Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Wednesday
July 23, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
WEDNESDAY, JULY 23, 2025
মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড: ৩ বছরে যেটি শুধু ৩০০ বৈঠক করেছে

অর্থনীতি

রফিকুল ইসলাম
30 September, 2024, 09:15 am
Last modified: 30 September, 2024, 10:53 am

Related News

  • শুল্ক চুক্তি: আজ খসড়া জমা দেবে ঢাকা, যুক্তরাষ্ট্র এখনও বৈঠকের তারিখ দেয়নি
  • যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক: বাণিজ্যিক শর্তে ছাড় দিতে চায় ঢাকা, অ-বাণিজ্যিক শর্ত প্রত্যাখান করবে
  • আগামী ৫ বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানির চুক্তি করেছে বাংলাদেশ
  • তিব্বতে বিশাল বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প উদ্বোধন চীনের; পানিপ্রবাহ নিয়ে উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ ও ভারত
  • বাংলাদেশে চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের মিশন, চুক্তি সই

মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড: ৩ বছরে যেটি শুধু ৩০০ বৈঠক করেছে

রফিকুল ইসলাম
30 September, 2024, 09:15 am
Last modified: 30 September, 2024, 10:53 am
ইনফোগ্রাফ: টিবিএস

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে আস্থার সঞ্চার করতে ২০২১ সালে চালু করা হয় ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ)। উদ্দেশ্য ছিল– বাজারের যেকোনো অস্থিতিশীল অবস্থাতে শেয়ার কেনাবেচা করে তারল্য নিশ্চিত করা এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা।

অন্যান্য দেশের একই ধরনের তহবিলের মতো– বাজারকে স্থিতিশীল করার মতো কোনো ভূমিকাই রাখতে পারেনি সিএমএসএফ। বরং এর পর্ষদ (বোর্ড) এবং অন্যান্য এক ডজন কমিটির সদস্যদের পুঁজিবাজারে বাস্তব আর্থিক হস্তক্ষেপের পদক্ষেপ নেওয়ার চেয়ে— সভা করার ক্ষেত্রে বেশি সক্রিয় দেখা গেছে।

বিদ্যমান তথ্যের রেকর্ড অনুযায়ী, তিন বছরে ৩২৩টি বৈঠক করেছেন তারা, যেখানে অংশগ্রহণকারীদের সম্মানী বাবদ ব্যয় করা হয়েছে ৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি এক বছরে ১০০টির বেশি মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসবে সম্মানীর হারও কম না– যেখানে প্রতি বৈঠক বাবদ কমিটির সদস্যদের জনপ্রতি সম্মানী ছিল ৮ হাজার টাকা।

একের পর এক সভা আর সেখানে উপস্থিতির সম্মানী আদায়ের পাশাপাশি – সিএমএসএফের পরিচালনা পর্ষদ ১ কোটি ৫২ লাখ টাকায় দুটি গাড়ি (কার) কিনেছে; আবার অফিস সংস্কারের জন্য ব্যয় করেছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।

কিন্তু ফান্ডের আকার ও লক্ষ্যগুলো যত বড়– সে তুলনায় ফলাফল তেমন কিছুই আসেনি। চলতি বছরের ৩০ জুলাই পর্যন্ত এই ফান্ডের আকার বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকায়। যেখান থেকে রাষ্ট্রায়াত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান- ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ- আইসিবিকে ২২৫ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া, ৫০ কোটি টাকা দিয়ে একটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড চালু করা ছাড়া বাজার স্থিতিশীলতায় সিএমএসএফ'র ভূমিকা নেই।

আইসিবি সেই টাকা ঋণ নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। তবে বাজারের সার্বিক স্থিতিশীলতা আনার ক্ষেত্রে তার প্রভাব ছিল ন্যূনতম।

২০২১ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন- বিএসইসি এই ফান্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় কোম্পানিগুলোর কাছে জমা অবন্টিত লভ্যাংশ, বোনাস ও আইপিও সাবস্ক্রিপশনের অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং তার থেকেও বেশিকিছু করার উদ্দেশ্য থেকে।

ফান্ড গঠনের অন্যতম ম্যান্ডেট ছিল- নগদ টাকার ১০ শতাংশ টাকা এফডিআর, ৪০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ (শেয়ার কেনাবেচা) ও ৫০ শতাংশ ফান্ড বাজারের অংশীজনদের (রিফাইন্যান্সিং মার্জিন) ঋণ হিসাবে দিতে হবে। এরপর বাকি ১০ শতাংশ স্থায়ী আমানত, সরকারি সঞ্চয়পত্র ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডে সংরক্ষণ করতে হবে। ১ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকার মধ্যে নগদ লভ্যাংশ প্রায় ৬৩২ কোটি টাকা আর স্টক ডিভিডেন্ট প্রায় ৯১৩ কোটি টাকা।

১১ সদস্যের বোর্ডের বাইরে ফান্ডটির পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় প্রায় এক ডজনের বেশি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসব কমিটির কোনোটির সদস্য ৪ জন, আবার কোনোটির সদস্য ১০ জনের বেশি।

সিএমএসএফ এর তথ্য অনুযায়ী, গত তিন বছরে ৬৩ বোর্ড মিটিং হয়েছে, আর অন্যান্য কমিটির সভা হয়েছে ২৬০টি। অর্থাৎ, প্রায় প্রতিদিনই করা হয়েছে কোন না কোন মিটিং, যেখান থেকে বছরে কোটি টাকা সম্মানী নিয়েছেন সিএমএসএফ এর বোর্ড সদস্য ও অন্যান্য কমিটির সদস্যরা।

উল্লেখ্য, এসব সভায় কেবল বোর্ড সদস্যরাই নয়, বোর্ড সদস্যের বাইরেও চেয়্যারম্যানের ঘনিষ্ঠজনদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারাও প্রতি মিটিংয়ে ৮ হাজার করে সম্মানী পেয়েছেন।

মিটিং বাবদ ব্যয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে সিএমএসএফ এর চিফ অব অপারেশন- মো. মনোয়ার হোসেন এফসিএ বলেন, "কমিশন কর্তৃক গঠিত বোর্ড যেভাবে চেয়েছে, সেভাবেই করা হয়েছে। যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি শূন্য থেকে শুরু হয়েছে, তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানকে দাঁড় করানোর প্রয়োজন হয়েছে, যা আর বর্তমানে এবং ভবিষ্যতে কখনোই দরকার হবে না।"

সিএমএসএফ পর্যালোচনা করবে অন্তর্বর্তী সরকার

সিএমএসএফকে পর্যালোচনা, এর প্রয়োজনীয়তা যাচাই ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থার রূপরেখা প্রণয়নের জন্য গত ২ সেপ্টেম্বর একটি কমিটি গঠন করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল রোববার বিএসইসির একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

কমিটির সভাপতিত্ব করবেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের ট্রেজারি ও ঋণ ব্যবস্থাপনা শাখার একজন অতিরিক্ত সচিব এবং সদস্য হিসেবে থাকবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ও ফার্মের রেজিস্ট্রার, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রতিনিধিরা। ১০ দিনের মধ্যে এই কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।

"এই তহবিলের প্রয়োজন আছে কি না, তা কমিটি সুপারিশ করবে। যদি প্রয়োজন থাকে, তবে এটি যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবহারের কৌশল প্রস্তাব করবে"-  নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএসইসি কর্মকর্তা টিবিএসকে বলেছেন।

তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ খান এই তহবিলের পক্ষে নন। তিনি গত সপ্তাহে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টার কাছে তার অবস্থান জানিয়েছিলেন বলে জানা গেছে। সেই পদক্ষেপের অংশ হিসাবে, ২২ আগস্ট পূর্ববর্তী বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়া সত্ত্বেও বিএসইসি নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করেনি।

ফান্ডের যৌক্তিকতা, ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ

কোম্পানিগুলো্র ব্যাংকে পড়ে থাকা অবিতরণকৃত বা অবন্টিত লভ্যাংশ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গঠন করা হয় সিএমএসএফ, যার ৪০ শতাংশ নগদ অর্থে সরাসরি শেয়ার কেনাবেচা করা যাবে।

কিন্তু, তিন বছর অতিবাহিত হলেও ফান্ড গঠনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট আইনগত সমস্যার সমাধান হয়নি, এই অবস্থায় নতুন কমিশন এখনও কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় এর অস্তিত্বই ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক হি্সেবে ফান্ডের উদ্যোক্তা হওয়া শিবলী কমিশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

একটি ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান নাম না প্রকাশের শর্তে টিবিএসকে বলেন, "রেগুলেটরের কাজ বাজার নিয়ন্ত্রণ, ‍সুশাসন ও আইন প্রণয়ন করা। কিন্তু কমিশন তার ম্যান্ডেট অনুযায়ী কাজ না করে– ফান্ড গঠন করে তারল্যের যোগান দিতে চেয়েছে, শেয়ার কেনাবেচা করবে সেই সুযোগ রাখা হয়েছে। এটা রেগুলেটরের কাজ হতে পারে না।"

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও ব্যাংকের কর্মকর্তারা এই ফান্ড গঠন ও পরিচালনার আইনগত বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কমিশনের তত্ত্বাবধানের গঠিত ফান্ডটি গঠন ও পরিচালনার আইনি জটিলতা এখনো শেষ হয়নি। পরিচালনার দায়িত্ব কার হাতে থাকবে, সে বিষয়েও এখনো কোনো ‍চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

যদিও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের চাপে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো ব্যাংকে পড়ে থাকা অবিতরণকৃত বা অবন্টিত লভ্যাংশ এই ফান্ডে জমা দিয়েছে।

বিএসইসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ সিদ্দিকী বলেন, বাজারকে সমর্থন করার জন্য এই ধরনের তহবিল তৈরির উদ্দেশ্য সঠিক ছিল না।

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে তিনি বলেন, 'এই ফান্ড গঠন করে আপনি কখনোই পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে পারবেন না। কৃত্রিমভাবে একটা ফান্ড গঠনের মাধ্যমে কিছুদিন হয়তো বাজারকে সমর্থন দেওয়া যায়, কিন্তু সেটা দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হয় না।"

তিনি আরো বলেন, ফান্ডের অর্থ ব্যবস্থাপনার যে ম্যান্ডেট সে অনুযায়ী পরিচালিত হতে না পারলেও– বিপুল ব্যয়ের ঘটনা ঘটেছে, যা একেবারেই প্রত্যাশিত নয়। যেহেতু কমিশনের দ্বারা এই ফান্ড গঠিত হয়েছে, তাই এবিষয়ে তাদেরকেই সতর্কতার সাথে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আইসিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, শুরু থেকেই এই স্থিতিস্থাপক ফান্ড গঠনের বিষয়টি বিতর্কিত ছিল। অবন্টিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের টাকা, যেগুলো সংগ্রহের পরে এই ফান্ডের তার ম্যান্ডেট অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত।

তিনি বলেন, "অর্থ সংগ্রহের পরে ফান্ড যদি ম্যান্ডেট অনুযায়ী পরিচালিত না হয়, সেক্ষেত্রে কমিশন বিষয়টির তদন্ত করতে পারে। যেহেতু এখানে জনগণের অর্থ রয়েছে, তাই ফান্ডকে অবশ্যই ম্যান্ডেট মেনে চলতে হবে।"

একই ধরনের ফান্ড অন্যান্য দেশে যেভাবে কাজ করে

বিভিন্ন দেশে আর্থিক সংকট এবং পুঁজিবাজারের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে এরকম ফান্ডগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যেমন ১৯৯২ সালে হর্ষদ মেহতা কেলেঙ্কারির ফলে শেয়ার বাজার বিপর্যয়ের পর– ভারতীয় পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যায়। আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য, নিয়ন্ত্রক সংস্থা- এসইবিআই বা সেবি ইনভেস্টরস প্রটেকশন অ্যান্ড এডুকেশন ফান্ডের ভূমিকা বাড়িয়েছে। এই তহবিল প্রতারিত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিতে এবং বাজার সচেতনতা তৈরি ও পুঁজিবাজার সম্পর্কে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শিক্ষার উন্নতির জন্য তৈরি করা হয়। বাজারে খুচরা বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে আবারো উৎসাহিত করে এই উদ্যোগ, এবং বাজারকে স্থিতিশীল করতে ভূমিকা রাখে।

২০০৮ সালের আর্থিক সংকটকালে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনার অধীন এক্সচেঞ্জ স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (ইএসএফ) বাজারে তারল্য বা নগদ অর্থ জোগান দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা প্রদান এবং পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ইএসএফকে ব্যবহার করা হয়েছিল, যদিও এর প্রাথমিক কাজ ছিল বৈদেশিক মুদ্রাবিনিময় বাজারকে স্থিতিশীল করা।

২০১৫ সালে একটি বড় ধসের কবলে পড়ে চীনের পুঁজিবাজার, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই যেখানে শেয়ারদরের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত পতন হয়। ব্রোকারেজ সংস্থাগুলো বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ না দিতে পারলে– সেজন্য সিকিউরিটিজ ইনভেস্টরস প্রটেকস্বয়ং ফান্ড (এসআইপিএফ) রয়েছে চীনে, এই ফান্ডকেই তখন শেয়ার কিনে বাজারের ধস ঠেকানোর কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল। এসআইপিএফ প্রধান প্রধান কোম্পানিগুলোর শেয়ার কিনে বাজারে হস্তক্ষেপ করে, যা শেয়ারদরকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।

Related Topics

টপ নিউজ

পুঁজিবাজার / ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) / বাংলাদেশ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ল উত্তরার বিমান বিধ্বস্তের দৃশ্য
  • জামিন দিলে সব টাকা শোধ করে দেব, পালিয়ে যাব না: এক্সিম ব্যাংকের নজরুল ইসলাম
  • “আমি এখানে আর থাকবো না, আমাকে নিয়ে চলো” বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আয়ানের চিৎকার
  • শাড়ির রঙে শনাক্ত: মেয়ে ফিরলেও লাশ হয়ে ফিরলেন মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থীর মা
  • মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের অর্থ সাহায্যে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস
  • ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে শেষ আশ্রয় ‘বাণিজ্যিক বাজুকা’ দাগার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ!

Related News

  • শুল্ক চুক্তি: আজ খসড়া জমা দেবে ঢাকা, যুক্তরাষ্ট্র এখনও বৈঠকের তারিখ দেয়নি
  • যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক: বাণিজ্যিক শর্তে ছাড় দিতে চায় ঢাকা, অ-বাণিজ্যিক শর্ত প্রত্যাখান করবে
  • আগামী ৫ বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানির চুক্তি করেছে বাংলাদেশ
  • তিব্বতে বিশাল বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প উদ্বোধন চীনের; পানিপ্রবাহ নিয়ে উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ ও ভারত
  • বাংলাদেশে চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের মিশন, চুক্তি সই

Most Read

1
বাংলাদেশ

সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ল উত্তরার বিমান বিধ্বস্তের দৃশ্য

2
বাংলাদেশ

জামিন দিলে সব টাকা শোধ করে দেব, পালিয়ে যাব না: এক্সিম ব্যাংকের নজরুল ইসলাম

3
বাংলাদেশ

“আমি এখানে আর থাকবো না, আমাকে নিয়ে চলো” বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আয়ানের চিৎকার

4
বাংলাদেশ

শাড়ির রঙে শনাক্ত: মেয়ে ফিরলেও লাশ হয়ে ফিরলেন মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থীর মা

5
বাংলাদেশ

মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের অর্থ সাহায্যে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস

6
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের শুল্কের বিরুদ্ধে শেষ আশ্রয় ‘বাণিজ্যিক বাজুকা’ দাগার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ!

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net