Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
June 01, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, JUNE 01, 2025
পুলিশের মাঠ নিয়ে এত অনড় হওয়ার তো কিছু নেই: সৈয়দা রত্না

বাংলাদেশ

সুজন সেন গুপ্ত
27 April, 2022, 02:30 pm
Last modified: 27 April, 2022, 03:56 pm

Related News

  • মাঠ থেকে মোবাইল: হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলার জায়গায় যেভাবে অনলাইন গেমস
  • চাঁদাবাজি ও মামলায় ফাঁসানোর হুমকির অভিযোগে কলাবাগান থানার ওসি ও এসআই প্রত্যাহার
  • কৃত্রিম টার্ফ: মাঠে বা ছাদে, নকল ঘাসে
  • গাবতলীর একমাত্র খেলার মাঠটিও কি দখল হয়ে যাবে?
  • রাজধানীর সব পার্ক ও খেলার মাঠের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

পুলিশের মাঠ নিয়ে এত অনড় হওয়ার তো কিছু নেই: সৈয়দা রত্না

না, লাইভ আমি বন্ধ করিনি। আমার হাত থেকে একজন ফোনটা কেড়ে নিয়েছিলেন। উনিই হয়তো লাইভটা বন্ধ করে দিয়েছিলেন...
সুজন সেন গুপ্ত
27 April, 2022, 02:30 pm
Last modified: 27 April, 2022, 03:56 pm
থানা থেকে ছাড়া পাওয়ার পর ছেলের সঙ্গে সৈয়দা রত্না

গত কয়েকদিন ধরেই রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে কলাবাগান থানা ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর আন্দোলন, আন্দোলনকারী সৈয়দা রত্না ও তার কিশোর পুত্রকে পুলিশের আটক করা- এসব বিষয় নিয়ে আলোচনার ঝড় বয়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। 

আন্দোলনে নিজের অনুভূতি, অভিজ্ঞতা, চাওয়া-পাওয়া, ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন সৈয়দা রত্না। 

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড: আপনি কেমন আছেন?
সৈয়দা রত্না: হ্যাঁ, ভালো আছি।

টিবিএস: রোববার সকালের ঘটনা নিশ্চয়ই আপনাকে এখনও তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে? ঠিক কী ঘটেছিল?
সৈয়দা রত্না: রোববার আমি বেরিয়ে দেখি ওখানে অনেক কাজটাজ হচ্ছে। আমি ফেইসবুকে লাইভে গেলাম। তখন উনারা (পুলিশ) আমাকে বাধা দিয়ে নিয়ে গেছেন থানায়।

টিবিএস: আপনার ছেলে কি তখন সঙ্গে ছিল?
সৈয়দা রত্না: না, ছেলে বাসায় ঘুমাচ্ছিল। যেহেতু এটা একদম পাড়ায়, পাড়ার মানুষেরা তো দেখছে মাঠে এখন কাজ হচ্ছে, মাঠ নিয়ে একটা আন্দোলন হচ্ছে। কেউ একজন আমার ছেলেকে ফোন করেছে যে তোমার আম্মুকে পুলিশ নিয়ে গেছে। তখন ও বাসা থেকে বের হয়।

টিবিএস: রোববার কি অন্যদিনের চেয়ে মাঠে বেশি কাজ হচ্ছিল?
সৈয়দা রত্না: হ্যাঁ, অনেক পুলিশ ছিল। মনে হচ্ছিল শ'খানেকের মতো পুলিশ অবস্থান করছিল।

টিবিএস: মাঠ নিয়ে এ আন্দোলন তো অনেক দিন থেকে, আপনি কবে থেকে যুক্ত হয়েছিলেন?
সৈয়দা রত্না: ২০২০-এ থানা স্থাপন বিষয়ে আদালতের অনুমতি বিষয়ক একটা বিজ্ঞপ্তি দেয়ালে লাগানো হয়। আমরা অনেক আগে থেকেই কানাঘুষা শুনছিলাম, তো এবার একটা প্রত্যক্ষ ব্যাপার দেখলাম যে আসলেই এখানে থানা তৈরি করার কাজ হচ্ছে। তখন আমি একদিন একটা ভিডিও করে ফেইসবুকে দিই যে এটা তো আসলে আমাদের খেলার মাঠ। এখানে একটিই খেলার মাঠ, এটা আমাদের মাঠ, বাইরে থেকে কেউ এসে কেন এখানে থানা বানাবে?

ওই ভিডিওতে আমি আরও বলেছিলাম যে আমি আমার প্রধানমন্ত্রীর কাছে, মেয়রের কাছে নিবেদন করছি তারা যেন আমাদের এ মাঠটিকে সুরক্ষা দেন। কিন্তু উনাদের পর্যন্ত তো আমাদের দাবি পৌঁছায় না। তারপরে আমাদের পাড়ার এক ছোট ভাই জামিল বললো, 'আপা, চলুন আমরা কিছু করি।' আমাদের সামনে মাঠটা চলে যাবে। ও তখন কেঁদে ফেলেছিল।

তখন আমরা ফেইসবুকে একটা পেইজ খুললাম: 'তেঁতুলতলা মাঠ আমাদের প্রাণের দাবী'। ওখানে আমরা লেখালেখি শুরু করলাম। মানববন্ধন হলো। এরপর আমরা মেয়রের অফিসে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি দিই৷ এখানকার ওয়ার্ড-এমপি আছেন, তার সাথেও আমরা দেখা করেছিলাম। উনি বলেছিলেন যে আমি মাঠের পক্ষে আছি, আমি চাই মাঠ থাকুক।

আমরা দেখলাম আমাদের মেয়র সাহেব বলছেন প্রত্যেক এলাকায় মাঠ থাকবে, না থাকলে উনি বরাদ্দ করবেন। খবরে দেখছিলাম তিনি দখলদারদের কাছ থেকে মাঠ মুক্ত করছেন। তখন আমাদের ভেতরে একটা ভরসা তৈরি হয়। এখানকার এক নারী-কমিশনারকে মাঠে থানা হওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম। উনি বলেছিলেন না, মাঠের জায়গায় মাঠ থাকবে। কারণ আমাদের মাননীয় মেয়র মাঠ চান। আমাদের মনে হলো, তাহলে তো আমাদের আর ভয়ের কোনো বিষয় নেই।

টিবিএস: রোববার সকালে আপনার লাইভে দেখা যায় কিছু বেসামরিক পোশাকের মানুষের সঙ্গে আপনার তর্ক হচ্ছে একটু পরে কিছু পুলিশ সদস্য এসেও যোগ দিয়ে লাইভ বন্ধ করতে বলেন। এরপর কি আপনি লাইভ বন্ধ করে দেন...
সৈয়দা রত্না: না, লাইভ আমি বন্ধ করিনি। আমার হাত থেকে একজন ফোনটা কেড়ে নিয়েছিলেন। উনিই হয়তো লাইভটা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

টিবিএস: এরপরেই কি আপনাকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ?
সৈয়দা রত্না: হ্যাঁ, মহিলা কনস্টেবল ছিলেন, তারা আমাকে নিয়ে গাড়িতে উঠিয়ে থানায় নিয়ে যান।

টিবিএস: এরপর কেউ একজন আপনার ছেলেকে জানায় ঘটনার বিষয়ে?
সৈয়দা রত্না: হ্যাঁ, কেউ একজন আমার ছেলেকে জানালে ও বাসা থেকে বের হয়ে মাঠের সামনে মসজিদের কাছে যায়। ছেলে তখন ফোনে কথা বলছিল, পুলিশ তাকে ডাকে। ডাকে সাড়া না দিয়ে ছেলে বাসার দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। ওরা তখন এগিয়ে এসে ওর হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নেয়। ওই সময়ই তার ফোনে তার বোন কল করে। ও তখন পুলিশের হাত থেকে ফোন নিয়ে বোনকে সবকিছু জানায়।

তখন পুলিশ আবার ওর হাত থেকে ফোন নিয়ে যায়। এরপর তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার আধাঘণ্টার মধ্যে দেখি আমার ছেলেকেও নিয়ে আসা হয়েছে।

টিবিএস: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থানার জন্য অন্য জায়গা খোঁজার কথা বলেছিলেন। কিন্তু ওখানে এখনো কাজ চলছে। কাজ বন্ধ হয়নি। পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে মাঠটিতে থানা স্থাপনের জন্য তাদের বৈধতা আছে। 

সৈয়দা রত্না: ঠিক আছে, উনারা অনুমতি নিয়ে কাজ করছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তো বলেছেন উনারা অন্য একটা জায়গা পেলে থানা সেখানে করবেন। তাহলে তো হয়েই গেল। উনাদের থানা করাটা জরুরি, ওই জায়গাতেই করতে হবে সেটাতো জরুরি নয়। এর মধ্যে যদি জায়গা পেয়ে যান, তাহলে নিশ্চয় উনি (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) অন্য জায়গা থানা স্থানান্তরিত করতেই পারবেন। এ জায়গাটাতেই করতে হবে, এমনতো বিষয় না।

টিবিএস: আপনাকে মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেতে হয়েছে… 
সৈয়দা রত্না: এ ব্যাপারে আমি কিছু বলব না।

টিবিএস: আপনার ও ছেলের জন্য এই থানা হাজত ব্যাপারটা মানসিকভাবে খুবই বিপর্যকর হওয়ার কথা।
সৈয়দা রত্না: হ্যাঁ, এটা আসলে ব্যাখা করা যায় না যে কতটা যন্ত্রণার একটা দিন গেছে। এটা একটা ভিন্ন ধরনের ট্রমা ছিল আমাদের জন্য, বলে বোঝানো যাবে না। তবে এখন আমি স্বস্তিবোধ করছি এজন্য যে পুরো বাংলাদেশের মানুষ এ আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়ে গেছেন। আমাদের কষ্ট হলেও চূড়ান্তভাবে আন্দোলনটা প্রতিটা মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে।

আমি সবাইকে বলেছি। মাঠটা পেয়ে গেলে আমার কোনো দুঃখ থাকবে না।

আন্দোলনে হয়তো আমারও কিছু ভুল থাকতে পারে। যেমন উনারা থানায় আমাকে বলেছেন যে আমি উনাদেরকে অনেক অপ্রীতিকর কথা বলেছি। ভূমিদস্যুটস্যু বলেছি তো (একটু হেসে)। একটা আন্দোলনে কিন্তু কেউ একদম বেছে বেছে একেবারে প্রমিত ভাষায় প্রতিবাদ জানায় না। আন্দোলন কিন্তু ওরকম করেই হয়। আর আমি একজন একেবারেই ছাপোষা একটা মানুষ, তা-ই না?

এখন আমি আর ওটা নিয়ে ভাবছি না। তবে উনারা (পুলিশ) নিশ্চয়ই আমার সাথে এটা অন্যায় করেছেন। আমার ছেলের সাথে অন্যায় করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি এটা নিয়ে ভাবছি না। আমি ভাবছি যে আমাদের মাঠটা বেঁচে যাক। উনারাওতো একটু স্যাক্রিফাইস করতেই পারেন, উনারাও তো ভাবতে পারেন যে আসলেই তো এলাকাবাসী এটা চাইছে বা মাঠটা থাকুক বাচ্চাদের জন্য। আমরা তো নাগরিক, আমাদের সাথে তো উনাদের একটা বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক হতেই পারে। উনাদের এত অনড় হওয়ার তো কিছু নেই, ইচ্ছা করলেই করতে পারেন।

টিবিএস: মাঠে পুলিশ নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। আপনারা এখন কী করবেন?
সৈয়দা রত্না: এতদিন আন্দোলনটা আমি করেছি, এখন কিন্তু এটা অন্য পর্যায়ে চলে গেছে। এখন দেশের অনেক মানুষ এর সাথে সংশ্লিষ্ট হয়ে গেছেন। উনারাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, উনারাই আন্দোলনটাকে এগিয়ে নিচ্ছেন। এখন তারাই দেখবেন তারা কীভাবে আন্দোলনটা করবেন।

টিবিএস: আপনি কোনো নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ বোধ করছেন?
সৈয়দা রত্না: না। আমি নিরাপত্তাজনিত কোনো ভয় করছি না।

 

Related Topics

টপ নিউজ

সৈয়দা রত্না / তেঁতুলতলা মাঠ / খেলার মাঠ / কলাবাগান / থানা ভবন

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত
  • কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?
  • করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও
  • যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়
  • ‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

Related News

  • মাঠ থেকে মোবাইল: হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলার জায়গায় যেভাবে অনলাইন গেমস
  • চাঁদাবাজি ও মামলায় ফাঁসানোর হুমকির অভিযোগে কলাবাগান থানার ওসি ও এসআই প্রত্যাহার
  • কৃত্রিম টার্ফ: মাঠে বা ছাদে, নকল ঘাসে
  • গাবতলীর একমাত্র খেলার মাঠটিও কি দখল হয়ে যাবে?
  • রাজধানীর সব পার্ক ও খেলার মাঠের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

Most Read

1
বাংলাদেশ

ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে

2
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত

3
আন্তর্জাতিক

কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?

4
অর্থনীতি

করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও

5
ফিচার

যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়

6
বাংলাদেশ

‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net