Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
December 22, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, DECEMBER 22, 2025
শি জিনপিং-এর পর চীনের নেতৃত্ব কার হাতে?

আন্তর্জাতিক

দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস 
21 October, 2025, 10:00 pm
Last modified: 21 October, 2025, 10:04 pm

Related News

  • ‘অনেকেই জানেন না, এক দিনে পার্সেল পৌঁছাতে কী ধকল যায়’: চীনে দ্রুত ডেলিভারির আড়ালের মানুষদের জীবন
  • বছরজুড়ে নিজেদের শক্তির প্রমাণ দিল চীন; আর তাতে নিজের অজান্তেই ‘সাহায্য’ করলেন ট্রাম্প
  • তাইওয়ানের জন্য রেকর্ড ১১.১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র প্যাকেজ অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
  • ট্রাম্পের মানহানি মামলার বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে যাবে বিবিসি; তবে তা কতটুকু যৌক্তিক?
  • ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা ঘিরে উভয় সংকটে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির

শি জিনপিং-এর পর চীনের নেতৃত্ব কার হাতে?

টানা ১৩ বছর ধরে চীনের ক্ষমতা শি জিনপিংয়ের হাতে। এই সময়ে তিনি এমন এক প্রভাব প্রতিষ্ঠা করেছেন, যা মাও সেতুংয়ের পর আর কেউ পারেননি। এখনো তার পদত্যাগের কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছেনা।
দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস 
21 October, 2025, 10:00 pm
Last modified: 21 October, 2025, 10:04 pm
সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে শি জিনপিং। ছবি: রয়টার্স

বেইজিংয়ে এ সপ্তাহে রুদ্ধদার বৈঠকে বসেছেন চীনের শীর্ষ নেতারা। আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে উত্তাল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে দেশটির ক্ষমতা ধরে রাখা ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু এই বৈঠকের আনুষ্ঠানিক আলোচ্যসূচির বাইরে রয়েছে এমন দুটি প্রশ্ন, যা চীনের ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা তৈরি করছে, অথচ কেউ উচ্চারণ করতেও সাহস পাচ্ছে না। প্রশ্নটি হলো, শি জিনপিং আর কতদিন ক্ষমতায় থাকবেন? আর তিনি না থাকলে চীনকে নেতৃত্ব দেবেন কে?

টানা ১৩ বছর ধরে চীনের ক্ষমতা শি জিনপিংয়ের হাতে। এই সময়ে তিনি এমন এক প্রভাব প্রতিষ্ঠা করেছেন, যা মাও সেতুংয়ের পর আর কেউ পারেননি। এখনো তার পদত্যাগের কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছেনা। তবে, তার এই ক্ষমতা যদি সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়, তবে তা রাজনৈতিক অস্থিরতার বীজ বপন করতে পারে। কারণ, শি'র হাতে এখনো কোনো উত্তরসূরি নেই, এমনকি নেই কাউকে মনোনীত করার স্পষ্ট সময়সূচিও।

প্রতিটি বছর পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শির অনুপস্থিতিতে চীনের ক্ষমতার ভারসাম্য নিয়ে অনিশ্চয়তা আরও গভীর হচ্ছে। যদি তার শারীরিক অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে নেতৃত্বে শূন্যতা দেখা দেয়, তবে নতুন নেতা কি শির কঠোর নীতিতেই অবিচল থাকবেন, নাকি কিছুটা নমনীয় পথে হাঁটবেন; এই প্রশ্ন এখনই ভাবাচ্ছে চীনের নীতিনির্ধারকদের।

শি জিনপিং আসলে সেই পরিচিত দোটানার মুখে, যা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা অনেক কর্তৃত্ববাদী নেতার ক্ষেত্রেই দেখা যায়। উত্তরসূরি মনোনয়ন মানে এক প্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতাকেন্দ্র তৈরি করা, যা নিজের প্রভাব দুর্বল করতে পারে। আবার উত্তরসূরি নির্ধারণে বিলম্ব করলে তার উত্তরাধিকার ও দলীয় ঐক্য দুটিই বিপদের মুখে পড়তে পারে। শি'র বয়স এখন ৭২, অর্থাৎ সম্ভাব্য উত্তরসূরি খুঁজতে হলে তাকাতে হবে আরও তরুণ প্রজন্মের দিকে; যাদের এখনো নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে এবং শি'র আস্থা অর্জন করতে হবে।

যদি শেষ পর্যন্ত শি কোনো উত্তরসূরি বেছে নেন, তবে একটি বিষয় প্রায় নিশ্চিত। আর তা হলো তার প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য। কারণ, শি একাধিকবার বলেছেন, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মূল কারণ ছিল 'ভুল উত্তরসূরি বাছাই'। তার মতে, সংস্কারপন্থী মিখাইল গর্বাচেভকে মনোনয়ন দিয়েই সোভিয়েত নেতৃত্ব নিজের অস্তিত্ব ধ্বংসের পথে ঠেলে দিয়েছিল।

গত শুক্রবারও সেই বার্তাই যেন নতুন করে উচ্চারণ করলেন শি, যখন চীনের সেনাবাহিনী নয়জন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয়। স্পষ্টতই এটি ছিল আনুগত্যহীনতার প্রতি শি'র 'জিরো টলারেন্স' নীতিরই বহিঃপ্রকাশ।

এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের চায়না অ্যানালাইসিস সেন্টারের ফেলো নিল থমাস বলেন, 'শি নিশ্চয়ই উত্তরাধিকার নির্ধারণের গুরুত্ব জানেন, কিন্তু তিনিও বোঝেন যে এটি এমন একটি প্রক্রিয়া, যা ইঙ্গিত দিলেই নিজের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। তাকে ঘিরে এখনকার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটগুলোই হয়তো এতটাই অগ্রাধিকার পাচ্ছে যে উত্তরসূরি নির্ধারণের মতো দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ক্রমেই পিছিয়ে যাচ্ছে।'

চীনে শি জিনপিংয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা খুবই স্পর্শকাতর এবং সেন্সরশিপের আওতাভুক্ত। কেবল হাতে গোনা কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা হয়তো জানেন, তিনি নিজে এই বিষয়ে কী ভাবছেন।

কিন্তু বিদেশি কূটনীতিক, বিশ্লেষক ও বিনিয়োগকারীরা এখন চেয়ে আছেন বেইজিংয়ের চলমান চারদিনের এই বৈঠকের দিকে। উল্লেখ্য, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির এই অধিবেশন শুরু হয়েছে সোমবার থেকে, যেখানে শত শত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা অংশ নিচ্ছেন।

বৈঠকটি সাধারণত বেইজিংয়ে জিংশি হোটেলে গোপনে অনুষ্ঠিত হয়। এবারও সেখানে আগামী পাঁচ বছরের জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা অনুমোদনের আশা করা হচ্ছে। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও উন্নত উৎপাদনে বৈশ্বিক নেতৃত্ব অর্জনকে শি জিনপিং তার প্রধান লক্ষ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ নীতিকে পরাস্ত করার বিষয়ে শি ও তার সহযোগীরা এখনো দৃঢ় আত্মবিশ্বাসী।

গত মাসে প্রস্তাবিত পরিকল্পনাটির ওপর পার্লামেন্ট সদস্যদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, 'পরাশক্তিগুলোর মধ্যে কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূল বিষয় হলো সামগ্রিক সক্ষমতার প্রতিযোগিতা। কেবলমাত্র নিজেদের অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত ও সামগ্রিক জাতীয় শক্তি দ্রুত বৃদ্ধি করেই আমরা কৌশলগত সুবিধা অর্জন করতে পারি।'

তাত্ত্বিকভাবে বলতে গেলে, এই সপ্তাহের বৈঠকটি হতে পারত চীনের পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃত্বের ইঙ্গিত পাওয়ার একটি সুযোগ; যদি শি তরুণ কর্মকর্তাদের মধ্যে কাউকে আরও দৃশ্যমান ভূমিকায় আনতে চাইতেন। তবে বেশিরভাগ বিশ্লেষকের ধারণা, তিনি এখনই কোনো বড় পদক্ষেপ নেবেন না। অন্তত ২০২৭ সালে তার সম্ভাব্য চতুর্থ পঞ্চবার্ষিকী মেয়াদ শুরু হওয়ার আগে তেমন কিছু ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম।

শি জিনপিং ভালোভাবেই জানেন, নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের দ্বন্দ্ব কীভাবে কমিউনিস্ট পার্টিকে নাড়িয়ে দিতে পারে। কারণ, এই অভিজ্ঞতা তার পারিবারিক ইতিহাসেই আছে। তার বাবা, একসময়কার জ্যেষ্ঠ নেতা, মাও সেতুংয়ের হাতে অপসারিত হয়েছিলেন। আর ১৯৮৯ সালের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের সময় স্থানীয় কর্মকর্তা হিসেবে শি প্রত্যক্ষ করেছেন, কীভাবে শীর্ষ পর্যায়ের মতবিরোধ দেশকে অস্থিরতার দিকে টেনে নিয়েছিল। সেই সময় দেং শিয়াওপিং দল থেকে সাধারণ সম্পাদক ঝাও জিয়াংকে সরিয়ে দিয়ে নতুন উত্তরসূরি হিসেবে জিয়াং জেমিনকে বেছে নেন।

চায়না স্ট্র্যাটেজিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট ও সাবেক মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ক্রিস্টোফার কে. জনসন বলেন, 'চীনের রাজবংশীয় ইতিহাস আর সোভিয়েত কমিউনিস্ট পার্টির উত্থান-পতনের পাঠে যিনি এতটা নিমগ্ন, তার কাছে উত্তরাধিকার প্রশ্নটা নিঃসন্দেহে এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শি জানেন, নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা নিয়ে ভাবা তার জন্য অপরিহার্য।'

তবে আপাতত শি জিনপিং নিজেই বিশ্বাস করেন, চীনের উত্থান অব্যাহত রাখতে হলে নেতৃত্ব তার হাতে থাকাটাই সবচেয়ে জরুরি। তিনি আগের নেতা হু জিনতাওয়ের স্বেচ্ছা অবসরের নজির ভেঙে দিয়েছেন। বরং ২০১৮ সালে তিনি সংবিধান পরিবর্তন করে প্রেসিডেন্ট পদে দুই মেয়াদের সীমা বাতিল করেছেন। ফলে এখন তিনি অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত রাষ্ট্র, দল ও সেনাবাহিনীর শীর্ষে থাকতে পারেন।

কিন্তু শি যত বছর ক্ষমতায় থাকবেন, ততই এমন একজন উত্তরাধিকারী খুঁজে বের করা কঠিন হয়ে পড়বে যিনি একই সাথে কয়েক দশক ধরে শাসন করার মতো যথেষ্ট তরুণ এবং শি'র ছায়ায় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করার মতো পর্যাপ্ত অভিজ্ঞ।

শি তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের নিয়োগ দিয়েছেন পার্টির সর্বোচ্চ ক্ষমতাকেন্দ্র; সাত সদস্যবিশিষ্ট পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটিতে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তাদের সবার বয়স এখন ৬০-এর ওপরে, ফলে তারা নিজেরাই উত্তরসূরি হওয়ার জন্য খুব বেশি বয়স্ক হয়ে পড়েছেন। শি নিজে ২০০৭ সালে ৫৪ বছর বয়সে এই কমিটিতে যোগ দিয়েছিলেন, যা তাকে পরবর্তী নেতা হওয়ার অন্যতম প্রধান ইঙ্গিত দিয়েছিল।

ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি সান ডিয়েগোর অধ্যাপক ও চীনের অভিজাত রাজনীতি-বিশেষজ্ঞ ভিক্টর শি বলেন, 'এমনকি ২০২৭ সালের পরবর্তী কমিউনিস্ট পার্টির কংগ্রেসে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে উন্নীত হওয়ার অপেক্ষায় থাকা কর্মকর্তারাও শি'র উত্তরসূরি হওয়ার জন্য বয়সে অনেকটাই এগিয়ে। অর্থাৎ, শির পরবর্তী উত্তরসূরি হওয়ার মতো তরুণ নন।'

তার মতে, যদি শি আরও একটি মেয়াদ বা তারও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকেন, তবে পরবর্তী নেতা হতে পারেন ১৯৭০-এর দশকে জন্ম নেওয়া কেউ; যিনি এখন প্রাদেশিক প্রশাসনে বা কোনো কেন্দ্রীয় দপ্তরে কাজ করছেন। তাইওয়ানের ন্যাশনাল চেংচি ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও কমিউনিস্ট পার্টি-বিশ্লেষক ওয়াং হসিন-হসিয়েন বলেন, 'পার্টি ইতিমধ্যে এমন কিছু তরুণ কর্মকর্তাকে উন্নীত করছে, যাদের সঙ্গে এই প্রোফাইল মেলে।'

তবে শি তরুণ কর্মকর্তাদের নিয়েও সতর্ক। তিনি বারবার বলেছেন, কর্মকর্তাদের সামান্য দুর্বলতাও সংকটের মুহূর্তে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে। তার ভাষায়, 'একটি বাঁধে ছোট ফাটলই শেষ পর্যন্ত ভয়াবহ ধস নামাতে পারে।'

অধ্যাপক ওয়াং বলেন, 'শি অন্যদের প্রতি অত্যন্ত অবিশ্বাসী, বিশেষ করে যেসব কর্মকর্তার সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ সম্পর্ক নেই। বয়স যত বাড়ছে, সম্ভাব্য উত্তরসূরিদের প্রজন্মের সঙ্গে তার যোগাযোগ ততই কমে আসছে। আর এই বিষয়টি ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।'

বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী বছরগুলোতে পার্টির শীর্ষ পর্যায় আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। কারণ শি সম্ভাব্য উত্তরসূরিদের পরীক্ষা করবেন, আবার অনেককেই বাদও দেবেন। আর এর ফাঁকে তার আশপাশের কর্মকর্তারা নিজেদের প্রভাব ও টিকে থাকার জন্য আরও তীব্র প্রতিযোগিতায় নামতে পারেন।

অধ্যাপক ভিক্টর শি বলেন, 'এই পরিস্থিতি উত্তরসূরি নির্ধারণ প্রক্রিয়াকে আরও খণ্ডিত করে তুলবে। কারণ শি একক কাউকে মনোনীত করতে পারবেন না। বরং একদল সম্ভাব্য উত্তরসূরিকে বেছে নিতে হবে, আর সেটি মানেই তাদের মধ্যে নিচু মানের ক্ষমতার লড়াই অনিবার্য।'
 

Related Topics

টপ নিউজ

চীন / শি জিনপিং / উত্তরসূরি / নেতৃত্ব / ট্রাম্প

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ফাইল ছবি: সংগৃহীত
    হাদি হত্যাকাণ্ড: মূল অভিযুক্তের ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন
  • ছবি: সংগৃহীত
    আইপিএলে মুস্তাফিজকে ৯.২ কোটি রুপিতে দলে ভেড়ানোয় ত্রিপুরার মহারাজার ক্ষোভ
  • ইনফোগ্রাফিক্স: টিবিএস
    সরকারি চিনিকল বাঁচানো—এটা কি আদৌ সম্ভব?
  • ছবি: সংগৃহীত
    মতাদর্শে মিল থাকলেও শিবিরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীসংস্থা
  • ছবি: সংগৃহীত
    শেখ পরিবারের নামে ৫ স্থাপনা পরিবর্তনের দাবি: ভোটের পর ফেলানী হলের প্রস্তাব পরিবর্তন ডাকসুর
  • ছবি: রয়টার্স
    অবতরণের সময় বিমান উল্টে আগুন, মৃত্যুর মুখ থেকে যেভাবে অলৌকিকভাবে বেঁচে ফিরলেন সব যাত্রী

Related News

  • ‘অনেকেই জানেন না, এক দিনে পার্সেল পৌঁছাতে কী ধকল যায়’: চীনে দ্রুত ডেলিভারির আড়ালের মানুষদের জীবন
  • বছরজুড়ে নিজেদের শক্তির প্রমাণ দিল চীন; আর তাতে নিজের অজান্তেই ‘সাহায্য’ করলেন ট্রাম্প
  • তাইওয়ানের জন্য রেকর্ড ১১.১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র প্যাকেজ অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
  • ট্রাম্পের মানহানি মামলার বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে যাবে বিবিসি; তবে তা কতটুকু যৌক্তিক?
  • ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা ঘিরে উভয় সংকটে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির

Most Read

1
ফাইল ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

হাদি হত্যাকাণ্ড: মূল অভিযুক্তের ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন

2
ছবি: সংগৃহীত
খেলা

আইপিএলে মুস্তাফিজকে ৯.২ কোটি রুপিতে দলে ভেড়ানোয় ত্রিপুরার মহারাজার ক্ষোভ

3
ইনফোগ্রাফিক্স: টিবিএস
অর্থনীতি

সরকারি চিনিকল বাঁচানো—এটা কি আদৌ সম্ভব?

4
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

মতাদর্শে মিল থাকলেও শিবিরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীসংস্থা

5
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

শেখ পরিবারের নামে ৫ স্থাপনা পরিবর্তনের দাবি: ভোটের পর ফেলানী হলের প্রস্তাব পরিবর্তন ডাকসুর

6
ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

অবতরণের সময় বিমান উল্টে আগুন, মৃত্যুর মুখ থেকে যেভাবে অলৌকিকভাবে বেঁচে ফিরলেন সব যাত্রী

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net