Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
June 24, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, JUNE 24, 2025
পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে চট্টগ্রামের ৫ হাজার মানুষ, বর্ষা এলেই তোড়জোড় 

বাংলাদেশ

ওমর ফারুক
12 June, 2021, 11:40 am
Last modified: 12 June, 2021, 05:21 pm

Related News

  • বৈরি আবহাওয়া: পর্যটকদের নিরাপত্তায় ২৫ জুন পর্যন্ত দেবতাখুম বন্ধ
  • আলীকদমে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া আরও এক পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
  • জকিগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা
  • আখাউড়ায় বেড়েছে হাওড়া নদীর পানি, পানিবন্দি সাড়ে ৪০০ পরিবার
  • পাহাড়ি ঢলে আখাউড়ায় কয়েক গ্রাম প্লাবিত

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে চট্টগ্রামের ৫ হাজার মানুষ, বর্ষা এলেই তোড়জোড় 

স্থানীয় প্রভাবশালীরা টাকার বিনিময়ে নিম্নআয়ের মানুষের ঘর তৈরি করতে নির্বিচারে পাহাড় কাটছে। ফলে বৃষ্টি হলেই পাহাড়ের মাটি ধসে দুর্ঘটনা ঘটছে।
ওমর ফারুক
12 June, 2021, 11:40 am
Last modified: 12 June, 2021, 05:21 pm
ছবি-মোহাম্মাদ মিনহাজ উদ্দিন/টিবিএস

প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। দীর্ঘ হয় মৃত্যুর মিছিল। কিন্তু পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস বন্ধ হয় না। গত ১৩ বছরে পাহাড় ধসে দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। এরপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ এখানে বসবাস করছেন। বছরের পর বছর এভাবে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও দীর্ঘস্থায়ী কোন ব্যবস্থা নেয় না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বরং বর্ষাকালে প্রবল বৃষ্টি শুরু হলে এসব বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে তোড়জোড় শুরু হয়। 

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় সরকারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন ১৭টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে ৮৩৫টি পরিবার বসবাস করছে। অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণভাবে ব্যক্তিমালিকানাধীন ১০টি পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারী পরিবারের সংখ্যা ৫৩১। সরকারি বিভিন্ন সংস্থার মালিকানাধীন সাতটি পাহাড়ে অবৈধ বসবাসকারী পরিবারের সংখ্যা ৩০৪। এসব পাহাড়ে বসবাসকারীর মানুষের সংখ্যা পাঁচ হাজারের অধিক।  

পাহাড়ে বসবাস করা বেশিরভাগ মানুষই নিম্নআয়ের। স্থানীয় প্রভাবশালীরা টাকার বিনিময়ে নিম্নআয়ের মানুষের ঘর তৈরি করতে নির্বিচারে পাহাড় কাটছে। ফলে বৃষ্টি হলেই পাহাড়ের মাটি ধসে দুর্ঘটনা ঘটছে। এরপর কিছু সময়ের জন্য প্রশাসনের তৎপরতা চোখে পড়ে। সময় যত গড়ায় তৎপরতাও থিতিয়ে যায়।

২০০৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। এর মধ্যে পাহাড় ধসে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় ২০০৭ সালে। ওই বছরের ১১ জুন টানা বর্ষণের ফলে চট্টগ্রামে পাহাড়ধসে ১২৭ জনের মৃত্যু হয়। ২০১৭ সালে মারা যান ৩০ জন।  

সম্প্রতি মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলে পাহাড় ধসে প্রাণহানি এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিতে অভিযান শুরু করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। নগরীর লালখান বাজার মতিঝর্না, বাটালি পাহাড়, টাংকির পাহাড় এলাকা  থেকে প্রায় ২০০ লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়। এছাড়া ফিরোজ শাহ এলাকার পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণ ১২টি পরিবার আত্মীয়-স্বজনের ঘরে আশ্রয়ে নিয়েছে। 

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, "বিপজ্জনকভাবে বসবাসকারীদের সরাতে ছয়জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়েছে। এরমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারী ২০০ জনকে ১০টি আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।" 

চান্দগাঁও সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনীক বলেন, "মতিঝর্না এলাকায় ইতোমধ্যে ৪০টি পরিবারের ২০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।"

সহকারী কমিশনার (ভূমি, কাট্টলী) এনামুল হাসান বলেন, "আমরা প্রস্তুত আছি, কেউ যেতে চাইলে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হবে। ফিরোজ শাহ এলাকায় ঝুঁকিতে থাকা ১২টি পরিবার সরে গেছে।"

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বর্ষার আগে এসব পাহাড়ে কোনো উচ্ছেদ অভিযান হয়নি। এর মধ্যেই নগরীতে পাহাড় কেটে স্থাপনা নির্মাণের কাজ চালিয়ে যায় অবৈধ বসতি স্থাপনকারীরা।  

গত ৯ মে পাহাড় রক্ষা কমিটির সভায় পাহাড়ে অবৈধ স্থাপনায় গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির সংযোগের তালিকা চাওয়া হয় সেবা সংস্থাগুলোর কাছে। সরকারি সংস্থাগুলোর কাছে চাওয়া হয় অবৈধ বসতির তালিকা। কিন্তু এক মাসেও সে তালিকা মেলেনি। 

ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বসবাসকারীর মধ্যে রেলওয়ের লেকসিটি আবাসিক এলাকা-সংলগ্ন পাহাড়ে ২২টি পরিবার, পূর্ব ফিরোজ শাহ ১ নম্বর ঝিল-সংলগ্ন পাহাড়ে ২৮টি পরিবার, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন কৈবল্যধাম বিশ্ব কলোনি পাহাড়ে ২৮টি পরিবার, পরিবেশ অধিদফতর-সংলগ্ন সিটি করপোরেশন পাহাড়ে ১০টি পরিবার, রেলওয়ে, সওজ, গণপূর্ত অধিদফতর ও ওয়াসার মালিকানাধীন মতিঝর্ণা ও বাটালি হিলে ১৬২টি পরিবার, ব্যক্তিমালিকানাধীন এ কে খান পাহাড়ে ২৬টি পরিবার, হারুন খানের পাহাড়ে ৩৩টি পরিবার, পলিটেকনিক কলেজ-সংলগ্ন পাহাড়ে ৪৩টি পরিবার, মধুশাহ পাহাড়ে ৩৪টি পরিবার, ফরেস্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট-সংলগ্ন পাহাড়ে ৩৩টি পরিবার, মিয়ার পাহাড়ে ৩২টি পরিবার, আকবর শাহ আবাসিক এলাকা-সংলগ্ন পাহাড়ে ২৮টি পরিবার, আমিন কলোনি-সংলগ্ন টাংকির পাহাড়ে ১৬টি পরিবার, লালখান বাজার জামেয়াতুল উলুম মাদরাসা-সংলগ্ন পাহাড়ে ১১টি পরিবার, ভেড়া ফকিরের পাহাড়ে ১১টি পরিবার, ফয়'স লেক আবাসিক এলাকা-সংলগ্ন পাহাড়ে ৯টি পরিবার এবং এম আর সিদ্দিকী পাহাড়ে ৮টি পরিবার বসবাস করছে। এর বাইরেও ঝুঁকিপূর্ণভাবে অনেকে পাহাড়ে বসবাস করছে। 

অভিযোগ আছে, দীর্ঘদিন ধরে প্রভাবশালীরা পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন করলেও প্রশাসনের এ বিষয়ে তেমন নজর নেই। বিশেষ করে সীতাকুণ্ডের জঙ্গল ছলিমপুর এলাকায় পাহাড় কেটে স্থাপনা তৈরি করে বসবাস করছেন বহু মানুষ।  

সেখানে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারী লিটন মজুমদার বলেন, "২০০৪ সাল থেকে এখানে বসবাস করছি। আমাদের এখানে কোনো পাহাড়ধসের ঘটনা নেই। স্বল্প বেতনে চাকরি করি। এখানে বাসা ভাড়া কম, তাই থাকি"।   

ডেইজি দাশ নামে একজন বলেন, "মনিকা রানী নামের একজনকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে ছলিমপুর এলাকার পাহাড়ে বসবাস শুরু করি। প্রশাসন একবার উচ্ছেদও করে। পরে আবার এখানে ঘর তৈরি করে থাকা শুরু করি। মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই, তাই বাধ্য হয়ে এখানে থাকতে হচ্ছে"।

পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী হেনা বেগম নামের এক নারী অভিযোগ করেন, "২০০৪ সাল থেকে পুনর্বাসনের কথা শুনে আসছি কিন্তু কিছুই হয়নি। বাসা ভাড়া কম, তাই ঝুঁকি  জেনেও এখানে থাকতে হচ্ছে"।  

এসব পাহাড়ে বসবাসকারীদের পুনর্বাসন করতে নগরীর লালখানবাজারস্থ বাটালি হিলে একটি ভবন নির্মাণ করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশেন। কিন্তু পরবর্তীতে ভবনে পাহাড়ে বসবাসকারীদের পুনর্বাসন না করে সিটি করপোরেশনের কার্যালয় বানানো হয়েছে ভবনটিকে।  

পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরীতে পাহাড় কাটার দায়ে ৪৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে সরকারি সংস্থা ও ব্যক্তি রয়েছেন। 

এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নুরী বলেন, "পাহাড় কাটা রোধে নিয়মিত মামলা করা হয়। পাশাপাশি জরিমানাও করা হয়। কিন্তু এসব করেও পাহাড় কাটা ঠেকানো যাচ্ছে না"।   

পরিবেশ নিয়ে কাজ করা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী বলেন, "চট্টগ্রামের পাহাড়গুলোতে বালি মাটি বেশি। ফলে ২০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হলে পাহাড় ধসে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামে এক শ্রেণির চিহ্নিত ভূমিদস্যু পাহাড় কাটার সঙ্গে জড়িত। যারা পাহাড় দখল করে স্থাপনা তৈরির মাধ্যমে ভাড়া আদায় করে। তারা বিভিন্ন দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত"। 

তিনি আরও বলেন, "প্রশাসনের লোকজনকে দেখি বছরের ১০ মাস পাহাড় নিয়ে নীরব থাকেন। শুধু  মে-জুন এলে পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের নিয়ে কথা বলেন। পাহাড়ে যারা অবৈধভাবে বসবাস করেন তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। একটা শ্রেণি চায় না অবৈধ বসবাসকারীরা পাহাড় থেকে নেমে আসুক। নেমে আসলে পাহাড় দখলের প্রক্রিয়াটা থেমে যাবে। এ কারণে পাহাড়ে যারা অবৈধ স্থাপনা তৈরির সঙ্গে জড়িত তাদের নিবৃত্ত করতে হবে। তা না করা গেলে পাহাড় কাটা অব্যাহত থাকবে। আর পাহাড়ধসে মারা যাবে নিম্নআয়ের মানুষ"।  
 
 

Related Topics

টপ নিউজ

পাহাড় ধস / পাহাড় কাটা / পাহাড়ি ঢল

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • প্রতারণা করে গ্রাহকের ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার: অভ্যন্তরীণ তদন্ত
  • ইরানে মার্কিন হামলা শুরুই হয় মিথ্যা ও ছলচাতুরি দিয়ে
  • প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হলো ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ সোলার প্যানেল
  • ইরানের ইউরেনিয়াম মজুতের কী হয়েছে, জানেন না মার্কিন কর্মকর্তারা
  • আধুনিক সাবমেরিন, কৌশলগত ঘাঁটি: ইরানের নৌবাহিনীর সক্ষমতা কতটুকু?
  • কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা; দোহায় একাধিক বিস্ফোরণ

Related News

  • বৈরি আবহাওয়া: পর্যটকদের নিরাপত্তায় ২৫ জুন পর্যন্ত দেবতাখুম বন্ধ
  • আলীকদমে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া আরও এক পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
  • জকিগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা
  • আখাউড়ায় বেড়েছে হাওড়া নদীর পানি, পানিবন্দি সাড়ে ৪০০ পরিবার
  • পাহাড়ি ঢলে আখাউড়ায় কয়েক গ্রাম প্লাবিত

Most Read

1
অর্থনীতি

প্রতারণা করে গ্রাহকের ৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার: অভ্যন্তরীণ তদন্ত

2
আন্তর্জাতিক

ইরানে মার্কিন হামলা শুরুই হয় মিথ্যা ও ছলচাতুরি দিয়ে

3
বাংলাদেশ

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হলো ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ সোলার প্যানেল

4
আন্তর্জাতিক

ইরানের ইউরেনিয়াম মজুতের কী হয়েছে, জানেন না মার্কিন কর্মকর্তারা

5
আন্তর্জাতিক

আধুনিক সাবমেরিন, কৌশলগত ঘাঁটি: ইরানের নৌবাহিনীর সক্ষমতা কতটুকু?

6
আন্তর্জাতিক

কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা; দোহায় একাধিক বিস্ফোরণ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net