Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
August 16, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, AUGUST 16, 2025
যেভাবে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো অপহরণ ও গুম কার্যক্রম চালাতো

বাংলাদেশ

টিবিএস রিপোর্ট
15 December, 2024, 03:35 pm
Last modified: 15 December, 2024, 03:36 pm

Related News

  • বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে গুম, অপহরণের অভিযোগ থামেনি: মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
  • বিদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সরকার: প্রেস সচিব
  • সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চিয়তা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারে: টিআইবি
  • সেনা ও নৌবাহিনী প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গুমে জড়িত নয়, কিছু কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন: তদন্ত কমিশন
  • ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন: আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধে কক্সবাজার আশ্রয়শিবিরের রোহিঙ্গারা

যেভাবে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো অপহরণ ও গুম কার্যক্রম চালাতো

অপহরণ ও গুমের কাজগুলো নিরাপত্তা বাহিনীগুলো নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিতো। দেখা যেত, এক বাহিনী অপহরণ করেছে, অন্য বাহিনী তাদের আটক করেছে এবং তৃতীয় কোনো বাহিনী হত্যা বা মুক্তির সঙ্গে জড়িত থাকতো।
টিবিএস রিপোর্ট
15 December, 2024, 03:35 pm
Last modified: 15 December, 2024, 03:36 pm
প্রতীকী ছবি: সংগৃহীত।

গুম সংস্কৃতি বা অপহরণ ও গুমের প্রথা গত ১৫ বছরে গড়ে উঠেছে। আর এগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এমনভাবে গড়ে উঠেছে যে বিষয়গুলো ভাবাও যেত না। 

গতকাল শনিবার গতকাল (১৪ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে অপহরণ ও গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশন। প্রতিবেদনটিতে উঠে এসেছে গুম ও অপহরণ বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী প্রায়ই সাদামাটা পোশাক পরত এবং তাদের কার্যক্রম অন্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ওপর চাপানো হতো। যেমন- ডিজিএফআই কাজ করতো র‌্যাবের পরিচয় ব্যবহার করে এবং র‌্যাব কাজ করতো ডিবি পরিচয়ে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বাহিনীগুলো নিজেদের মধ্যে শিকার ভাগাভাগি করে নিতো। দেখা যায়, এক বাহিনী অপহরণ করত, অন্য বাহিনী তাদের আটক করতো এবং তৃতীয় কোনো বাহিনী হত্যা বা মুক্তির সঙ্গে জড়িত থাকতো।

কমিশন প্রতিবেদনে একটি উদাহরণ তুলে ধরে বলেছে, "এক ভুক্তভোগীর কল রেকর্ড থেকে জানা যায়, তাকে অপহরণ করার পরই তার সিম কার্ডটি ডিজিএফআই সদর দপ্তরে সক্রিয় করা হয়। যদিও তার বর্ণনা অনুযায়ী তাকে শুরুতে এক সেলে আরও আটককৃতদের সঙ্গে রাখা হয়েছিল। তাই ধারণা করা হয় তাকে প্রথমে ডিজিএফআইয়ের জেআইসিতে আটকে রাখা হয়। তবে পরবর্তীতে তাকে র‌্যাবের বিভিন্ন কারাগারে আটক অবস্থায় পাওয়া গেছে। পরে মাসখানেক পর র‌্যাব ৭-এর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, "এ অবস্থায় একজন বেঁচে থাকা ব্যক্তি যদি ফিরে আসে তাহলে এর জন্য দায়ী সংস্থাকে তা চিহ্নিত করাও কঠিন হয়ে পড়ত।"

সেখানে আরও বলা হয়েছে এসব অপারেশনগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই বিভক্ত করা হতো। ফলস্বরূপ, যারা সরাসরি হত্যা বা গুমের সঙ্গে যুক্ত, তারা প্রায়ই জানতো না কারা তাকে হত্যা করেছে কিংবা এ অপারেশনের মূল উদ্দেশ্য বা প্রেক্ষাপট কি ছিল।

তবে বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীল কর্মকর্তাদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসব তথ্য ভালোভাবেই জানতেন। প্রতিবেদন অনুসারে, দলগুলোর ঘন ঘন পরিবর্তন, আঞ্চলিক সীমারেখাগুলোর মিশ্রণ এবং সুস্পষ্ট অপারেশনাল সীমানার অভাব গোপন অপরাধের প্রকৃতিকে আরও জটিল করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, র‌্যাব ২ সহজেই র‌্যাব ১১-এর এলাকায় ঢুকে অপারেশন চালাতে পারতো এবং এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন উঠতো না।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে হওয়া অধিকাংশ গুমের জন্য র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব), ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ (ডিবি) এবং কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমসকে (সিটিটিসি) দায়ী করা হয়েছিল। কমিশনকে দেওয়া ভুক্তভোগী, সাক্ষী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা তাদেরই প্রধান অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

গুমের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও কিছু সংস্থা, যেমন ডিরেক্টোরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইনটেলিজেন্স (ডিজিএফআই) এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইনটেলিজেন্সও (এনএসআই) অভিযুক্ত হয়েছে।

তদন্ত কমিশন প্রতিবেদনে বলেছে, "অপহরণ ও গুম নিয়ে গড়ে ওঠা এ সিস্টেমের প্রকৃতি তদন্তের কাজকে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং করে তুলছে। কারণ এগুলো করাই হয়েছিল বিশেষভাবে দায়িত্ব চাপানোর জন্য এবং জবাবদিহিতা এড়ানোর জন্য।

কমিশন জীবিত ভুক্তভোগীদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, "জীবিত ভুক্তভোগীরা যারা আমাদের কাছে এসেছেন, তাদের মাধ্যমেই আমরা এ সিস্টেমের এতো কিছু বের করতে পেরেছি। তাদের কাছে আমরা চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবো।"

Related Topics

টপ নিউজ

গুম ও অপহরণ / তদন্ত কমিশন / প্রতিবেদন / নিরাপত্তা বাহিনী / কার্যক্রম

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • রাজশাহীতে একই পরিবারের ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার, চিরকুটে লেখা 'আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে'
  • এক ক্লিকেই সর্বনাশ: অনলাইন জুয়ার ফাঁদ যেভাবে গ্রামের তরুণদের গ্রাস করছে
  • চুক্তি হয়নি, তবে ‘অগ্রগতি হয়েছে’: ইউক্রেন ইস্যুতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর ট্রাম্প
  • শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন: নাহিদ ইসলাম
  • চট্টগ্রাম-ঢাকা ২৫০ কি.মি. পাইপলাইন চালু হচ্ছে শনিবার, জ্বালানি পরিবহনে নতুন যুগের সূচনা
  • কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন শমী কায়সার

Related News

  • বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে গুম, অপহরণের অভিযোগ থামেনি: মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
  • বিদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সরকার: প্রেস সচিব
  • সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চিয়তা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারে: টিআইবি
  • সেনা ও নৌবাহিনী প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গুমে জড়িত নয়, কিছু কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন: তদন্ত কমিশন
  • ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন: আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধে কক্সবাজার আশ্রয়শিবিরের রোহিঙ্গারা

Most Read

1
বাংলাদেশ

রাজশাহীতে একই পরিবারের ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার, চিরকুটে লেখা 'আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে'

2
ফিচার

এক ক্লিকেই সর্বনাশ: অনলাইন জুয়ার ফাঁদ যেভাবে গ্রামের তরুণদের গ্রাস করছে

3
আন্তর্জাতিক

চুক্তি হয়নি, তবে ‘অগ্রগতি হয়েছে’: ইউক্রেন ইস্যুতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর ট্রাম্প

4
বাংলাদেশ

শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন: নাহিদ ইসলাম

5
বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম-ঢাকা ২৫০ কি.মি. পাইপলাইন চালু হচ্ছে শনিবার, জ্বালানি পরিবহনে নতুন যুগের সূচনা

6
বাংলাদেশ

কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন শমী কায়সার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net