Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
August 03, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, AUGUST 03, 2025
অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরেও আরেকটা সরকার আছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

বাংলাদেশ

টিবিএস রিপোর্ট
23 July, 2025, 08:05 pm
Last modified: 23 July, 2025, 08:47 pm

Related News

  • শুল্ক ছাড়ের আড়ালের ‘গোপন’ শর্ত জনগণ জানতে পারল না: আলতাফ পারভেজ
  • ব্যাংক একীভূতকরণে সরকার বিনিয়োগ করে লাভসহ ফেরত পাবে: গভর্নর
  • দেশে জনগণের প্রতিনিধিত্বের সরকার খুবই জরুরি: মির্জা ফখরুল
  • অন্তর্ভুক্তিমূলক, বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সরকার কাজ করছে: ড. ইউনূস 
  • পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক দলগুলোকে দোষারোপের চেষ্টা করছে সরকার: মির্জা ফখরুল

অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরেও আরেকটা সরকার আছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

দেবপ্রিয় আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন সরকারের নিরপেক্ষতার প্রশ্নটা, বিশেষ করে দলীয় নিরপেক্ষতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে কারণ, এখন মোটামুটি পরিষ্কার হয়েছে যে আমরা সরকার বলতে যাদের দেখি আনুষ্ঠানিকভাবে, আসলে তার ভেতরেও আরেকটা সরকার আছে...।’
টিবিএস রিপোর্ট
23 July, 2025, 08:05 pm
Last modified: 23 July, 2025, 08:47 pm
ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, 'এখন সরকারের নিরপেক্ষতার প্রশ্নটা, বিশেষ করে দলীয় নিরপেক্ষতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। কারণ, এখন মোটামুটি পরিষ্কার হয়েছে যে আমরা সরকার বলতে যাদের দেখি আনুষ্ঠানিকভাবে, আসলে তার ভেতরেও আরেকটা সরকার আছে। এটা এখন আর কোনো গোপন বিষয় নয়।'

'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান: এক বছরের অভিজ্ঞতা ও ভবিষ্যৎ 'শিরোনামে প্রথম আলো আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয়ে আজ বুধবার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 

দেবপ্রিয় বলেন, 'বৈষম্যবিরোধী চেতনায় আমরা নতুন সরকার আনলাম। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী চেতনাকে তারা অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় ও সংস্কারপ্রক্রিয়ায় প্রতিফলন করতে পারল না। সরকারের কোনো নৈতিক অবস্থান পরিষ্কার করা নেই। সর্বজনীন মানবাধিকারের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক বিকাশকে চিন্তা করছে এবং দুর্বল জনগোষ্ঠীর পক্ষে দাঁড়াবে, সেই দুর্বল জনগোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে তার পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য পদক্ষেপের ভেতরে গেল না এখন পর্যন্ত। সেহেতু সংস্কারের যেটুকু সম্ভাবনা ছিল, সেই সম্ভাবনাটুকু গরিব মানুষ তো পরের কথা, এমনকি উৎপাদনশীল উদ্যোক্তা শ্রেণিও তার ভেতর এল না।'

তিনি বলেন, 'দুটি মৌলিক প্রশ্ন এখন সামনে এসেছে। একটি হলো অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থাৎ, তার শুরুও আছে এবং একটা সুনির্দিষ্ট সীমিত সময়ের পরে তার শেষ আছে। এই জিনিসটাকে সামনে নিয়ে আসার এখন সময় হয়েছে যে এটা একটা অনন্তকালীন সরকার নয়, এটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাহলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি হয়, তাহলে প্রথমে এখন যে দুটি প্রশ্ন সবাইকে বিচলিত করছে, অন্তত আমাকে করে—এক নম্বর প্রশ্ন হলো, সরকারের নিরপেক্ষতা। অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা এখন একটি বড় বিষয় হিসেবে সামনে এসেছে। একটা সরকারের নিরপেক্ষতা বললে তার মৌল আদর্শগত নিরপেক্ষতার কথা বলা হয় না। কারণ, সে পিছিয়ে পড়া মানুষের পক্ষে থাকবে এবং এটার একটা সংকট সৃষ্টি হয়েছে, যেহেতু দুর্বল জনগোষ্ঠীরা আরও বেশি দুর্বল বোধ করছে, অনেক বেশি বিপন্ন বোধ করছে। একটা স্বৈরাচারী সরকারের আমলে যে রকমভাবে তাদের প্রতি অত্যাচার বা তাদের প্রান্তিকীকরণ হয়েছে, ঠিক একই রকমভাবে নারী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, জাতিগত সংখ্যালঘু...। লিঙ্গ বৈচিত্র্যের কথা তো বলাই যাচ্ছে না। এটা আরেক সমস্যা হয়ে গেছে।'

দেবপ্রিয় আরও বলেন, 'কিন্তু এখন সরকারের নিরপেক্ষতার প্রশ্নটা, বিশেষ করে দলীয় নিরপেক্ষতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে কারণ, এখন মোটামুটি পরিষ্কার হয়েছে যে আমরা সরকার বলতে যাদের দেখি আনুষ্ঠানিকভাবে, আসলে তার ভেতরেও আরেকটা সরকার আছে। সরকারের ভেতরে যে সরকার আছে, এটা এখন আর কোনো গোপন বিষয় নয়। এটা সবার কাছেই প্রকাশ্য। অন্তর্নিহিতভাবে যে ক্ষমতার চক্রটি আছে, সেটাকেই সরকারকে তারা চাইলেও তার প্রার্থিত এলাকাতে পৌঁছাতে পারছে কি না, এটা একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন সরকারের নিরপেক্ষতা পুনঃপ্রমাণ করা...কাদম্বরীকে করিতে হইবে।'

হোসেন জিল্লুর রহমান। স্কেচ: টিবিএস

সরকারের এক বছর হতে চলেছে, আজকে পাওনার হিসাবটা খুবই জরুরি: হোসেন জিল্লুর রহমান

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান মনে করেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর হতে চলেছে। গত এক বছরে সরকারের কার্যক্রম নিয়ে শক্ত কথা বলার সময় এসেছে। 

তিনি বলেন, 'মিষ্টি কথা, ভালো কথা, ভালো উদ্যোগ ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু হয়েছে। আমরাও অনেক ধরনের আশাপ্রদ, অনেক কিছু দেখেছি। আজকের ফ্রেমিং আমার দৃষ্টিতে হতে হবে, পাওনার হিসাব এবং উত্তরণের পথরেখা। আজকে পাওনার হিসাবটা খুবই জরুরি। বিচার, সংস্কার, নির্বাচন—এই বিষয়গুলোতে এক বছরে কী কী হলো, সেই পাওনার হিসাবটা আজকে মূল কথা হতে হবে।'

জিল্লুর রহমান বলেন, 'করণীয়র কথা যদি বলি, মানুষকে গণনার বাইরে ফেলে দিয়েছে, মানুষ যে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে; এখন দর্শক, এত বিশাল একটা পরিবর্তনে অংশগ্রহণকারী নয়—মূল কাজ হতে হবে এই মানুষকে কীভাবে দর্শক থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীর পর্যায়ে আবার নিয়ে আসা যায়। সেটার একটা মাধ্যম অবশ্যই নির্বাচন। কিন্তু এর পাশাপাশি আরও অনেকভাবে চিন্তা করতে হবে।

তিনি বলেন, এছাড়া সক্ষমতায় যে ধস নেমেছে, এ ব্যাপারে আমাদের একটা চিৎকার দিতে হবে। প্রয়োজন হলে এটার বিদায় দিতে হবে। যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের এটা শুনতে হবে। তাঁদের শুনতে হবে, সক্ষমতার এই ধস পাল্টাতে হবে। মানুষকে গণনার বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে না। কাগুজে প্রক্রিয়ায় আমাদের মেধা ও মনোযোগ সবকিছু আটকে রেখে জাতীয় ঐক্যকে পশ্চাতে ফেলে দেওয়া যাবে না।'

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে গতকাল মঙ্গলবার চার দলের শীর্ষ নেতাদের হওয়া বৈঠকের প্রতি ইঙ্গিত করে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, 'এখানে খুবই পরিষ্কার, জনগণ আর কোনো বিষয় নয়। দেশ কোন দিকে যাবে, কীভাবে পরিচালনা হবে, জনগণ কোনো বিষয় নয়। জনগণের নামেই সবকিছু হচ্ছে, তাদের কথা বলেই সবকিছু হচ্ছে, কিন্তু জনগণকে আমরা গণনার বাইরে ফেলে দিয়েছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমি দেখতে পাচ্ছি একধরনের বাংকার মেন্টালিটি আস্তে আস্তে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। বাংকার মেন্টালিটি হয় তখন, যখন সবকিছু একটা নির্দিষ্ট লেন্স দিয়ে শুধু দেখা হয়, মানুষকে সহযোগী হিসেবে না দেখে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিগুলোকে নিয়েই চেষ্টা করা হয়। এখানে একই সঙ্গে এটাও বলা দরকার, পতিত সরকারের অনুশোচনাহীন সমর্থক গোষ্ঠীর দেশকে অস্থিতিশীল করার নানামুখী প্রচেষ্টা একটা বিরাট বিপদ হিসেবে সমাজের মধ্যে আছে বটে; কিন্তু বাংকার মেন্টালিটি দিয়ে এটা কোনো দিনও সমাধান করা যাবে না।'

বৈঠকের শুরুতে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শোক জানানো হয়। সবাই এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।

আনু মুহাম্মদ। স্কেচ: টিবিএস

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার উল্টো যাত্রা করেছে সরকার: আনু মুহাম্মদ

গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে যেসব কাজ দরকারি ছিল, তার উল্টো যাত্রা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। 

তিনি বলেন, 'এক বছরের মাথায় এমনটা ঘটেছে। স্পষ্ট করে অভিযোগ করতে পারি। জবাব চাইতে পারি।'

আনু মুহাম্মদ বলেছেন, 'মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, শেখ হাসিনার মতো স্বৈরচারী সরকার আসবে না। একটা গণতান্ত্রিক রূপান্তর হবে। এই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রক্রিয়াতেই মার খেয়ে গেলাম।'

আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, 'বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ধর্ম, জাতি, শ্রেণি বা লিঙ্গের নামে বৈষম্যবাদী রাজনীতি ও দর্শন যারা ধারণ করে, তাদের দাপট দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে, তারাই এই অভ্যুত্থান করেছে।'

সারা হোসেন। স্কেচ: টিবিএস

ভয় বিচারব্যবস্থার ভেতরেও আছে, বাইরেও আছে: সারা হোসেন

সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন বলেছেন, 'বাংলাদেশে এখন কোনো ভয়ভীতি নেই, এমনটা কেউই বলতে পারবে না। ভয় বিচারব্যবস্থার ভেতরেও আছে, বাইরেও আছে। বিচারপতিদের সবারই চিন্তা হচ্ছে, আমি কী করলে, কে আমার বিরুদ্ধে কথা বলবে। কোনো একটা গোষ্ঠী তার বিরুদ্ধে কিছু একটা নিয়ে জোরে আওয়াজ তুললেই তো শেষ। সে বিচারপতির আর কোনো ভবিষ্যৎই থাকবে না। এমন ভয়ের পরিবেশে কে ঠিকমতো রায় দেবে বলুন? রায় তো দূরের কথা, আদেশই–বা কে দেবে?'

তিনি বলেন, 'গত এক বছরে বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা নিয়ে অনেক কথা হলেও এর কাঠামোতে এমন কোনো পরিবর্তন আসেনি, যেটা নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি। প্রাথমিকভাবে যেসব পরিবর্তন এসেছে, সেগুলো ঠিক ছিল কি না, সেসব নিয়ে আরও আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। হাইকোর্টের বিচারকদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কেন? সেসব কারণ আমরা আজও জানি না। এগুলো নিয়ে কথাও বলা যাচ্ছে না। এ নিয়ে পত্রিকাগুলোও বেশি কিছু লেখার চেষ্টা করছে না।'

বিচারব্যবস্থা ঠিক করার প্রশ্নে সারা হোসেন বলেন, অন্তত এখানে একটি জায়গা তৈরি করতে হবে, যেন মানুষ বিচার চাইতে পারে।

আলতাফ পারভেজ। স্কেচ: টিবিএস

এই প্রথম ফেসবুকের দিকে তাকিয়ে সরকার পরিচালনার সংস্কৃতি দেখলাম: আলতাফ পারভেজ

গোলটেবিল বৈঠকে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পর গত এক বছরে ভালো অভিজ্ঞতা অল্প, খারাপ অভিজ্ঞতাই বেশি বলে মন্তব্য করেন লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ। 

তিনি বলেন, স্বল্প দক্ষ বা অনেকটাই অদক্ষ এমন একটা সরকারের অধীনে থাকার দুঃখ গত এক বছরে মোকাবিলা করতে হয়েছে।

আলতাফ পারভেজ বলেন, 'এই প্রথম ফেসবুকের দিকে তাকিয়ে সরকার পরিচালনার একটা সংস্কৃতি দেখলাম এবং জনতুষ্টিবাদের কাছে বারবার আত্মসমর্পিত হতে দেখলাম। সমাজজুড়ে বিপজ্জনকভাবে সুনামির মতো একটা দক্ষিণপন্থী মনোভাবের বিস্তার ঘটেছে। ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে মব সহিংসতা বেড়েছে।'

বৈঠকে আলতাফ পারভেজ গত এক বছরের কিছু ইতিবাচক দিক তুলে ধরে বলেন, 'তরুণ–তরুণীরা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি রাজনীতিমনস্ক হয়েছে। তাদের দিক থেকে দ্বিদলীয় ব্যবস্থার বাইরে রাজনৈতিক ধারা গড়ে উঠেছে, আরও গড়ে উঠবে। এগুলো একটা ভালো লক্ষণ। ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের আলাপটা ৫০ বছর পর বাংলাদেশের মূল আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে রাজনীতির ক্ষেত্রে। এটা একটা ভালো দিক। তবে একধরনের ভীতির মধ্যে আছি আমরা লেখক–সাংবাদিকেরা। সেন্সরশিপ কমেছে, উঠে যায়নি। অবশ্য বড় প্রকল্পগুলা করে লুটপাটের যে ঘটনা ছিল বিগত সময়ে, সেটা কমেছে ধারণা করি। ব্যাংকগুলো রক্ষা পেয়েছে অনেকখানি। ভূরাজনীতিতে একদিকে হেলে পড়ার যে ব্যাপার ছিল, সেটা একটু কমেছে। যদিও এখন আবার অন্যদিকে হেলে পড়ার একটা ব্যাপার হয়েছে।'

কর্মসংস্থানমুখী আন্দোলনের ভেতর দিয়ে জুলাই অভ্যুত্থান হলেও গত এক বছরে কর্মসংস্থান বাড়েনি এবং প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ কমেছে বলে মন্তব্য করেন আলতাফ পারভেজ। 

তিনি বলেন, অর্থনৈতিকভাবে বৈষম্য কমানোর কোনো উদ্যোগ পাওয়া যায়নি। বিদেশিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ক্ষেত্রে একটা গোপনীয়তার সংস্কৃতি দেখেছি।

Related Topics

টপ নিউজ

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য / গোলটেবিল বৈঠক / কারওয়ান বাজার / সরকার / গোপন / মানবাধিকার / শৃঙ্খলা / সিপিডি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • জাদুটোনার সন্দেহে বিহারের যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড কাঁপিয়ে দিয়েছিল পুরো গ্রামকে
  • যশোরে বিএনপি নেতা ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীকে বালুতে পুঁতে ৪ কোটি টাকা আদায়ের অভিযোগ
  • ১৬ হাজার পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা দিয়েও রাশিয়াকে আটকানো যাচ্ছে না: সাবেক মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা
  • চাঁদাবাজির ঘটনা আছে তা কেউই জানতাম না, রিয়াদের ডাকে গিয়ে ফেঁসে গেছি: আদালতে অপু
  • রাজধানীতে আজ ছাত্র সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঘিরে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
  • ট্রাম্পের ২৫% শুল্ক, ‘মৃত অর্থনীতি’ বলায় ক্ষোভে ফুঁসছে ভারতীয়রা

Related News

  • শুল্ক ছাড়ের আড়ালের ‘গোপন’ শর্ত জনগণ জানতে পারল না: আলতাফ পারভেজ
  • ব্যাংক একীভূতকরণে সরকার বিনিয়োগ করে লাভসহ ফেরত পাবে: গভর্নর
  • দেশে জনগণের প্রতিনিধিত্বের সরকার খুবই জরুরি: মির্জা ফখরুল
  • অন্তর্ভুক্তিমূলক, বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সরকার কাজ করছে: ড. ইউনূস 
  • পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক দলগুলোকে দোষারোপের চেষ্টা করছে সরকার: মির্জা ফখরুল

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

জাদুটোনার সন্দেহে বিহারের যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড কাঁপিয়ে দিয়েছিল পুরো গ্রামকে

2
বাংলাদেশ

যশোরে বিএনপি নেতা ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীকে বালুতে পুঁতে ৪ কোটি টাকা আদায়ের অভিযোগ

3
আন্তর্জাতিক

১৬ হাজার পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা দিয়েও রাশিয়াকে আটকানো যাচ্ছে না: সাবেক মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা

4
বাংলাদেশ

চাঁদাবাজির ঘটনা আছে তা কেউই জানতাম না, রিয়াদের ডাকে গিয়ে ফেঁসে গেছি: আদালতে অপু

5
বাংলাদেশ

রাজধানীতে আজ ছাত্র সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঘিরে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

6
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের ২৫% শুল্ক, ‘মৃত অর্থনীতি’ বলায় ক্ষোভে ফুঁসছে ভারতীয়রা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net