Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

গ্রীষ্মে বাংলাদেশে অতিথি পাখি!

এসব তরুণ অতিথি পাখি শীত শেষ হওয়ার পরও অন্যান্য দেশে থেকে যায় এবং গ্রীষ্মকালে দেশের উপকূলীয় এবং জলাভূমি এলাকায় থাকে। এই বিষয়টি ‘ওভার-সামারিং’ নামে পরিচিত।
গ্রীষ্মে বাংলাদেশে অতিথি পাখি!

ফিচার

জান্নাতুল নাঈম পিয়াল
31 May, 2024, 06:25 pm
Last modified: 19 November, 2024, 10:29 pm

Related News

  • নিঝুম দ্বীপে জোয়ারে ভেসে আসা জোড়া ডলফিন ফিরে গেলো সাগরে
  • হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলারডুবি; নিহত ১, নিখোঁজ ৬
  • অপারেশন ডেভিল হান্ট: হাতিয়ায় সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ ৭ আ.লীগ নেতা আটক
  • নিঝুম দ্বীপের কিল্লা পুকুরে এবারও পাওয়া গেল ইলিশ
  • ক্রমেই কমছে অতিথি পাখির আগমন, সচেতনতা বাড়াতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পাখি মেলা

গ্রীষ্মে বাংলাদেশে অতিথি পাখি!

এসব তরুণ অতিথি পাখি শীত শেষ হওয়ার পরও অন্যান্য দেশে থেকে যায় এবং গ্রীষ্মকালে দেশের উপকূলীয় এবং জলাভূমি এলাকায় থাকে। এই বিষয়টি ‘ওভার-সামারিং’ নামে পরিচিত।
জান্নাতুল নাঈম পিয়াল
31 May, 2024, 06:25 pm
Last modified: 19 November, 2024, 10:29 pm

মে মাসের প্রথম সপ্তাহের এক ভোরে আমাদের আলোকচিত্রী মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার লালচরে গিয়েছিলেন। এই অঞ্চলের মানুষ হওয়ায়, বছরের এই সময় সেখানে কেনটিশ জিরিয়া বা কেন্টিশ প্লোভারের ঝাঁক দেখে পুরোপুরি অবাক হয়ে গিয়েছিলেন।

বঙ্গোপসাগরের মৃদু ঢেউ বালুকাময় তীরে আছড়ে পড়ছে, এসময় উপকূলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে শত শত পাখি। দ্রুত পায়ে তারা এদিক-সেদিক ওড়াওড়ি করছে, কিংবা ক্ষুদ্র ক্রাস্টেসিয়ান ও পোকামাকড়ের খোঁজে ঠোঁট দিয়ে ভেজা বালি খোঁড়াখুড়ি করছে।

মিনহাজের অবাক হওয়ার কারণ ছিল। আমরা সবাই জানি, সাধারণত শীত শুরু হওয়ার আগে উত্তর ও মধ্য এশিয়া এবং উত্তর আফ্রিকা থেকে প্রচুর অতিথি পাখি বাংলাদেশের উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকায় আসে।

এর আগে মিনহাজ শুধু শীতকালে এই পাখি দেখেছেন। সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে তিনি অতিথি পাখি দেখেন।

মাহবুব নামের স্থানীয় এক গাইডও বছরের এই সময়ে ওই স্থানে কেনটিশ প্লোভারদের উপস্থিতি 'অস্বাভাবিক' বলে জানিয়েছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দেবলীপ কুমার দাস বলেন, 'এখনও যৌন পরিপক্ব হয়নি এমন কিছু অল্পবয়সী পাখি পুরো গ্রীষ্মজুড়ে বাংলাদেশের মতো অ-প্রজননকারী স্থানগুলোতে থেকে যায়। তাই এদের সঙ্গে শুধু শীতকালে আসা মৌসুমি পাখিদের গুলিয়ে ফেলা যাবে না।'

তবুও গ্রীষ্মকালে, বিশেষ করে বৈশাখ মাসে এদের উপস্থিতি মিনহাজের কাছে অদ্ভুত লাগে। তার মাথায় প্রথম যে চিন্তাটি আসে তা হলো, 'এখন গ্রীষ্মকালেও এসব অতিথি পাখি বাংলাদেশে আসছে, নিশ্চয়ই জলবায়ু পরিবর্তনের ফল এসব।'

ছবি: মুনতাসির আকাশ

মিনহাজের অভিজ্ঞতা জানার পর আমিও এর পেছনের সম্ভাব্য কারণ কী হতে পারে তা ভাবছিলাম এবং বিষয়টি আরও গভীরভাবে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।

তবে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে আমি যা জেনেছি তা খুব বিস্ময়কর। জলবায়ু পরিবর্তন প্রকৃতির জন্য একটি বড় হুমকি হলেও, মে মাসে বাংলাদেশে অতিথি পাখির দেখা পাওয়ার ঘটনাটি নাকি নতুন কিছু নয়!

বিশেষজ্ঞরা একে 'খুবই স্বাভাবিক' বলে আখ্যায়িত করেছেন এবং প্রচলিত ধারণাটিকে ভুল হিসেবে অভিহিত করেছেন।

বাংলাদেশের মানুষের প্রচলিত ধারণা, শুধু শীতকালেই বাংলাদেশে অতিথি পাখি দেখা যায়। এসময় সবাই এসব অতিথি পাখি সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে।

এশিয়ার বিপন্ন প্রজাতির বাস্তুসংস্থান ও সংরক্ষণে আগ্রহী সংরক্ষণ জীববিজ্ঞানী সায়াম ইউ চৌধুরী বলেছেন, অনেক শোরবার্ড, বিশেষত তরুণরা গ্রীষ্মকালে উত্তরের যেসব দেশ থেকে তারা এসেছে, সেখানে ফিরে যায় না।

তাই এসব তরুণ অতিথি পাখি শীত শেষ হওয়ার পরও অন্যান্য দেশে থেকে যায় এবং গ্রীষ্মকালে দেশের উপকূলীয় এবং জলাভূমি এলাকায় থাকে। এই বিষয়টি 'ওভার-সামারিং' নামে পরিচিত।

তাই খুব সম্ভবত মিনহাজ ও মাহবুবের লালচরে দেখা কেন্টিশ প্লোভার মে মাসে বাংলাদেশে আসেনি। তারা সম্ভবত শীতকাল শেষেও বাংলাদেশে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের বাকি সঙ্গীরা অনেক আগেই দেশে পৌঁছে গেছে।

ছবি: মুনতাসির আকাশ

বাংলাদেশে শোরবার্ডদের 'ওভার-সামারিং' আচরণ বোঝার জন্য সায়ম এবং তার দল কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপের শোরবার্ডগুলোর উপর পাঁচ বছর (২০১১-২০১৫) ধরে একটি গবেষণা করেছিলেন। তারা শীত (জানুয়ারি-মার্চ) এবং গ্রীষ্ম (মে-আগস্ট) উভয় ঋতুতেই পাখিগুলোকে পর্যবেক্ষণ করেন।

এই সময়কালে তারা মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত সোনাদিয়া দ্বীপে ২৩ প্রজাতির সোরবার্ডের উপস্থিতি দেখতে পান। এই ২৩ প্রজাতির ওপর সারা গ্রীষ্ম এবং শীতকালে নজর রাখেন তারা।

তারা দেখেন, সর্বাধিক 'ওভার-সামারিং' করা প্রজাতিগুলো হলো লেসার স্যান্ড প্লোভার, গ্রেটার স্যান্ড প্লোভার এবং ইউরেশীয় কার্লিউ।

সায়ামের মতে, 'বড় থেকে মাঝারি আকারের শোরবার্ডের ক্ষেত্রে গ্রীষ্মকাল এবং শীতকালের গড় সংখ্যার মধ্যে কোনো উল্লেখযোগ্য পার্থক্য পাওয়া যায়নি। সোনাদিয়া দ্বীপে সবচেয়ে বেশি যে প্রজাতির পাখি ছিল, তাদের একটি বড় অংশের বয়স ছিল এক বছর মতো।'

তিনি বলেন, সোনাদিয়া দ্বীপে বিশ্বব্যাপী বিপন্ন শোরবার্ডগুলোর উল্লেখযোগ্য সংখ্যকের 'ওভার-সামারিং' রেকর্ড করা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত সারা বছর এসব পাখি সংরক্ষণের পদক্ষেপ নেওয়া।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রাণিবিদ্যার সহকারী অধ্যাপক দিলীপ কুমার দাস বর্তমানে গ্রোনিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করছেন।

অধ্যাপক দিলীপ কুমার দাস জানান, তিনি অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত একাধিকবার লাল চর পরিদর্শন করেছেন উপকূলীয় পাখিদের পর্যবেক্ষণের জন্য।

তিনি বলেছেন, 'কেন্টিশ প্লোভার সেখানে বাস করা একটি পরিচিত প্রজাতি।'

তার মতে, বাংলাদেশে শরৎ থেকে বসন্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ অতিথি পাখি দেখা যায়। ব্ল্যাক-টেইলড গডউইট এবং ইউরেশিয়ান কার্লিউর মতো প্রজাতি প্রতি বছর বাংলাদেশে প্রায় ৯ মাস অবস্থান করে। বেশিরভাগ অতিথি পাখি বাংলাদেশে আসতে শুরু করে আগস্ট মাসের প্রথম থেকেই, তবে সর্বোচ্চ পাখি আসে মধ্য নভেম্বরের দিকে। এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়কাল কেন্টিশ প্লোভারের মতো অতিথি পাখিদের প্রজনন ঋতু হিসেবে বিবেচিত হয়। এই সময়ে তারা সঙ্গম, বাসা নির্মাণ, ডিম পাড়া এবং তাদের ছানাদের পালন-পালনের জন্য উত্তরে ফিরে যায়।

ছবি: মুনতাসির আকাশ

দাস বলেন, 'অন্যদিকে এখনও যৌন পরিপক্কতা অর্জন করেনি এমন কিছু কিশোর পাখি বাংলাদেশ বা তাদের পাড়ি জমানো অন্যান্য দেশেই সারা গ্রীষ্মকাল কাটায়। তাই শুধু শীত ঋতুতে বাংলাদেশে অতিথি পাখি থাকে এ ধারণা ভুল।'

তাহলে কেন প্রধানত শীতকালে অতিথি পাখি দেখা যায়?

এ বিষয়ে দাসের যুক্তি, শুষ্ক মৌসুমে পানি কমে যাওয়ার কারণে, পানি পাওয়া যায় এমন কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে অতিথি পাখিরা জড়ো হয়। অন্যদিকে, বর্ষা মৌসুমে তারা উপকূলীয় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। পাখিগুলো এত দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে যেখানে সচরাচর ফটোগ্রাফার বা ক্যামেরাম্যানরা যায়না।

দাস আরও বলেন, অতিথি পাখিরা মূলত বাংলাদেশে, বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকার খাদ্যের প্রাচুর্য এবং বিশ্রাম ও নির্জনতার কারণে আকৃষ্ট হয়।

দেশের উপকূলীয় এলাকায় নিয়মিত জোয়ারভাটা হয়। ফলে এসব জায়গায় একটি 'ইন্টারটিডাল জোন' তৈরি হয়, অর্থাৎ সেই নির্দিষ্ট অংশ পর্যন্ত জোয়ার ও ভাটার সময় পানির স্তর ওঠানামা করে।

এই ইন্টারটিডাল জোনগুলোতে ভাটার সময় অতিথি পাখিদের জন্য প্রচুর খাবার পাওয়া যায়। শোরবার্ড, ওয়াডার এবং জলচর পাখিরা এই গতিশীল পরিবেশে খুব ভালোভাবে মানিয়ে নেয়। তারা উন্মুক্ত কাদামাটিতে ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণী এবং মাছের মতো শিকার খোঁজে।

তবে হাওর অঞ্চলগুলোতে সারা বছর অতিথি পাখি দেখা যায়না। কারণ বর্ষা মৌসুমে সেখানে ভারী বৃষ্টিপাত এবং ব্যাপক বন্যা হয়। বন্যায় বিস্তৃত এলাকা জুড়ে আবাসস্থল প্লাবিত হয়, যার ফলে এসব অঞ্চলে অতিথি পাখিদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং বিশ্রামের সুযোগ কম থাকে।

সহজ করে বললে হাওর অঞ্চলের তুলনায় উপকূলীয় এলাকা সবসময়ই অতিথি পাখিদের আশ্রয়স্থল হওয়ার বেশি উপযুক্ত। যেমন- নিঝুম দ্বীপ অতিথি পাখিদের 'ব্যস্ততম বিমানবন্দর' হিসেবে বিবেচিত।

দাস সতর্ক করেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে যদি পানির স্তর অনেক বেশি বাড়ে, তবে বাংলাদেশের এসব উপকূলীয় অঞ্চলও শেষ পর্যন্ত অতিথি পাখিদের বসবাসের অযোগ্য হয়ে যেতে পারে।

তিনি বলেন, 'তাই বলতেই হয়, জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।'

 

 

 


ভাবানুবাদ: তাবাসসুম সুইটি

Related Topics

টপ নিউজ

অতিথি পাখি / নিঝুম দ্বীপ / হাতিয়া

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
  • সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন 
  • শুল্ক আলোচনা: ২৫ বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ, কাল যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছে প্রতিনিধি দল
  • সেবাগ্রহীতার কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চট্টগ্রামে রাজস্ব কর্মকর্তাসহ দুজন বরখাস্ত
  • প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
  • আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা ইসিতে, এক বছরের ব্যবধানে বিএনপির আয় বেড়েছে প্রায় ১৪ গুণ 

Related News

  • নিঝুম দ্বীপে জোয়ারে ভেসে আসা জোড়া ডলফিন ফিরে গেলো সাগরে
  • হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলারডুবি; নিহত ১, নিখোঁজ ৬
  • অপারেশন ডেভিল হান্ট: হাতিয়ায় সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ ৭ আ.লীগ নেতা আটক
  • নিঝুম দ্বীপের কিল্লা পুকুরে এবারও পাওয়া গেল ইলিশ
  • ক্রমেই কমছে অতিথি পাখির আগমন, সচেতনতা বাড়াতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পাখি মেলা

Most Read

1
বাংলাদেশ

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

2
বাংলাদেশ

সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন 

3
অর্থনীতি

শুল্ক আলোচনা: ২৫ বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ, কাল যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছে প্রতিনিধি দল

4
বাংলাদেশ

সেবাগ্রহীতার কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চট্টগ্রামে রাজস্ব কর্মকর্তাসহ দুজন বরখাস্ত

5
অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

6
বাংলাদেশ

আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা ইসিতে, এক বছরের ব্যবধানে বিএনপির আয় বেড়েছে প্রায় ১৪ গুণ 

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab