Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
June 20, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, JUNE 20, 2025
কেন শীতকালে এভারেস্ট আরোহণ ভীতিকর? ৩৪ অভিযানে চূড়ায় পৌঁছাতে পেরেছেন মাত্র ১৫ জন

ফিচার

এক্সপ্লোরারসওয়েব
26 November, 2024, 03:50 pm
Last modified: 27 November, 2024, 04:51 pm

Related News

  • এভারেস্টে উঠতে এখন থেকে ৭,০০০ মিটার উঁচু নেপালের কোনো পর্বতারোহণের প্রমাণ দেখাতে হবে
  • এভারেস্টে সরঞ্জাম পৌঁছে দেবে ড্রোন, বদলে যেতে পারে পর্বতারোহণের ধারা
  • ‘সাগর থেকে শিখরে’—কক্সবাজার থেকে হেঁটে শাকিলের এভারেস্ট যাত্রা হলো শুরু
  • শীত হারাল উষ্ণতায়? ১৯৪৮ সালের পর বাংলাদেশে উষ্ণতম মৌসুমের রেকর্ড
  • নির্বাচন আগামী শীতে না গ্রীষ্মে?

কেন শীতকালে এভারেস্ট আরোহণ ভীতিকর? ৩৪ অভিযানে চূড়ায় পৌঁছাতে পেরেছেন মাত্র ১৫ জন

১৯৮০ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পোল্যান্ডের আরোহী লেশেক চিখি এবং ক্রিশতফ ভিয়েলিৎস্কি অক্সিজেন ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো শীতকালে এভারেস্ট জয় করেন।
এক্সপ্লোরারসওয়েব
26 November, 2024, 03:50 pm
Last modified: 27 November, 2024, 04:51 pm
মাউন্ট এভারেস্ট। ছবি: রয়টার্স

২০২৩ সালের শেষ নাগাদ এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছানো ১২ হাজার ১৫ জনের মধ্যে মাত্র ১৫ জন শীতকালে এই সর্বোচ্চ শৃঙ্গে আরোহণ করেছেন।

মোট ৩৪টি অভিযানে শীতকালে এভারেস্ট আরোহণের চেষ্টা করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৩টি অভিযান ছিল অক্সিজেন সিলিন্ডার ছাড়া। এর মধ্যে মাত্র ৫টি অভিযান সফল হয় এবং শীতকালে চূড়ায় পৌঁছানো ১৫ জনের মধ্যে মাত্র একজন অক্সিজেন সিলিন্ডার ছাড়াই চূড়ায় উঠতে পেরেছেন। এছাড়া, একা অভিযান সম্পন্ন করেছেন মাত্র একজন।

১৯৮০ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পোল্যান্ডের আরোহী লেশেক চিখি এবং ক্রিশতফ ভিয়েলিৎস্কি অক্সিজেন ব্যবহার করে এভারেস্ট জয় করেন। তারা প্রথমবারের মতো কোনো ৮ হাজার মিটার উচ্চতার পর্বত শীতকালে আরোহণের ইতিহাস গড়েন।

তবে এভারেস্টের শীতকালীন আরোহণের ইতিহাস শুধু পরিসংখ্যান বা রেকর্ডে সীমাবদ্ধ নয়। বিশদ অভিযানের রিপোর্ট থেকে বোঝা যায়, শীতকালে ৮ হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতে আরোহণ করা কতটা কঠিন।

এ বছর জার্মান পর্বতারোহী ইয়োস্ট কোবুশ তৃতীয়বারের মতো শীতকালীন এভারেস্ট অভিযানে যাচ্ছেন। এটি এভারেস্টের শীতকালীন আরোহণের ইতিহাস একবার ফিরে দেখার ভালো সুযোগ।

শীতকালীন অভিযান শুরুর কথা

১৯৫০ থেকে ১৯৬৪ সালের মধ্যে পৃথিবীর সবগুলো আট হাজার মিটারের শৃঙ্গ (মোট ১৪টি) প্রথমবারের মতো আরোহণ করা হয়। তবে এর কোনোটিই শীতকালে হয়নি। ১৯৬৪ সালে শিষা পাংমা পর্বতের শীর্ষে আরোহণের পরে শীতকালে ৭ হাজার মিটারের ওপরে ওঠার জন্য আরও নয় বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল।

১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি পোলিশ পর্বতারোহী আন্দ্রেই জাওয়াদা এবং তাদেউশ পিওত্রোফস্কি ৭ হাজার ৪৯২ মিটার উচ্চতার নুশাক পর্বতের শীর্ষে পৌঁছান। এটি হিন্দুকুশ পর্বতমালার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।

এর এক বছর পর জাওয়াদা লোৎসে পর্বতে শীতকালীন অভিযানের নেতৃত্ব দেন। ২৫ ডিসেম্বর জাওয়াদা ও তার সঙ্গী জাইগা হেনরিখ ৮ হাজার ২৫০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছান। কিন্তু তেড়ে আসা ঝড়ের কারণে তারা ফিরে আসতে বাধ্য হন।

এ অভিযানের সময় তারা এভারেস্ট অঞ্চলের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ করেন। এরপরই পোলিশ দল শীতকালীন এভারেস্ট অভিযানের অনুমতি নেওয়ার কথা ভাবতে শুরু করে।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, ১৯৭৯ সালের নভেম্বর মাসে অনুমতি পাওয়া যায়। পোলিশ দলটি দক্ষিণ কোল-দক্ষিণ-পূর্ব শৃঙ্গ (সাধারণ) রুট বেছে নেয়। জাওয়াদার দলে ছিলেন ২০ জন পোলিশ পর্বতারোহী, বেস ক্যাম্পের জন্য ছয়জন ভাড়া করা কর্মী এবং শেরপা পেম্বা নোরবু।

পোলিশ শীতকালীন এভারেস্ট দল। ছবি: আন্দ্রেই জাওয়াদা

ভয়ংকর আবহাওয়া

আমেরিকান অ্যালপাইন জার্নাল-এ জোজেফ নাইকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিযাত্রী দলটি ১৯৮০ সালের ৫ জানুয়ারি বেস ক্যাম্পে পৌঁছায়। তবে আবহাওয়া ছিল অত্যন্ত প্রতিকূল। উত্তরের তীব্র বায়ু প্রবাহ আর শীতল তাপমাত্রা অভিযানকে কঠিন করে তোলে। পর্বতের চূড়ায় তুষারের ধারালো ঝাপটা দেখা যায়। হিমবাহের প্রবাহ জমে গিয়েছিল, আর গলিত বরফই ছিল পানির একমাত্র উৎস।

তাপমাত্রা -২৫° সেলসিয়াস থেকে -৪৫° সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল। পর্বতটিতে ঘণ্টায় ২০০ কিমি বেগে হারিকেনের মতো বাতাস বয়ে যাচ্ছিল।

প্রতিবেদনটি বলা হয়, "তুষারের স্তর বাতাসে উড়ে গিয়ে পাথর আর বরফ উন্মুক্ত করে দেয়। বরফে ঢাকা পথ পার হওয়া ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এতে দ্বিগুণ সতর্কতা, অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা আর সহজ অংশগুলোতেও দড়ি বেঁধে চলা লাগত।"

চরম শীত আর পাতলা বাতাস অভিযাত্রীদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে তোলে। শুধু নীচের ক্যাম্পগুলো তৈরি করাই ছিল বিশাল এক চ্যালেঞ্জ।

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ক্যাম্পগুলো বারবার বাতাসে ধ্বংস হয়ে যায়। ক্যাম্প ৩ (৭,১৫০ মিটার) কয়েকবার ভেঙে পড়ার পর, ৯ ফেব্রুয়ারি দলটি উচ্চতর এলাকায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়।

১১ ফেব্রুয়ারি লেশেক চিখি, ভ্যালেনটি ফিউট এবং ক্রিশতফ ভিয়েলিৎস্কি ৭ হাজার ৯৬০ মিটার উচ্চতায় ক্যাম্প ৪ স্থাপন করেন। এটি কল-এ পৌঁছানোর ঠিক নীচের ঢালে ছিল। কিন্তু ২০০ কিমি বেগের বাতাস রাতে তাদের ক্যাম্প ৩-এ ফিরে যেতে বাধ্য করে।

পোলিশদের শীতকালে এভারেস্ট আরোহণের সময় ব্যবহৃত সাধারণ রুট। ছবি: সামিটপোস্ট

বাতাস বন্ধ, তুষারপাত

পরবর্তী রাতে, বাতাস থেমে যায় এবং তুষারপাত শুরু হয়। ১৩ ফেব্রুয়ারি রিশার্ড শাফিরস্কি এবং জাওয়াদা ক্যাম্প ৪-এ ফিরে আসেন।

পরের দিন তারা সাউথইস্ট রিজে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তীব্র বাতাস আবার তাদের বাধা দেয়। শাফিরস্কি এবং জাওয়াদা তাদের অক্সিজেন সিলিন্ডার পাহাড়ের উচ্চতায় থেকে রেখে ক্যাম্প ৩-এ ফিরে আসেন। জাওয়াদা তখন ধীরে ধীরে নিচের দিকে নামছিলেন।

অনুমতিজনিত সমস্যা এবং শীর্ষে ওঠার প্রচেষ্টা

এদিকে বেস ক্যাম্পে খবর আসে, নেপালি সরকার চাচ্ছিলো, অভিযানটি ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করা হোক। তবে কাঠমান্ডুতে একজন পোলিশ কর্মকর্তার সহায়তায় সময়সীমা ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

তখন আর সময় নষ্ট করার সুযোগ ছিল না। জাইগা হেনরিখ এবং পাসাং নরবু শেরপা সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রা শুরু করেন। তারা ৮ হাজার ৩০০ মিটার পর্যন্ত পৌঁছান। কিন্তু তীব্র তুষারঝড়ে শীর্ষে পৌঁছাতে পারলেন না। হেনরিখ এবং পাসাং নরবু অক্সিজেন ছাড়া এই প্রচেষ্টা চালান।

১৬ ফেব্রুয়ারি রাতের তুষারপাতের পর আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়।

ক্রিস্টোফ উইলিকি এবং লেশেক চিখি দক্ষিণ কল পর্যন্ত পৌঁছান এবং ক্যাম্প ৪-এ রাত কাটান। সকালে দুই পর্বতারোহী তাদের শীর্ষে উঠার প্রচেষ্টা শুরু করেন এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে শীর্ষে পৌঁছান। কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে তারা বেস ক্যাম্পে কল করেন।

কল করে তারা জানান, "পরিস্থিতি খুব কঠিন। শৃঙ্গের কিছু খাড়া অংশে তুষার নেই, বরফে ঢাকা পাথর উন্মুক্ত। খুব শক্তিশালী বাতাস বয়ে যাচ্ছে সবসময়; অস্বাভাবিক ঠান্ডা।"

ক্যাম্প ৪-এ জাইগা হেনরিখ এবং পাসং নরবু শেরপা। ছবি: আন্দ্রেই জাওয়াদা

দুই পর্বতারোহী পোলিশ এবং নেপালী পতাকা শীর্ষে স্থাপন করেন এবং ৪০ মিনিট অবস্থান করার পর নামতে শুরু করেন।

কিন্তু সবাই খুশি ছিল না

৮ হাজার মিটার পর্বতের প্রথম শীতকালীন চূড়ান্ত আরোহণের পর, ইতালীয় পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মেসনার কিছু বিতর্ক সৃষ্টি করেছিলেন। বার্নাডেট ম্যাকডোনাল্ড তার অসাধারণ বই "উইন্টার ৮,০০০: ক্লাইম্বিং দ্য ওয়ার্ল্ড'স হায়েস্ট মাউন্টেন ইন দ্য কোলডেস্ট সিজন" বই-এ লিখেছেন, মেসনার দুই বছর ধরে পোলিশদের শীতকালীন আরোহণের বিষয়টি মেনে নিতে অস্বীকার করেছিলেন।

মেসনার দাবি করেছিলে, পোলিশরা শীতকালীন আরোহণ করেননি কারণ নেপালি কর্মকর্তারা তখন ঋতু সময়সীমা সংকুচিত করেছিলেন এবং জানুয়ারি ৩১ তারিখে শীতকাল শেষ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

পরবর্তী বছর তিনি চো ইউতে শীতকালীন অভিযান পরিকল্পনা করছিলেন এবং কিছু সময়ের জন্য এভারেস্টের শীতকালীন আরোহণকে অস্বীকার করেছিলেন। ম্যাকডোনাল্ড লেখেন, মিস হলি পোলিশ দাবির পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন। "আমি এইসব তর্ক-বিতর্কে নেই," হলি বলেছিলেন।

যদিও মেসনার পরে আরোহণটি মেনে নেন, তিনি অব্যাহতভাবে দাবি করেন, এটি অবৈধ ছিল। অবশেষে, নেপালের পর্যটন মন্ত্রণালয় একটি সনদ জারি করে পোলিশদের শীতকালীন এভারেস্ট আরোহণকে বৈধতা দেয়। মেসনার তার অভিযান থেকে বিরত হন।

পোলিশদের সফলতার মাধ্যমে ৮ হাজার মিটার পর্বতারোহণের একটি নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছিল, যার নাম হয়ে যায়: শীতকালীন আরোহণ।

শীতকালে আরোহণের সময় প্রথমবারের মতো এভারেস্টের চূড়ায় ক্রিশতফ ভিয়েলিৎস্কি। ছবি: লেশেক চিখি

এভারেস্টে শীতকালীন আরোহণের অন্যান্য ঘটনা

১৯৮২ সালের ২৭ ডিসেম্বর ইয়াসুো কাতো স্বাভাবিক রুট ব্যবহার করে একাই শীর্ষে পৌঁছান, তবে তিনি নামার পথে মারা যান।

১৯৮৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর জাপানি পর্বতারোহী তোকাশি ওজাকি, নোবোরু ইয়ামাদা ও কাজুনারি মুরাকামি এবং নেপালি শেরপা নাওয়াং ইয়োন্দেন শেরপা স্বাভাবিক রুটে চূড়ায় পৌঁছান।

১৯৮৭ সালের ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ান ইয়ং-হো হেও এবং নেপালি আং রিতা শেরপা স্বাভাবিক রুটে শীর্ষে পৌঁছান। আং রিতা শেরপা অক্সিজেন ছাড়া শীর্ষে পৌঁছান। তিনি এখন পর্যন্ত একমাত্র ব্যক্তি, যিনি অক্সিজেন ছাড়া শীতকালে এভারেস্ট শীর্ষে পৌঁছেছেন ।

শেষ শীতকালীন আরোহণগুলো ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর ১৮, ২০, এবং ২২ তারিখে হয়। জাপানি পর্বতারোহী ফুমিয়াকি গোটো, হিদেজি নাজুকা, শিনসুকি এজুকা, ওসামু তানাবে, রিউশি হোশিনো এবং ইয়োশিও ওগাটা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক (বনিংটন রুট) দিয়ে চূড়ায় পৌঁছান।

জার্মান পর্বতারোহী ইয়োস্ট কোবুশ তার প্রথম শীতকালীন অভিযানের সময়। ছবি: সংগৃহীত

অব্যাহত প্রচেষ্টা

শীতকালে এভারেস্টে সফল না হওয়া ২৯টি অভিযান নানা কারণে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছিল– বিপজ্জনক পরিস্থিতি, তীব্র ঠান্ডা, খারাপ আবহাওয়া, শারীরিক ক্লান্তি, অক্সিজেনের অভাব, দুর্ঘটনা অথবা পাথর পড়ে মারা যাওয়া।

এই শীতকালীন অভিযানে সাতজন পর্বতারোহী মারা যান। ইয়াসুো কাতো নামার সময় মারা যান।

অন্যান্য মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ৮ হাজার ৮০০ মিটার, ৮ হাজার ৭০০ মিটার, ৭ হাজার ৫০০ মিটার এবং ৬ হাজার ৮০০ মিটার থেকে পতনের কারণে। একজন পর্বতারোহী বরফের স্তরের মধ্যেকার ফাটলে পড়ে মারা (৬ হাজার ৩০০ মিটার) এবং একজন শেরপা অ্যাকিউট মাউন্টেন সিকনেস বা উচ্চতার অসুস্থতায় (এএমএস)।

আং রিতা শেরপা এখন পর্যন্ত একমাত্র ব্যক্তি, যিনি অক্সিজেন ছাড়া শীতকালে এভারেস্ট শীর্ষে পৌঁছেছেন। ছবি: শাটারস্টক

অন্যান্য রুট

সাধারণ দক্ষিণ কল-দক্ষিণ-পূর্ব রিজ রুট ছাড়াও, আরও কিছু রুটে অভিযান চালানো হয়েছিল। এগুলো হলো: দক্ষিণ-পশ্চিম মুখ, উত্তর কল-উত্তর-পূর্ব রিজ, উত্তর মুখ (হর্নবেইন কৌলুয়ার), উত্তরপূর্ব রিজ-উত্তর মুখ, উত্তর ও উত্তরপূর্ব রিজের মাঝের মুখ, এবং দক্ষিণ স্তম্ভ-দক্ষিণ-পূর্ব রিজ।

জার্মান পর্বতারোহী ইয়োস্ট কোবুশ তার শীতকালীন অভিযান চালাতে যাচ্ছেন লহো লা-পশ্চিম রিজ রুটে। এটি একই রুট, যা তিনি ২০১৯-২০ শীতে চেষ্টা করেছিলেন এবং ৭ হাজার ৩৬৬ মিটার উচ্চতায় পৌঁছেছিলেন। পরে ২০২১-২০২২ শীতে তিনি খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৬ হাজার ৪৫০ মিটার উচ্চতা থেকে ফিরে আসেন।

এলান রাউস-এর নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ শীতকালীন এভারেস্ট অভিযান ১৯৮০-৮১ শীতে কোবুশের রুটে প্রথম চেষ্টা করেছিল। তাদের সর্বোচ্চ উচ্চতা ছিল ৭ হাজার ৩০০ মিটার। তবে খারাপ আবহাওয়ার কারণে তারা এগিয়ে যেতে পারেনি।

১৯৮৪-৮৫ শীতে এরিক ডসিনের নেতৃত্বে একটি ফরাসি-ইতালিয়ান-বেলজিয়ান অভিযান রুটটি চেষ্টা করে এবং ৭ হাজার ৫০০ মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। আবারও খারাপ আবহাওয়ার কারণে অভিযান থেমে যায়।

১৯৮৫-৮৬ শীতে কিম কি-হেইগের নেতৃত্বে একটি দক্ষিণ কোরিয়ান দল একই রুটে ৭ হাজার ১০০ মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। তবে তীব্র বাতাস এবং অসুস্থ সদস্যের কারণে তারা অভিযান বন্ধ করে দেয়।

 


অনুবাদ: তাসবিবুল গনি নিলয়

Related Topics

টপ নিউজ

এভারেস্ট / শীতকাল / পর্বতারোহী / শেরপা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • শিক্ষার্থী ভিসা ফের চালু করল যুক্তরাষ্ট্র, তবে আনলক করা থাকতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল
  • যুক্তরাষ্ট্র এর আগেও ইরানের একটি সরকারকে উৎখাত করেছিল, কী পরিণতি হয়েছিল তার
  • যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে না জড়ানোর অনুরোধ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
  • ইসরায়েলিদের ‘সামরিক ও গোয়েন্দা এলাকা’ এড়িয়ে চলার আহ্বান ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
  • ‘দক্ষিণ সিটির মেয়রের মেয়াদ শেষ, শপথ নেওয়ার সুযোগ নেই’: উপদেষ্টা আসিফ
  • সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেপ্তার

Related News

  • এভারেস্টে উঠতে এখন থেকে ৭,০০০ মিটার উঁচু নেপালের কোনো পর্বতারোহণের প্রমাণ দেখাতে হবে
  • এভারেস্টে সরঞ্জাম পৌঁছে দেবে ড্রোন, বদলে যেতে পারে পর্বতারোহণের ধারা
  • ‘সাগর থেকে শিখরে’—কক্সবাজার থেকে হেঁটে শাকিলের এভারেস্ট যাত্রা হলো শুরু
  • শীত হারাল উষ্ণতায়? ১৯৪৮ সালের পর বাংলাদেশে উষ্ণতম মৌসুমের রেকর্ড
  • নির্বাচন আগামী শীতে না গ্রীষ্মে?

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

শিক্ষার্থী ভিসা ফের চালু করল যুক্তরাষ্ট্র, তবে আনলক করা থাকতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল

2
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র এর আগেও ইরানের একটি সরকারকে উৎখাত করেছিল, কী পরিণতি হয়েছিল তার

3
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে না জড়ানোর অনুরোধ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

4
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলিদের ‘সামরিক ও গোয়েন্দা এলাকা’ এড়িয়ে চলার আহ্বান ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

5
বাংলাদেশ

‘দক্ষিণ সিটির মেয়রের মেয়াদ শেষ, শপথ নেওয়ার সুযোগ নেই’: উপদেষ্টা আসিফ

6
বাংলাদেশ

সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেপ্তার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net