজার, ২০১৭ সালে ১ লাখ ৩৪ হাজার, ২০১৮ সালে ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৮টি, ২০১৮ সালে ১ লাখ ৭৩ হাজার, ২০১৯ সালে ১ লাখ ৮৮ হাজার, ২০২০ সালে ২ লাখ ১৩০ টি, ২০২১ সালে ২ লাখ  ৪ হাজার, ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ২ লাখ ১১ হাজার মামলা রয়েছে।

সলিসিটর উইংয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, প্রতিবছর যেসব মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে সেগুলো বাদ দিয়ে এই মামলার হিসেব করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এই মামলাগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানীর এক লাখ ১৫ হাজার মামলা রয়েছে লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে। এসব মামলার সাথে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ জড়িত।

কিভাবে এই টাকার হিসেব প্রস্তুত করেছে সলিসিটর উইং, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এসব মামলা দায়ের করতে হলে প্রতি হাজার বা লাখ টাকার ওপর একটি নির্দিষ্ট পরিমান কোর্ট ফি ও আদালত ফি জমা দিতে হয়। সেই হিসেবে প্রায় আড়াই লাখ কোটি দাঁড়ায়।

নিষ্পত্তি কম

সলিসিটর উইংয়ের তথ্য বলছে, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ ও নিম্ন আদালতে ২০১৯ সালে নিষ্পত্তি হয়েছে মাত্র ৬,৩০৯টি মামলা, ২০২০ সালে ২২১৩টি, ২০২১ সালে ৮ হাজার এবং এ বছরের জুন মাস পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ৫ হাজার ২০৩টি মামলা।

মামলা বৃদ্ধির কারণ

কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার তানজীব-উল আলম টিবিএসকে বলেন, কোম্পানি মামলা নিষ্পত্তিতে বিলম্ব হওয়ার অন্যতম কারণ, দেশে উপযুক্ত আদালত ও বিচারকের সংখ্যা অনেক কম। এছাড়াও দক্ষ বিচারকের অভাব রয়েছে। বিচারিক আদালতগুলোতে বাণিজ্য সংক্রান্ত মামলার বিচার পরিচালনার জন্য কোনো পৃথক আদালত নেই। যা উন্নত দেশগুলোতে রয়েছে।

তিনি বলেন, হাইকোর্টে বাণিজ্য সংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তির জন্যও কোনো পৃথক বেঞ্চ নেই। কোম্পানি সংক্রান্ত মামলা ও বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য মাত্র একটি বেঞ্চ রয়েছে। হাইকোর্টে কমপক্ষে ৫টি বেঞ্চ থাকা দরকার শুধু কোম্পানি সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য।

আইনগত সমস্যা

কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার শাহ আহসানুর রহমান বলেন, বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধগুলো নিয়ে বিভিন্ন আইনে মামলা হয়। যেমন ফৌজদারি, দেওয়ানি, সালিশি আইন ও কোম্পানি আইনসহ প্রায় ৩০ টি আইনে এসব মামলা হয়।

সরকারের উচিত বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধগুলো মীমাংসা ও মামলা নিষ্পত্তির জন্য একটি অভিন্ন আইন প্রণয়ন করা দরকার, যে আইন অনুযায়ী পৃথক আদালত ও হাইকোর্টে পৃথক বেঞ্চ থাকবে। সেই বেঞ্চ ও আদালতগুলোর বিচারকদের বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বিশেষভাবে নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়াও ইংল্যান্ডের মতো বাংলাদেশেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয় সাময়িক আদালত গঠন করতে পারে এসব মামলা নিষ্পত্তির জন্য। যে আদালত ও বেঞ্চগুলোতে বাণিজ্য আইন সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কোনো বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।

এডিআর প্রয়োগ

কোম্পানি আইনবিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি বলেন, বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য উন্নত দেশগুলোতে আদালতের বাইরে সালিসের মাধ্যমে অলটারনেটিভ ডিসপুট রেগুলেশন (এডিআর) প্রয়োগ বাধ্যতামূলক। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড ও  সিঙ্গাপুরসহ এখন প্রায় ৮০টি দেশে এরকম বিরোধ এডিআর প্রয়োগ করে নিষ্পত্তি করা বাধ্যতামূলক করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে সেটি হয়নি।

এই আইন বিশেষজ্ঞ বলে, ওইসব দেশে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সংগঠন ও সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এডিআর প্রয়োগে অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। কিন্তু বাংলাদেশে ২/১ টি প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠলেও সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ নেই।

নতুন আইন হতে যাচ্ছে

বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০১৮ সালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আইন মন্ত্রণালয়কে একটি পলিসি নির্ধারণ করার জন্য অনুরোধ জানায়। আইন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ আইন কমিশনকে এ বিষয়ে একটি খসড়া আই্ন প্রণয়নের অনুরোধ করে। সে অনুযায়ী আইন কমিশন 'বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি আইন' নামে একটি একটি খসড়াও প্রস্তুত করেছে।

মূলত সালিসি আইন-২০০০ সংশোধন করে এই আইনটির খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানান আইন কমিশনের সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান সাবেক প্রধান বিচারপতিএবিএম খায়রুল হক।

তিনি বলেন, দেশি-বিদেশি সালিশ রোয়েদাদ এর স্বীকৃতি ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সহজতর ও যুগোপযোগীকরণ, বাংলাদেশে আদালতের বাইরে সালিশি কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রচলিত বিচারব্যবস্থার পদ্ধতিগত জটিলতা পরিহার করে দ্রুত সময়ের মধ্যে বাণিজ্যিক বিরোধসমূহ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন এবং বিশেষ করে, আদালতে বিরাজমান মামলাজট হ্রাসকরণে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা জোরদারকরণের লক্ষ্যে আইন কমিশন সালিশ আইন সংশোধনের সুপারিশ করেছে।

আইনটি প্রণীত হলে বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির গতি বৃদ্ধি পাবে বলে উল্লেখ করেন বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক।

খসড়াটিতে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের মতামত নেওয়ার কাজ চলছে বলে জানায় আইন কমিশন। শিগগিরই আইনের খসড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হবে।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক টিবিএসকে বলেন, ২০১৬ সালে সার্কভুক্ত দেশগুলোর এক স্টাডিতে উঠে বাণিজ্য বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তির অভাবে প্রতিবছর বৈশ্বিক বাণিজ্যে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়। আর শুধু বাংলাদেশেই এ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

তিনি বলেন, বাণিজ্য সংক্রান্ত বিরোধের মামলাগুলো এখন বেশ বড় আকার ধারণ করেছে। এর পরিমাণ কমাতে একটি নতুন আইন করা হচ্ছে। আশা করি এবার সেটি প্রণয়ন করা সম্ভব। আইনটি প্রণয়ন করে বাস্তবায়ন করা গেলে দেশের বাণিজ্যের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হবে। 

Related Topics

টপ নিউজ

মামলা জট / মামলার ধীরগতি / বাণিজ্য সংক্রান্ত মামলা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ফাইল ছবি
    কর্মসূচি স্থগিত, রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
  • ছবি: মুমিত এম
    'অস্তিত্ব সঙ্কটে' টেক্সটাইল খাত: টিকে থাকতে 'সেফগার্ড ডিউটি' ও ১০ শতাংশ প্রণোদনা চান মালিকরা
  • আজ প্রকাশ হয়নি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণও বন্ধ
    আজ প্রকাশ হয়নি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণও বন্ধ
  • ছবি: মেহেদী হাসান
    ‘ভেতরে আটকে আছি; আপনারা মেরে ফেলছেন’: ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন, কর্মীদের বিভীষিকাময় রাত
  • ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    সংবাদমাধ্যমে হামলা ও ময়মনসিংহে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা, ‘মব ভায়োলেন্স’ রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান সরকারের
  • প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    দেশের শীর্ষ দুই গণমাধ্যমের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল: প্রধান উপদেষ্টা

Related News

  • বিচারক স্বল্পতা, তদন্তে ধীরগতি: চট্টগ্রাম আদালতে মামলার সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২.৯০ লাখ 
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মামলায় নির্দোষদেরও আসামি করা হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে বেশি আসামি করায় তদন্তে দেরি হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মামলার ভারে ন্যুব্জ দুদক, ৯ মাসে নিষ্পত্তি মাত্র ৫
  • থমকে আছে আলোচিত ক্যাসিনো মামলার বিচারকাজ, মামলায় নেই চাঁদাবাজির অভিযোগ

Most Read

1
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ

কর্মসূচি স্থগিত, রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

2
ছবি: মুমিত এম
অর্থনীতি

'অস্তিত্ব সঙ্কটে' টেক্সটাইল খাত: টিকে থাকতে 'সেফগার্ড ডিউটি' ও ১০ শতাংশ প্রণোদনা চান মালিকরা

3
আজ প্রকাশ হয়নি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণও বন্ধ
বাংলাদেশ

আজ প্রকাশ হয়নি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণও বন্ধ

4
ছবি: মেহেদী হাসান
বাংলাদেশ

‘ভেতরে আটকে আছি; আপনারা মেরে ফেলছেন’: ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন, কর্মীদের বিভীষিকাময় রাত

5
ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

সংবাদমাধ্যমে হামলা ও ময়মনসিংহে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা, ‘মব ভায়োলেন্স’ রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান সরকারের

6
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

দেশের শীর্ষ দুই গণমাধ্যমের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর হামলার শামিল: প্রধান উপদেষ্টা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net