Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
July 29, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, JULY 29, 2025
বৈদ্যুতিক গাড়িই কি দক্ষিণ এশিয়ার পরিবেশ দূষণ সমস্যার সমাধান দেবে?

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
02 February, 2022, 05:45 pm
Last modified: 02 February, 2022, 05:56 pm

Related News

  • অ্যাপল যেখানে ব্যর্থ সেখানেই নিজের নাম লেখালো চীনের শাওমি 
  • ভারতে প্রথম শোরুম উদ্বোধন টেসলার; উচ্চ শুল্কের কারণে ৭০ হাজার ডলারে বিক্রি হবে মডেল 'ওয়াই'
  • রাজধানীর জন্য বৈদ্যুতিক বাস: দুই বছরে ব্যয় হবে ২,৫০০ কোটি টাকা
  • আগস্টের মধ্যে ই-স্কুটার ও ই-বাইক বাজারে আনছে রাষ্ট্রায়ত্ত অ্যাটলাস বাংলাদেশ
  • ইভি সংযোজনে বাংলাদেশের ফাস্টপাওয়ার ও চীনের এনইউসিএল-এর ১৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে

বৈদ্যুতিক গাড়িই কি দক্ষিণ এশিয়ার পরিবেশ দূষণ সমস্যার সমাধান দেবে?

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও বাংলাদেশের ইভি-নীতিতে গণপরিবহন ও পরিবেশগত চাহিদার চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে আর্থিক লাভের ওপর।
টিবিএস ডেস্ক
02 February, 2022, 05:45 pm
Last modified: 02 February, 2022, 05:56 pm
ছবি: সংগৃহীত

বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে আজকাল। বলা হচ্ছে, পরিবেশ দূষণ কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারবে ইভি। বাংলাদেশসহ গোটা দক্ষিণ এশিয়াতেই ইভির ব্যবহার বাড়াতে উৎসাহিত করা হচ্ছে সবাইকে। 

স্থানীয়ভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনের আশায় ভারত গত বছর টেসলাকে বিনামূল্যে হাজার একর জমি, কর্পোরেট করে রেয়াত এবং চীনের চেয়ে সস্তা উৎপাদন খরচের প্রতিশ্রুতি দেয়। তবে ভারতে বিনিয়োগ করবে কি না, তা এখনও নিশ্চিত করেনি টেসলা।   

ভারতের মতোই বেসরকারি ইভি শিল্পের বিকাশ ঘটানোর প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তানও। বাংলাদেশ সরকার বৈদ্যুতিক গাড়িবান্ধব নীতিমালাও নিচ্ছে। নিচ্ছে দেশে গাড়ি উৎপাদনের প্রচেষ্টাও।

তবে বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, এসব দেশের সরকারের এই উৎসাহের পেছনে মূল কারণটা আর্থিক লাভ। পরিবেশগত উপকারিতার দিকটা এসব দেশের সরকারের কাছে খুব একটা গুরুত্ব পায়নি বলেই মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

আরবান মোবিলিটি বিশেষজ্ঞ শ্রেয়া গাডেপাল্লি বলেন, 'সাধারণত এক যাত্রী নিয়ে চলা কারের চেয়ে বাস দশগুণ বেশি দক্ষ। [কিন্তু] বাসের চেয়ে কারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বেশি। 

'সরকারগুলোর ধারণা, গাড়ি উৎপাদন অর্থনীতির জন্য ভালো। এসব গাড়ির ক্ষতিকর প্রভাব তারা বুঝতে পারছে না।'

গাড়ির সংখ্যা বেড়ে গেলে—তা যদি বৈদ্যুতিকও হয়—তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সড়কে যানজট ও দুর্ঘটনা বেড়ে যাবে। দক্ষিণ এশিয়ায় এখন এ দুটি সমস্যাই অত্যন্ত তীব্র।

ভারতে প্রতি ১ হাজার মানুষের জন্য ব্যক্তিগত গাড়ি (কার) আছে ২২টি করে। নেপালে প্রতি ১ হাজার নাগরিকের বিপরীতে গাড়ির সংখ্যা ১০টির কম, আর মোটরসাইকেলের সংখ্যা ৬৬টি। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যা যথাক্রমে ৯৮০ ও ৮৫০।

এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় দূষণের অন্যতম উৎস হলো গণপরিবহন। নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর বায়ুদূষণের ৬০ শতাংশই হয় যানবাহনের কারণে। এই ৬০ শতাংশ দূষণের সিংহভাগের জন্যই গণপরিবহন দায়ী। 

ঢাকার ৮৪ শতাংশ ডিজেলচালিত বাসই জাতীয় নিঃসরণ মানদণ্ড পূরণ করতে পারে না। বাংলাদেশ ও নেপাল উভয় দেশের সরকারই বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বৈদ্যুতিক গাড়িকে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার বিবেচনা করছে। কিন্তু ছোট পরিসরের কিছু পাইলট প্রকল্প ছাড়া কোনো দেশই এখনও পর্যন্ত গণপরিবহনকে বৈদ্যুতায়নের আওতায় আনার পরিকল্পনা নিতে পারেনি।

যেসব প্রাইভেট কারের মালিক ইভিতে স্থানান্তরিত হতে চান, তাদেরকে কর প্রণোদনাও দিচ্ছে নেপাল, পাকিস্তান। নেপাল সরকার সম্প্রতি ইভিতে ২৫ থেকে ৮০ শতাংশ কর কমিয়েছে। কিন্তু কাঠমান্ডুতে ডিজেলচালিত বাসের চেয়ে বৈদ্যুতিক বাসের মূল্য এখনও অনেক বেশি।

অন্যদিকে ২০২৫ সালের মধ্যে ৫ লাখ বৈদ্যুতিক মোটরসাইকেল ও রিকশা এবং ১ লাখ বৈদ্যুতিক গাড়ি, ভ্যান ও ছোট ট্রাক সড়কে নামানোর লক্ষ্য নিয়েছে পাকিস্তান। কিন্তু দেশটির পরিকল্পনায় বৈদ্যুতিক বাস নেই।

এর একটা কারণ হতে পারে, পাকিস্তানে মোটরসাইকেলের বাজার অনেক বড়। মোটরসাইকেল আমদানি ও বিক্রির ওপর বিশাল অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। তাই গণপরিবহনকে বিদ্যুতায়নের আওতায় আনার পদক্ষেপ নিলে মোটরসাইকেলের ব্যবসা হুমকিতে পড়ে যেতে পারে। 

পাকিস্তানভিত্তিক গাড়ি রিভিউয়ার হারুন রশিদ বলেন, 'পাকিস্তানে আমি বৈদ্যুতিক বাহনের দিকে যাত্রার আন্তরিক কোনো উদ্যোগ দেখছি না।'

তিনি বলেন, সবার যাতায়াত সুবিধা নিশ্চিত না করে ব্যক্তিগত বৈদ্যুতিক গাড়ি বাড়ানোর ফল ভালো হবে না।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গণপরিবহনে বৈদ্যুতিক গাড়ি/বাস যুক্ত করার পথে বড় একটা বাধা হলো বাস কার্টেল সিস্টেম।

উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের কথাই ধরা যাক। বাংলাদেশে গণপরিবহনের বাস চালানোর ব্যবস্থা বেশ জটিল। এই জটিল ব্যবস্থার কারণে বৈদ্যুতিক বাসের দিকে এগোনো দুরূহ বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নগর অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দিন হাসান।

তিনি বলেন, 'রুট পারমিট সিস্টেমের আওতায় সরকার কার্টেলদের রুট পারমিট দেয়। কার্টেলগুলো এরপর ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের কাছে রুট পারমিট বিক্রি করে দেয়। অর্থাৎ তারা বাস থেকে প্রতিটা পয়সা লাভ বের করে নিতে চায়, কিন্তু খুব বেশি বিনিয়োগে আগ্রহী নয়। এ কারণে অধিকাংশ বাসের অবস্থা বেহাল এবং [এই বাসগুলো] বাংলাদেশের শহর-নগরে প্রচুর দূষণের সৃষ্টি করে।'

নেপালের শহরগুলোরও একই দশা। নেপালের গণপরিবহনও কার্টেল সিস্টেমে চালানো হয়। এই কার্টেলগুলোর কাছে পরিবেশের চেয়ে লাভটাই মুখ্য। 

কর্মকর্তারা বলছেন, দূষণ কমানোর জন্য ব্যক্তিগত বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর কর কমানো হচ্ছে। কিন্তু সরকারগুলো গণপরিবহনকে বিদ্যুৎচালিত করার জন্য কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।

এসব দেশের সরকার ইভির পরিবেশগত সুফল বেসরকারি বাসচালকদের জানানোর জন্য বলতে গেলে কিছুই করেনি। এ কারণে বেসরকারি বাস অপারেটরগুলো নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে পারছে না কিংবা নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে দ্বিধা করছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের উচিত নিজস্ব পরিবহন কোম্পানি চালু করে বৈদ্যুতিক বাস আমদানি করা। তাহলেই কেবল বৈদ্যুতিক যানবাহনের পরিবেশগত সুফল ঘরে তোলা যাবে।


  • সূত্র: রেস্টঅভদ্যওয়ার্ল্ড

Related Topics

টপ নিউজ

বৈদ্যুতিক গাড়ি / ইভি / ইলেকট্রিক গাড়ি উৎপাদন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • উগান্ডায় বিলাসবহুল বাড়িতে তিন দিনব্যাপী বিবাহ উৎসবের আয়োজন মামদানির
  • ২০২৫ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিরা যে দেশে বাস করছেন
  • ছাত্রলীগ কর্মী থেকে ‘সমন্বয়ক’, রিয়াদের বাড়িতে পাকা ভবন দেখে বিস্মিত এলাকাবাসী
  • বিনিয়োগ ও ভোগব্যয় কমায় জুনে এলসি খোলার পরিমাণ ৫ বছরে সর্বনিম্ন
  • ভোটের সময় মাঠে থাকবে ৬০ হাজার সেনা; দেড় লাখ পুলিশকে দেওয়া হবে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক সংকট নিরসনে ২,৮৪০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন; হবে ৩১টি ভবন

Related News

  • অ্যাপল যেখানে ব্যর্থ সেখানেই নিজের নাম লেখালো চীনের শাওমি 
  • ভারতে প্রথম শোরুম উদ্বোধন টেসলার; উচ্চ শুল্কের কারণে ৭০ হাজার ডলারে বিক্রি হবে মডেল 'ওয়াই'
  • রাজধানীর জন্য বৈদ্যুতিক বাস: দুই বছরে ব্যয় হবে ২,৫০০ কোটি টাকা
  • আগস্টের মধ্যে ই-স্কুটার ও ই-বাইক বাজারে আনছে রাষ্ট্রায়ত্ত অ্যাটলাস বাংলাদেশ
  • ইভি সংযোজনে বাংলাদেশের ফাস্টপাওয়ার ও চীনের এনইউসিএল-এর ১৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

উগান্ডায় বিলাসবহুল বাড়িতে তিন দিনব্যাপী বিবাহ উৎসবের আয়োজন মামদানির

2
আন্তর্জাতিক

২০২৫ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিরা যে দেশে বাস করছেন

3
বাংলাদেশ

ছাত্রলীগ কর্মী থেকে ‘সমন্বয়ক’, রিয়াদের বাড়িতে পাকা ভবন দেখে বিস্মিত এলাকাবাসী

4
অর্থনীতি

বিনিয়োগ ও ভোগব্যয় কমায় জুনে এলসি খোলার পরিমাণ ৫ বছরে সর্বনিম্ন

5
বাংলাদেশ

ভোটের সময় মাঠে থাকবে ৬০ হাজার সেনা; দেড় লাখ পুলিশকে দেওয়া হবে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ

6
বাংলাদেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক সংকট নিরসনে ২,৮৪০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন; হবে ৩১টি ভবন

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net