Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
October 06, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, OCTOBER 06, 2025
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট: বিএনপি-এনসিপি চায় নির্বাচনের দিন; জামায়াত চায় আগে

বাংলাদেশ

টিবিএস রিপোর্ট
05 October, 2025, 07:55 pm
Last modified: 05 October, 2025, 08:25 pm

Related News

  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট আয়োজনে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে চতুর্থ দিনের আলোচনায় ঐকমত্য কমিশন
  • জামায়াত-বিএনপির বাইরে আলাদা জোট গঠনের পরিকল্পনা এনসিপির
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নে অচলাবস্থার মধ্যেই আজ আবারও ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
  • তারেক রহমান জুলাই আন্দোলন ও ফ্যাসিবাদ পতনের পটভূমি রচনা করেন: রিজভী

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট: বিএনপি-এনসিপি চায় নির্বাচনের দিন; জামায়াত চায় আগে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের একই দিন একটা আলাদা ব্যালটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।’
টিবিএস রিপোর্ট
05 October, 2025, 07:55 pm
Last modified: 05 October, 2025, 08:25 pm

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে গণভোট আয়োজনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে। তবে, এটি আয়োজনের সময় নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।

রবিবার (৫ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের তৃতীয় ধাপের চতুর্থ দিনের বৈঠক জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, 'জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং তাদের সম্মতির জন্য একটি গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলই একমত হয়েছে। তবে বিএনপি ও এনসিপি বলছে তা আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিনই একটি পৃথক ব্যালটে আয়োজন করতে। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী বলছে নির্বাচনের আগেই গণভোট হলে ভালো।'

এটি জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রথম পদক্ষেপ। অন্যান্য বিষয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এভাবে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। 

এসময় তিনি বলেন, 'কমিশন আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নে সরকারের কাছে এক বা একাধিক সুপারিশ দেবে। তার আগে আগামী ৮ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।'

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে যে আইনসভা গঠিত হবে সে আইনসভা জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে যে সব সংস্কার করবে তা যেন টেকসই হয়, সে ব্যাপারেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কার্যত ঐকমত্য রয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এছাড়া জাতীয় ঐকমত্য তৈরি; বিশেষ করে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে সচেষ্ট হয়ে আগের অবস্থান থেকে অনেক রাজনৈতিক দল সরে আসায় তিনি দলগুলোর প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, 'রাজনৈতিক দলগুলোর এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে কমিশন খুব শিগগিরই সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট সুপারিশ তৈরি করে সরকারের কাছে দিতে পারবে।'

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, 'বিদ্যমান সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের মতামত নেওয়ার জন্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। আজকের আলোচনায় সনদ বাস্তবায়নে ১০৬ অনুচ্ছেদের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের মতামত নেওয়ার প্রয়োজন নাও হতে পারে বলে মনে করছে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল।'

তিনি বলেন, '৩০টি রাজনৈতিক দলের তিন চতুর্থাংশ দলের প্রতিনিধির নাম পেয়েছি জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য।'

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, 'আজকের আলাপ-আলোচনায় মোটামুটি চূড়ান্ত ঐক্যমতের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। গণভোটের যে প্রস্তাব এসেছে সেটা বিগত দিনে আমরাই দিয়েছিলাম।'

তিনি বলেন, 'সংসদ নির্বাচনের একই দিন একটা আলাদা ব্যালটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।'

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, 'জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির জন্য গণভোটের বিষয়ে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল একমত। তবে আমরা চাই, গণভোট নির্বাচনের আগেই হোক।'

তিনি বলেন, 'আমরা মনে করি, জাতীয় নির্বাচনে কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি না করে নভেম্বর অথবা ডিসেম্বরে গণভোট হতে পারে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেও হতে পারে। গণভোট হয়ে গেলে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে কোনো বাধা নেই। জনগণকে জটিল অবস্থায় না ফেলে সহজভাবে এগোলে আমরাও বাঁচি, জাতিও বাঁচে।' 

হামিদুর রহমান আজাদ বলেন, 'গণভোট হলে এটা কখনো চ্যালেঞ্জ করতে গেলে টিকবে না। পার্লামেন্টে এটাকে প্রত্যাখ্যান করতে পারবে না।'

তিনি বলেন, 'গণভোটের রেজাল্ট যদি আমাদের বিপক্ষেও যায়, আমরা এখানে ছাড় দেব। আমরা জনগণের সিদ্ধান্তকে মেনে নেব। এটি নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না।' 

এবিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম-আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, 'জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী এ সরকারকেই বিষয়টি সমাধান করতে হবে। এক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচনের দিন সাধারণ ভোটের পাশাপাশি গণভোটের জন্য আলাদা ব্যালট থাকবে। সেখানে সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে জনগণ মতামত দেবে। এ বিষয়ে বেশিরভাগ দল একমত হয়েছে।'

তিনি বলেন, 'ভাষাগত ভিন্নতা বাদ দিলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির বিষয়ে দলগুলো মোটামুটি একমত। যেখানে সনদ বাস্তবায়নে জনগণ হ্যাঁ বা না ভোট দেবে। এ ক্ষেত্রে লিগ্যাল ফ্রেম ওয়ার্কের বিষয়টিও অনুসরণ করা যেতে পারে। আমরা মনে করি, সব রাজনৈতিক দল একমত হলে জনগণ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার পক্ষে রায় দেবে।'

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, 'বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে ৮০ শতাংশ ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। কমিশন সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার রাখে। বাকি ২০ শতাংশ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।'

তিনি বলেন, 'সরকার তিনটি দলকে গুরুত্ব দেয়। সেই তিন দলকে এক জায়গায় আনা যাচ্ছে না। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং সনদের পক্ষে ভোটগ্রহণ নিয়ে সবাই একমত। জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের অনুমোদন দিতে হবে।'

এর আগে বাংলাদেশে ৩ বার গণভোট হয়েছে। এর মধ্যে ২ বার অনুষ্ঠিত হয় প্রশাসনিক গণভোট এবং একবার অনুষ্ঠিত হয় সাংবিধানিক গণভোট।

প্রথমবার জিয়াউর রহমানের সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আস্থা গণভোট, ১৯৭৭। এরপর হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের আমলে বাংলাদেশের সামরিক শাসনের গণভোট, ১৯৮৫ এবং সর্বশেষ ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের সাংবিধানিক গণভোট।

১৯৭৭ সালের রাষ্ট্রপতি আস্থা গণভোট

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম গণভোট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৭ সালের ২১ মে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। ওই গণভোটে ভোটারদের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল 'আপনি কি রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ঘোষিত নীতিমালা ও কর্মসূচিকে সমর্থন করেন?'

নির্বাচন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, মোট ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৮৮ শতাংশ এবং ভোটদাতাদের প্রায় ৯৮.৮৭ শতাংশ 'হ্যাঁ'-ভোট দেন। তবে বিরোধীরা এই গণভোটকে প্রশাসনিকভাবে নিয়ন্ত্রিত ও অনিয়ম পূর্ণ বলে দাবি করে।

জিয়াউর রহমানের জন্য এটি ছিল জনসমর্থন যাচাই-বাছাইয়ের রাজনৈতিক কৌশল, যা তাকে পরবর্তী নির্বাচনি বৈধতা অর্জনে সহায়তা করে।

১৯৮৫ সালের সামরিক শাসনের গণভোট

দ্বিতীয় গণভোট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ, তৎকালীন সামরিক শাসক হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের সময়ে। এ গণভোটের উদ্দেশ্য ছিল তার সামরিক শাসনের প্রতি জনগণের আস্থা অর্জন।

নির্বাচনি কমিশনের তথ্যমতে, ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৭২ শতাংশ এবং ৯৪.৫ শতাংশ ভোটার এরশাদের পক্ষে ভোট দেন। তবে দেশজুড়ে ভোট জালিয়াতি, প্রশাসনিক প্রভাব ও বিরোধী দলের বর্জনের কারণে এই গণভোটের গ্রহণযোগ্যতা ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা একে এরশাদের শাসন বৈধ করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখেন।

১৯৯১ সালের সাংবিধানিক গণভোট 

বাংলাদেশের সর্বশেষ গণভোট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রপতি শাসন ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় রূপান্তরের বিষয়ে জনগণের মতামত নেওয়া। 

ভোটারদের কাছে প্রশ্ন ছিল 'আপনি কি সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন সম্মত?'

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৮৪ শতাংশ ভোটার অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের মধ্যে প্রায় ৮৮.৫ শতাংশ সংসদীয় ব্যবস্থার পক্ষে ভোট দেন। এই গণভোটের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরে যায় এবং প্রধানমন্ত্রী নির্ভর সরকার ব্যবস্থা কার্যকর হয়, যা আজও চলমান।

Related Topics

টপ নিউজ

জাতীয় ঐক্যমত কমিশন / অধ্যাপক আলী রীয়াজ / জুলাই সনদ / বিএনপি / গণভোট / জামায়াতে ইসলামী

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • শরীয়তপুর–চাঁদপুর সেতু প্রকল্পের ধারণাগত নকশা। ৮ দশমিক ০৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুটি হবে বাংলাদেশের দীর্ঘতম ক্যাবল-স্টেইড সেতু। ছবি: সংগৃহীত
    বিদেশি অর্থায়নে গতি পাচ্ছে শরীয়তপুর–চাঁদপুর সেতু প্রকল্প
  • কেওক্রাডং পাহাড় চূড়া থেকে দেখা যায় বম সম্প্রদায়ের দার্জিলিং পাড়া। ছবি: টিবিএস
    ৩ বছর পর খুলল অন্যরকম নিসর্গ কেওক্রাডং; ট্রেকিং নয়, গাড়িতে চড়েই যাওয়া যাচ্ছে চূড়ায়
  • প্রতীকী ছবি: সংগৃহীত
    ৫০ কোটি ডলার চুক্তির প্রথম চালানে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ পাঠাল পাকিস্তান
  • অচলাবস্থা: ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল কেন চালু হচ্ছে না?
    অচলাবস্থা: ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল কেন চালু হচ্ছে না?
  • ছবি: মুমিত এম
    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ছে
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। স্কেচ: টিবিএস
    ব্যাংকিং খাতে ভালো এমডি পাওয়া কঠিন: গভর্নর 

Related News

  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট আয়োজনে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে চতুর্থ দিনের আলোচনায় ঐকমত্য কমিশন
  • জামায়াত-বিএনপির বাইরে আলাদা জোট গঠনের পরিকল্পনা এনসিপির
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নে অচলাবস্থার মধ্যেই আজ আবারও ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
  • তারেক রহমান জুলাই আন্দোলন ও ফ্যাসিবাদ পতনের পটভূমি রচনা করেন: রিজভী

Most Read

1
শরীয়তপুর–চাঁদপুর সেতু প্রকল্পের ধারণাগত নকশা। ৮ দশমিক ০৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুটি হবে বাংলাদেশের দীর্ঘতম ক্যাবল-স্টেইড সেতু। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

বিদেশি অর্থায়নে গতি পাচ্ছে শরীয়তপুর–চাঁদপুর সেতু প্রকল্প

2
কেওক্রাডং পাহাড় চূড়া থেকে দেখা যায় বম সম্প্রদায়ের দার্জিলিং পাড়া। ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

৩ বছর পর খুলল অন্যরকম নিসর্গ কেওক্রাডং; ট্রেকিং নয়, গাড়িতে চড়েই যাওয়া যাচ্ছে চূড়ায়

3
প্রতীকী ছবি: সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক

৫০ কোটি ডলার চুক্তির প্রথম চালানে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ পাঠাল পাকিস্তান

4
অচলাবস্থা: ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল কেন চালু হচ্ছে না?
বাংলাদেশ

অচলাবস্থা: ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল কেন চালু হচ্ছে না?

5
ছবি: মুমিত এম
বাংলাদেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ছে

6
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। স্কেচ: টিবিএস
বাংলাদেশ

ব্যাংকিং খাতে ভালো এমডি পাওয়া কঠিন: গভর্নর 

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net