Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
May 31, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, MAY 31, 2025
বাড়ছে চোখের রোগ, বড় হচ্ছে চশমার বাজার

বাংলাদেশ

আব্বাস উদ্দীন নয়ন ও তাওছিয়া তাজমীম
18 March, 2021, 12:15 pm
Last modified: 18 March, 2021, 01:15 pm

Related News

  • সঠিক চশমার ব্যবহার মানুষের আয় এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বাড়াতে পারে: গবেষণা
  • যে ৭টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার নতুন চশমা নেওয়া প্রয়োজন 
  • হাতে তৈরি চশমার লেন্সে তাহাদের জীবন!
  • উন্নয়নশীল দেশের কৃষকদের মধ্যে চশমা বিতরণ করতে ১৫ মিলিয়ন ডলার দান করলেন ম্যাকেঞ্জি স্কট
  • কে সে শয়তান—নাকে বসে টানে কান!

বাড়ছে চোখের রোগ, বড় হচ্ছে চশমার বাজার

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্কুল, বাইরে যাওয়া, খেলাধুলাসহ সবকিছু বন্ধ থাকায় শিশুদের মধ্যে ডিভাইস আসক্তি অনেক বেড়ে গেছে। খেলা, অনলাইন ক্লাস সবকিছুতেই শিশুদের ডিভাইসের ব্যবহার বেড়েছে। চোখের সমস্যা বাড়ার একটি বড় ফ্যাক্টর এটি।
আব্বাস উদ্দীন নয়ন ও তাওছিয়া তাজমীম
18 March, 2021, 12:15 pm
Last modified: 18 March, 2021, 01:15 pm

দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনে থাকা, ডায়াবেটিস, হাইপারটেশনসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার কারণে সব বয়সী মানুষের চোখের রোগ বাড়ছে। চোখের রোগ বৃদ্ধির কারণে চশমার ব্যবহার বাড়ছে, ফলে বড় হচ্ছে চশমার বাজার।  

ইস্পাহানী আই ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটালের কনসালট্যান্ট রেটিনা সার্জন এবং ইউভিয়া বিশেষজ্ঞ ডা. মমিনুল ইসলাম বাঁধন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, 'মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কারণে চোখে মাইনাস পাওয়ার ব্যবহারের প্রবণতা বেড়ে যাচ্ছে। মানুষ এখন সবুজে যাচ্ছে না, অধিক সময় ঘরে থাকছে। যে বয়সে শিশুদের দৃষ্টি তৈরি হয় সে বয়সে তারা মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকায় দৃষ্টি তৈরি বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। চোখের সমস্যা বাড়ার একটি বড় ফ্যাক্টর এটি। এছাড়া এখন অল্প বয়সে মানুষের ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের কারণে চোখের রোগ বাড়ছে'। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে পরিচালিত সিচুয়েশন এনালাইসিস অফ ভিশন-২০২০ অনুসারে, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ১.৫% অন্ধ এবং ২১.৬% মানুষ স্বল্প দৃষ্টিসম্পন্ন। এছাড়া বাংলাদেশের প্রায় ১৫ লাখ শিশু বর্তমানে চোখের সমস্যায় ভুগছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লোকাল হেলথ বুলেটিন এর তথ্যমতে, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে বছরে ২ লাখের বেশি মানুষ চোখের চিকিৎসা নেয়।

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্কুল, বাইরে যাওয়া, খেলাধুলাও বন্ধ থাকায় শিশুদের মধ্যে ডিভাইস আসক্তি অনেক বেড়ে গেছে। খেলা, অনলাইন ক্লাস সবকিছুতেই শিশুদের ডিভাইসের ব্যবহার বেড়েছে। এতে করে 'ড্রাই আই' থেকে শুরু করে রেটিনার কার্যকারিতা কমে যাওয়া ও মাইনাস পাওয়ার বেড়ে যাওয়াসহ শিশুদের বিভিন্ন ধরণের চোখের রোগ বাড়ছে। 

মমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেন, 'কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে শিশুদের চশমা পরার প্রবণতা অনেক বেড়ে গেছে। করোনার কারণে শিশুরা বাসা থেকে বের হতে পারছেনা তাই সারাদিন মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকছে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে অনলাইন ক্লাস। সে কারণে এখন মাইনাস পাওয়ারের চশমার ব্যবহার বাড়ছে, যাদের আগে থেকেই মাইনাস পাওয়ার ছিলো তাদের চশমার পাওয়ার আরো বেড়েছে। পাশাপাশি আমাদের অনেক রোগী মাথা ব্যথা, চোখে ব্যথার অভিযোগ করছে'।   

ভিশন চক্ষু হাসপাতালের  গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. সিদ্দিকুর রহমান টিবিএসকে বলেন, 'কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে রোগীরা দীর্ঘদিন চিকিৎসা সেবা থেকে দূরে থাকায় এখন হাসপাতালগুলোতে রোগীর ভিড় বাড়ছে'। 
 
বড় হচ্ছে চশমার বাজার 

১৯৪৮ সালে ঢাকার পাটুয়াটুলিতে 'কামাল অপটিকস' নামে প্রথম একটি চশমার দোকান স্থাপিত হয়। এখন এই পাটুয়াটুলিতেই ৫ শতাধিক পাইকারি চশমার দোকান। মানুষের চোখের সমস্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি সানগ্লাসের চাহিদা বাড়ায় সারাদেশে চশমা ব্যবসায়ীর সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। দেশে প্রতিবছর চশমার বিক্রি ১০ শতাংশের বেশি হারে বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতি।

দোকানের পাশাপাশি ভ্রাম্যমান চশমা বিক্রেতাসহ এ খাতে এখন প্রত্যক্ত ও পরোক্ষভাবে এক লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থানও হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। 

বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি সানাউল্লাহ খান বলেন, 'সমিতির নিবন্ধিত সদস্য রয়েছে আড়াইশ। অথচ সারা দেশে প্রায় পাঁচ হাজার চশমা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অন্যদিকে চশমার কাঠামো আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পঞ্চাশের বেশি'।

পুরোটাই বিদেশনির্ভর 

দেশের বাজারে যত ধরনের চশমা ও এর অনুষঙ্গ বিক্রি হয় তার প্রায় শতভাগই বিদেশ থেকে আমদানি করা। ঢাকার মিরপুরে 'স্মৃতি অপটিকস' নামে একটি কোম্পানি মেটাল চশমা উৎপাদন করে। তবে এর উপকরণও বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় কোম্পানিটিকে। দেশে প্লাস্টিক চশমার কয়েকটি কারখানা থাকলেও তাদের উৎপাদন মোট চাহিদার ২ শতাংশের কম।  

পাটুয়াটুলির পাইকারি চশমা বিক্রেতা 'মডার্ন অপটিকস' এর স্বত্বাধিকারী আবছার উদ্দিন বলেন, 'চীনের ব্যবসায়ীদের আপনি যত কম টাকায় চশমা বানিয়ে দিতে বলবেন, ওরা তত কম দামে বানিয়ে দিতে পারবে। ওরা দশ টাকায়ও ফ্রেমসহ একটি চশমা বানিয়ে দিতে পারবে। তাছাড়া এ পণ্যটির আমদানিও খুব সহজ। তাই যুগ যুগ ধরে আমদানি নির্ভর থাকছে চশমার বাজার'।  

চশমাশিল্পের ব্যবসায়ীরা জানান, চশমার প্লাস্টিক ফ্রেম, রিডিং ফ্রেম, গ্লাস, স্ক্রু সবই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু কাঁচামালের ওপর বাড়তি শুল্ক থাকায় দেশে চশমা তৈরির খরচ বেশি পড়ে যায়। দেশে আমদানি করা চশমার ৯০ শতাংশই চীন থেকে আসে। তা ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, থাইল্যান্ড থেকেও চশমা আমদানি করা হয়।

অনিয়ন্ত্রিত আমদানি ও দাম

দেশে চশমার বিশাল বাজার গড়ে উঠলেও এর বড় অংশই আসে অবৈধ পথে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে অবৈধ পথে বা বেশি দামের চশমাকে কম দাম দেখিয়ে আমদানি করা হয়। ২০১৮ সালে রাজধানীর চকবাজার, জিঞ্জিরা, পাটুয়াটুলী এলাকার প্রায় ৪০ জন অবৈধভাবে চশমা আমদানিকারককে সনাক্ত করেছিল এনবিআর।

এনবিআরের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী দেশে ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০০ টাকা পর্যন্ত দামের চশমা ও ফ্রেম বিক্রি হলেও অধিকাংশ চশমা আমদানি হয় ১০-১৫ টাকায়।

বাংলাদেশ চশমা শিল্প ও বণিক সমিতির সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল হক শিকদার দ্য বিজনেস স্টান্ডার্ডকে বলেন, '১০-১৫ টাকা দেখিয়ে বেশি দামের চশমা নিয়ে আসেন কিছু ব্যবসায়ী। চশমা আমদানিতে শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করে শুল্কায়ন করতে হয়। কিন্তু কাস্টমস কর্মকর্তারা তা ঠিকমতো করছেন না'। 

চশমার অবৈধ বাজারের প্রমাণ পাওয়া যায় এ খাত থেকে এনবিআরের রাজস্ব আহরণ চিত্রেও। ২০১৮ সালে কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সনাক্তকরণের মাধ্যমে ভ্যাট আহরণ শুরু করার পর ২০১৯-২০ অর্থবছরে চশমা খাত থেকে মাত্র ১০৩ কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অথচ এর আগের বছর এ খাত থেকে মাত্র ১৫ কোটি টাকা পেয়েছিল এনবিআর। 

চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত এ খাত থেকে শুধু ভ্যাট বাবদই ৫৪ কোটি টাকা পেয়েছে সংস্থাটি। চশমার লেন্স ভ্যাটমুক্ত তবে ফ্রেম ও সাধারণ গ্লাসে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। এনবিআরের কর্মকর্তারা বলছেন, আমদানিকারকরা এলসিতে চশমার নামমাত্র দাম উল্লেখ করে। কম দামে চশমা এনে বেশি দামে বিক্রি করে। আবার অধিকাংশ বিক্রেতাই নিবন্ধনহীন। ফলে এ খাতে প্রকৃতপক্ষে কত টাকা বিক্রি হয় বের করা সম্ভব হচ্ছে না।  

চোখের চিকিৎসায় ও চিকিৎসক তৈরিতে গড়ে উঠছে ইনস্টিটিউট 

চোখের সমস্যা বাড়ার কারণে চোখের হাসপাতালের পাশাপাশি চিকিৎসক তৈরির জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট গড়ে উঠেছে।

জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান এবং ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল প্রভৃতিতে রোগীদের স্বল্পমূল্যে সেবা দেয়ার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরি করা হচ্ছে।

অফথ্যালমলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের তথ্য অনুসারে, দেশে স্পেশালাইজড ডাক্তার আছেন ১৩০০ জন। রেটিনা, গ্লুকোমাসহ  সাব-স্পেশালাইজড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন প্রায় ১০০ জন। তবে দেশে চাহিদার তুলনায় চক্ষু বিশেষজ্ঞ যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন ডা. সিদ্দিকুর রহমান। 

তিনি বলেন, 'এখন মাত্র ১৩০০ জন চোখের চিকিৎসক রয়েছেন। দেশের জনসংখ্যার তুলনায় এ সংখ্যা আরো কয়েক হাজার হওয়া প্রয়োজন'।

সব উপজেলায় হবে কমিউনিটি ভিশন সেন্টার

চোখের চিকিৎসায় দেশের সব উপজেলায় পর্যায়ক্রমে কমিউনিটি ভিশন সেন্টার গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ১১ই মার্চ প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে পাঁচ বিভাগের আওতাধীন ২০ জেলার ৭০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত 'কমিউনিটি ভিশন সেন্টার' কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'সরকার কমিউনিটি ভিশন সেন্টারের মাধ্যমে সারা দেশের উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে সকল উপজেলায় এই সেন্টার স্থাপন করবে। আধুনিকায়নের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে সমর্থ হয়েছে সরকার। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি উপজেলায় এই সেবা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা পর্যায়ক্রমে করে দেব। ইতোমধ্যে আরো ১১০টি ভিশন কমিউনিটি সেন্টার স্থাপনের বিষয়ে চিন্তা করছি এবং সে পদক্ষেপ নিচ্ছি। এর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন'।  

Related Topics

টপ নিউজ

চশমা / পাটুয়াটুলি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ট্রাম্প প্রশাসনে থাকাকালীন মাদকে বুঁদ ছিলেন ইলন মাস্ক, প্রতিদিন লাগত ২০ বড়ি কিটামিন
  • ২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি
  • উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ
  • ট্রাম্প প্রশাসনকে ৫ লাখ অভিবাসীর বৈধ মর্যাদা বাতিলের অনুমতি দিল মার্কিন আদালত
  • ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের আমদানি শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০ শতাংশ করার ঘোষণা ট্রাম্পের
  • আয়া সোফিয়া: সাম্রাজ্যের পতনের পরও যেভাবে টিকে আছে ১৬০০ বছরের পুরোনো স্থাপনা, কী এর রহস্য

Related News

  • সঠিক চশমার ব্যবহার মানুষের আয় এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বাড়াতে পারে: গবেষণা
  • যে ৭টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার নতুন চশমা নেওয়া প্রয়োজন 
  • হাতে তৈরি চশমার লেন্সে তাহাদের জীবন!
  • উন্নয়নশীল দেশের কৃষকদের মধ্যে চশমা বিতরণ করতে ১৫ মিলিয়ন ডলার দান করলেন ম্যাকেঞ্জি স্কট
  • কে সে শয়তান—নাকে বসে টানে কান!

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্প প্রশাসনে থাকাকালীন মাদকে বুঁদ ছিলেন ইলন মাস্ক, প্রতিদিন লাগত ২০ বড়ি কিটামিন

2
আন্তর্জাতিক

২০৪০ সালের আগেই হারিয়ে যেতে পারে আপনার ফোনের সব ছবি

3
বাংলাদেশ

উদ্বোধনের আগেই সাগরে বিলীন ৫ কোটি টাকায় নির্মিত কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ

4
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্প প্রশাসনকে ৫ লাখ অভিবাসীর বৈধ মর্যাদা বাতিলের অনুমতি দিল মার্কিন আদালত

5
আন্তর্জাতিক

ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের আমদানি শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০ শতাংশ করার ঘোষণা ট্রাম্পের

6
আন্তর্জাতিক

আয়া সোফিয়া: সাম্রাজ্যের পতনের পরও যেভাবে টিকে আছে ১৬০০ বছরের পুরোনো স্থাপনা, কী এর রহস্য

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net