Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Friday
May 30, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
FRIDAY, MAY 30, 2025
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে বেশি গুরুত্ব পাবে বাণিজ্য, খাদ্য, জ্বালানি

বাংলাদেশ

আবুল কাশেম
04 September, 2022, 11:45 pm
Last modified: 04 September, 2022, 11:49 pm

Related News

  • হাসিনাকে ফেরাতে আন্তর্জাতিক বিধি অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আছে: ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার হাজিরার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • ‘অবমাননাকর বক্তব্যের’ ব্যাখ্যা দিতে শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ 
  • শেখ হাসিনার আমলে হওয়া সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে এনসিপি
  • লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি জব্দ

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে বেশি গুরুত্ব পাবে বাণিজ্য, খাদ্য, জ্বালানি

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (সেপা) স্বাক্ষরের জন্য আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর ঘোষণা দেবেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। সেপা স্বাক্ষর হলে এটিই হবে কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাক্ষরিত প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। এ চুক্তি হলে বাংলাদেশ ও ভারতের মোট দেশ উৎপাদনে (জিডিপি) যথাক্রমে ১.৭২ শতাংশ ও ০.০৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে।
আবুল কাশেম
04 September, 2022, 11:45 pm
Last modified: 04 September, 2022, 11:49 pm

সোমবার থেকে শুরু হওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের ভারত সফর বাংলাদেশের জন্য দীর্ঘমেয়াদে খাদ্যপণ্য ও জ্বালানির চাহিদা মেটানোর পথ আরও উন্মুক্ত করবে বলে আশা করছে ঢাকা ও নয়াদিল্লি।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ সরকারের চলতি মেয়াদে তিন বছরের মাথায় শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের মতো ভারত সফর করছেন। 

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের হাতে আসা একটি অফিসিয়াল ডকুমেন্টের তথ্য বলছে, একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (সেপা) স্বাক্ষরের জন্য আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর ঘোষণা দেবেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। সেপা স্বাক্ষর হলে এটিই হবে কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাক্ষরিত প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি।

সেপার লক্ষ্য বিবৃতিতে পারস্পরিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি রিজিয়নাল ভ্যালু চেইন গড়ে তোলা। 

এ চুক্তি হলে বাংলাদেশ ও ভারতের মোট দেশ উৎপাদনে (জিডিপি) যথাক্রমে ১.৭২ শতাংশ ও ০.০৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে বলে দুই দেশের যৌথ সমীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

দু-বছর ধরে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়ছে। এক বছর আগে দেশটিতে রপ্তানির পরিমাণ প্রথমবারের মতো ১ বিলিয়ন ডলার হওয়ার পর গত অর্থবছরে তা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সেপা স্বাক্ষরিত হলে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ১৯০ শতাংশ বাড়বে।

তবে সেইসঙ্গে বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানি ১৮৮ শতাংশ বাড়বে। অর্থাৎ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি এতে খুব একটা কমবে না; তবে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

গত অর্থবছরে ভারত থেকে বাংলাদেশের আমদানির পরিমাণ প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার; যার বড় অংশই খাদ্যপণ্য ও শিল্পের কাঁচামাল এবং যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ। 

তবে সেপার অন্যান্য সুফলও রয়েছে।

সেপার আওতায় ভারত থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি স্বল্পমূল্যে ও আরও সহজে আমদানি করা যেতে পারে।

এ চুক্তি হলে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন নন-ট্যারিফ ও প্যারা-ট্যারিফ প্রত্যাহার হবে। ফলে ভারতে রপ্তানি সম্ভাবনা ও বাংলাদেশে ভারতীয় বিনিয়োগ বাড়বে। 

একইসঙ্গে দেশটির ভারতের সেভেন সিস্টার্সে (ভারতের উত্তরপূর্বের সাত রাজ্য—অরুণাচল, আসাম, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা) বাংলাদেশিদের বিনিয়োগে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।

প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে বাংলাদেশের পাটপণ্যের উপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দিতে পারে ভারত।

২০১৭ সালে প্রতি টন বাংলাদেশি পাটপণ্যের উপর ১৯ ডলার থেকে ৩৫২ ডলার পর্যন্ত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে দেশটি। 

২০১৯ সালে শেখ হাসিনার ভারত সফরকালে নরেন্দ্র মোদি এই শুল্ক প্রত্যাহারের আশ্বাস দিলেও এতদিনেও তা প্রত্যাহার করেনি দেশটি।

ভারতের বাণিজ্য সচিব বি ভি আর সুব্রামান্যামের সঙ্গে গত মাসে সাক্ষাৎ করে নয়াদিল্লিতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই ভারত পাটপণ্যের উপর বিদ্যমান অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার করবে, যা সফরের সময় যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ থাকবে।

এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে চাল, গম, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য একটি কোটা নির্ধারণ করে দিতে পারে ভারত, যা চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ খাদ্য চাহিদা মেটাতে সহায়ক হবে। 

বর্তমানে মালদ্বীপকে এ ধরনের সুবিধা দেয় ভারত।

খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে কোটা পদ্ধতি চালু হলে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্যের যত সংকটই হোক না কেন, কিংবা অভ্যন্তরীণ উৎপাদন কমে গেলে ও অভ্যন্তরীণ বাজারে অস্থিরতা থাকলেও বাংলাদেশকে নির্ধারিত পরিমাণ পণ্য দেবে ভারত।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে গমসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট পরিস্থিতিতে এরকম চুক্তি হলে তা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

প্রধানমন্ত্রীর সফরে ভারত থেকে দীর্ঘমেয়াদে জ্বালানি তেল পাওয়ার অংশীদারত্বের ঘোষণাও আসতে পারে। 

বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে নির্মাণাধীন পাইপলাইনের মাধ্যমে আগামী ১৫ বছরে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানির বিষয়ে চুক্তি রয়েছে। 

সম্প্রতি ভারতের রাষ্ট্রীয় পরিশোধনাগার নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড ঢাকার সাংবাদিকদের জানিয়েছে, আগামী বছরের শুরুর দিকে এই পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে তেল রপ্তানি শুরু হবে।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারের বেশি হলেও ভারত অনেক কম দামে রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছে। 

রাশিয়াকে আন্তর্জাতিক লেনদেন ব্যবস্থা সুইফট থেকে বাদ দেওয়ায় ডলারে মূল্য পরিশোধে জটিলতার কারণে রাশিয়া থেকে সরাসরি জ্বালানি তেল আমদানি করতে পারছে না ঢাকা। 

এ অবস্থায় ভারত থেকে প্রয়োজনীয় জ্বালানি তেল আমদানির বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা।

রোববার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, দুই পক্ষ জ্বালানি তেল নিয়েও আলোচনা করবে।

শেখ হাসিনার সফরে অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার পাশাপাশি সার্বিক দ্বিপাক্ষিক বিষয়ের মধ্যে যোগাযোগ, নিরাপত্তা, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা গুরুত্ব পাবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো সারসংক্ষেপে উল্লেখ করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। 

তবে প্রধানমন্ত্রীর এবারের সফরেও তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি হচ্ছে না। তবে কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টনে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হতে পারে বলে সম্প্রতি যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হবে

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, প্রতিবেশী দেশটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরকালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাতটির মতো সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

পানি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, রেলওয়ে, আইন, তথ্য ও সম্প্রচারের মতো অন্যান্য খাতগুলো নিয়ে সমঝোতা স্মারকগুলো স্বাক্ষর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

'তবে, সমঝোতা স্মারকগুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। সংখ্যা আরও বাড়তে পারে,' যোগ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান জিএমআরের সঙ্গে নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে খুলনায় রূপসা নদীর ওপর নির্মিত সেতু উদ্বোধন করতে পারেন বলে জানা গেছে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী বলেছেন, 'সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়সহ উচ্চ পর্যায়ের সম্পৃক্ততা বজায় রেখেছে উভয় পক্ষই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন সফর আমাদের শক্তিশালী ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন, পারস্পরিক বিশ্বাস ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যকার বহুমুখী সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে।'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সচিবের পাশাপাশি বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদল থাকবেন।

ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও ভাইস-প্রেসিডেন্ট জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া হায়দরাবাদ হাউসে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একটি প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা। 

কনফেডারেশন অভ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিজ (সিআইআই) আয়োজিত একটি ব্যবসায়িক অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী ৭ সেপ্টেম্বর ভারতের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেবেন। 

এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে ২০১৯ সালের অক্টোবরে শেখ হাসিনা ভারত সফর করেন। ওই সময় নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে পৃথক সভার পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলনে যোগ দেন শেখ হাসিনা।

অন্যদিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষ উদযাপন ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের ২৬-২৭ মার্চ বাংলাদেশ সফর করেন।

ট্রান্সশিপমেন্ট চালু হচ্ছে

দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে ভারতের পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্যের নিয়মিত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা চালুর বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জানা গেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে নির্ধারিত চারটি ট্রায়াল রান সম্পন্ন করেছে ভারত। 

ফলে এ দুটি বন্দর ব্যবহার করে নিয়মিত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা চালুর বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে ভারত। 

গত মার্চে ঢাকায় অনুষ্ঠিত দুই দেশের জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ অভ কাস্টমসের সভায় বাংলাদেশের এই দুই বন্দর ব্যবহার করে রেগুকার ট্রান্সশিপমেন্ট চালুর প্রস্তাব করে ভারত। 

নিয়মিত ট্রান্সশিপমেন্ট চালুর আগে বাংলাদেশ চারটি ট্রায়াল রান এবং ট্রান্সশিপমেন্ট ফি ও এসকর্ট চার্জ পুনঃনির্ধারণের প্রস্তাব করে। 

ভারত চার্জ ও ফি অপরিবর্তিত রাখার অনুরোধ জানিয়েছে এবং আগস্ট ও চলতি সেপ্টেম্বরে চারটি ট্রায়াল রান সম্পন্ন করেছে। 

ভুটানকে বাদ রেখেই নেপাল, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিবিআইএন মোটর ভেহিক্যাল অ্যাগ্রিমেন্ট কার্যকর করতে বাংলাদেশকে অনুরোধ করতে পারে ভারত। 

এছাড়া ১৯৬৫ সালের আগে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে সংযোগকারী রেল রুটগুলো পুনরায় চালুর প্রস্তাবও দিতে পারে ভারত। 

পুরস্কার পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডে (এসডিএলএ) ভূষিত করবে দি এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইন্সটিটিউট (টিইআরআই)।

২০০৫ সাল থেকে টিইআরআই এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। 

পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন—টয়োটা মোটর করপোরেশনের সাবেক চেয়ারম্যান শোইচিরো তোয়োদা, মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট এর্নেস্তো জেদিলো, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের সাবেক গভর্নর আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি-মুন, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, মাহিন্দ্র অ্যান্ড মাহিন্দ্র লিমিটেডের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্র প্রমুখ। 

তার আগে সোমবার নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাউসে নৈশভোজ অনুষ্ঠানের আগে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন শিল্প গ্রুপ আদানি গ্রুপের সিইও গৌতম আদানি। 

মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে পৃথক এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকালে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর প্রাণ হারানো ও যুদ্ধাহত সৈন্যদের পরিবারের সদস্যদের 'মুজিব স্কলারশিপ' নামে বৃত্তি তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Related Topics

টপ নিউজ

প্রধানমন্ত্রী / শেখ হাসিনা / প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর / ভারত সফর / ভারত-বাংলাদেশ / সেপা / দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সুপ্রিম কোর্টে আপিল খারিজ: মহাখালীর প্রধান কার্যালয় ও কারখানা ছাড়তে হবে বিএটি বাংলাদেশকে
  • ‘আনু ভাইকে শ্রদ্ধা করি, কিন্তু তার প্রতিক্রিয়ায় আমি বিস্মিত’: আনু মুহাম্মদের স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলের বিস্ময় প্রকাশ
  • ৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল ও তুলা কিনতে পারে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
  • চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ বাংলাদেশের
  • বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব থেকে ‘সরিয়ে দেওয়া হলো’ ফারুক আহমেদকে

Related News

  • হাসিনাকে ফেরাতে আন্তর্জাতিক বিধি অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আছে: ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার হাজিরার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • ‘অবমাননাকর বক্তব্যের’ ব্যাখ্যা দিতে শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার নির্দেশ 
  • শেখ হাসিনার আমলে হওয়া সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে এনসিপি
  • লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি জব্দ

Most Read

1
বাংলাদেশ

সুপ্রিম কোর্টে আপিল খারিজ: মহাখালীর প্রধান কার্যালয় ও কারখানা ছাড়তে হবে বিএটি বাংলাদেশকে

2
বাংলাদেশ

‘আনু ভাইকে শ্রদ্ধা করি, কিন্তু তার প্রতিক্রিয়ায় আমি বিস্মিত’: আনু মুহাম্মদের স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলের বিস্ময় প্রকাশ

3
বাংলাদেশ

৫ হাজারের বেশি মোবাইল টাওয়ার বন্ধ, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ব্যাহত নেটওয়ার্ক সেবা

4
বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল ও তুলা কিনতে পারে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস

5
অর্থনীতি

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ বাংলাদেশের

6
খেলা

বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব থেকে ‘সরিয়ে দেওয়া হলো’ ফারুক আহমেদকে

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net