Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
June 21, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, JUNE 21, 2025
কেন্ট স্টেট শ্যুটিং: ১৯৭০ সালে শিক্ষার্থীদের যে বিক্ষোভ কাঁপিয়ে দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রকে

আন্তর্জাতিক

টিবিএস ডেস্ক
11 May, 2024, 09:15 pm
Last modified: 11 May, 2024, 09:20 pm

Related News

  • ইসরায়েলি হামলায় যুক্তরাষ্ট্র যোগ দিলে পুরো অঞ্চলে নরক নেমে আসবে: ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে পুতিন-শি’র ফোনালাপে যে কথা হলো
  • যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের খামেনিকে হত্যার সম্ভাবনা নিয়ে কথাই বলতে চান না পুতিন
  • ব্যক্তিগতভাবে ইরান হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন দিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প, তবে চূড়ান্ত নির্দেশ এখনও দেননি
  • খামেনি তার কঠোর হুঁশিয়ারিতে আমেরিকাকে ৩ বার্তা দিয়েছেন

কেন্ট স্টেট শ্যুটিং: ১৯৭০ সালে শিক্ষার্থীদের যে বিক্ষোভ কাঁপিয়ে দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রকে

দুপুরবেলা ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলতে শুরু করেন। এরপর কী হয়েছিল তা নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে বিক্ষোভকারীরা ওই আদেশ শোনেননি। অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, পাথর ছোড়ারও ঘটনা ঘটেছিল।
টিবিএস ডেস্ক
11 May, 2024, 09:15 pm
Last modified: 11 May, 2024, 09:20 pm
১৯৭০ সালের ৪ মে কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটিতে গুলি শুরুর পর নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন বিক্ষোভকারীরা। ছবি: কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটি লাইব্রেরিজ/স্পেশাল কালেকশনস অ্যান্ড আর্কাইভস

আজ থেকে ৫৪ বছর আগে ১৯৭০ সালের ৪ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ন্যাশনাল গার্ডের গুলিতে ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিপক্ষে বিক্ষোভ করা চার শিক্ষার্থী নিহত হন। খবর বিবিসি'র।

সে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিভাজনের প্রতীক হয়ে রয়েছে এ ঘটনাটি। আধুনিক মার্কিন ইতিহাসেরও অন্যতম ঘটনা এটি।

কেন্ট স্টেটের ওই গুলির ঘটনায় দেশটির ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ শিক্ষার্থী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সারাদেশের কয়েকশ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।

ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের নতুন করে আন্দোলন ওই গুলির ঘটনার পটভূমি তৈরি করে দিয়েছিল।

১৯৭০ সালের এপ্রিলে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ভিয়েত কংয়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে মার্কিন বাহিনীকে কম্বোডিয়া আক্রমণের নির্দেশ দিয়েছেন। এর ফলে ভিয়েতনাম যুদ্ধ আরও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

মার্কিন এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দেশটিতে একাধিক আন্দোলন তৈরি হয়। ১ মে তার একটি হয়েছিল ওহাইওর কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে।

প্রথমে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হলেও সেদিন সন্ধ্যায় কেন্টের এক অংশে আন্দোলন প্রথমবারের মতো ভিন্ন মোড় নেয়। এরপর তরুণ বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়, বেশকিছু দোকানপাটও ভাঙা হয়।

পরদিন কেন্ট শহরের মেয়র ওহাইও সরকারকের ন্যাশনাল গার্ড পাঠাতে বলেন। পরের দুইদিন শহরে সংঘাত আর সংঘর্ষ লেগে থাকে।

সংঘাতের এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত রিজার্ভ অফিসার ট্রেইনিং কোর-এর ভবনটি আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে জানা যায়নি কে বা কারা সেটিতে আগুন লাগিয়েছিল।

৪ মে ক্যাম্পাসে আরেকবার বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়। ততদিনে সেখানে ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

কিন্তু অনেক শিক্ষার্থী এ নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে অবগত ছিলেন না বলে জানা যায়। আবার অনেকে নিষেধাজ্ঞাকে থোড়াই কেয়ার করেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যমতে, সকালের পরই প্রায় তিন হাজার মানুষ ক্যাম্পাসের কেন্দ্রে অবস্থান নেন।

ওহাইও ন্যাশনাল গার্ডস। ছবি: এপি

দুপুরবেলা ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলতে শুরু করেন। এরপর কী হয়েছিল তা নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে বিক্ষোভকারীরা ওই আদেশ শোনেননি। অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, পাথর ছোড়ারও ঘটনা ঘটেছিল।

এক পর্যায়ে ন্যাশনাল গার্ড বিক্ষোভকারীদের দিকে টিয়ার গ্যাস ছোড়ে। এরপর দুপক্ষের কিছুক্ষণ ধরে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। তারপরই বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গার্ড সদস্যরা গুলি শুরু করেন।

চার শিক্ষার্থী গুলিতে নিহত হন। নয়জন আঘাত পান। নিহতদের মধ্যে দুজন বিক্ষোভের অংশ ছিলেন না।

পাঁচ মাস পরে বিবিসি'র একটি অনুষ্ঠানে গুলির ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী জিনি রিকার্ড বলেন, প্রথমে তিনি ও তার বন্ধুরা মনে করেছিলেন, ন্যাশনাল গার্ড ফাঁকা গুলি ছুড়েছিল।

'তারপরও কেউ বিশ্বাসই করতে পারছিল না যে গুলি চালানো হয়েছে। কেউ কিছু করেনি, তারপরও কেন ওরা গুলি করবে?' বলেন তিনি।

'যখন দেখা গেল, দেহগুলো অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হচ্ছে, আমার মনে হয় তখনি কেবল মানুষ আদতে বিশ্বাস করেছিল যে, কী হয়েছে। আর তখন মানুষের মধ্যে প্রতিক্রিয়া ছড়িয়ে পড়ে। আর সবচেয়ে বেশি যেটা শোনা গিয়েছিল তা হলো, মানুষ চেঁচিয়ে বলছে, 'কেন?''

বিবিসি'র সে অনুষ্ঠানের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বুঝেছিলেন, কেন্ট স্টেটে এ গুলির ঘটনা নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছিল।

যেমন, স্থানীয় একটি গ্যারেজের মালিক পিট সেলম্যান এ ঘটনায় শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো সহানুভূতি দেখাননি: 'আমার সত্যিই খারাপ লাগছে না ওই ছোকরাদের জন্য। ওরাই এটা ডেকে এনেছে। ওদের ওখানে থাকার কথা ছিল না।'

তিনি আরও বলেন, 'হ্যাঁ, পরিস্থিতি খারাপ ছিল। কিন্তু আপনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে একটা লোককে দিনের পর দিন রাগাতে পারেন না... অনেক আগে থেকেই এটা হওয়ার কথা ছিল।'  

বিবিসি বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলে। তা-তে স্পষ্ট হয়ে ওঠে সে সময়ের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ও প্রজন্ম-ভিত্তিক নিগূঢ় বিভাজন।

'সহিংসতা কেবল হতাশা থেকে জন্ম নেয়, সহিংসতা হচ্ছে শেষ উপায়। সারাদেশে কী হচ্ছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। সেজন্য রাজনৈতিক বিক্ষোভ এখন সহিংসতায় রূপ নিচ্ছে,' বলেন এক শিক্ষার্থী।

বেশ কয়েক বছর ধরে এ ঘটনার তদন্তের জন্য একাধিক কমিশন ও বিচারের আয়োজন করা হয়েছিল৷ কিন্তু চার শিক্ষার্থীকে খুনের জন্য কাউকে দোষী পাওয়া যায়নি।

নিহত ওই চার শিক্ষার্থী হলেন অ্যালিসন ক্রস, জেফরি মিলার, স্যান্ড্রা শিয়র ও উইলিয়াম শ্রেডার।

Related Topics

টপ নিউজ

কেন্ট / বিক্ষোভ / ক্যাম্পাস বিক্ষোভ / যুক্তরাষ্ট্র

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?
  • যেভাবে মাত্র ৪ দিনে ইরানের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল আমেরিকা ও ব্রিটেন
  • জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত
  • চট্টগ্রামে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের থানা ঘেরাও
  • রুশ বিশেষজ্ঞরা এখনো ইরানের বুশেহর পারমাণবিক কেন্দ্রে কাজ করছেন: রাশিয়া
  • ১৮ মিলিয়ন থেকে ৫৯০ মিলিয়ন ফ্রাঁ: ২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থ বেড়েছে ৩৩ গুণ

Related News

  • ইসরায়েলি হামলায় যুক্তরাষ্ট্র যোগ দিলে পুরো অঞ্চলে নরক নেমে আসবে: ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে পুতিন-শি’র ফোনালাপে যে কথা হলো
  • যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের খামেনিকে হত্যার সম্ভাবনা নিয়ে কথাই বলতে চান না পুতিন
  • ব্যক্তিগতভাবে ইরান হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন দিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প, তবে চূড়ান্ত নির্দেশ এখনও দেননি
  • খামেনি তার কঠোর হুঁশিয়ারিতে আমেরিকাকে ৩ বার্তা দিয়েছেন

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

আঙুল কেন পানিতে কুঁচকে যায়, তা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?

2
আন্তর্জাতিক

যেভাবে মাত্র ৪ দিনে ইরানের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল আমেরিকা ও ব্রিটেন

3
বাংলাদেশ

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত

4
বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের থানা ঘেরাও

5
আন্তর্জাতিক

রুশ বিশেষজ্ঞরা এখনো ইরানের বুশেহর পারমাণবিক কেন্দ্রে কাজ করছেন: রাশিয়া

6
অর্থনীতি

১৮ মিলিয়ন থেকে ৫৯০ মিলিয়ন ফ্রাঁ: ২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থ বেড়েছে ৩৩ গুণ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net