Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
May 09, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, MAY 09, 2025
ভারতীয় ঋণ ছাড়ে বিলম্ব, ৩ রেল প্রকল্প থেকে বেরিয়ে আসতে চায় সরকার

বাংলাদেশ

সাইফুদ্দিন সাইফ
04 March, 2025, 08:20 am
Last modified: 04 March, 2025, 08:21 am

Related News

  • যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরেও পাকিস্তানকে চাপে ফেলতে আর যে যে পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত
  • যুদ্ধ শুরু করতে আগ্রহী নয় ভারত, তবে পাকিস্তানের আগ্রাসনের জবাব দেবে: শশী থারুর
  • ভারত-পাকিস্তান সংঘাত: ২৫ ড্রোন ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের, পালটা হামলার চেষ্টা প্রতিহতের দাবি ভারতের
  • ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের
  • নয়াদিল্লিতে সৌদি ও ইরানি মন্ত্রী; পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে পূর্বে যেসব তৃতীয় পক্ষ মধ্যস্থতা করেছে

ভারতীয় ঋণ ছাড়ে বিলম্ব, ৩ রেল প্রকল্প থেকে বেরিয়ে আসতে চায় সরকার

ভারতীয় ঋণের (এলওসি) মোট পরিমাণ ৭.৩৬ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ৪০টি প্রকল্প বা প্রকল্পের বিভিন্ন উপাদানে ১.৮৮ বিলিয়ন ডলার বিতরণ করা হয়েছে।
সাইফুদ্দিন সাইফ
04 March, 2025, 08:20 am
Last modified: 04 March, 2025, 08:21 am
ইনফোগ্রাফিক: টিবিএস

সরকার ভারতীয় ঋণ-তহবিল থেকে অন্তত তিনটি রেল প্রকল্প প্রত্যাহারের বিষয়টি বিবেচনা করছে, যেগুলোর মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দীর্ঘ বাস্তবায়ন সময়সীমার পরও প্রকল্পগুলোর উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি।

স্বল্প বিতরণ ও ধীরগতির বাস্তবায়নের ফলে ইতোমধ্যে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত তহবিলের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ভারতীয় ঋণের পরিবর্তে বিকল্প অর্থায়নের পথ খুঁজছে।

ইআরডি কর্মকর্তারা জানান, ভারতীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পেতে দীর্ঘ সময় লাগায় প্রকল্প বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। পাশাপাশি, ভারতীয় ঠিকাদারদের অবহেলার কারণে অগ্রগতি আরও ধীর হয়ে পড়েছে, যার ফলে ব্যয়ও বাড়ছে।

তারা আরও জানান, সরকার অন্যান্য ধীরগতির ভারতীয় ঋণ-তহবিল প্রকল্প থেকেও বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে।

ভারতীয় লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য আগামীকাল ঢাকায় একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। বৈঠকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলও অংশ নেবে।

ভারতীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ক্রেডিট লাইনের পরিচালক সুজা কে মেনন, আর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত থাকবেন ইআরডির এশিয়া উইংয়ের অতিরিক্ত সচিব মিরানা মাহরুখ।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, বৈঠকে অন্তত তিনটি প্রকল্পকে এলওসি তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হতে পারে, কারণ বাস্তবায়নে দীর্ঘ বিলম্বের কারণে এগুলোর জন্য অতিরিক্ত তহবিলের প্রয়োজন হচ্ছে। ভারত যদি এ প্রকল্পগুলোর জন্য বাড়তি অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি না দেয়, তবে বাংলাদেশ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা এসএম সলিমুল্লাহ বাহার দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানান, অনুমোদন প্রক্রিয়ার জটিলতার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘ বিলম্ব হচ্ছে। বছরের পর বছর প্রকল্পগুলো চলমান থাকায় ব্যয়ও ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

উদাহরণস্বরূপ, বগুড়া-সিরাজগঞ্জ ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ভারতীয় ঋণ থেকে ৩৭৯.২৯ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হলেও বিলম্বের কারণে এখন অতিরিক্ত ৩০ কোটি ডলার প্রয়োজন হচ্ছে।

একইভাবে, খুলনা-দর্শনা রেললাইন এবং পার্বতীপুর-কাউনিয়া ডুয়েল গেজ লাইন প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নও ২০১৮ সালে শুরু হয়েছিল, কিন্তু সেগুলোর জন্যও অতিরিক্ত তহবিল প্রয়োজন পড়ছে।

বর্তমানে খুলনা-দর্শনা প্রকল্পের জন্য ভারতীয় ঋণ থেকে ৩১২.৪৮ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ থাকলেও সম্পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য আরও ৩৫০ মিলিয়ন ডলার দরকার। অন্যদিকে, পার্বতীপুর-কাউনিয়া প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ১২০.৪১ মিলিয়ন ডলার, তবে এখন অতিরিক্ত ১২০ মিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।

রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, এসব হিসাব ২০২৩ সালের ওপর ভিত্তি করে করা হলেও বর্তমান চাহিদা আরও বেশি হতে পারে। গত ছয় বছরে এ তিনটি প্রকল্পের জন্য ভারতীয় ঋণ বিতরণের হার মাত্র ১ শতাংশ।

ভারতের জবাব না পাওয়ায় হতাশা

নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্থগিত ভারতীয় এলওসি-ভুক্ত প্রকল্পগুলোর পর্যালোচনা শুরু হয়। যেসব প্রকল্পে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইআরডি ও রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেললাইন প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত ৩০০ মিলিয়ন ডলার এবং ভারতীয় ঠিকাদারদের সংক্ষিপ্ত তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে ভারতকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।

ডিসেম্বরের শেষ দিকে ভারতীয় হাইকমিশনে একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠিয়ে জানানো হয়, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্রতিক্রিয়া না পেলে বাংলাদেশ প্রকল্পটি বাতিল করবে।

একইভাবে, ২৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা-দর্শনা প্রকল্পের বিষয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে বলা হয়। তবে ইআরডি সূত্র জানিয়েছে, এখনো ভারত থেকে কোনো উত্তর আসেনি।

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ ও খুলনা-দর্শনা রেল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম ফিরোজি জানান, পরামর্শক নিয়োগ করা হলেও এখনো ঠিকাদার চূড়ান্ত করা যায়নি।

তিনি বলেন, 'এলওসি চুক্তি অনুযায়ী, সব প্রকল্পের নথির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন, যা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করছে। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও বিস্তারিত নকশা সম্পন্ন হওয়ার পরও অনুমোদন পেতে অতিরিক্ত সময় লাগছে, যার ফলে প্রকল্পের মূল সময়সীমার একটি বড় অংশ ব্যয় হয়ে যাচ্ছে।'

ফিরোজি জানান, এক্সিম ব্যাংক দেড় বছরেরও বেশি সময় আগে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেল প্রকল্পের জন্য ঠিকাদারদের সংক্ষিপ্ত তালিকা পেয়েছিল, কিন্তু এখনো অনুমোদন দেয়নি। তিনি বলেন, 'এ ধরনের আমলাতান্ত্রিক বিলম্ব প্রকল্পগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব করে তোলে।'

ভারতীয় ঋণের (এলওসি) মোট পরিমাণ ৭.৩৬ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ৪০টি প্রকল্প বা প্রকল্পের বিভিন্ন উপাদানে ১.৮৮ বিলিয়ন ডলার বিতরণ করা হয়েছে।

বাদ পড়া প্রকল্পের তালিকা লম্বা হতে পারে

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এবং রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, ভারতীয় ঋণের পোর্টফোলিও থেকে আরও কিছু প্রকল্প বাদ পড়তে পারে।

পর্যালোচনাধীন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা-টঙ্গী এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনের তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েল গেজ রেললাইন ট্র্যাক নির্মাণ।

২০১১ সালে ভারতের ৩০১.১০ মিলিয়ন ডলার ঋণসহ এ প্রকল্পটি শুরু হলেও এখন এটি এগিয়ে নিতে অতিরিক্ত ২১.৭৮ মিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। এ তহবিল নিশ্চিত না হলে প্রকল্পটি এলওসি তালিকা থেকে বাদ পড়তে পারে।

আরেকটি চ্যালেঞ্জপূর্ণ প্রকল্প কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ, যা ২০১১ সালে ভারত থেকে ৭৮.১০ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে শুরু হয়েছিল। এক দশকেরও বেশি সময় পার হলেও এর মাত্র ৪৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে এখন আরও ৬২.৫০ মিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।

এ ছাড়া, ভারতীয় ঠিকাদারদের ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ বিভাগ ভারতকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাওয়ার ইভাকুয়েশন কম্পোনেন্ট (প্যাকেজ ৭) বাতিলের অনুরোধ জানিয়েছে।

বে কন্টেইনার টার্মিনাল প্রকল্প, যার জন্য প্রাথমিকভাবে ৪০০ মিলিয়ন ডলার তহবিল নির্ধারিত ছিল, সেটিও ভারতীয় এলওসি থেকে প্রত্যাহারের জন্য পর্যালোচনাধীন রয়েছে। আগামী জুনে বিশ্বব্যাংক প্রকল্পটির বিকল্প অর্থায়ন অনুমোদন করলে এটি ভারতীয় ঋণের তালিকা থেকে বাদ পড়তে পারে।

বেনাপোল-যশোর-নড়াইল-ভাটিয়াপাড়া-ভাঙ্গা সড়ক প্রকল্পও অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য আনুমানিক ১ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হলেও ভারত এখন পর্যন্ত মাত্র ১০০ মিলিয়ন ডলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ফলে কর্মকর্তারা এটি এলওসি তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছেন।

অতীতে বাদ পড়া প্রকল্পগুলো

২০১০ সালে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে প্রথম ঋণচুক্তি (এলওসি) স্বাক্ষর করে। তবে বাস্তবায়ন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জের কারণে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কয়েকটি প্রকল্প এলওসি থেকে বাদ পড়েছে। বাংলাদেশের অনুরোধে ভারতীয় অর্থায়ন পুনর্মূল্যায়ন করা হলে বিলম্ব ও ব্যয় বৃদ্ধির কারণে একাধিক প্রকল্প বাতিল হয়।

২০২৩ সালে ভারত দুটি প্রকল্পকে এলওসি তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এর একটি ছিল টেলিটকের নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণের জন্য সৌর-চালিত টাওয়ার স্থাপন প্রকল্প, যার জন্য ৩০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদিত ছিল। দ্বিতীয়টি ছিল কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য যন্ত্রপাতি সরবরাহ প্রকল্প, যার জন্য ২৪.৮৩ মিলিয়ন ডলার ঋণ বরাদ্দ ছিল।

ইআরডি-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে আরও তিনটি প্রকল্প এলওসি থেকে বাদ পড়ে। এগুলো হলো জামালপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাওয়ার ইভাকুয়েশন কম্পোনেন্ট (প্যাকেজ ৬) এবং খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইনের প্যাকেজ ৩।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষের একাধিক অনুমোদন প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে জামালপুর মেডিকেল কলেজ প্রকল্পটি বাতিল হয়, এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অভ্যন্তরীণ বিকল্প অর্থায়নের খোঁজ করে।

একইভাবে, ভারতীয় ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত ব্যয় প্রাক্কলনের তুলনায় অনেক বেশি হওয়ায় রূপপুর পাওয়ার ইভাকুয়েশন প্রকল্পটি বাতিল হয়, যার ফলে বাংলাদেশের পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করতে বাধ্য হয়। একই ধরনের সমস্যার কারণে খুলনা-মোংলা বন্দর রেল প্রকল্পটিও বাতিল করা হয়।

২০২১ সালে, আরও কিছু প্রকল্প এলওসি কাঠামো থেকে বাদ পড়ে। এর মধ্যে ছিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর আসনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রকল্প, যশোর, কক্সবাজার, পাবনা ও নোয়াখালী মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন এবং কাটিহার-পার্বতীপুর-বরানগর ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক উন্নয়ন প্রকল্প।

 

Related Topics

টপ নিউজ

ভারতীয় ঋণ / ঋণ ছাড় / ঋণছাড় / ভারতের ঋণ / ভারতীয় এলওসি / ভারত / বাংলাদেশ-ভারত

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তান কেন এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করতে পারবে না
  • উত্তেজনা বাড়াতে চায় না ভারত, গোপন বার্তা, পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের যোগাযোগ
  • ভারতের রাফাল ধ্বংস করেছে পাকিস্তান, নিশ্চিত করলেন উচ্চপদস্থ ফরাসি গোয়েন্দা কর্মকর্তা
  • ২০২৪ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ৩,৩০০ কোটি টাকার মুনাফা, ব্যাংকিং ইতিহাসের সর্বোচ্চ
  • পাকিস্তানে হামলার একদিন পর এখন বিজেপি বলছে, ‘কেউ যুদ্ধ চায় না’
  • ভারতের রাফাল ভূপাতিত করেছে চীনের তৈরি জে-১০সি, দাবি পাকিস্তানের

Related News

  • যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরেও পাকিস্তানকে চাপে ফেলতে আর যে যে পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত
  • যুদ্ধ শুরু করতে আগ্রহী নয় ভারত, তবে পাকিস্তানের আগ্রাসনের জবাব দেবে: শশী থারুর
  • ভারত-পাকিস্তান সংঘাত: ২৫ ড্রোন ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের, পালটা হামলার চেষ্টা প্রতিহতের দাবি ভারতের
  • ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের
  • নয়াদিল্লিতে সৌদি ও ইরানি মন্ত্রী; পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে পূর্বে যেসব তৃতীয় পক্ষ মধ্যস্থতা করেছে

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তান কেন এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করতে পারবে না

2
আন্তর্জাতিক

উত্তেজনা বাড়াতে চায় না ভারত, গোপন বার্তা, পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের যোগাযোগ

3
আন্তর্জাতিক

ভারতের রাফাল ধ্বংস করেছে পাকিস্তান, নিশ্চিত করলেন উচ্চপদস্থ ফরাসি গোয়েন্দা কর্মকর্তা

4
অর্থনীতি

২০২৪ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ৩,৩০০ কোটি টাকার মুনাফা, ব্যাংকিং ইতিহাসের সর্বোচ্চ

5
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানে হামলার একদিন পর এখন বিজেপি বলছে, ‘কেউ যুদ্ধ চায় না’

6
আন্তর্জাতিক

ভারতের রাফাল ভূপাতিত করেছে চীনের তৈরি জে-১০সি, দাবি পাকিস্তানের

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net