Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
May 31, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, MAY 31, 2025
তদারক সংস্থাগুলোর দায়িত্বহীনতার কারণেই বারবার কারখানায় আগুনের ঘটনা ঘটছে

বাংলাদেশ

আব্বাস উদ্দিন নয়ন
12 July, 2021, 12:15 pm
Last modified: 12 July, 2021, 02:10 pm

Related News

  • চট্টগ্রামের সিআরবিতে বস্তিতে আগুন, পুড়েছে ১৪টি ঘর
  • সুন্দরবনে আগুনের তীব্রতা কমে এলেও শাপলার বিলের কিছু অংশে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে
  • সুন্দরবনের শাপলার বিলে থেমে থেমে আগুন জ্বলছে, নতুন তদন্ত কমিটি গঠন
  • ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বন্ধ যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দর, শতাধিক ফ্লাইট বিঘ্নিত
  • ছেলেকে বিদায় জানাতে এসে চিরবিদায় নিলেন বাবা

তদারক সংস্থাগুলোর দায়িত্বহীনতার কারণেই বারবার কারখানায় আগুনের ঘটনা ঘটছে

ফায়ার সার্ভিসের তথ্যমতে, গত দশ বছরে প্রায় ১ লাখ ৬৮ হাজার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার প্রায় সবগুলোই দায়িত্ব পালনে অবহেলাজনিত কারণে। 
আব্বাস উদ্দিন নয়ন
12 July, 2021, 12:15 pm
Last modified: 12 July, 2021, 02:10 pm
ছবি-রয়টার্স

একটি কারখানা নির্মাণ করতে রাজউক, স্থানীয় পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন, ফায়ার সার্ভিস, কারখানা অধিদপ্তর প্রমুখের অনুমতি নিতে হয়। কারখানায় অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার করলে বিস্ফোরক পরিদপ্তরের অনুমতিও নিতে হয়। 

কারখানার কার্যক্রম চলা অবস্থায় প্রতিবছর বা দুই-তিন বছর পর পর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয় কারখানাকে। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের জীবনমান ও নিরাপত্তা ইস্যুতে নিয়মিত পরিদর্শনও করতে হয় এসব প্রতিষ্ঠানকে। 

তবে দায়িত্ব থাকলেও কোনো ডিপার্টমেন্টই কারখানার নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে না। ২০১২ সালে আশুলিয়ার তাজরিন ফ্যাশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক মৃত্যু, ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসের বিশ্বকে নাড়া দেয়া দুর্ঘটনায় ১১৩৬ জনের মৃত্যু, ২০১৬ সালে গাজীপুরের টাম্পাকো কারখানায় অগ্নিকাণ্ড কিংবা পুরান ঢাকার কেমিক্যাল গুদামের আগুনে শতাধিক মৃত্যুর পর সরকারি সব প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব অবহেলা উঠে এসেছে।

ফায়ার সার্ভিসের তথ্যমতে, গত দশ বছরে প্রায় ১ লাখ ৬৮ হাজার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার প্রায় সবগুলোই দায়িত্ব পালনে অবহেলাজনিত কারণে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাবেক মহাপরিচালক এবং জাতীয় শিল্প স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা কাউন্সিলের সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শহীদুল্লাহ বলেন, "কারখানায় নিরাপত্তায় নিয়োজিত সংস্থাগুলোর জনবল ও অবকাঠামো সংকট যেমন রয়েছে, তেমনি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের ঘাটতিও রয়েছে"।

"পোশাক কারখানায় ক্রেতাদের চাপে এক ধরনের নিয়মতান্ত্রিকতা বজায় থাকলেও অন্য কারখানার ক্ষেত্রে তা হচ্ছে না", যোগ করেন তিনি।

এদিকে নারায়ণগঞ্জে আগুন লাগা ভবনটিতে কোনো ডিপার্টমেন্টই আগে কাজ করেনি বলে মনে করেন ফায়ার সার্ভিসের সাবেক পরিচালক ও অগ্নিনিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মেজর (অব.) শাকিল নেওয়াজ। 

তিনি বলেন, "এই ভবনের গোড়াতেই গলদ রয়েছে। যে স্থপতি ভবনটির ডিজাইন করেছে, যে ডিজাইন পাস করেছে, এই ডিজাইনের ওপর যে লাইসেন্স দিয়েছে, ডিজাইনের ওপর যে ইন্স্যুরেন্সের টাকা দিয়েছে, এই ফালতু পরিকল্পনার ওপর যেসব ব্যাংক কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে তারা সকলেই দায়ী। এমন ত্রুটিপূর্ণ ভবনে ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স কীভাবে সিটি করপোরেশন দিল, ডিসি কীভাবে দিল! ফ্যাক্টরি মালিকদের সংস্থা, ফায়ার সার্ভিস, শ্রম মন্ত্রণালয় চোখ বন্ধ করে ছিল কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে"। 

ভবনটিতে অগ্নিনির্বাপণের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি 'হাইড্রেন বা স্প্রিংকলার' সিস্টেম থাকার কথা ছিল। কিন্তু সেখানে ভবন মালিক এসব লাগায়নি বলে জানায় সূত্র।  

অনিয়ম ও জনবলে ভঙ্গুর কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর

রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলওসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার চাপে পড়ে কলকারখানা পরিদপ্তরকে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর (ডাইফ) করার মাধ্যমে শক্তি বাড়ায় সরকার।

জনবল ৩১৪ থেকে বাড়িয়ে ৯৯৩-এ উন্নীত করা হয়। সাংগঠনিক কাঠামো তৈরি করে দ্রুত নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু ওই সংস্কারটুকুই হয়েছে। এরপর আর স্বাভাবিক গতিতে চলেনি প্রতিষ্ঠানটি। লোকবল কমে বর্তমানে পরিদর্শক থেকে উপরের পর্যায়ে কর্মকর্তা মাত্র ৩২১ জন। 

যদিও দেশে প্রায় ৯০ লাখ প্রতিষ্ঠানের জন্য ২০ হাজার লোকবলের চাহিদার কথা বলছে কলকারখানা অধিদপ্তর। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশমতে ২০১৯ সালে সাড়ে তিন হাজার জনবলের চাহিদাপত্রও জমা দিয়েছে তারা। ওই চাহিদাপত্রে জনবলের পাশাপাশি বর্তমান অফিস সংখ্যা ২১ থেকে বাড়িয়ে প্রতি জেলায় স্থাপনের সুপারিশও রয়েছে।

জনবল ও অবকাঠামো ঘাটতির পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি ও বদলিতে অনিয়মের কারণে বিপর্যস্ত অবস্থা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। 

প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, ডিআইজির ২৭টি পদের মধ্যে ১৫টিই শূন্য। সহকারী মহাপরিদর্শকের (এআইজি) মোট অনুমোদিত পদ রয়েছে ১৭৮টি, এর মধ্যে কর্মরত আছেন ৬৯ জন। শ্রম পরিদর্শকের অনুমোদিত পদ রয়েছে ৩৬৪টি, এর মধ্যে কর্মরত রয়েছেন ২৩১ জন। এসব পদেও যোগ্যতার পরিবর্তে বিশেষ কারো পছন্দের লোকের নিয়োগে সব কাজই স্থবির অধিদপ্তরের।

উপ-মহাপরিদর্শকের কার্যালয়ের তথ্য থেকে দেখা যায়, জ্যেষ্ঠতা তালিকার নিচের দিকে থাকা কর্মকর্তারা ঢাকা, গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ জেলার মতো শিল্পঘন জেলায় চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। কোনো স্বচ্ছ পদোন্নতি নেই।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন শ্রম পরিদর্শক বলেন, "আমাদের চাকরির কোনো ভবিষ্যৎ নাই। আমাদের পদোন্নতি হচ্ছে না। ৩৩তম বিসিএস থেকে প্রায় ২০০ পরিদর্শক নিয়োগ দেয় সরকার। অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ দেখে এসব মেধাবী কর্মকর্তার অনেকেই দপ্তর ছেড়ে চলে গেছেন"।

শ্রম আইনের দুর্বলতার কথাও জানাচ্ছেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। তাদের মতে, শ্রম আইনের ধারাগুলো কঠোর নয়। জেল-জরিমানা সামান্য। শ্রম আইন ভঙ্গকারী একজন ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ৬ মাসের জেল ও ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে।

অন্যদিকে অধিদপ্তর কোনো কারখানা পরিদর্শন শেষে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হলে মামলা ও কারখানা বন্ধের এখতিয়ার রয়েছে।

ওই কর্মকর্তা বলেন, "আমি ২০১৫ সালে যোগদানের পর এখন পর্যন্ত কোনো কারখানা বন্ধ করেনি অধিদপ্তর। ঝুঁকিপূর্ণ কারখানায় নোটিশ দেয়ার পর নানা পক্ষের সমঝোতায় তা সমাধান হয়। শ্রম আদালতে মামলা হলে তা বছরের পর ঝুলে যায়। খুব সামান্য শাস্তি পায় কেউ কেউ"। 

দেশে শ্রম আদালত আছে ১০টি। আপিল টাইব্যুনালে ২৩ হাজার মামলা করা আছে।

কলকারখানা অধিদপ্তরের তথ্যমতে, করোনার আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ হাজার প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছে তারা। এর আগের বছর ২৬ হাজার প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করা হয়। তবে গত দেড় বছরে তা সীমিত করা হয়। খুব সংক্ষিপ্ত পরিদর্শনে শ্রমিকদের জীবন মান সংক্রান্ত কয়েকটি প্রশ্নতেই শেষ হয় কার্যক্রম।

২০০৬ সালের শ্রম আইন অনুযায়ী আরএমজিসহ যেকোনো কারখানা, প্রতিষ্ঠান ও দোকান শ্রমিকদের আইনগত অধিকার, সুবিধা, কর্মস্থলের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা তদারকি করার দায়িত্ব শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের।

গত দেড় বছরে বিশেষ পরিদর্শন চলছে। স্বাভাবিক সময়ের পরিদর্শনে ১০০টি প্রশ্ন ছিল। সেখানে চাকরির শর্তাবলি, কিশোর শ্রমিক, মাতৃত্ব কল্যাণ, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যবিধি, মজুরি, কর্মঘণ্টাসহ শ্রম আইনের বিভিন্ন ধারা ও বিধি ছিল। তার পরিবর্তে কোভিডকালীন ১৬টি প্রশ্নে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে কি না, তা তদারকি করতে বিশেষ পরিদর্শন চলছে। এসব প্রশ্নের মধ্যে কারখানার অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়গুলো নেই।

নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের দায়িত্বে রয়েছেন সৌমেন বড়ুয়া নামক একজন জুনিয়র কর্মকর্তা। নারায়ণগঞ্জে এআইজির পদ ১৮টি। অথচ কর্মরত আছেন ছয়জন। শ্রম পরিদর্শকের পদ ২৫টি, কর্মরত আছেন ১৪ জন।

কারখানাটি নিয়মিত তদারকির মধ্যে ছিল কি না, জানতে চাইলে সৌমেন বড়ুয়া বলেন, লোকবল কম থাকায় নিয়মিত তদারকি হয় না। আগুন লাগা কারখানাটিতে গত জুন মাসে একবার তদারকি হয়। অনিয়মের জন্য কারখানা কর্তৃপক্ষকে নোটিশও দেয়া হয়। 

শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালাম বলেন, "কারখানা পরিদর্শন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের রুটিন ওয়ার্ক"।

'কিন্তু সেই রুটিন ওয়ার্ক কি হচ্ছে না', জানতে চাইলে সচিব বলেন, "আমাদের পর্যাপ্ত সংখ্যক পরিদর্শক নেই"।

জনবল ও অবকাঠামো সংকটে ধুঁকছে বিস্ফোরক পরিদপ্তর

অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার করলে বিস্ফোরক পরিদপ্তরের অনুমতি নিতে হয়। বিস্ফোরক আইন ১৮৮৪ অনুসারে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেকোনো ধরণের দাহ্য পদার্থ বা বিস্ফোরক তৈরি, অধিকারে রাখা, ব্যবহার, বিক্রয়, পরিবহন এবং আমদানির ক্ষেত্রে বিস্ফোরক পরিদপ্তর থেকে অনুমোদন নিতে হয়।

তবে জনবল সংকট ও অবকাঠামোর অভাবে পরিদর্শন কিংবা অনুমোদন দুটোতেই পিছিয়ে প্রতিষ্ঠানটি।

বিস্ফোরক পরিদপ্তরের প্রধান পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বলেন, "দেশের গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে অফিস দরকার থাকলেও প্রধান কার্যালয়সহ মাত্র ৫টি অফিস দিয়ে চলছে বিস্ফোরক অধিদপ্তর। দুই হাজারের বেশি জনবল দরকার হলেও রয়েছে মাত্র ১১০ জন। পুরো পরিদপ্তরের কারখানা পরিদর্শনের মাত্র একটি গাড়ি রয়েছে।"

"অফিস বাড়ানোর পাশাপাশি ১১১৫ জন নতুন জনবল নিয়োগের জন্য সম্প্রতি একটি প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে", যোগ করেন তিনি।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের কর্ণগোপ এলাকার হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ছয়তলা ভবনে কেমিকেল গুদাম ব্যবহারে কোনো লাইসেন্স দেয়া হয়নি বলে প্রাথমিক পরিদর্শন শেষে জানিয়েছে বিস্ফোরক পরিদপ্তর।

আবুল কালাম বলেন, "কেমিক্যালের গোডাউন ব্যবহার করতে নকশাও অনুমোদন করে নেয়নি হাসেম ফুডস। তবে এ প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি ফায়ার স্টিংগুইশার আমদানির অনুমতি নিয়েছিল"।

জনবল সংকট ফায়ার সার্ভিসেও

ফায়ার সার্ভিসের মূল ২০ কাজের মধ্যে অন্যতম হলো বহুতল ভবনের অগ্নি নিরাপত্তামূলক ছাড়পত্র প্রদান ও ছাড়পত্রের শর্তসমূহ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা, ওয়্যারহাউজ ও ওয়ার্কশপের ফায়ার লাইসেন্স দেয়া।

কোনো কারখানা স্থাপনের পরই ফায়ার সার্ভিস ডিপার্টমেন্ট থেকে এই অনুমোদন নিতে হয়। এরপর প্রতিবছর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয় ভবন মালিককে। ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হলে বা অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা না থাকলে লাইসেন্স বাতিল, মামলা বা ভবন ব্যবহার অনুযোগী হিসাবে ঘোষণা করতে পারে ফায়ার সার্ভিস ডিপার্টমেন্ট।

দেশের ফায়ার সার্ভিস বিভাগ অন্যান্য যেকোনো সংস্থার তুলনায় সক্রিয় থাকলেও জনবল সমস্যা তাদেরও রয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ সাজ্জাদ হোসাইন, এনডিসি বলেন, ফায়ার "সার্ভিসে বর্তমানে ১১ হাজার জনবল রয়েছে। দেশের সবগুলো উপজেলায় কার্যক্রম চালাতে হয়। দেশের ১৮ কোটি মানুষ ও ৯০ লাখ প্রতিষ্ঠানের তুলনায় এটি অপ্রতুল বলা যায়"।

"বর্তমানে ১৫৬টি প্রকল্পের অধীনে জনবল ও অবকাঠামো বৃদ্ধির কাজ হচ্ছে। ২৫ হাজার জনবল নিয়োগের প্রস্তাব রয়েছে। ইউএনডিপি আমাদের সঙ্গে কাজ করছে। এ বিভাগ ভালোভাবেই কাজ করছে"।

ভবনের দায় নিচ্ছে না কেউ

একটি কারখানা নির্মাণ করতে রাজউক, স্থানীয় পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদের অনুমোদন নিতে হয়। হাসেম ফুডসের ভবনটিতে নির্মাণের সময় থেকেই নকশা ত্রুটিপূর্ণ ছিল বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

ভবনের কোনো স্থান থেকে ২৩ মিটারের মধ্যে সিঁড়ি থাকার নিয়ম রয়েছে। তবে হাসেম ফুডের কারখানা ভবনে এটি ছিল ৭০ থেকে ৮০ মিটার দূরে। এ ভবনটিতে কমপক্ষে চারটি এক্সিট পয়েন্ট (সিঁড়ি) থাকা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু রয়েছে মাত্র দুটি এক্সিট পয়েন্ট। তার মধ্যে উত্তরপাশের এক্সিট পয়েন্টটি মালামাল ও মেশিনারিজ দিয়ে বন্ধ করা ছিল। ছিল না অগ্নিনির্বাপনের কোনো ব্যবস্থা।

এখন ভবনটি অনুমোদনের দায় নিচ্ছে না কোনো সংস্থা। রাজউক বলেছে, ভবনটি ১৫২৮ বর্গ কিলোমিটারের আওতাধীন থাকলেও তা নির্মিত হয়েছে অনেক আগে। ফলে এটির নকশা অনুমোদন বা বৈধতার বিষয়ে রাজউক সংশ্লিষ্ট নয়।

এ ব্যাপারে তারাব পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, "এই ভবনটি আমাদের তারাব পৌরসভার বাইরে পড়েছে। তাই ভবনটির আমরা কোনো অনুমোদন দিইনি"।

ইউনিয়ন পরিষদের কাউকেও যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। 
 
 

Related Topics

টপ নিউজ

অগ্নিকাণ্ড / কারখানা দুর্ঘটনা / কারখানা নিরাপত্তা / কারখানায় আগুন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা
  • ২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি
  • উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ
  • মার্কিন ভিসায় সন্তান জন্মদানের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ অনুমোদিত নয়: ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস
  • একটি লোক নির্বাচন চান না, সেটা হচ্ছে ড. ইউনূস: মির্জা আব্বাস
  • সব দল নয়, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে: প্রধান উপদেষ্টা

Related News

  • চট্টগ্রামের সিআরবিতে বস্তিতে আগুন, পুড়েছে ১৪টি ঘর
  • সুন্দরবনে আগুনের তীব্রতা কমে এলেও শাপলার বিলের কিছু অংশে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে
  • সুন্দরবনের শাপলার বিলে থেমে থেমে আগুন জ্বলছে, নতুন তদন্ত কমিটি গঠন
  • ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বন্ধ যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দর, শতাধিক ফ্লাইট বিঘ্নিত
  • ছেলেকে বিদায় জানাতে এসে চিরবিদায় নিলেন বাবা

Most Read

1
বাংলাদেশ

৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা

2
আন্তর্জাতিক

২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি

3
বাংলাদেশ

উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ

4
বাংলাদেশ

মার্কিন ভিসায় সন্তান জন্মদানের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ অনুমোদিত নয়: ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস

5
বাংলাদেশ

একটি লোক নির্বাচন চান না, সেটা হচ্ছে ড. ইউনূস: মির্জা আব্বাস

6
বাংলাদেশ

সব দল নয়, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে: প্রধান উপদেষ্টা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net