Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
June 01, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, JUNE 01, 2025
আপনার হাতের ফোন, এক বিরল ধাতু আর ডিআর কঙ্গোর যুদ্ধের মধ্যে সম্পর্ক কোথায়?

আন্তর্জাতিক

বিবিসি
01 February, 2025, 12:50 pm
Last modified: 01 February, 2025, 12:54 pm

Related News

  • কঙ্গোর উদ্ধার কার্যক্রমের ভিডিও দেখিয়ে দ. আফ্রিকায় ‘শ্বেতাঙ্গ কৃষক’ হত্যার অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প
  • ট্রাম্প একইসঙ্গে যুদ্ধ ও শান্তির কথা বলছেন, কোনটা বিশ্বাস করব: ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • দুটি বসতি দখলের দাবি রাশিয়ার, ইউক্রেন বলছে ফ্রন্টলাইনে লড়াই চলছে
  • তুরস্কে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা নিয়ে যা জানা গেল
  • ‘যুদ্ধ কোনো বলিউড সিনেমা না’; কূটনীতিক পথেই সমাধান: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান নারাভানে

আপনার হাতের ফোন, এক বিরল ধাতু আর ডিআর কঙ্গোর যুদ্ধের মধ্যে সম্পর্ক কোথায়?

বিবিসি
01 February, 2025, 12:50 pm
Last modified: 01 February, 2025, 12:54 pm
প্রতীকী ছবি: রয়টার্স

আপনার মোবাইল ফোনের ভেতরে থাকা একটি ক্ষুদ্র ধাতুর উৎস হতে পারে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক (ডিআর) অভ কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলের মাটি, যেখানে এখন ভয়াবহ যুদ্ধ চলছে।

এমন হতে পারে, সেই ধাতু সরাসরি এম২৩ বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত, যারা এই সপ্তাহে সারা বিশ্বে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে।

আপনার ডিভাইসের ভেতরে থাকা ট্যান্টালাম নামের ধাতুটির ওজন গড়পড়তা একটি মটরশুঁটির অর্ধেকেরও কম। কিন্তু স্মার্টফোনসহ প্রায় সব আধুনিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস চালানোর জন্য অপরিহার্য এই ধাতু।

এই বিরল, নীলচে-ধূসর, উজ্জ্বল ধাতুটির কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে—আকারের তুলনায় অনেক বেশি চার্জ ধারণ করতে পারে এবং বিভিন্ন তাপমাত্রায় কাজ করার সক্ষমতা রয়েছে। এ কারণেই ধাতুটি ক্ষুদ্র ক্যাপাসিটর তৈরির আদর্শ উপাদান, যা সাময়িকভাবে শক্তি সংরক্ষণ করে।

রুয়ান্ডা, ব্রাজিল ও নাইজেরিয়াতেও ট্যান্টালাম পাওয়া যায়। তবে বৈশ্বিক সরবরাহের অন্তত ৪০ শতাংশ—বা সম্ভবত আরও বেশি—ট্যান্টালাম আসে ডিআর কঙ্গো থেকে। আর এই খনিজের প্রধান কিছু খনি এখন এম২৩ বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে।

ডিআর কঙ্গতে মাসের পর মাস ধরে চলছে সংঘর্ষ। তবে রোববার বিদ্রোহীরা গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ও পরিবহনকেন্দ্র গোমা শহরে হামলা চালিয়ে আলোচনার জন্ম দেয়। রুয়ান্ডা সীমান্তের এই শহর পূর্ব আঞ্চলিক খনিজ ব্যবসার অন্যতম কেন্দ্র।

গত এক বছরে এম২৩ দ্রুত অগ্রসর হয়েছে, বিশেষ করে পূর্ব ডিআর কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ এলাকায়, যেখানে কোল্টান উত্তোলন করা হয়। কোল্টান আকরিক থেকে ট্যান্টালাম নিষ্কাশন করা হয়।

অন্যান্য বহু সশস্ত্র গোষ্ঠীর মতো এম২৩-ও মূলত একটি নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠীর সুরক্ষার দাবিতে আত্মপ্রকাশ করেছিল। তবে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল যখন বাড়তে থাকে, তখন তাদের অস্ত্র ও যোদ্ধাদের খরচ মেটানোর জন্য আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে ওঠে মূল্যবান ধাতুর খনিগুলো।

গত এপ্রিলে এম২৩ বিদ্রোহীরা ডিআর কঙ্গোর কোল্টান শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু রুবায়া শহর দখল করে।

রুবায়া শহরে খনি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম২৩, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা করেছে একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ। ফাইল ছবি: এএফপি

এ অঞ্চলের খনিজ উত্তোলনের কাজ কোনো আন্তর্জাতিক কোম্পানির হাতে নেই। হাজার হাজার শ্রমিক খোলা গর্তে অথবা বিপজ্জনক ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গের মধ্যে অমানবিক পরিবেশে কাজ করে।

এই শ্রমিকরা এক জটিল কিন্তু অনানুষ্ঠানিক নেটওয়ার্কের অংশ। এই নেটওয়ার্কের তদারকিতে শাবল দিয়ে মাটি খুঁড়ে পাথর তুলে আনা হয়। তারপর সেগুলো গুঁড়ো করে ধুয়ে, কর বসিয়ে বিক্রি করা হয়। সবশেষে এসব ধাতু পরিশোধনের জন্য রপ্তানি করা হয়।

রুবায়া দখলের পর এম২৩ সেখানে একপ্রকার 'রাষ্ট্রীয় প্রশাসন' প্রতিষ্ঠা করেছে বলে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। তারা এখন খনি শ্রমিকদের কাছ থেকে বার্ষিক ২৫ ডলার এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বার্ষিক ২৫০ ডলার ফি নিয়ে ধাতু উত্তোলনের অনুমতি দেয়। কাজ চালিয়ে যেতে উৎসাহ দিতে খনি শ্রমিকদের মজুরি দ্বিগুণ করেছে এম২৩।

বিদ্রোহীরা এই অঞ্চলে একক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে। তাদের অনুমতি নেওয়া ব্যবসায়ীরাই কেবল সেখানে বাণিজ্য করতে পারে। যারা এর বিরোধিতা করে, তাদের গ্রেপ্তার বা আটকের হুমকি দেওয়া হয়। 

এম২৩ বিদ্রোহীরা প্রতি কেজি কোল্টানের ওপর ৭ ডলার কর বসিয়েছে। জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, এতে এম২৩ বিদ্রোহীদের রুবায়া থেকে মাসে প্রায় ৮ লাখ ডলার আয় হয়। আর এই অর্থ প্রায় নিশ্চিতভাবে বিদ্রোহের খরচ জোগাতে ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্ন হচ্ছে, এম২৩-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে উত্তোলিত এই আকরিক কীভাবে বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে ঢুকে যায়?

জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রশ্নের উত্তরের কেন্দ্রে রয়েছে প্রতিবেশী রুয়ান্ডা, যাকে এম২৩-এর প্রধান সমর্থক মনে করা হয়।

ছবি: বিবিসি

কাগজে-কলমে, ইনোভেটিভ টিন সাপ্লাই চেইন ইনিশিয়েটিভ (আইটিএসসিআই) নামে একটি সার্টিফিকেশন পদ্ধতি রয়েছে। এর মাধ্যমে নিশ্চিত করার কথা যে মোবাইল ফোন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্যে ব্যবহৃত খনিজগুলো সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলের নয় এবং তা কোনো সশস্ত্র গোষ্ঠীর অর্থায়নে ব্যবহার হচ্ছে না।

২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ডড-ফ্র্যাঙ্ক আইন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে অনুরূপ একটি আইন প্রণীত হয়। এ আইনের লক্ষ্য টিন, ট্যান্টালাম, টাংস্টেন ও স্বর্ণ (যেগুলোকে 'সংঘাতপূর্ণ খনিজ' বলা হয়) কেনার সময় কোম্পানিগুলো যেন নিজেদের অজান্তেও সহিংসতাকে অর্থায়ন না করে।

কিন্তু আইটিএসসিআই পদ্ধতি কিছু সমালোচনার মুখে পড়েছে।

স্বাধীন গবেষণা সংস্থা আইপিআইএস-এর নিরাপত্তা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ কেইন ম্যাথিসেন বলেন, ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা প্রচুর ছোট ছোট খনি থাকায় স্থানীয় কর্তৃপক্ষের জন্য ঠিকমতো নজরদারি করা কঠিন হয়ে পড়ে। 

নিয়ম অনুযায়ী, উত্তোলনের সময়ই ব্যাগে আইটিএসসিআইয়ের ট্যাগ লাগানোর কথা, যাতে খনিজের উৎস শনাক্ত করা যায়। কিন্তু বাস্তবে এসব খনিজ আগে সংগ্রহস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এগুলোর আসল উৎস শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। এছাড়া দুর্নীতির অভিযোগ আছে বলেও মন্তব্য করেন ম্যাথিসেন।

তিনি বলেন, 'এমনও অভিযোগ আছে যে, উপার্জন ভালো না হওয়ায় সরকারি কর্মকর্তারা ট্যাগ বিক্রি করে দেন। এরপর ব্যবসায়ীরা ডিআর কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে নিজেদের ইচ্ছামতো ব্যাগে ট্যাগ লাগিয়ে নেয়।'

এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধ করা হলেও আইটিএসসিআই সাড়া দেয়নি। তবে অতীতে তারা দাবি করেছে, এই স্কিম কঠোর স্বাধীন নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে গেছে। তারা আরও বলেছে, এই স্কিম 'লক্ষাধিক ক্ষুদ্র খনি শ্রমিকের জন্য সমৃদ্ধি এনেছে'।

রুবায়ায় এম২৩ বিদ্রোহীরা প্রবেশের পরপরই আইটিএসসিআই সেখানে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। তবু বিদ্রোহীরা কোল্টান রপ্তানি চালিয়ে যেতে পেরেছে।

জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা দেখিয়েছেন, কীভাবে কোল্টান একটি ঘুরপথে রুয়ান্ডার সীমান্তের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর ধাতুটি 'হেভি-ডিউটি ট্রাকে' তোলা হয়, যেগুলোর চলাচলের জন্য রাস্তা পর্যন্ত প্রশস্ত করতে হয়েছে।

একটি খনিতে কোল্টান উত্তোলনের কাজ চলছে, ২০১৪ সালে। ছবি: মনুস্কো

রুয়ান্ডার নিজস্ব কোল্টান খনি রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সনদবিহীন কোল্টান রুয়ান্ডার উত্তোলিত খনিজের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়, যা বিশ্ব সরবরাহ চেইনকে 'গুরুতরভাবে দূষিত' করছে।

রুবায়া দখলের আগেও এম২৩ বিদ্রোহীরা কোল্টান ব্যবসায় জড়িত ছিল।

কেইন ম্যাথিসেন বলেন, বিদ্রোহীরা রাস্তার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে টোল বসিয়ে পারাপারের জন্য ফি আদায় করত।

তিনি বিবিসিকে বলেন, 'এই খনিজগুলোর বড় অংশ এম২৩-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল দিয়ে রুয়ান্ডার দিকে যেত। তাই তখনই রুয়ান্ডা পূর্ব ডিআর কঙ্গোর অস্থিতিশীলতা থেকে লাভবান হচ্ছিল। আর আমরা দেখেছি, রুয়ান্ডায় কোল্টান রপ্তানির পরিমাণ তখনই বাড়তে শুরু করেছিল।'

যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুসারে, ০২২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে রুয়ান্ডার কোল্টান রপ্তানি ৫০ শতাংশ বেড়েছে। কেন ম্যাথিসেন বলেন, এই কোল্টানের পুরোটা রুয়ান্ডার নিজস্ব খনি থেকে রপ্তানি হতে পারে না।

রুয়ান্ডার অবস্থান বজায় রেখে  দেশটির সরকারের মুখপাত্র ইওলান্ডে মাকোলো বিবিসিকে বলেন, তাদের দেশে যথেষ্ট খনিজ সম্পদ ও পরিশোধন সক্ষমতা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, 'পূর্ব কঙ্গোর পরিস্থিতিকে—যেখানে নির্যাতিত একটি জনগোষ্ঠী তাদের অধিকারের জন্য লড়ছে—কেবল অর্থনৈতিক স্বার্থের বিষয়ে পরিণত করা চরম নির্মমতা।' 

রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তাদের 'দক্ষতা' নিয়েই উপহাস করেছেন।

পূর্ব ডিআর কঙ্গো বহু বছর ধরে সংঘাতে জর্জরিত। তাই বারবার প্রশ্ন উঠেছে—এই সহিংসতা থেকে আসলে কারা লাভবান হচ্ছে? প্রশ্ন উঠেছে, এখানকার খনি থেকে উত্তোলিত সম্পদ দিয়ে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে অর্থায়ন করা হচ্ছে কি না।

এই ইস্যু ও স্মার্টফোন শিল্পের সঙ্গে এর সম্পর্ককে তুলে ধরতে কঙ্গোর সরকার গত বছরের শেষদিকে ফ্রান্স ও বেলজিয়ামে প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের কয়েকটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করেছে। তাদের অভিযোগ, অ্যাপল 'সংঘাতপূর্ণ খনিজ' ব্যবহার করছে।

অ্যাপল এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, ২০২৪ সালের শুরুর দিক থেকে সংঘাত ও সার্টিফিকেশন জটিলতা ক্রমেই বাড়তে থাকায় তারা ডিআর কঙ্গো ও রুয়ান্ডা দুদেশ থেকেই ট্যান্টালামসহ অন্যান্য ধাতু সংগ্রহ বন্ধ করেছে। 

তবে অন্যান্য কোম্পানিএতটা স্পষ্ট অবস্থান নেয়নি। ফলে এম২৩ যদি আরও এলাকা দখল করে, তাহলে তাদের নিয়ন্ত্রিত খনিগুলো থেকে সংগ্রহ করা ট্যান্টালামের ক্ষুদ্র অংশ এখনও আমাদের ব্যবহৃত ডিভাইসগুলোর ভেতরে ঢুকতে পড়তে পারে।

Related Topics

টপ নিউজ

কঙ্গো / বিরল ধাতু / ডিআর কঙ্গো / আফ্রিকা / ফোন / যুদ্ধ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত
  • কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?
  • করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও
  • যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়
  • ‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

Related News

  • কঙ্গোর উদ্ধার কার্যক্রমের ভিডিও দেখিয়ে দ. আফ্রিকায় ‘শ্বেতাঙ্গ কৃষক’ হত্যার অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প
  • ট্রাম্প একইসঙ্গে যুদ্ধ ও শান্তির কথা বলছেন, কোনটা বিশ্বাস করব: ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • দুটি বসতি দখলের দাবি রাশিয়ার, ইউক্রেন বলছে ফ্রন্টলাইনে লড়াই চলছে
  • তুরস্কে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা নিয়ে যা জানা গেল
  • ‘যুদ্ধ কোনো বলিউড সিনেমা না’; কূটনীতিক পথেই সমাধান: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান নারাভানে

Most Read

1
বাংলাদেশ

ইতিহাসে এ প্রথম: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার শুনানি কাল সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিটিভিতে

2
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে নিজেদের যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয় স্বীকার করল ভারত

3
আন্তর্জাতিক

কিটামিন নেওয়ার অভিযোগ মাস্কের বিরুদ্ধে; মানব মস্তিষ্কে এর প্রভাব কী?

4
অর্থনীতি

করমুক্ত আয়সীমার সঙ্গে বাড়তে পারে করের হারও

5
ফিচার

যে বাজারে পা ফেলার জায়গা থাকে না, কিচিরমিচিরে কান পাতা দায়

6
বাংলাদেশ

‘সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন’: ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার আলোচনা প্রসঙ্গে বিএনপির সালাহউদ্দিন

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net