Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
September 24, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, SEPTEMBER 24, 2025
অন্য হাসপাতালগুলো রাজশাহীর প্রধান হাসপাতাল থেকে কী শিখতে পারে

বাংলাদেশ

বুলবুল হাবিব
31 July, 2021, 11:20 am
Last modified: 31 July, 2021, 12:34 pm

Related News

  • কঙ্কাল ব্যবসা, ইন্টার্নদের নির্যাতনসহ নানা অভিযোগে রামেক ছাত্রলীগের ১৯ সদস্য বহিস্কার
  • আবারও ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতিতে রাজশাহী মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা 
  • রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় রামেকে হামলা, ধর্মঘটে ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা 
  • রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ২১ জনের মৃত্যু
  • রাজশাহী মেডিকেলে আরও ১৫ জনের মৃত্যু 

অন্য হাসপাতালগুলো রাজশাহীর প্রধান হাসপাতাল থেকে কী শিখতে পারে

বিপুল সংখ্যক করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা নিশ্চিতে ৬৯৬ জনের করোনা প্রতিরোধ টিমকে ক্লান্তিহীনভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন করোনাযোদ্ধা হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।
বুলবুল হাবিব
31 July, 2021, 11:20 am
Last modified: 31 July, 2021, 12:34 pm

ঘটনাটি ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিলের। সেইদিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন রোগীর স্বজনকে একদল ইন্টার্ন ডাক্তার পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে এ সময় একদল সাংবাদিক ওই স্বজনের ছবি তুলতে গেলে ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা দলবেঁধে কর্তব্যরত ওই সাংবাদিকদের ওপর লাঠিসোটা নিয়ে হামলা চালায়। 

এতে রাজশাহীর বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ১০ সাংবাদিক আহত হন। এরপর কয়েকবার নোটিশ ঝুলিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কর্তৃপক্ষ। তারপর থেকে দীর্ঘ সাড়ে ৬ বছর সাংবাদিকরা হাসপাতালে প্রবেশ করতে পারেননি। এসময় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে বসে বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টা করেছেন রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এবং রাজশাহী সদর আসনের সাংসদ ও হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফজলে হোসেন বাদশা। কিন্তু বেশ কয়েকবার চেষ্টা করে তারাও বিষয়টি সমাধান করতে পারেন নি। তারা ব্যর্থ হয়েছেন।

শুধু তাই না, গতবছরের ৪ জানুয়ারি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোন সাংবাদিক ঢুকতে পারবে না।

গত কয়েক বছর হাসপাতালের পরিবেশ এমন ছিল যে, কোনো সাংবাদিক হাসপাতালের ভেতরে ওয়ার্ডে ঢোকার কোনো অনুমতি পেত না। কোন দপ্তর থেকে তথ্য পাওয়া যেত না। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা কথা বলতেন না, তথ্য চেয়ে ফোন দিলে অন্য চিকিসকরাও তথ্য দিতেন না নিষেধের কারণে। 

কিন্তু পরিস্থিতি এখন পাল্টেছে, এখন যেকোন সাংবাদিক চাইলে যেকোন ওয়ার্ডে যেতে পারেন। হাসপাতালের তথ্য পাওয়া যায়। হাসপাতালের সেবার মানও অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। এখন হাসপাতালের পরিচালকের ফোনে ফোন দিলে যেকোন সময় তথ্য মেলে। তথ্যের প্রয়োজনে তার কক্ষে যে কেউ প্রবেশ করতে পারেন অফিস চলাকালীন সময়ে। আর এসব সম্ভব হয়েছে হাসপাতালের নতুন পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানীর কারণে। তিনি হাসপাতালে যোগদানের পর থেকেই হাসপাতালের আমূল পরিবর্তনের চেষ্টার জন্য উদ্যোগী হয়েছেন। অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়েও চিকিৎসা সেবার মান বৃদ্ধির জন্য তিনি চেষ্টা করে যাচ্ছেন। 

শামীম ইয়াজদানী বলেন, "হাসপাতাল তো কারো ব্যক্তিগত সংস্থা না। এই সংস্থা সবার। হাসপাতালের প্রতি সবার দায়িত্ব আছে। হাসপাতালের উন্নতিকল্পে, এটার প্রচার-প্রচারণার দায়িত্ব ও সবার। মিডিয়া তো সেখানে অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের কাজ রোগীর উন্নতি। এই করোনাকালে আমরা সাংবাদিকদের সাথে নিয়েই কাজ করছি। সাংবাদিকদের মিডিয়ায় প্রচারের কারণে এই করোনার সময়ে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবার মান বৃদ্ধির জন্য যখন যেখানে যা চেয়েছি সরকার আমাদের তা দিয়েছেন। হাসপাতালের যেকোন উন্নতিতে সাংবাদিকদের ভূমিকা আছে। যারা মনে করেন সাংবাদিকরা ভেতরে ঢুকলে খারাপ কিছু লেখবে, আমার মনে হয় তা সঠিক না"।   

শামীম ইয়াজদানী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন গত বছরের নভেম্বর মাসের ৩ তারিখে। তার দুই মাস পর থেকেই রাজশাহীতে করোনার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকে। বাড়তে থাকে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। প্রতিদিন হাসপাতালে বাড়তে থাকে মৃত্যুর সংখ্যা। করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে রোগী ভর্তি হতে থাকে সমানতালে।

কিন্তু দমে যান নি শামীম ইয়াজদানী। তিনি সবার সহযোগিতায় প্রতিনিয়ত করোনা রোগীদের চিকিৎসায় হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি করেছেন। আইসিইউ শয্যা বৃদ্ধি করেছেন। অক্সিজেনের সিলিন্ডার, সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোগ বৃদ্ধি, অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ও হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা ব্যবহার করে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছেন।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজাদানী

শামীম ইয়াজদানীর প্রচেষ্টায় হাসপাতালে এখন করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিশেষায়িত শয্যা ৬৫টি থেকে বাড়িয়ে ১৪টি ওয়ার্ডে ৫১৫টি করা হয়েছে। তার প্রত্যেকটির সাথেই সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে বর্তমানে অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে ১২০০টি, অক্সিজেন কনসেনট্রেটর রয়েছে ২৫০টি ও হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা রয়েছে ৮২টি। আইসিইউ বেড ১০টি থেকে বাড়িয়ে ২০টি করেছেন।  

শামীম ইয়াজদানী বলেন, "আমাদের হাসপাতালে অক্সিজেনের কোনো কমতি নেই। যেখানে করোনার আগে হাসপাতালে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ হাজার লিটার অক্সিজেনের প্রয়োজন হতো এখন প্রতিদিন অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় ১৫ থেকে ১৮ হাজার লিটার। আমাদের অক্সিজেনের ভিআই ট্যাঙ্ক রয়েছে ১০ হাজার লিটার। তার পাশেই আরেকটি ২০ হাজার লিটার অক্সিজেনের ট্যাঙ্ক স্থাপনের কাজ চলছে। অক্সিজেনকে লিকুইড থেকে বাতাসে পরিণত করতে আরেকটি ভ্যাপার যন্ত্রও স্থাপন করা হচ্ছে। হাসপাতালের বর্তমান শয্যা ৫১৫টি হলেও ইতিমধ্যে আরো ১৫০ শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। যা শীঘ্রই চালু করা সম্ভব হবে। সবগুলোতেই সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সংযোগ রয়েছে। অর্থাৎ সেন্ট্রাল অক্সিজেন, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা, অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে হাসপাতালে ৯০০ জন রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব"। 

তিনি বলেন, "আমাদের ২৯ ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ২২টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা ব্যবহার করা হয়। এইজন্য মোটা অক্সিজেনের পাইপ বসানো হয়েছে। যাতে অক্সিজেনের ফ্লো না কমে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আরো ৭টি করে হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা ব্যবহার করা হয়। এইজন্য প্রত্যেকটি লাইন মোটা করা হয়েছে। কারণ হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা ব্যবহার করা হলে অন্য রোগীরা অক্সিজেন কম পায়। যাতে কোনো রোগীই অক্সিজেন কম না পায় সেইজন্য হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলার লাইন আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। এতে সব রোগীই পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায়। এটা দেশের অন্য হাসপাতালে করা হয়না"। 

তিনি বলেন, "রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এ অঞ্চলের মানুষের একমাত্র চিকিৎসাস্থল। ঢাকায় যেমন এক হাসপাতালে রোগী ভর্তি করতে না পারলে আরেক হাসপাতালে যায়, রাজশাহীতে তার সম্ভাবনা নাই। এইজন্য আমরা কোনো রোগীকে ফিরিয়ে দিইনা। আবার রেফারাল হাসপাতাল হওয়ায় দূরের অনেক জেলার রোগীদেরও এই হাসপাতালে রেফার করে। তাদের পরিস্থিতি এত খারাপ থাকে যে আর বাঁচানো সম্ভব হয় না। বেশিরভাগই গ্রামের রোগী হওয়ায় শেষ পর্যায়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায় তাদেরও বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে না। দেখা যাচ্ছে, ভর্তি হওয়ার পরই মারা যাচ্ছে। চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ দিচ্ছে না। এইজন্য মৃত্যুহার কমানো যাচ্ছে না। তারপরও আমরা অপ্রত্যাশিত মৃত্যু হার কমানোর চেষ্টা করছি। অনেক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত সংখ্যক হাসপাতালের কর্মকর্তা, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, নার্স, আয়া ও সহায়ক শ্রমিকরা তাদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন"। 

তিনি জানান, গত কয়েকদিন আগেও হাসপাতালে প্রতিদিন করোনা ও উপসর্গে ৭৮ জনের মতো রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতেন। তখন হাসপাতালে রোগীদের জায়গা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়তো। এখন গড়ে ৬০ জনের মতো রোগী ভর্তি হচ্ছে।

শামীম ইয়াজদানী বলেন, অক্সিজেনের পাশাপাশি রোগীদের হাসপাতাল থেকে শতভাগ ওষুধপত্রও দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি আবার সাধারণ ওয়ার্ডের রোগীদেরও চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। বহির্বিভাগেও রোগীদের চিকিৎসা সেবার মান বৃদ্ধি করা হয়েছে। এখন যাতে করোনা রোগীরা সব টেস্টও হাসপাতালে করতে পারে সেই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে আউটডোর প্যাথলজি, ইনডোর প্যাথলজি, কার্ডিয়াক প্যাথলজি ও ওয়ান স্টপ প্যাথলজি সেবা চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 

দীর্ঘ সময় ধরে বিপুল সংখ্যক করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা নিশ্চিতে রাজশাহী মেডিকেলে নিরলসভাবে কাজ করছেন ৬৯৬ জনের করোনা প্রতিরোধ টিম। ক্লান্তিহীনভাবে সে টিমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন করোনাযোদ্ধা হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী। করোনা চিকিৎসায় দক্ষতা, মানবিকতা ও আন্তরিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ব্রিগেডিয়ার শামীম ইয়াজদানী রাজশাহী অঞ্চলের মানুষের বিপুল প্রশংসা পেয়েছেন।  

রামেক হাসপাতালে আসা রোগীর একাধিক স্বজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনার এই উচ্চ ঝুঁকির মধ্যেও পরিচালক দুবেলা নিয়মিত সব করোনা ওয়ার্ড পরিদর্শন করছেন। নিজেই কথা বলছেন রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে। রোগীর চিকিৎসা ফাইল খুঁটিয়ে দেখেন। সমস্যা দেখলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিচ্ছেন। সবার আগে সকাল ৮টায় ঢুকে রাত ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালে অবস্থান করছেন। রোগীর স্বজনেরা বিনা বাঁধায় তার দপ্তরে ঢুকে সমস্যার কথা বলতে পারছেন। তাৎক্ষণিক সমাধানও পাচ্ছেন তারা। 

শামীম ইয়াজদানী বলেন, "প্রতিদিন সব করোনা ওয়ার্ডে যাওয়া সম্ভব না হলেও দুই দিনে সব ওয়ার্ডে যাওয়ার চেষ্টা করি। এর ফলে রোগীর সম্পর্কে ধারণা থাকে। রোগীর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কর্তব্যরতদের পরামর্শ দেওয়া সম্ভব হয়"। 

করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবার পাশাপাশি হাসপাতালের সংস্কার কাজ পরিদর্শন, সৌন্দর্য বর্ধনসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়টিও তদারক করেন তিনি। হাসপাতালের সামনের আবর্জনা সরিয়ে দেয়ালে লেখা হয়েছে স্বাস্থ্যবার্তা। পুলিশের সহায়তায় হাসপাতালকে দালালমুক্ত করেছেন। মৃত করোনা রোগীদের বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সের সিন্ডিকেট ভাঙারও চেষ্টা করছেন তিনি। যাতে কম খরচে মৃত রোগীদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো যায়।  

শামীম ইয়াজাদানী বলেন, "অনেক আনসার সদস্যই দুর্নীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। তাদের ফলে দালালরা হাসপাতালে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারতো। সেইসব আনসারদের বদলি করেছি। এখন নতুন আনসার সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা অনেক বেশি ডেডিকেটেড। আরো আনসার সদস্য নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়া আমার মোবাইল নম্বর সব জায়গায় দিয়ে রাখাতে অনেক অভিযোগ পাই। কষ্ট হলেও সব কলই আমি রিসিভ করি। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হয়"। 

তিনি বলেন, "করোনাকালীন সময় না হলে আমার পরিকল্পনা ছিল পুরো হাসপাতালের চিত্রই পাল্টে দিতে। এখন পুরো সময়টুকু দিতে হচ্ছে করোনা আক্রান্ত রোগীদের দিকে। অন্য সময় হাসপাতালের পুরো ড্রেনেজ ব্যবস্থা, টয়লেট ব্যবস্থাপনা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মতো বিষয়গুলোতে নজর দেওয়া সম্ভব ছিল। এখন করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় নজর দেওয়ার পর অন্য দিকে মনোযোগ দিতে হচ্ছে। তারপরও অন্য কাজগুলো থেমে নেই। রাজশাহীর রাজনীতিবিদ, জনগণ সবার সহযোগিতায় আসলে হাসপাতালের সেবার চিত্র উন্নত হচ্ছে"। 

গত ২১ জুন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেন, 'রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামিম ইয়াজদানীর নেতৃত্বে চিকিৎসক, নার্স এবং সকল সহকারীরা কোভিড-১৯ রোগীদের যেভাবে চিকিৎসা দিচ্ছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। যেভাবে রোগী বেড়েছে তা যে কোন হাসপাতালের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যেন তাদের মতো করে চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখতে পারেন তা নিশ্চিত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব'। 
 

Related Topics

টপ নিউজ

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল / শামীম ইয়াজদানী / রামেক

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: এই সময়
    নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে চান ফখরুল
  • ছবি: টিবিএস
    ছাপ্পান্নটি গবেষণা কেন্দ্র! নিজের ‘কীর্তি’ নিয়ে দিশেহারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
  • বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে আটকে আছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ১৮৭ কোটি টাকা
    বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে আটকে আছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ১৮৭ কোটি টাকা
  • ছবি: টিবিএস
    সেরা প্রার্থী বাছাইয়ের চ্যালেঞ্জে বিএনপি, মনোনয়ন পেতে চলছে দৌড়ঝাঁপ
  • ম্যানচেস্টার শহরের কেন্দ্রস্থলে কঠোরতা-বিরোধী মিছিল চলাকালীন একজন কনজারভেটিভ পার্টির প্রতিনিধিকে ডিম ছোঁড়া হয়। ছবি: কোরবিস
    প্রাচীন যুগে শুরু শালগম ছুড়ে প্রতিবাদ যেভাবে ডিম ছোড়ায় রূপ নিল
  • নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরুর সময়ে ট্রাম্প প্রশাসন এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ছবি: এপি
    মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: অনুমতি ছাড়া কস্টকোতে কেনাকাটা করতে পারবেন না ইরানি কূটনীতিকরা

Related News

  • কঙ্কাল ব্যবসা, ইন্টার্নদের নির্যাতনসহ নানা অভিযোগে রামেক ছাত্রলীগের ১৯ সদস্য বহিস্কার
  • আবারও ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতিতে রাজশাহী মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা 
  • রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় রামেকে হামলা, ধর্মঘটে ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা 
  • রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ২১ জনের মৃত্যু
  • রাজশাহী মেডিকেলে আরও ১৫ জনের মৃত্যু 

Most Read

1
ছবি: এই সময়
বাংলাদেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে চান ফখরুল

2
ছবি: টিবিএস
ফিচার

ছাপ্পান্নটি গবেষণা কেন্দ্র! নিজের ‘কীর্তি’ নিয়ে দিশেহারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

3
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে আটকে আছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ১৮৭ কোটি টাকা
অর্থনীতি

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে আটকে আছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ১৮৭ কোটি টাকা

4
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

সেরা প্রার্থী বাছাইয়ের চ্যালেঞ্জে বিএনপি, মনোনয়ন পেতে চলছে দৌড়ঝাঁপ

5
ম্যানচেস্টার শহরের কেন্দ্রস্থলে কঠোরতা-বিরোধী মিছিল চলাকালীন একজন কনজারভেটিভ পার্টির প্রতিনিধিকে ডিম ছোঁড়া হয়। ছবি: কোরবিস
আন্তর্জাতিক

প্রাচীন যুগে শুরু শালগম ছুড়ে প্রতিবাদ যেভাবে ডিম ছোড়ায় রূপ নিল

6
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরুর সময়ে ট্রাম্প প্রশাসন এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ছবি: এপি
আন্তর্জাতিক

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: অনুমতি ছাড়া কস্টকোতে কেনাকাটা করতে পারবেন না ইরানি কূটনীতিকরা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net