Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
December 30, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, DECEMBER 30, 2025
দুষিত বাতাস, আবর্জনার স্তূপ… যেসব কারণে ভারতের বড় শহরগুলো বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে

আন্তর্জাতিক

বিবিসি
29 December, 2025, 11:25 am
Last modified: 29 December, 2025, 11:26 am

Related News

  • খালেদা জিয়াকে শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকায় আসছেন ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ভারতে এবার ‘চীনা’ ট্যাগ দিয়ে ত্রিপুরার যুবককে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা
  • এবার ভারতে সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ জানাল বাংলাদেশ
  • হাদির খুনি ভারতে পালানোর ডিএমপির ভাষ্যকে ‘ভিত্তিহীন’ দাবি করল মেঘালয় পুলিশ, বিএসএফ: হিন্দুস্তান টাইমস
  • হাদির খুনিরা ভারত পালিয়েছে, অবশেষে স্বীকার করল ডিএমপি

দুষিত বাতাস, আবর্জনার স্তূপ… যেসব কারণে ভারতের বড় শহরগুলো বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে

পুরো দেশজুড়ে আধুনিক অবকাঠামো তৈরির পেছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করার পরেও ভারতের শহরগুলো কেন বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ছে, তা নিয়ে বড় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
বিবিসি
29 December, 2025, 11:25 am
Last modified: 29 December, 2025, 11:26 am
ভারতে প্রতি বছর শহরগুলোতে কোটি কোটি টন বর্জ্য উৎপন্ন হলেও তা ব্যবস্থাপনার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। ছবি: এএফপি

'জয়পুরের রাজকীয় সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান? তবে এখানে আসবেন না, বরং একটা পোস্টকার্ড কিনে নিন'—সম্প্রতি উত্তর-পশ্চিম ভারতের এই শহরটি মিয়ে বিদ্রুপের সুরে এভাবেই কথা বলছিলেন এক স্থানীয় ট্যাক্সিচালক।

রাজস্থানের এই রাজধানী শহরটি তার জমকালো প্রাসাদ আর দুর্গের আকর্ষণে পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হওয়া সত্ত্বেও কেন এত জরাজীর্ণ দেখাচ্ছে—এমন প্রশ্নের উত্তরেই চালকের কণ্ঠে ফুটে উঠেছিল এক গভীর হতাশা। এই চিত্র কেবল জয়পুরের নয়, বরং ভারতের অনেক শহরেরই চরম বাস্তব। যানজটে স্থবিরতা, বিষাক্ত বাতাস আর যত্রতত্র আবর্জনার স্তূপের পাশাপাশি নিজেদের গৌরবময় ঐতিহ্যের প্রতি চরম উদাসীনতা এখন ভারতের শহরগুলোর সাধারণ বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জয়পুরে কয়েকশ বছরের পুরোনো চমৎকার সব স্থাপত্যের গায়ে যেমন পানের পিকের দাগ দেখা যায়, তেমনি অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনার গা ঘেঁষেই গড়ে উঠেছে গাড়ির মেরামতের দোকান।

পুরো দেশজুড়ে আধুনিক অবকাঠামো তৈরির পেছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করার পরেও ভারতের শহরগুলো কেন বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ছে, তা নিয়ে বড় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গত কয়েক বছরে মোদি সরকারের উদ্যোগে ঝকঝকে বিমানবন্দর, অত্যাধুনিক জাতীয় সড়ক এবং মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক তৈরি হলেও বসবাসের মানদণ্ডে অনেক শহরই একদম পেছনের সারিতে রয়েছে। গত এক বছরে সাধারণ মানুষের এই ক্ষোভ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।

তথ্যপ্রযুক্তির কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত বেঙ্গালুরুতে যানজট আর আবর্জনার স্তূপে অতিষ্ঠ হয়ে সাধারণ নাগরিক থেকে শুরু করে বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, মুম্বাইয়ের নাগরিকরা রাস্তার বেহাল দশা আর গর্তের প্রতিবাদে বিরল আন্দোলনে নামেন। বর্ষাকালে সেখানে নর্দমা উপচে পড়া আবর্জনা আর জলাবদ্ধতা শহরবাসীর জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও শীতকালে দিল্লিতে বিষাক্ত ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে, যার ফলে শিশু ও বৃদ্ধরা শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে চিকিৎসকরা অনেককে সাময়িকভাবে শহর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। এমনকি চলতি মাসে ফুটবল তারকা লিওনেল মেসির সফরের সময়ও শহরের দূষিত বাতাসের বিরুদ্ধে ভক্তদের প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে।

গত সেপ্টেম্বরে মুম্বাইয়ের কাছের থানে এলাকায় রাস্তার গর্ত ও তীব্র যানজটের প্রতিবাদে বাসিন্দারা বিক্ষোভ করেন। ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস

চীনের মতো দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নতি হলেও ভারতের জরাজীর্ণ শহরগুলোর চেহারা কেন বদলানো যাচ্ছে না—এই প্রশ্নটি দিন দিন আরও প্রকট হয়ে উঠছে। উদাহরণ হিসেবে মুম্বাইয়ের কথাই ধরা যায়। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইকে 'সাংহাই' বানানোর যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, তা কেন আজও অধরাই রয়ে গেল?

বিশিষ্ট অবকাঠামো বিশেষজ্ঞ বিনায়ক চট্টোপাধ্যায় বিবিসিকে বলেন, এর মূল কারণটি ঐতিহাসিক। তার মতে, ভারতের শহরগুলোর জন্য কোনো শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য শাসন কাঠামো গড়ে ওঠেনি।

তিনি ব্যাখ্যা করেন, ভারতের সংবিধান রচনার সময় কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে ক্ষমতা বণ্টনের কথা ভাবা হয়েছিল। কিন্তু শহরগুলো একসময় যে এত বিশাল আকার ধারণ করবে এবং সেগুলো পরিচালনার জন্য আলাদা ও শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামোর প্রয়োজন হবে—তা তখন কল্পনায়ও আসেনি।

বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতের প্রায় ৫০ কোটি মানুষ, অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ শহরাঞ্চলে বসবাস করে। ১৯৬০ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৭ কোটি। শহরের জনসংখ্যা যেভাবে বেড়েছে, প্রশাসনিক ব্যবস্থার উন্নয়ন সেভাবে হয়নি।

১৯৯২ সালে সংবিধানের ৭৪তম সংশোধনীর মাধ্যমে শহরগুলোর হাতে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের ক্ষমতা তুলে দেওয়ার একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোকে সাংবিধানিক মর্যাদা দেওয়া হয়।

তবে বিনায়ক চট্টোপাধ্যায়ের মতে, সংশোধনীর অনেক বিধান আজও পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। তাঁর ধারণা, উচ্চপর্যায়ের আমলা ও প্রভাবশালী মহলের অনীহার কারণেই স্থানীয় সংস্থাগুলোর হাতে প্রকৃত ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব পৌঁছায়নি।

দিল্লিতে দুষিত বায়ু একটি নিয়মিত সমস্যা। বিশেষ করে শীতকালে পরিস্থিতি আরও মারাত্মক হয়ে ওঠে। ছবি: এএফপি

এই ক্ষেত্রে চীনের মডেল ভারতের তুলনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন। চীনের শহরগুলোর মেয়রদের হাতে নগর পরিকল্পনা, পরিকাঠামো উন্নয়ন এমনকি বিনিয়োগ অনুমোদনের মতো বিস্তৃত নির্বাহী ক্ষমতা থাকে।

থিংক ট্যাংক 'অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন'-এর রামানাথ ঝা বলেন, চীনে কেন্দ্রীয়ভাবে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করে। ভালো কাজের জন্য সেখানে পুরস্কার বা পদোন্নতির ব্যবস্থাও রয়েছে।

ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের তথ্য অনুযায়ী, চীনের বড় শহরগুলোর মেয়ররা কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ পর্যায়ে যথেষ্ট প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করলে দ্রুত পদোন্নতিও পান। ফলে শহরের উন্নয়নে তারা সর্বোচ্চ উদ্যোগ নেন।

এর বিপরীতে ভারতের বাস্তবতা তুলে ধরে বিনায়ক চট্টোপাধ্যায় একটি সহজ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তোলেন—'ভারতের বড় শহরগুলোর মেয়রদের নামই বা আমরা কজন জানি?'

লেখক অঙ্কুর বিসেনের মতে, ভারতের শহর পরিচালনাকারী মেয়র ও স্থানীয় কাউন্সিলগুলো রাষ্ট্রের সবচেয়ে দুর্বল অঙ্গ। জনগণের সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা সত্ত্বেও তাদেরই মোকাবিলা করতে হয় সবচেয়ে জটিল ও কঠিন সমস্যাগুলো।

তিনি বলেন, 'এসব প্রতিষ্ঠান কার্যত শক্তিহীন—নিজস্ব রাজস্ব আদায়, জনবল নিয়োগ কিংবা তহবিল বরাদ্দের ক্ষেত্রে তাদের ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত। এর বিপরীতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাই কার্যত সুপার মেয়র হিসেবে সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।'

তবে কিছু ব্যতিক্রমী উদাহরণও রয়েছে। নব্বইয়ের দশকে প্লেগ মহামারীর পর সুরাট কিংবা মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর শহরের চেহারা আমূল বদলে দেওয়ার পেছনে ছিল রাজনৈতিক মদতপুষ্ট আমলাদের সক্রিয় ভূমিকা।

বেঙ্গালুরু শহরটি তীব্র যানজটের জন্য কুখ্যাত। ছবি: এএফপি

কিন্তু অঙ্কুর বিসেনের মতে, এসব ঘটনা কোনো দীর্ঘস্থায়ী বা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার প্রতিফলন নয়; বরং নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির দক্ষতার ফল। ওই কর্মকর্তারা বদলি বা বিদায় নেওয়ার পর অনেক ক্ষেত্রেই সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে না।

ভঙ্গুর এই শাসনব্যবস্থার পাশাপাশি ভারত আরও কয়েকটি গভীর সংকটের মুখোমুখি। গত ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে দেশে কোনো আদমশুমারি হয়নি। সরকারিভাবে বলা হয়, দেশের ৩০ শতাংশ মানুষ শহরে বাস করে। কিন্তু অনানুষ্ঠানিক হিসাবে ভারতের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যাই এখন শহুরে বৈশিষ্ট্য ধারণ করেছে।

পরবর্তী আদমশুমারি ২০২৬ সালের আগে হওয়ার সম্ভাবনাও কম। অঙ্কুর বিসেন প্রশ্ন তুলেছেন, নগরায়ণের প্রকৃত বিস্তার ও ধরন সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য না থাকলে সমস্যার সমাধান শুরু করা সম্ভব কীভাবে?

বিশেষজ্ঞদের মতে, তথ্যের এই ঘাটতি এবং সংবিধানের ৭৪তম সংশোধনীর সঠিক বাস্তবায়ন না হওয়াই ভারতের তৃণমূল পর্যায়ের গণতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ার ইঙ্গিত দেয়। এ প্রসঙ্গে বিনায়ক চট্টোপাধ্যায় বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, কয়েক বছর আগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেমন দেশজুড়ে তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছিল, শহরগুলোর এই দুরবস্থা নিয়ে তেমন কোনো জোরালো প্রতিবাদ কেন দেখা যাচ্ছে না?

অঙ্কুর বিসেনের মতে, পরিবর্তন আনতে হলে হয়তো ভারতকে একটি 'উপলব্ধির চক্রের' মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তিনি ১৮৫৮ সালের লন্ডনের 'গ্রেট স্টিঙ্ক'-এর উদাহরণ টেনে বলেন, সেই চরম অস্বস্তিকর পরিস্থিতির পরই ব্রিটিশ সরকার শহরের পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা সংস্কারে বাধ্য হয়েছিল, যা পরবর্তী সময়ে কলেরার মতো মহামারি প্রতিরোধে সহায়ক হয়।

তার মতে, পরিস্থিতি যখন একেবারেই সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়, তখনই এসব বিষয় রাজনৈতিক গুরুত্ব পেতে শুরু করে।

Related Topics

টপ নিউজ

ভারত / দুষিত বায়ু / শহর / বসবাসের অযোগ্য

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: টিবিএস
    চ্যাটজিপিটি দিয়ে জাহাঙ্গীরনগরের ডি ইউনিটে ২৪২তম, এ ইউনিটে ফের নকল করতে গিয়ে আটক শিক্ষার্থী 
  • জনতা ব্যাংকের শীর্ষ ৩৩ গ্রাহকের খেলাপি ঋণ ৫৬,১৩১ কোটি টাকা
    জনতা ব্যাংকের শীর্ষ ৩৩ গ্রাহকের খেলাপি ঋণ ৫৬,১৩১ কোটি টাকা
  • ছবি: সংগৃহীত
    চট্টগ্রাম-১৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী ‘আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ’ জসিম উদ্দিন, তৃণমূলে ক্ষোভ
  • ছবি: টিবিএস
    হাদি হত্যা: শুটার ফয়সালকে পালাতে সহায়তাকারী আমিনুলের দায় স্বীকার
  • সাবেক ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত
    এনসিপির মুখপাত্র ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হলেন আসিফ মাহমুদ
  • ছবি: সংগৃহীত
    বহিষ্কৃত যুবদল নেতার 'চাঁদাবাজির' প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা, কারওয়ান বাজারে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

Related News

  • খালেদা জিয়াকে শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকায় আসছেন ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ভারতে এবার ‘চীনা’ ট্যাগ দিয়ে ত্রিপুরার যুবককে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা
  • এবার ভারতে সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ জানাল বাংলাদেশ
  • হাদির খুনি ভারতে পালানোর ডিএমপির ভাষ্যকে ‘ভিত্তিহীন’ দাবি করল মেঘালয় পুলিশ, বিএসএফ: হিন্দুস্তান টাইমস
  • হাদির খুনিরা ভারত পালিয়েছে, অবশেষে স্বীকার করল ডিএমপি

Most Read

1
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

চ্যাটজিপিটি দিয়ে জাহাঙ্গীরনগরের ডি ইউনিটে ২৪২তম, এ ইউনিটে ফের নকল করতে গিয়ে আটক শিক্ষার্থী 

2
জনতা ব্যাংকের শীর্ষ ৩৩ গ্রাহকের খেলাপি ঋণ ৫৬,১৩১ কোটি টাকা
অর্থনীতি

জনতা ব্যাংকের শীর্ষ ৩৩ গ্রাহকের খেলাপি ঋণ ৫৬,১৩১ কোটি টাকা

3
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম-১৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী ‘আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ’ জসিম উদ্দিন, তৃণমূলে ক্ষোভ

4
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

হাদি হত্যা: শুটার ফয়সালকে পালাতে সহায়তাকারী আমিনুলের দায় স্বীকার

5
সাবেক ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

এনসিপির মুখপাত্র ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান হলেন আসিফ মাহমুদ

6
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

বহিষ্কৃত যুবদল নেতার 'চাঁদাবাজির' প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা, কারওয়ান বাজারে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net