Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
June 02, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, JUNE 02, 2025
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ৬ বছর: প্রত্যাবাসন চায় বাংলাদেশ, একীভূতকরণের চাপও আছে

বাংলাদেশ

ইউএনবি
22 August, 2023, 07:40 pm
Last modified: 22 August, 2023, 07:45 pm

Related News

  • রাখাইনে মানবিক সহায়তা প্রদান নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়
  • করিডর নিয়ে 'কোনো আলোচনা হয়নি', ত্রাণ 'চ্যানেল' দেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনায়: খলিলুর রহমান
  • আমরা কূটনীতিতে বিশ্বাসী, পুশ-ইন করি না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে শুধু দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় সমাধান আসবে না: তৌহিদ হোসেন
  • রাখাইনে মানবিক করিডর নিয়ে কোনো চুক্তি হয়নি: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ৬ বছর: প্রত্যাবাসন চায় বাংলাদেশ, একীভূতকরণের চাপও আছে

নিজভূমিতে ফিরে যাওয়ার পর রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে মিয়ানমারকে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে তারা (রোহিঙ্গারা) নিজ দেশে ফিরে যাবে। মিয়ানমারও তাদের ফিরিয়ে নিতে ইচ্ছুক।’
ইউএনবি
22 August, 2023, 07:40 pm
Last modified: 22 August, 2023, 07:45 pm
ছবি: ইউএনবি

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমনের ছয় বছর পার হয়েছে। সরকার তাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, যদিও কিছু দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশে তাদের একীভূত করার জন্য জোর দিচ্ছে।

নিজভূমিতে ফিরে যাওয়ার পর রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে মিয়ানমারকে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, 'আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে তারা (রোহিঙ্গারা) নিজ দেশে ফিরে যাবে। মিয়ানমারও তাদের ফিরিয়ে নিতে ইচ্ছুক।'

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের সেনাবাহিনী উত্তর রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক অভিযান শুরু করে পুরো গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়, লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। যা আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে তাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে সরকার দৃঢ় অবস্থানে রয়েছে।

তিনি বলেন, 'আলোচনা চলছে। আমরা সবসময় আশাবাদী।' কিছু দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশ সরকারকে রোহিঙ্গাদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নে এবং তাদের এখানে রাখার সুপারিশ করেছে।

মোমেন বলেন, বাংলাদেশে ইতোমধ্যেই বিপুল জনসংখ্যা রয়েছে এবং অন্যান্য দেশের বিপুল সংখ্যক লোকের প্রয়োজন নেই।

মন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা ১৯৭০, ৮০ এবং ৯০-এর দশকে বাংলাদেশে এসেছিল। তারা সব সময়ই এসেছে, এমনকি অতীতে সামরিক শাসনের আমলেও।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর বাংলাদেশে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাদের জন্য সমাধান খুঁজতে মানবিক প্রতিক্রিয়া এবং রাজনৈতিক সমর্থন বজায় রাখতে আর্থিক সহায়তার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে নতুন করে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

এই সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা পুরুষ, নারী ও শিশু বাংলাদেশে পালিয়ে আসার ছয় বছর পূর্ণ হচ্ছে।

তারা দেশে আগে আশ্রয় নেওয়া আরও কয়েক হাজার রোহিঙ্গার সঙ্গে যোগ দেয়।

বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী বন্দোবস্তের মানবিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় এই দীর্ঘায়িত সংকটকে ঘিরে চ্যালেঞ্জগুলো ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইউএনএইচসিআর বলেছে, তহবিল সংকটে মানবিক সহায়তায় ভূমিকা পালনকারীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং জীবন রক্ষাকারী প্রয়োজনের দিকে মনোনিবেশ করতে বাধ্য করছে।

এটি প্রথমবারের মতো উদ্বাস্তুদের খাদ্য সহায়তা হ্রাসের দিকে পরিচালিত করেছে এবং নাটকীয় পরিণতির বিষয়ে উদ্বেগ জাগিয়েছে। এরমধ্যে ক্রমবর্ধমান অপুষ্টি, স্কুল ড্রপআউট, বাল্যবিবাহ, শিশুশ্রম এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতাও রয়েছে।

ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গা শরণার্থীদের শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য ধরনের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উপকৃত করতে সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছে।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা মঙ্গলবার বলেছে, শরণার্থীরা মানবিক সহায়তা হ্রাসের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হতে চায় না বলে এটি তাদের নিজস্ব কিছু প্রয়োজন মোকাবিলা করার ক্ষমতা দিতে পারে।

ইউএনএইচসিআর বলেছে, মিয়ানমারে একটি মর্যাদাপূর্ণ এবং টেকসই প্রত্যাবর্তন এই সংকটের প্রাথমিক সমাধান হিসাবে রয়ে গেছে। 'রোহিঙ্গা শরণার্থীরা আমাদের নিয়মিত বলে আসছে যে তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায় যখন তাদের পক্ষে স্বেচ্ছায় তা করা নিরাপদ।'

জাতিসংঘের সংস্থাটি বলেছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এটি সম্ভব করার জন্য তাদের প্রচেষ্টা নবায়ন করতে হবে। 'যেহেতু জাতিসংঘ টেকসই প্রত্যাবর্তনের জন্য উপযোগী পরিস্থিতি তৈরি করার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে প্রস্তুত রয়েছে। তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে ইউএনএইচসিআর এবং এর অংশীদারদের মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন নিরবচ্ছিন্ন, অর্থবহ এবং অনুমানযোগ্য প্রবেশাধিকার প্রদান করা হয়, যার মধ্যে সহায়তা ও নিরীক্ষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।'

ইউএনএইচসিআর বলেছে, রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা সম্মিলিত লক্ষ্য হওয়া উচিত। তাদের আদি বা পছন্দের জায়গায়, অবাধে চলাফেরা করতে এবং তাদের জীবন পুনর্গঠনের জন্য নথিপত্র, নাগরিকত্বের পথ, পরিষেবা এবং আয়-উন্নতির সুযোগগুলো অ্যাক্সেস করতে সক্ষম করতে হবে।

যতক্ষণ না তারা ফিরে আসতে পারে, তারা বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত শরণার্থী শিবিরে থাকছে। যেগুলো ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, ভূমিধস, আগুনের প্রাদুর্ভাব এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

এক মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আতিথ্য করে, বাংলাদেশ মানবিক প্রতিশ্রুতি এবং উদারতা প্রদর্শন করেছে যা অবশ্যই রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং বাংলাদেশি স্বাগতিক সম্প্রদায় উভয়ের জন্য অব্যাহত বিনিয়োগের মাধ্যমে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।

রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় বাংলাদেশিসহ প্রায় ১০ লাখ ৪৭ হাজার মানুষকে সহায়তা করতে মানবিক সংস্থাগুলো এ বছর ৮৭৬ মিলিয়ন ডলারের আবেদন করেছে।

এছাড়া ২০২৩ সালের আগস্টের মাঝামাঝি পর্যন্ত যৌথ প্রতিক্রিয়া পরিকল্পনার জন্য তহবিল এই আবেদনের মাত্র ২৮ দশমিক ৯ শতাংশে পৌঁছেছে। যা একটি বৃহত্তর মানবিক সংকট রোধে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং পূর্বাভাসযোগ্য আর্থিক সহায়তার প্রয়োজনীয়তার হতাশাজনক চিত্র।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্যে ব্যাপক নৃশংস অভিযান শুরু করার ছয় বছর পর বাংলাদেশে রোহিঙ্গারা নিরাপদে স্বদেশে ফিরে যাওয়ার খুব কম সম্ভাবনার সম্মুখীন হয়েছে।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যার জন্য মিয়ানমারের জেনারেলদের জবাবদিহি করতে ব্যর্থ হয়েছে।

Related Topics

টপ নিউজ

রোহিঙ্গা / মিয়ানমার / রোহিঙ্গা প্রতাবাসন / রোহিঙ্গা ক্যাম্প / উখিয়া

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • কাল থেকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা, সংগ্রহ করবেন যেভাবে
  • দেশের প্রথম মনোরেলের মাধ্যমে চট্টগ্রাম হবে দক্ষিণ এশিয়ার গেটওয়ে: মেয়র শাহাদাত
  • আগামী বছর থেকে অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক হচ্ছে
  • বাস-ট্রাক, ট্যাক্সির অগ্রিম কর বাড়ছে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত, পরিবহন ব্যয় বাড়ার শঙ্কা
  • মেজর সিনহা হত্যা মামলা: প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
  • বাজেটে প্রাথমিকে বরাদ্দ কমছে, বাড়ছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষায়

Related News

  • রাখাইনে মানবিক সহায়তা প্রদান নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়
  • করিডর নিয়ে 'কোনো আলোচনা হয়নি', ত্রাণ 'চ্যানেল' দেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনায়: খলিলুর রহমান
  • আমরা কূটনীতিতে বিশ্বাসী, পুশ-ইন করি না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে শুধু দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় সমাধান আসবে না: তৌহিদ হোসেন
  • রাখাইনে মানবিক করিডর নিয়ে কোনো চুক্তি হয়নি: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা

Most Read

1
অর্থনীতি

কাল থেকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা, সংগ্রহ করবেন যেভাবে

2
বাংলাদেশ

দেশের প্রথম মনোরেলের মাধ্যমে চট্টগ্রাম হবে দক্ষিণ এশিয়ার গেটওয়ে: মেয়র শাহাদাত

3
অর্থনীতি

আগামী বছর থেকে অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক হচ্ছে

4
অর্থনীতি

বাস-ট্রাক, ট্যাক্সির অগ্রিম কর বাড়ছে ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত, পরিবহন ব্যয় বাড়ার শঙ্কা

5
বাংলাদেশ

মেজর সিনহা হত্যা মামলা: প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

6
অর্থনীতি

বাজেটে প্রাথমিকে বরাদ্দ কমছে, বাড়ছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষায়

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net