Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
June 01, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, JUNE 01, 2025
ডুমুর গাছটির প্রাণ বাঁচালেন প্রেসিডেন্ট!

মতামত

মাসুদ আনোয়ার
21 November, 2020, 01:20 pm
Last modified: 21 November, 2020, 03:29 pm

Related News

  • মারা গেছেন কিংবদন্তি আফ্রিকান সাহিত্যিক গুগি ওয়া থিয়োঙো
  • ইউক্যালিপটাস-আকাশমণি গাছ নিষিদ্ধ ঘোষণা
  • যেভাবে হুমকির মুখে থাকা কাশ্মীরের ঐতিহ্যবাহী চিনার গাছ সংরক্ষণের লড়াই চলছে
  • হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষায় ‘ছোট বড় মিলে পান্থকুঞ্জে আঁকবো ছবি’ কর্মসূচি
  • লম্বা সময় বাড়ির বাইরে? আপনার হয়ে গাছে পানি দেবে এই বাংলাদেশি ‘ওয়াটারিং ডিভাইস’

ডুমুর গাছটির প্রাণ বাঁচালেন প্রেসিডেন্ট!

৫০ বছর বয়সী একটি গাছের অর্থনৈতিক মূল্য এক লাখ ৮৮ হাজার ডলার। এই গাছ থেকে বছরে ২১ লাখ টাকার অক্সিজেন পায় মানুষ। বছরে প্রাণীসম্পদের জন্য প্রোটিন জোগায় এক লাখ ৪০ হাজার টাকার, মাটির ক্ষয়রোধ ও উর্বরতা বাড়ায় ২১ লাখ টাকার, পানি পরিশোধন ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে ২১ লাখ টাকার এবং বায়ুদূষণ রোধ করে প্রায় ৪২ লাখ টাকার।
মাসুদ আনোয়ার
21 November, 2020, 01:20 pm
Last modified: 21 November, 2020, 03:29 pm
এই সেই গাছ। এ গাছ রক্ষায় রাস্তায় নেমেছিল জনগণ। ছবি: রবার্ট বনেট/গেটি ইমেজ

একটা ডুমুর গাছ। বয়স ১০০ বছর। রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকায় বিরাট জায়গা জুড়ে ডালপালা মেলে দাঁড়িয়ে আছে। গাছের গোড়ায় শহরের শিশুরা খেলাধূলা করে, তরুণেরা আড্ডা জমায় আর বুড়োরাও মাঝে মধ্যে এসে সমবয়সীদের নিয়ে পুরনো দিনের গল্প আর স্মৃতিচারণে মেতে ওঠে। 

গাছটার গোড়ায় মোটা মোটা শেকড়। দিব্যি আসন বানিয়ে বসা যায়। উঠতি বয়সী কবি হলে আকাশের দিকে তাকিয়ে দু'এক লাইন কবিতার মকশও করা যায়। মোট কথা, শহরের ওই এলাকার মানুষদের দৈনন্দিনতার সঙ্গে মিশে আছে প্রাচীন ডুমুর গাছটি।

গাছটির নিবাস আফ্রিকা মহাদেশের কেনিয়ায়। রাজধানী নাইরোবির পশ্চিমাংশে ওয়াইকা ওয়ে এলাকায় তার সমূল সুবিস্তার। গাছটির শৈশবাবস্থায়, একশ বছরেরও বেশি সময় আগে এশিয়ার এক বিজ্ঞানী বলেছিলেন, গাছের প্রাণ আছে। শুধু মুখেই বলেননি, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা দিয়ে তার প্রমাণও দিয়েছেন। তার উদ্ভাবিত ক্রেস্কোগ্রাফ যন্ত্রের সাহায্যে প্রমাণ করেছিলেন উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব।

১৯০১ সালে এশিয়ার ওই বিজ্ঞানী বলেন, উদ্ভিদও প্রাণীর মতো বাহ্যিক প্রভাবকের প্রভাবে সাড়া দিতে সক্ষম। তাদের ভেতর কিছু সাদৃশ্যপূর্ণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। তারা ব্যথা, আনন্দ, এমনকি ভালোবাসাও অনুভব করতে পারে। উদ্ভিদের একটি সঠিক জীবনচক্র এবং প্রজননতন্ত্র আছে, যা প্রাণীরই অনুরূপ। গাছের প্রাণ আছে, এই তত্ত্বের প্রবক্তা ওই বিজ্ঞানীর নাম জগদীশ চন্দ্র বসু তার এই গবেষণাপত্র তখন লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটিতে স্থান করে নিয়েছিল। আর এখন এই ঘোরতর উষ্ণায়নের কালে আমরা জেনেছি উদ্ভিদের সঙ্গে রয়েছে প্রাণীর প্রাণের বন্ধন। গাছ মরে গেলে আমরাও মরে যাই।

হুমায়ূন আহমদ তার অনেক উপন্যাসে গাছের কথা টেনেছেন। গাছের মধ্যে প্রাজ্ঞতা আরোপ করেছেন। নুহাশ পল্লীতে সমাবেশ ঘটিয়েছেন হরেক রকম বৃক্ষের। 'বৃক্ষকথা' নামে তার একটা বইও রয়েছে।

নাইরোবির শতবর্ষী ওই ডুমুর গাছটি একশ বছর ধরে মানুষের প্রাণের সঙ্গী হয়ে থাকলেও এই মানুষের হাতেই তার প্রাণ সংশয় হয়েছিল কিছুদিন আগে। চীনা সহায়তায় কেনিয়ায় নগরোন্নয়নের কাজ চলছিল। তার ফলে জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছিল ডুমুর গাছটির। মহাসড়ক বানাতে গিয়ে গাছটি কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যান সেখানকার পরিবেশকর্মীরা। তারা গাছটি কাটতে দেবেন না। 

এই নিয়ে বিরোধ শুরু হতেই দেশটির প্রেসিডেন্ট উহুরু কেনিয়াত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে এলেন। একটি আদেশ জারির মাধ্যমে গাছটিকে না কেটে রক্ষা করার পদক্ষেপ নিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সড়ক উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তাদের মহাসড়ক নির্মাণের নির্দিষ্ট ছক থেকে সরে গিয়ে গাছটিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেন জনগণ। চারতলা ভবন সমান উঁচু এই গাছকে কেনিয়ানরা তাদের সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত ঐতিহ্য বলে মনে করে। প্রেসিডেন্ট কেনিয়াত্তার নির্বাহী আদেশেও উল্লেখ করা হয়েছে সে কথা।

প্রেসিডেন্টের ডিক্রি জারি হওয়ার পর এলিজাবেথ ওয়াথুতি নামে একজন পরিবেশকর্মী টুইটারে লিখেছেন, 'আমরা এটা করেছি। আমরা সবুজ এবং পরিষ্কার পরিবেশ চাই। পরিচ্ছন্ন কেনিয়া চাই। আমরা সবুজ পরিবেশ রক্ষার জন্য সব কিছুই করব।'

শুধু কেনিয়া নয়, পৃথিবীর প্রায় সব দেশের মানুষই এখন অনুভব করছেন গাছের প্রয়োজনীয়তা। আমাদের দেশেও সরকারি স্লোগান রয়েছে, 'একটি গাছ কাটলে তিনটি গাছ লাগান'। এটা খুব ভালো স্লোগান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা কেবল স্লোগানই। আমাদের দেশে এখনো মাঝে মাঝে সরকারি উদ্যোগেও গাছ কেটে ফেলার খবর শুনতে পাই। ভাব দেখে মনে হয়, গাছ কেবল কাটার জন্যেই। গাছকে সুরক্ষা না দিলে তারাও যে মানুষের মতো অস্তিত্বের সঙ্কটে পড়ে যায়, সেটা কেউ চিন্তা করি না।

গাছ নিয়ে একটু ভাবা যাক। আমরা কেন গাছ রক্ষা করব?

গাছ রক্ষা করব নিজেদের জন্যে। গাছ আমাদের অক্সিজেন জোগায়, এটা সাধারণভাবে সবাই জানি। কিন্তু যেটা খুব বেশি লোক জানে না, সেটা হলো একটি পূর্ণবয়স্ক গাছ এক বছরে যে অক্সিজেন সরবরাহ করে, সে অক্সিজেন ১০ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের এক বছরের প্রয়োজন মেটায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর টি এম দাস ১৯৭৯ সালে একটি গাছের অবদানকে অর্থমূল্যে পরিবর্তন করে দেখান, ৫০ বছর বয়সী একটি গাছের অর্থনৈতিক মূল্য এক লাখ ৮৮ হাজার ডলার। এই গাছ থেকে বছরে ২১ লাখ টাকার অক্সিজেন পায় মানুষ। বছরে প্রাণীসম্পদের জন্য প্রোটিন জোগায় এক লাখ ৪০ হাজার টাকার, মাটির ক্ষয়রোধ ও উর্বরতা বাড়ায় ২১ লাখ টাকার, পানি পরিশোধন ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে ২১ লাখ টাকার এবং বায়ুদূষণ রোধ করে প্রায় ৪২ লাখ টাকার।

কেনিয়ায় একটি মাত্র ডুমুর গাছ রক্ষায় স্বয়ং প্রেসিডেন্টকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে। সেখানকার পরিবেশকর্মীরা রাষ্ট্রীয় প্রয়োজন বা জনগণের উন্নয়ন কাজের খাতিরে একটি মাত্র গাছকাটার সিদ্ধান্তের সর্বাত্মক বিরোধিতায় নেমে ছিলেন। চীনের সহায়তায় চলা উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের প্রত্যক্ষ ফলভোগী হবে জেনেও একটি মাত্র গাছ কাটতে দেননি তারা। সরকারকে রাস্তা তৈরিতে শেষ পর্যন্ত বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতেই হয়েছিল।

আমাদের দেশে অবশ্য গাছ বাঁচাতে জনগণ রাস্তায় নেমেছিলেন, এমন নজির খুব বেশি নেই। বরং রাজনীতি করতে গিয়ে হাজার হাজার গাছপালা ধ্বংসের ভয়াবহ স্মৃতি রয়েছে সাধারণ মানুষের মনে।

২০১৩ সালে হেফাজতের ধর্মের নামে রাজনৈতিক সহিংসতা চলার সময় গাছের ওপর এমন নিষ্ঠুরতা মানুষের মনে জেগে থাকবে অনেক কাল। আর গাছগুলোকে ধ্বংস করেছিল তারাই, যারা সবচেয়ে বেশি জানে, বৃক্ষও সেজদানত থাকে সব সময় আল্লাহর দিকে। তারপরও গাছগুলো সমূলে বিনাশ করা হয়েছিল।

গাছকাটা বা বৃক্ষনিধন নিয়ে আমাদের দেশে অনেক কথাবার্তা হয়। কিন্তু কাজ তেমন কিছু হয় না। ঢাকা শহরে উন্নয়নের নামে অহরহ গাছকাটা চলে, কিন্তু গাছ লাগানো হচ্ছে- এমনটা দেখা যায় না। মেট্রো রেল বানিয়ে নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে সড়ক বিভাজিকায় রোপন করা গাছ কেটে পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু শহরের কোথাও কি চলছে গাছ রোপনের উদ্যোগ?

আসলে আমাদের দেশে এখনো প্রচুর গাছ আছে তো, তাই দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা না বোঝার মতো গাছ থাকতে গাছের উপকারিতা বুঝতে পারছি না আমরা। হতো যদি সৌদি আরবের মতো মরুভূমির দেশ, তাহলে হয়তো বুঝতাম।

সৌদিরা সেটা বুঝেছে হয়তো। শুধু তেল বেচে যে বেশিদিন ভাত জুটবে না নিয়ত পরিবর্তনশীল বিশ্বপরিস্থিতিতে, তা তারাও টের পেয়েছে। তাই বিকল্প সম্পদ বাড়ানোর তোড়-জোড় শুরু করেছে। তাছাড়া বিশ্ব উষ্ণায়নের যুগে অক্সিজেনের সরবরাহ না বাড়লে যে দমবন্ধ হয়ে মারা যেতে হবে, সেটাও রয়েছে তাদের মাথায়। তাই দেশটিতে গাছ কাটার বিরুদ্ধে কঠোর সাজার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। 

গত সপ্তাহে সৌদি আরবের পাবলিক প্রসিকিউশনের এক টুইটে বলা হয়, গাছ, গুল্ম বা গাছের ছালবাকল তুলে ফেলা বা পাতা ছেঁড়া, চারাগাছ মাটি থেকে উপড়ে ফেলা এবং গাছের গোড়া থেকে মাটি সরিয়ে নেওয়াসহ এ ধরনের কাজকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। অপরাধীকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ৩ কোটি রিয়াল জরিমানা করা হবে।

দ্য আরব নিউজে এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা সৌদি আরবের ভিশন-২০৩০ বাস্তবায়নের একটি পদক্ষেপ। দেশটি আগামী এক দশকের মধ্যে পরিবেশের ভারসাম্যে একটা স্থিতাবস্থা আনতে চায়।

২০১৬ সালে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংস্কারে গতি আনার লক্ষ্যে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তেলের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অন্য সম্পদ বাড়ানোর কথা সামনে রেখে এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার নেওয়ার কথা বলেছিলেন।

পরিবেশমন্ত্রী আবদুল রহমান আল ফাজলি গত মাসে বলেন, 'আমরা দেশে সবুজ বিপ্লব ঘটাতে চাই। তাই চলুন, গাছ লাগাই।' তিনি আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে সারা দেশে এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনার কথাও ঘোষণা করেন। টুইট করে জানিয়েছেন, 'আমরা বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়াব। পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রকল্প স্থাপন করব। সকল ধরনের দূষণ এবং মরুভূমির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যথাসম্ভব লড়াই করে পরিবেশ রক্ষার চেষ্টা চালাব।'

গাছ কাটলে শাস্তির বিধান যে আমাদের দেশেও নেই, তা নয়। ২০১২ সালে এই বিষয়ক একটি বিল সংসদে পাঠানো হয়েছিল। বিলটিতে প্রস্তাব করা হয়েছিল, সরকারের অনুমতি ছাড়া বন, সড়কের পাশের ও পাবলিক প্লেসের গাছ কাটলে সর্বোচ্চ তিন মাসের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। তবে সেটার ফল কী হয়েছে, তা কখনোই স্পষ্ট হয়নি। অন্তত এখনো যে হারে গাছকাটা চলে, মনে হয় না তাতে কোনো কাজ হয়েছে। ওই বিলটিতে নানা শর্ত-টর্তও ছিল। ওসব শর্তের ফাঁক ফোকরে গাছকাটার অনেক সুযোগও রয়েছে।

এভাবে আইন করে গাছকাটা বন্ধ করা খুব সহজ ব্যাপার নয়। গাছের প্রতি মানুষের মমতা সৃষ্টির কাজটা করতে হবে সবার আগে। দুই একটা কর্মসূচি পালন করে সে মমতা তৈরি করা সম্ভব নয়। এজন্য চাই নিবিড় সামাজিক আন্দোলন, মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও তা নিশ্চিত করা এবং তার সঙ্গে প্রশাসনিক নজরদারি তো চাই-ই।

  • লেখক: সাংবাদিক ও অনুবাদক

Related Topics

টপ নিউজ

কেনিয়া / গাছ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত
  • কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?
  • করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও
  • যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়
  • ‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

Related News

  • মারা গেছেন কিংবদন্তি আফ্রিকান সাহিত্যিক গুগি ওয়া থিয়োঙো
  • ইউক্যালিপটাস-আকাশমণি গাছ নিষিদ্ধ ঘোষণা
  • যেভাবে হুমকির মুখে থাকা কাশ্মীরের ঐতিহ্যবাহী চিনার গাছ সংরক্ষণের লড়াই চলছে
  • হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষায় ‘ছোট বড় মিলে পান্থকুঞ্জে আঁকবো ছবি’ কর্মসূচি
  • লম্বা সময় বাড়ির বাইরে? আপনার হয়ে গাছে পানি দেবে এই বাংলাদেশি ‘ওয়াটারিং ডিভাইস’

Most Read

1
বাংলাদেশ

ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে

2
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত

3
আন্তর্জাতিক

কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?

4
অর্থনীতি

করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও

5
ফিচার

যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়

6
বাংলাদেশ

‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net