Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
July 23, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, JULY 23, 2025
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়: অসমাপ্ত ডিগ্রি যেখানে শেষ করা যায়

ফিচার

আরিফুল ইসলাম মিঠু
02 January, 2024, 03:30 pm
Last modified: 02 January, 2024, 03:50 pm

Related News

  • পুরুষ-নারী কি সত্যিই শুধুই বন্ধু হতে পারে?
  • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর কর হার ১৫% থেকে কমে ১০%
  • বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের একটা রাজনৈতিক ট্যাগ থাকেই: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
  • ভারতের উচ্চশিক্ষা: গবেষণা ও প্রকাশনায় জালিয়াতি চরমে
  • প্রাথমিকে ছুটি কমিয়ে পাঠদানের সময় বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়: অসমাপ্ত ডিগ্রি যেখানে শেষ করা যায়

“যদি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় না থাকত, তবে আমি মনে হয় না স্নাতক এবং শেষ পর্যন্ত এমবিএ করতে পারতাম।”
আরিফুল ইসলাম মিঠু
02 January, 2024, 03:30 pm
Last modified: 02 January, 2024, 03:50 pm
ছবি: রাজীব ধর

মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন ১৯৯৪ সালে প্রথম শ্রেণী পেয়ে এসএসসি পাস করেছিলেন। এরপর এইচএসসিতে পড়ার জন্য তিনি নরসিংদী সরকারি কলেজে ভর্তি হন। দুর্ভাগ্যবশত আর্থিক সংকটের কারণে তিনি উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি শেষ করতে পারেননি।

৪৫ বছর বয়সী সালাহউদ্দিন বলেন, "আমার বাবা-মা তখন বৃদ্ধ ছিল। আমার ছোট ভাই-বোন থাকায় আমাকে চাকরি খুঁজতে হয়েছিল। তাই মিরপুরের একটি পোশাক কারখানায় তখন পিয়ন হিসেবে যোগ দিই।"

তবে সেখানেই থেমে যাননি সালাহউদ্দিন। বরং বছরখানেক পর তিনি নরসিংদী সরকারি কলেজের বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা থেকে সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতক (বিএসএস) ডিগ্রি অর্জন করেন। একইসাথে ততদিনে তিনি তৈরি পোশাক শিল্পে নিজস্ব ব্যবসা গড়ে তোলেন।

২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রফেশনাল এমবিএ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি বলেন, "আমি আরও পড়াশোনা করতে চেয়েছিলাম। কারণ এর সাথে সামাজিক মর্যাদার একটি বিষয় ছিল। একইসাথে আমার সন্তানরা জানবে যে, তাদের বাবা উচ্চশিক্ষিত।"

সালাহউদ্দিনের মতোই দেশের হাজার হাজার মানুষের অসমাপ্ত শিক্ষা সমাপ্ত করার সুযোগ করে দিয়েছে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়। এতে রয়েছে মোট ৬৫টি আনুষ্ঠানিক ও ১৯টি অনানুষ্ঠানিক প্রোগ্রাম। বর্তমানে প্রায় সাত লাখ শিক্ষার্থী এতে পড়াশোনা করছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে শিক্ষার্থী সংখ্যার দিক থেকে এটিই দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়।

দেশে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে ঝরে-পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমানোর সুযোগ তৈরিতে সরকার ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। সারাদেশে সব বয়সের শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাকে উন্মুক্ত রাখা; এটাই ছিল বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পেছনে মূল ধারণা।

এই সম্পর্কে সালাহউদ্দিন বলেন, "যদি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় না থাকত, তবে আমি মনে হয় না স্নাতক এবং শেষ পর্যন্ত এমবিএ করতে পারতাম।"

ছবি: রাজীব ধর

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা

এম শমসের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। ১৯৭৬ সালে যুক্তরাজ্যে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলে তিনি নিজ দেশেও অনুরূপ একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভেবেছিলেন। তখন তিনি জার্মানিতে কর্মরত ছিলেন।

সম্প্রতি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমরিটাস এই অধ্যাপক বলেন, "যে কারণে বৃটিশ সরকার উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিল তা আমাদের জন্য আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। তারা এমনটা করেছিল কারণ দেশটির উচ্চশিক্ষার স্তরে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছিল এবং মানুষজন চাকরি খুঁজছিল।"

এম শমসের আলী জানান, এইচ এম এরশাদের শাসনামলে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক (ডিজি) বাংলাদেশ সফর করেন এবং একটি সেমিনারে অংশ নেন। ঐ সেমিনারে তিনি দেশে দূরশিক্ষণের বিষয়টি তুলে ধরেন।

এম শমসের আলী আরও জানান, জিয়াউর রহমানের শাসনামলে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা বলা হলেও তাতে কোনো অগ্রগতি হয়নি। এক পর্যায়ে তিনি এটির জন্য বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ করেন এবং ধারণা নিতে ব্রিটেনের উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে যান।

এরই মাঝে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করেন এবং এই বিষয় উভয় পক্ষই সম্মত হন।

এম শমসের আলী বলেন, "বাংলাদেশে আর্থিক সংকট, অসুস্থতা এবং বিভিন্ন কারণে অনেক শিক্ষার্থীকে ঝরে পড়তে হয়েছে। যোগ্য শিক্ষকের সংখ্যাও কম ছিল।"

১৯৯১ সালে সরকার অবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। অধ্যাপক আলীকেই এর প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে তিনি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান।

এম শমসের আলী বলেন, "এসএসসিতে কোনো শিক্ষার্থী একটি বিষয়ে ফেল করলে পরবর্তী পরীক্ষায় তাকে সব বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হতো। শুধু ফেল করা বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ ছিল না। ফলে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে যায়।"

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণায় শুধু বিষয়ভিত্তিক দিক থেকেই নয়, বরং সময়ের পরিপ্রেক্ষিতেও শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। পাঠদানের পদ্ধতিগুলোও উন্মুক্ত; অর্থাৎ প্রতিদিন ক্লাসে উপস্থিত থাকার বাধ্যবাধকতা নেই।

ইমেরিটাস অধ্যাপক এম শমসের আলী বলেন, "এক্ষেত্রে যদি কেউ দূরশিক্ষণের মাধ্যমে বুঝতে না পারে তবে টেলিফোন টিউটোরিয়াল ব্যবহার করার সুযোগও রয়েছে।"
 
তিনি জানান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে পাঠ্যবইগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে, ঐ বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের কোনো পূর্বজ্ঞান থাকতে হবে না।

ছবি: রাজীব ধর

দুরশিক্ষণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে 'বাউবিবারো' নামক একটি দূরশিক্ষণ প্রোগ্রামের জন্মের বিস্তারিত ইতিহাস পাওয়া যায়। ১৯৫৬ সালে শিক্ষা অধিদপ্তরের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০০টি রেডিও রিসিভার বিতরণের মাধ্যমে এর যাত্রা শুরু হয়।

পরবর্তীতে ১৯৬২ সালে অডিও-ভিজ্যুয়াল এডুকেশন সেন্টার, ১৯৭৮ সালে স্কুল ব্রডকাস্টিং পাইলট প্রজেক্ট এবং ১৯৮৩ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশনাল মিডিয়া অ্যান্ড টেকনোলজি (এনআইইএমটি) প্রতিষ্ঠা করা হয়।

অডিও-ভিজ্যুয়াল ম্যাটেরিয়াল তৈরির পাশাপাশি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডিসট্যান্স এডুকেশন (এনআইইএমটি-কে প্রতিস্থাপন করা প্রতিষ্ঠান) দূরশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যাচেলর অফ এডুকেশন (বি.এড) প্রোগ্রাম চালু করে।

ওয়েবসাইটটি তথ্যমতে, প্রোগ্রামটির সাফল্য নীতিনির্ধারকদের একটি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য বড় পরিকল্পনা গ্রহণে উৎসাহিত করেছিল। যা ১৯৯২ সালের অক্টোবর মাসে বাস্তবে পরিণত হয় এবং সংসদে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ পাস করা হয়।

'বাউবিবারো' প্রচারের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের দূরশিক্ষণ প্রোগ্রাম জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এটি ছিল মূলত আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কিত একটি অনুষ্ঠান যা বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারে প্রচারিত হতো।

জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক ডা. আব্দুন নূর তুষার অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার উপর ৩০ মিনিটের একটি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন। আর এর প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন ফরিদুর রেজা সাগর। এতে স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সাধারণ জ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ে কুইজ, সংক্ষিপ্ত তথ্যচিত্র এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রচার করা হতো।

ডা. আব্দুন নূর তুষার জানান, তিনি যখন বাউবিবারো-এর অধীনে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানগুলো শুরু করেন, তখন সেগুলো সন্ধ্যা ৬টা বা সোয়া ৬টার দিকে প্রচারিত হতো।

ডা. আব্দুন নূর তুষার তখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। ঐ সময়ের স্মৃতিচারণ করতে যেয়ে তিনি বলেন, "ঐ স্লটে বাংলাদেশ টেলিভিশন তেমন কেউ দেখত না। এই কারণে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়কে বিটিভি ঐ সময়ের স্লট দিয়েছিল। তবে আমার সবচেয়ে আনন্দের স্মৃতি হলো, তিন থেকে চার সপ্তাহ আমার অনুষ্ঠান সম্প্রচার করার পরে, এই সময়ের স্লটটি রেটিংয়ে ভালো জায়গায় উঠে এসেছিল। কারণ মানুষ এই অনুষ্ঠানগুলো দেখতে শুরু করেছিল।"

তিনি জানান, এক বছর পরে একটি জরিপ পরিচালিত হয়েছিল। সেখানে তার প্রোগ্রামটি বিটিভিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু এখন সেটি আর বাংলাদেশ টেলিভিশন কিংবা বাংলাদেশ বেতারে প্রচার করা হয় না।

তিনি বলেন, "বাংলাদেশ টেলিভিশন তেমন কোনো সহযোগিতামূলক মনোভাব দেখায়নি। অবশেষে আমাদের অনুষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। সাথে রেডিও প্রোগ্রামটিও বন্ধ হয়ে যায়।"

এখন উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বিডি ওপেন টিভি ডট কম' নামে নিজেদেরই আইপিটিভি রয়েছে। তবে সেটি অপেক্ষাকৃত ধীরগতির। দূরশিক্ষণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনও চালু রয়েছে। তবে ব্যবহারকারীর সহজে ব্যবহারের জন্য মোবাইল অ্যাপটির গুণমান আরও উন্নত করার কথাও বলেন অধ্যাপক এম শমসের আলী।

ছবি: রাজীব ধর

তিনি জানান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করা হচ্ছে। এতে রয়েছে মোট ছয়টি অনুষদ: স্কুল অফ এডুকেশন, ওপেন স্কুল, স্কুল অফ সোশ্যাল সায়েন্স, হিউম্যানিটিস অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ, স্কুল অফ বিজনেস, স্কুল অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং স্কুল অফ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট। এগুলোতে রয়েছে মাস্টার্স, ডিপ্লোমাসহ বেশ কয়েকটি কোর্স করার সুবিধা।

অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য স্কুল

দক্ষিণ কোরিয়া, কাতার, সৌদি আরব এবং কুয়েতসহ বেশ কয়েকটি দেশে ইতোমধ্যে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি কোর্স চালু করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ আরও কয়েকটি দেশে এই সুবিধা চালু করতে চায়।

এর পেছনে মূল কারণ হলো, অনেক প্রবাসী যখন বিদেশে গিয়েছিলেন, তখন তারা তাদের মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে যাননি। উচ্চশিক্ষার সনদ না থাকায় তারা ভালো বেতনও পান না।

অন্যদিকে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, ২০৩০ সালের পর তারা আর কোনো অদক্ষ শ্রমিক রাখবে না। এক্ষেত্রে বর্তমানের প্রবাসী শ্রমিকরা যদি উচ্চ দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের নিজ দেশে ফিরে আসতে হবে।

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. সৈয়দ হুমায়ুন আক্তার বলেন, "আমরা সবেমাত্র রোমে (ইতালি) আমাদের কার্যক্রম শুরু করেছি। আমরা শীঘ্রই দুবাইতে আমাদের কার্যক্রম শুরু করব।"

শুধু প্রবাসীদের শিক্ষাদানই নয়, বরং পাশাপাশি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোগ্রামগুলো তাদের সন্তানদের বাংলা ভাষা শিখতেও সাহায্য করতে পারে।

দিগন্তে নতুন পরিবর্তন

বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য নতুন লোগো নিয়ে বলেন, "আমি চেষ্টা করেছি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ধারণা, ডিস্টেন্স লার্নিং এবং আইসিটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি এতে যুক্ত করার।"

শুধুমাত্র লোগোই নই, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউবিবারো প্রোগ্রামের বিখ্যাত জিঙ্গেলটিও পরিবর্তন করা হবে। তিনি বলেন, "সবকিছুই পরিবর্তনশীল। আপনাকে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। আমরা আসলে এটিতে নতুনত্ব আনছি মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য।"

অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ূন আক্তার আরও বলেন, তিনি কারিগরি শিক্ষাতে ছয় মাস এবং তিন মাসের সংক্ষিপ্ত কোর্স চালু করতে চান। যেহেতু সারা দেশেই বিশ্ববিদ্যালের পরিধি বিস্তৃত, এটি সরকারের ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সাহায্য করবে।

তিনি বলেন, "মূল উদ্দেশ্য হলো এই শিক্ষার্থীদের শ্রমশক্তি হিসেবে গড়ে তোলা যাতে তারা অর্থ উপার্জন করতে পারে।"

তিনি জানান, বিদেশে নার্সিং এর একটি বড় চাহিদা আছে এবং তার জন্য উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এই কোর্সটিও চালু করেছে। উপাচার্য অভিযোগ করেন, "নার্সিং কাউন্সিল এই কোর্সটি বন্ধ করে দিয়েছে যাতে তারা প্রাইভেট নার্সিং কলেজগুলো থেকে ঘুষ নিতে পারে।"

তিনি টিবিএসকে এও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্যারেন্টিং কোর্সও চালু করবে।

Related Topics

টপ নিউজ

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় / উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় / বিশ্ববিদ্যালয় / পাঠদান / দূরশিক্ষণ / দূরশিক্ষা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ল উত্তরার বিমান বিধ্বস্তের দৃশ্য
  • জামিন দিলে সব টাকা শোধ করে দেব, পালিয়ে যাব না: এক্সিম ব্যাংকের নজরুল ইসলাম
  • “আমি এখানে আর থাকবো না, আমাকে নিয়ে চলো” বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আয়ানের চিৎকার
  • শাড়ির রঙে শনাক্ত: মেয়ে ফিরলেও লাশ হয়ে ফিরলেন মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থীর মা
  • মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের অর্থ সাহায্যে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস
  • ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে শেষ আশ্রয় ‘বাণিজ্যিক বাজুকা’ দাগার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ!

Related News

  • পুরুষ-নারী কি সত্যিই শুধুই বন্ধু হতে পারে?
  • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর কর হার ১৫% থেকে কমে ১০%
  • বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের একটা রাজনৈতিক ট্যাগ থাকেই: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
  • ভারতের উচ্চশিক্ষা: গবেষণা ও প্রকাশনায় জালিয়াতি চরমে
  • প্রাথমিকে ছুটি কমিয়ে পাঠদানের সময় বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

Most Read

1
বাংলাদেশ

সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ল উত্তরার বিমান বিধ্বস্তের দৃশ্য

2
বাংলাদেশ

জামিন দিলে সব টাকা শোধ করে দেব, পালিয়ে যাব না: এক্সিম ব্যাংকের নজরুল ইসলাম

3
বাংলাদেশ

“আমি এখানে আর থাকবো না, আমাকে নিয়ে চলো” বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আয়ানের চিৎকার

4
বাংলাদেশ

শাড়ির রঙে শনাক্ত: মেয়ে ফিরলেও লাশ হয়ে ফিরলেন মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থীর মা

5
বাংলাদেশ

মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের অর্থ সাহায্যে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস

6
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে শেষ আশ্রয় ‘বাণিজ্যিক বাজুকা’ দাগার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ!

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net