Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

উপকূলীয় ভূমিক্ষয় যেকারণে বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ বিপদ সংকেত   

বিশ্ব নেতারা যখন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অসার আলোচনায় যোগ দিয়ে আরও একবার ফাঁপা প্রতিশ্রুতি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, বাংলাদেশ তখন কঠিন দুর্যোগে ডুবছে  
উপকূলীয় ভূমিক্ষয় যেকারণে বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ বিপদ সংকেত   

বাংলাদেশ

উম্মে মারজান জুঁই  
31 October, 2021, 11:05 pm
Last modified: 01 November, 2021, 11:14 am

Related News

  • উপকূলজুড়ে রিমালের ক্ষতচিহ্ন: দেড়লাখ ঘর ক্ষতিগ্রস্ত, মৎস্য-কৃষি সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি
  • ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে ৩ বিভাগের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
  • ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের ৪৫ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন
  • বর্তমান হারে কমতে থাকলে ২০৫০ সালে দেশে কৃষি জমি থাকবে না: পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক
  • নিরাপদ আশ্রয়ে সাতক্ষীরার উপকূলের দুই লাখ বাসিন্দা

উপকূলীয় ভূমিক্ষয় যেকারণে বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ বিপদ সংকেত   

বিশ্ব নেতারা যখন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অসার আলোচনায় যোগ দিয়ে আরও একবার ফাঁপা প্রতিশ্রুতি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, বাংলাদেশ তখন কঠিন দুর্যোগে ডুবছে  
উম্মে মারজান জুঁই  
31 October, 2021, 11:05 pm
Last modified: 01 November, 2021, 11:14 am

কদবানু যেখানে থাকেন, সেখানে গাড়ি করে যাওয়ার কোন পথ নেই...  

তিনটি সরু  বাঁশের সাঁকোয় ভারসাম্য রক্ষার কসরত শেষে পৌঁছাতে হয় সরু পথে, এখানেই কদবানুর অস্থায়ী কুঁড়েঘর। ঘরটি এতই সংকীর্ণ যে, কদবানু যখন উঠে দাঁড়ান- ছাদ ঠেকে যায় মাথায়। তবু এইতো তাঁর মাথাগোঁজার একমাত্র ঠাঁই।    

ছাদের নিচের একাটি তাকে রেখেছেন সামান্য যা সম্বল আজো আছে; থালা, বাটি, চামচ আর জীর্ণ কিছু কাপড়। প্রতিদিন এই তাক থেকে থেকে জিনিষপত্র নামিয়ে ব্যবহার শেষে তা আবার সস্থানে তুলে রাখেন।  

'এভাবে আমরা কতদিন আছি? পাঁচ না ছয় বছর?' ছেলের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করেন মধ্যবয়স্কা এ নারী।   

চিরকাল এখানে সত্যিই বাস ছিল না তাঁর, জলবায়ু শরণার্থী নাহলে এই দুর্দশায় থাকার কথাও নয়।  

উপকূলীয় পটুয়াখালী জেলার লালুয়া ইউনিয়নের যে স্থানে আজ বাস করছেন, বিয়ের পর থাকতেন এখান থেকে ৪০ মাইল দূরে। কিন্তু, সে ভূমি আজ সাগরের গ্রাসে হারিয়েছে।  উপকূলীয় ভুমিক্ষয়ের শিকার কদবানু, এক স্থান থেকে আরেক স্থানে অভিবাসনে বাধ্য হচ্ছেন সেকারণেই।   

তাকটি ধরে দাঁড়িয়ে কদবানু বলেন, 'আমার যে কোন জমি নেই, তাইতো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গিয়ে ঘর বাঁধি। কিন্তু, ইতোমধ্যেই ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে এমন জমিনেই যেতে হয়। তাছাড়া, কেউ কী আমাকে নিজের জমিতে ঘর বাঁধতে দেবে?'  

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

২০১৮ সালে বিশ্বব্যাংকের গ্রাউন্ডসোয়েল: প্রিপেয়ারিং ফর ইন্টারনাল ক্লাইমেট মাইগ্রেশন' শীর্ষক প্রতিবেদনে  ২০৫০ সাল নাগাদ দক্ষিণ এশিয়ায় তিন কোটি ৫৭ লাখ মানুষ জলবায়ু শরণার্থীতে পরিণত হবে এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়। যা এ অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার এক দশমিক ৬ শতাংশ। কিন্তু, প্রতিবেদনটি আরও বলেছে, অভ্যন্তরীণ জলবায়ু শরণার্থীদের ৩০ শতাংশই হবে বাংলাদেশের।   

চলতি বছর বা ২০২১ সালের গ্রাউন্ডসোয়েল প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্ব আরও করুণ ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দিচ্ছে, এবারের প্রতিবেদনে আরও বেশি বা ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশির অভ্যন্তরীণ শরণার্থী হওয়ার ভয়ানক তথ্য যুক্ত হয়েছে।  

তাই কদবানু একাই জলবায়ু পরিবর্তনে দুর্দশায় আছেন, আর বাকিরা রক্ষা পাবেন এমন ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জাতিসংঘ মহাসচিব নিজেই বলেছেন সে কথা। চলতি বছরের আগস্টে প্রকাশিত জাতিসংঘের আন্তঃসরকার জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি)- এর ল্যান্ডমার্ক প্রতিবেদনকে  আন্তোনিও গুতেরেস 'মানবজাতির জন্য কোড রেড' বা অন্তিম বিপদ সংকেত বলে মন্তব্য করেন।   

জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে ঝুঁকির মুখে থাকা দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, ইতোমধ্যেই আমাদের ব্যবসা থেকে শুরু করে পর্যটন, জনস্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ প্রায় সব খাতে এ দুর্যোগের নেতিবাচক প্রভাবগুলো অনুভূত হচ্ছে।   

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

কুয়াকাটার উপকূলীয় ভূমিক্ষয়:   

মাত্র এক বছর আগেও কুয়াকাটা সৈকতে কিংস হোটেল নামের একটি পান্থশালা ছিল। পর্যটন মৌসুমে অতিথির ভিড়ে রমরমা ব্যবসা করতো প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু, উপকুলীয় ভূমিক্ষয়ে ভেঙেছে সৈকত, এক সময়ের সেই জনপ্রিয় হোটেলের এখন আর মাত্র দুটি পিলার অবশিষ্ট আছে, বাকিগুলো হারিয়েছে সমুদ্র গর্ভে।   

তবে হোটেলটির ম্যানেজার শওকত ইসলাম গত বছরই খুব শিগগির কর্মসংস্থান হারানোর শঙ্কা করেছিলেন, তাঁর সেই ভবিষ্যদ্বাণীই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। গত মে'তে শক্তিশালী সাইক্লোন ইয়াশ আঘাত হানার পরই তিনি কুয়াকাটা ছেড়ে চলে আসেন।    

কিংস হোটেলের মালিক এ বি এম শহিদুল ইসলাম জানান, উপকূলীয় ভূমিক্ষয়ে তাঁর ৫০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। 'এরমধ্যেই হোটেলটি আমি বেশ কয়েক বার নতুন করে নির্মাণ করেছি। প্রতিবছর আমাকে মেরামত কাজ করতে হয়, কিন্তু কোন সমাধান হয়নি। এখন কেনা জমিটুকুও হারিয়েছি,' বলছিলেন শহিদুল।    

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

ভাঙন রোধে কুয়াকাটায় একটি বাঁধ নির্মাণ করা হবে, তবে শহিদুল ইসলাম মনে করেন, জিরো পয়েন্টে জরুরিভাবে আরেকটি অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ না করা হলে কুয়াকাটাকে কোনভাবেই রক্ষা করা যাবে না।   

শহিদুলের সাথে একমত পোষণ করে স্থানীয় হোটেল মালিক সমিতির মহাসচিব মোতালেব শরীফ বলেন, ' একটি বাঁধ দিয়ে কুয়াকাটাকে রক্ষা করা যাবে না। শুধু চলতি বছরেই আমরা শত ফুট ভূমি উপকূলীয় ভাঙনে বিলীন হতে দেখেছি। এভাবে চলতে থাকলে আর মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে কুয়াকাটার চিহ্ন মাত্র থাকবে না।'

তিনি বলেন, 'এরমধ্যেই পর্যটকরা কুয়াকাটায় আসার আগ্রহ হারিয়েছেন। ভাঙন রোধে দেওয়া জিও ব্যাগগুলি দেখতে ভীষণ কদাকার হওয়ায় দৃষ্টি-নান্দনিকতা নেই আর। এখন কেউই সৈকতে হেঁটে আনন্দ পান না। জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধ চেষ্টা এখানে ভুলভাবে ও অত্যন্ত ধীর গতিতে বাস্তবায়িত হচ্ছে। কিন্তু, ভাঙনের গতি দিন দিন বাড়ছেই।'   

'এই পরিস্থিতি স্বাভাবিকভাবেই পর্যটকদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, আমাদের ব্যবসা সংকুচিত করেছে।'  

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

লোনাপানির অনুপ্রবেশ, উপকূলীয় ভাঙন সৃষ্ট দুরাবস্থা:  

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতেও প্রভাব কোন অংশেই কম পড়েনি। চলতি বছরের এপ্রিলে বরিশালে ডায়রিয়া মারাত্নক আকার ধারণ করে। সাধারণত বন্যা বা ভারি বৃষ্টিপাতের পর ডায়রিয়ার এমন প্রকোপ দেখা দিলেও, ওই সময়ে বনা বা বৃষ্টির আধিক্য কোনটাই ছিল না।    

লালুয়া ইউনিয়নের সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডা. সগীর হোসেন ব্যাখ্যা করে বলেন, 'প্রথমে আমরা সমস্যা ধরতেই পারছিলাম না। কয়দিন পর লক্ষ্য করলাম কোন কারণ ছাড়াই রাবদা নদীর লবণাক্ততা বেড়েছে। স্থানীয়রা মিঠা পানির জন্য এ নদীর ওপর নির্ভরশীল হওয়ায়, তারা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।'   

গত ৪৪ বছরে বাংলাদেশে গড় তাপমাত্রাও দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস বেড়েছে।   

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

গ্রাউন্ডসোয়েল রিপোর্টের দ্বিতীয় পর্বে বলা হয়েছে, ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে তাপমাত্রা ১ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াল বাড়বে। এজন্যই  ঋতু চক্রে আমরা ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করছি। গ্রীষ্মকাল আরও উষ্ণ ও দীর্ঘ হয়ে উঠেছে; শীতকালও উষ্ণ হচ্ছে, অন্যদিকে ফেব্রুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বেড়েছে মৌসুমি বৃষ্টিপাতের সময়।    

বেসরকারি সংস্থা কোস্ট ট্রাস্টের - এর নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, 'অস্থির ও অনিয়মিত আবহাওয়া পরিস্থিতি রোগব্যাধি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।'  

পানির লবণাক্ততা বৃদ্ধি মানুষের মধ্যে নানান ধরনের স্বাস্থ্যগত জটিলতার সৃষ্টি করে, ইতোমধ্যেই উপকূলীয় কিছু উপজেলায় তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এনিয়ে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাথে দাকোপ ও মংলা এলাকায় নিজের মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন জলবায়ু সহনশীল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিশেষজ্ঞ রহমান রানা।   

'পাঁচ বছর আগেও এ অঞ্চলে এত বেশি বিকলাঙ্গ মানুষ ছিল না। আমার পর্যবেক্ষণ অনুসারে এখন এসব এলাকায় প্রায় ২০ শতাংশ মানুষ শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার। এই অবস্থায় গর্ভবতী মা ও সদ্যজাত শিশুরা চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।'  

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

উপকূলীয় অঞ্চলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এমনিতেই অনুপস্থিত প্রায়, শিক্ষার মতো আরেকটি মৌলিক সুবিধার উদ্যোগও এখানে তেমন চোখে পড়ে না। তাছাড়া, প্রতিবার কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার পর, স্কুল ভবনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত ও পরিত্যাক্ত হয়। এসব প্রতিষ্ঠান দুর্যোগকালীন আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। স্কুল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা মিলে কার্যকর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। উপকূলের খুব সীমিত সংখ্যক বিদ্যালয় দেখে আসলে তা সচল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলে মনে হয়।   

ভয়াবহ বন্যা বা ভাঙনের কারণেও অধিকাংশ সময়ে এসব অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সংস্কার বা অন্যত্র সরিয়ে নিতে হয়। ফলে ছাত্র ঝরে পড়ার সংখ্যাও বেড়েছে।   

'২০১৮ সালেও আমার স্কুলে আড়াইশ জন শিক্ষার্থী ছিল। এখন সে সংখ্যা কমে ১৮০ জনে নেমেছে। পর পর দুইবার স্কুলের স্থান পরিবর্তনের পর অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে। ভাঙন আবারো নতুন স্কুলের কাছে চলে এসেছে, নতুন বিদ্যালয়টিও বিলীন হবে।'  

'আগামী বছর বা তার পরের বছর স্কুলের বর্তমান জমি পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এরপর কোথায় স্কুল সরিয়ে নেব, নিলেও কতজন ছাত্র থাকবে- আমি তার কিছুই জানি না'- অনিশ্চিত সুরে বলছিলেন ঝাঁপা ব্রজবিহারী ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বজেন্দ্রনাথ রাপতান।   

ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের। চিত্রগ্রাহক: মুমিত এম

ঝাঁপা স্কুলটি একেবারে তীরের কিনারে অবস্থিত হলেও বেশকিছু ছাত্র এখনও সেখানে পাঠগ্রহণে অংশ নিচ্ছে।

সাতক্ষীরার গাবুরা ইউনিয়নের গাবুরা মিজানিয়া দাখিল মাদ্রাসা গত এক বছর ধরে বন্ধ। কোন জোয়ার বা বন্যা ছাড়াই এটি এখন যখন-তখন প্লাবিত হয়ে পড়ে। ফলে ৩৫০ জন শিক্ষার্থী ও ১০ জন শিক্ষক নিয়ে অনিশ্চিত সময় পার করছেন মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক খলিলুর রহমান। মাদ্রাসার জমি থেকে কবে পানি সরবে জানা নেই তাঁর।

কদবানু, শহিদুল, খলিলুর ও বজেন্দ্রনাথ এমন মাত্র চার জন বাংলাদেশির উদাহরণ জলবায়ু বিপর্যয়ের ভয়াল পরিণতি যাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। কেউ একটু খুঁজলেই দেশজুড়ে এমন লাখ লাখ মানুষের সন্ধান পাবেন। শুধু সত্য অনুসন্ধানের দৃষ্টি ও আগ্রহ থাকাই সেজন্য যথেষ্ট।   

Related Topics

টপ নিউজ

উপকূলীয় এলাকা / উপকূলে ভাঙন / ভূমিক্ষয়

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইরানের নতুন হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৮, তেহরানে কুদস ফোর্সের সদর দপ্তরে হামলার দাবি ইসরায়েলের
  • পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাবে ইরান, আইন প্রণয়ন করছে
  • ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আরও ৩৬ দেশ যুক্ত করার কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন
  • ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ যেভাবে শেষ হতে পারে...
  • ইরান কেন রাতে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে
  • বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও কূটনৈতিক সংযোগ বাড়াতে ৫ দেশে নতুন মিশন খুলবে বাংলাদেশ

Related News

  • উপকূলজুড়ে রিমালের ক্ষতচিহ্ন: দেড়লাখ ঘর ক্ষতিগ্রস্ত, মৎস্য-কৃষি সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি
  • ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে ৩ বিভাগের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
  • ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের ৪৫ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন
  • বর্তমান হারে কমতে থাকলে ২০৫০ সালে দেশে কৃষি জমি থাকবে না: পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক
  • নিরাপদ আশ্রয়ে সাতক্ষীরার উপকূলের দুই লাখ বাসিন্দা

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ইরানের নতুন হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৮, তেহরানে কুদস ফোর্সের সদর দপ্তরে হামলার দাবি ইসরায়েলের

2
আন্তর্জাতিক

পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাবে ইরান, আইন প্রণয়ন করছে

3
আন্তর্জাতিক

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আরও ৩৬ দেশ যুক্ত করার কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন

4
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ যেভাবে শেষ হতে পারে...

5
আন্তর্জাতিক

ইরান কেন রাতে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে

6
বাংলাদেশ

বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও কূটনৈতিক সংযোগ বাড়াতে ৫ দেশে নতুন মিশন খুলবে বাংলাদেশ

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab