Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
August 13, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, AUGUST 13, 2025
১৪ বছর কনডেম সেলে থাকার পর মুক্তি পাচ্ছেন ফাঁসির আসামি

বাংলাদেশ

টিবিএস রিপোর্ট
23 September, 2020, 12:20 am
Last modified: 23 September, 2020, 12:29 am

Related News

  • কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা: রশি, রড, লোহার পাত উদ্ধার; মামলা
  • যুক্তরাজ্যে ‘জেনোসাইড-ফ্রি’ কোলার ব্যাপক আলোড়ন
  • ফাঁসি নিয়ে বিতর্ক ও মানবাধিকার
  • নাপা সিরাপে নয়, দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে মায়ের দেওয়া বিষে
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি হত্যা: ১৯ বছর পর দুই খুনির ফাঁসি কার্যকর

১৪ বছর কনডেম সেলে থাকার পর মুক্তি পাচ্ছেন ফাঁসির আসামি

সাক্ষীদের দেওয়া সাক্ষ্যে অসামঞ্জস্য ও তদন্তে গরমিল থাকায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ সম্ভব হয়নি, বলে রায়ে উল্লেখ করেন আপিল বিভাগ। ফলে আসামী এই মামলায় নির্দোষ বলে আপিল বিভাগ রায় ঘোষণা করে। 
টিবিএস রিপোর্ট
23 September, 2020, 12:20 am
Last modified: 23 September, 2020, 12:29 am
প্রতীকী ছবিটি দ্য নিউজ মিনিট থেকে সংগৃহীত

ফাঁসির দন্ড মাথায় নিয়ে ১৪ বছর কনডেম সেলে থাকার পর আপিল বিভাগের রায়ে খালাষ পেতে চলেছেন কুমিল্লার লাকসামের হুমায়ুন কবির নামের এক কয়েদি।

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আসামির করা জেল আপিল মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।

মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য অসামঞ্জস্য ও তদন্তে গরমিল থাকায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ সম্ভব হয়নি, বলে রায়ে উল্লেখ করেন আপিল বিভাগ। ফলে আসামী এই মামলায় নির্দোষ আপিল বিভাগের রায়ে ঘোষণা করা হয়। 

একইসঙ্গে, হুমায়ুন কবিরকে দ্রুত কারামুক্তি দিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আদালতে জেল আপিলের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ বি এম বায়েজিদ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।

আইনজীবী এ বি এম বায়েজিদ দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, ২০০৪ সালে করা এ মামলায় শিশুর বাবাসহ ১২ জন সাক্ষী তাদের জবানবন্দি দিয়েছেন। কিন্তু কোনো সাক্ষীই বিশ্বাসযোগ্য সাক্ষ্য দেয়নি।

তিনি বলেন, মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, শিশুটির লাশ উদ্ধারের সময় সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (টিএনও) উপস্থিত ছিলেন। অথচ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিচারের সময় সাক্ষ্য ও জেরা করা হয়নি।

মামলার একমাত্র আসামি হুমায়ুন কবির তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছেন, শিশুটি তার খালাতো বোনের মেয়ে। আর শিশুটির বাবা তার সাক্ষ্যে বলেছেন, হুমায়ুন কবিরকে তিনি চেনেন না।

এছাড়া, মামলায় শিশুর মাকে সাক্ষী করা হয়নি। মাকে সাক্ষী করলে হয়তো জানা যেত, হুমায়ুন কবির আদৌ তাদের পরিচিত কেউ কিনা। ফলে এখানে সন্দেহ রয়েই গেছে। তাছাড়া প্রত্যক্ষদর্শী দুই শিশুকে এ মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে। তাদের সাক্ষ্যে যথেষ্ট অসামঞ্জস্য ছিল।

ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিশুটির মাথার খুলি ভাঙা ছিল। আর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে আসামি বলেছেন, শিশুটিকে তিনি মুখ চেপে ধরে হত্যা করেন। ফলে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ও আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও হত্যাকাণ্ডের বর্ণনায় অমিল আছে।

আসামি পক্ষের আইনজীবীর দাবি, মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্যে বস্তুনিষ্ঠতার অভাব, অসামঞ্জস্যতা ও নানা ত্রুটির কারণেই হুমায়ুন কবিরকে খালাস দিতে রায় দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

এজাহারে শিশুটির চাচা মো. জসীম উদ্দিনের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, 'হুমায়ুন কবির আমার ভাতিজিকে বাড়ি পৌঁছে না দিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে কোনো নারী ও শিশু পাচারকারীর কাছে বিক্রি করে দেয়, অথবা আটকে রাখে। পরে এ ঘটনায় লাকসাম থানায় ২০০৪ সালের ২ জুলাই নারী ও শিশু নির্য‌াতন দমন আইনে মামলা করে পুলিশ।'

২০০৪ সালের ৩০ জুন লাকসামের কনকশ্রী গ্রামের সাকেরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী বেলা সোয়া ১০টার দিকে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু, স্কুল ছুটি হওয়ার পরও বাড়ি ফিরে না আসায় স্কুলে খোঁজ নেন তার অভিভাবকরা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শিশুটি স্কুলে যায়নি। এরপর আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ি ও সম্ভাব্য স্থানে তাকে খুঁজে না পেয়ে, ওইদিনই থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন শিশুটির চাচা জসীম উদ্দিন।

ওই স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির প্রত্যক্ষদর্শী দুই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়ার পথে মাথাব্যথায় শিশুটিকে সাকেরা গ্রামের মাস্টার বাড়ির পাশে কালভার্টের উপর শুয়ে পড়তে দেখেন। এসময় আরও ৫-৬ জন লোক ছিল সেখানে। ওই সময় হুমায়ুন কবির এসে সবাইকে তাড়িয়ে দিতে থাকেন। প্রত্যক্ষদর্শী দুই শিক্ষার্থী যাওয়ার সময় শিশুটিকে বাড়ি যেতে বললে হুমায়ুন কবির শিশুটির মামা পরিচয় দিয়ে বলেন, তিনি শিশুটিকে বাড়ি পৌঁছে দেবেন। কিন্তু,  হুমায়ুন কবির বেলাকে বাড়ি পৌঁছে দেননি।

পরে এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থার আবেদন জানিয়ে লাকসাম থানায় এজাহার দায়েরের পর, ওই বছরের ২ জুলাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করে পুলিশ। এরপর ৪ জুলাই ট্রাকচালক হুমায়ুন কবিরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই দিনই কালভার্টের পাশে জঙ্গলের ভেতর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে সেটি হত্যা মামলায় রূপান্তর করা হয়।

২০০৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পুলিশ এ মামলার অভিযোগপত্র দেয়। পরে ২০০৬ সালের ৫ এপ্রিল চট্টগ্রামের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এইচ এম মোস্তাক আহমেদ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে হুমায়ুন কবিরকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।

রায়ের পর পরই মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করাতে অনুমতি চেয়ে আবেদন) হাইকোর্টে আসে। ওই বছরই জেল আপিল করেন আসামি।

মামলার ডেথ রেফারেন্স ও জেল আপিল শুনানির পর মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে ২০১২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি রায় দেন আদালত। এ রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরের ১৫ এপ্রিল জেল থেকে আপিল আবেদন (জেল পিটিশন) করেন হুমায়ুন কবির। পরে ২০১৪ সালের ১৭ এপ্রিল আবেদনটি আপিল হিসেবে গ্রহণ করে সর্বোচ্চ আদালত।

জেল আপিলের শুনানির পর মঙ্গলবার হুমায়ুন কবিরকে খালাস দিয়ে রায় দিয়েছে আপিল বিভাগ। এ হত্যাকাণ্ডের দায়ে ২০০৪ সালে গ্রেফতারের পর ১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাগারেই আছেন হুমায়ুন কবির।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, এক/দুই দিনের মধ্যেই রায়ের কপি কারাগারে পৌছানো হলে, মুক্তি পাবেন হুমায়ুন কবির।

Related Topics

টপ নিউজ

কনডেম সেন / ফাঁসির আসামী / শিশু হত্যাকাণ্ড

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ‘রাজাকারের তো ফাঁসি দিছি, এবার তোদেরও তাই করব’: আন্দোলনকারীদের নিয়ে ঢাবি ভিসিকে হাসিনা
  • হাসিনার আইনজীবী হতে পান্নার আবেদন; ট্রাইব্যুনাল বললেন, ‘ট্রেন ছেড়ে গেছে, ওঠার সুযোগ নেই’
  • আদালতে কাঁদলেন ছাগলকাণ্ডের মতিউর, জামিন হয়নি
  • এক সময়ের টেক জায়ান্ট জাপান কেন এখনও ফ্যাক্স মেশিন আর হানকো সিলের যুগে আটকে আছে?
  • সাদাপাথর লুট: চাঁদাবাজি, দখলবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সভাপতির পদ স্থগিত
  • ট্রাম্পের ৫০% শুল্কারোপের পর ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

Related News

  • কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা: রশি, রড, লোহার পাত উদ্ধার; মামলা
  • যুক্তরাজ্যে ‘জেনোসাইড-ফ্রি’ কোলার ব্যাপক আলোড়ন
  • ফাঁসি নিয়ে বিতর্ক ও মানবাধিকার
  • নাপা সিরাপে নয়, দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে মায়ের দেওয়া বিষে
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি হত্যা: ১৯ বছর পর দুই খুনির ফাঁসি কার্যকর

Most Read

1
বাংলাদেশ

‘রাজাকারের তো ফাঁসি দিছি, এবার তোদেরও তাই করব’: আন্দোলনকারীদের নিয়ে ঢাবি ভিসিকে হাসিনা

2
বাংলাদেশ

হাসিনার আইনজীবী হতে পান্নার আবেদন; ট্রাইব্যুনাল বললেন, ‘ট্রেন ছেড়ে গেছে, ওঠার সুযোগ নেই’

3
বাংলাদেশ

আদালতে কাঁদলেন ছাগলকাণ্ডের মতিউর, জামিন হয়নি

4
আন্তর্জাতিক

এক সময়ের টেক জায়ান্ট জাপান কেন এখনও ফ্যাক্স মেশিন আর হানকো সিলের যুগে আটকে আছে?

5
বাংলাদেশ

সাদাপাথর লুট: চাঁদাবাজি, দখলবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সভাপতির পদ স্থগিত

6
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের ৫০% শুল্কারোপের পর ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net