Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Saturday
August 09, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SATURDAY, AUGUST 09, 2025
আসাদের ২৪ বছরের শাসনের অবসান মধ্যপ্রাচ্যে আরও বিশৃঙ্খলার ঝুঁকি তৈরি করেছে

আন্তর্জাতিক

ব্লুমবার্গ
09 December, 2024, 12:35 pm
Last modified: 09 December, 2024, 12:36 pm

Related News

  • দ্রুজ কারা; তাদের রক্ষায় কেন সিরিয়ায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল?
  • দ্রুজদের রক্ষায় সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা; সংঘাত নিরসনে ‘নির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ নেওয়ার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
  • ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • আওয়ামী শাসনামলে ন্যূনতম সাংবাদিকতা চেষ্টাকারীদের ওপরও নির্যাতন চলত: উপদেষ্টা আসিফ
  • ইরানকে আলোচনায় ফেরাতে গোপন তৎপরতা যুক্তরাষ্ট্রের; দেবে একাধিক ‘আকর্ষণীয় প্রস্তাব’

আসাদের ২৪ বছরের শাসনের অবসান মধ্যপ্রাচ্যে আরও বিশৃঙ্খলার ঝুঁকি তৈরি করেছে

১৩ বছর ধরে জনগণের আন্দোলনের বিরুদ্ধে টিকে থাকা আসাদ এখন একেবারেই একা। তার এককালের বন্ধু এবং শত্রুরা স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে– "তুমি একা।"
ব্লুমবার্গ
09 December, 2024, 12:35 pm
Last modified: 09 December, 2024, 12:36 pm
বিদ্রোহী জোটের অগ্রযাত্রার মুখে সিরিয়া থেকে সপরিবারে মস্কোতে আশ্রয় নিয়েছেন আসাদ। ছবি: এপি

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ মস্কোর উদ্দেশে পালানোর পর দেশটিতে ব্যাপক অস্থিরতা শুরু হয়। প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে লুটপাট শুরু হয় এবং দামেস্কের রাস্তায় মানুষ আসাদের পতন উল্লাসের মধ্য দিয়ে উদযাপন করেছে।

দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা এই স্বৈরশাসক শেষ পর্যন্ত তার পতন মেনে নিয়ে সাহায্যের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে আবেদন করেন। এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছেও তিনি সাহায্য চেয়েছেন।

বিশ্ব এখনো আসাদের শাসনের অবসান এবং সিরিয়ার ভয়াবহ গৃহযুদ্ধে ধ্বংস হওয়া দেশটির পরিস্থিতি বুঝে ওঠার চেষ্টা করছে। তবে পরিস্থিতি আরও উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে, কারণ একাধিক গোষ্ঠী সিরিয়ায় ক্ষমতার জন্য লড়াই করবে।

১৩ বছর ধরে জনগণের আন্দোলনের বিরুদ্ধে টিকে থাকা আসাদ এখন একেবারেই একা। তার এককালের বন্ধু এবং শত্রুরা স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে– "তুমি একা।"

রাশিয়া ২০১৫ সালে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিল, কিন্তু এবার তাকে শুধু আশ্রয় দিয়েছে। ইরানও তাকে ফিরিয়ে দিয়ে জানিয়েছে, আসাদ নিজেই এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী।

একাধিক আরব ও মার্কিন কর্মকর্তা ব্লুমবার্গকে জানিয়েছেন, সিরিয়ায় ক্ষমতার শূন্যতা বিপজ্জনক হতে পারে। মুয়াম্মার গাদ্দাফির লিবিয়া এবং সদ্দাম হুসেইনের ইরাকের ঘটনা এখনও অস্থিতিশীলতার সতর্কবার্তা যাচ্ছে। শাসকদের উচ্ছেদ করার পর এই দুই দেশে আরও গভীর অস্থিরতায় নিমজ্জিত হয়েছিল।

আসাদ পতনের পর দামাস্কাসে তার বাসভবন আল-মুহাজিরিন-এর প্রবেশদ্বার থেকে সিরীয় পতাকা সরানো হয়। ছবি: বকর আল কাসেম/এএফপি

কুয়েত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক বাদের আল-সাইফ বলেন, "পরিবর্তনের সময় বিশৃঙ্খলা এবং রক্তক্ষয়ী প্রতিযোগিতা প্রত্যাশিত। সিরিয়া গত এক দশক ধরে তার সাধারণ অবস্থায় নেই। এটি এখন রাজনৈতিক এবং সামাজিক অবক্ষয়ের মধ্যে আটকা পড়েছে।"

২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার সংঘাতে এখন পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা আজও ইউরোপীয় রাজনীতিতে একটি বড় অভিবাসী সঙ্কট সৃষ্টি করছে। এর পাশেই, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ইতিমধ্যে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধ এবং লেবাননে হিজবুল্লাহর সঙ্গে চলমান যুদ্ধের পরিণতি মোকাবিলা করছে।

সিরিয়ায় রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটি রয়েছে এবং মস্কো সেগুলোর স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করবে। তবে ক্রেমলিন বর্তমানে ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে অনেকটাই ব্যস্ত।

অন্যদিকে, ইরান সম্প্রতি ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি আক্রমণ-প্রতিরোধে হওয়ায় অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে আরব কর্মকর্তারা মনে করেন, ইরান সিরিয়ার ওপর নিজের প্রভাব ছাড়বে না এবং এর জন্য লড়াই করবে।

আসাদের পরিবারের ৫০ বছরের শাসনের অবসান হওয়ার পর চলমান ঘটনার গতি ছিল অবিশ্বাস্য। এক সপ্তাহ আগে তার শাসন টিকিয়ে রাখার সম্ভাবনা প্রায় নিশ্চিত মনে হচ্ছিল।

এরপর ইসলামিক গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম-এর (এইচটিসি) নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা গুরুত্বপূর্ণ শহরগু আলেপ্পো ও হামা দখল করে। তারপর তারা হোমস ও দামেস্কের দিকে এগিয়ে যায় এসবগ সেগুলোর দখল নেয়।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে বিদ্রোহীরা টেলিভিশন স্টেশন দখল করে "আসাদ সরকারের পতন" ঘোষণা করে। পরবর্তীতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আসাদ পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে বিদ্রোহীরা টেলিভিশন স্টেশন দখল করে "আসাদ সরকারের পতন" ঘোষণা করে। ছবি: আল-হাজ সুলায়মান

এই বিদ্রোহী অগ্রযাত্রা সিরিয়ায় এক দীর্ঘকালীন স্থিরাবস্থা ভেঙে দেয়।  শুধু উত্তর-পশ্চিমের বিদ্রোহীদের দখলে থাকা অঞ্চল ও উত্তর-পূর্বের কুর্দি অঞ্চল ছাড়া, আসাদের বাহিনী রাশিয়া ও ইরানের সহায়তায় দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ক্ষমতা ধরে রেখেছিল।

বর্তমানে দামেস্কে গঠিত নতুন সরকারের চরিত্র এবং এটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি পরিচালনা করতে সক্ষম হবে কি না, তা এখনও অস্পষ্ট।

রোববার রাতে সুরক্ষা সংস্থাগুলোর বেশ কিছু ভবন এবং পাসপোর্ট ও অভিবাসন কর্তৃপক্ষের ভবন আগুনে পুড়ে যাওয়ার পর, স্থানীয়রা ইসরায়েলি হামলার সম্ভাবনা নিয়ে অনুমান করছে।

মাদানিয়া নামক একটি এনজিওর সহ-প্রতিষ্ঠাতা বাহজাত হাজ্জার বলেন, "আজকের ভয় হলো, সব পক্ষ একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই না করে এক শত্রুর বিরুদ্ধে একত্রিত হয়েছে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে একে অপরকে নষ্ট করবে।" তিনি ২০১১ সালে আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার পর দামেস্ক ছেড়েছিলেন।

রোববার বাহরাইনে একটি সম্মেলনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ এর উপদেষ্টা আনওয়ার গারগাশ সিরিয়ার আঞ্চলিক অখণ্ডতার হুমকি, আরব বিশ্বে চলমান "অরাজকতা এবং সহিংসতার চক্র" এবং "পন্থাবিহীনতা ও সন্ত্রাসবাদের" আশঙ্কার বিষয়ে সতর্কতা উচ্চারণ করেন।

সৌদি আরব [সিরিয়ায় চলমান পরিস্থিতি পরিচালনায় ভূমিকা পালন করছে] রোববার একটি বিবৃতি দিয়ে "অরাজকতা এবং বিভাজন" এর বিরুদ্ধে সতর্কতা জানিয়েছে।

অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিষ্কার করে জানিয়েছেন, আমেরিকা এই পরিস্থিতি থামাতে হস্তক্ষেপ করবে না। শনিবার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ ট্রাম্প লিখেছেন, "সিরিয়া একটি বিশৃঙ্খলা, কিন্তু এটি আমাদের বন্ধু নয়।"

রোববার দামেস্কের উমাইয়াদ স্কয়ারের কাছে একটি সরকারী ব্যানার সরিয়ে দেয়৷ হয়। ছবি: লুই বেশারা/এএফপি

যুক্তরাষ্ট্র আল-কায়েদার সাথে একটি জোট গঠন করা বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএস-কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এইচটিএস ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রচেষ্টা চালালেও, অনেক মার্কিন ও মধ্যপ্রাচ্য কর্মকর্তারা এ নিয়ে সন্দিহান। 

ট্রাম্পের প্রথম প্রশাসনে দায়িত্ব পালন করা মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক সাবেক বিশেষ দূত জেসন গ্রিনব্ল্যাট বলেন, "যারা শাসন করতে যাচ্ছে তারা সন্ত্রাসী। কিন্তু তারা কিছু আকর্ষণীয় বার্তা দিচ্ছে। যদি তারা বুঝতে পারে, ট্রাম্প সত্যিই কিছু করতে চান এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অঞ্চলের জোট গঠন করতে চান, তবে তাদের উচিত সেটা মেনে চলা।"

২০১১ সাল থেকে সিরিয়ার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিভিন্ন বিদেশি শক্তিকে আকৃষ্ট করেছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতে ৩ লাখ থেকে ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছে, শহরগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে এবং দেশের জনসংখ্যার অনেকাংশ দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে।

বিশ্বব্যাংক-এর অনুমান বলছে, ২০২০ সালের মধ্যে সিরিয়ার অর্থনীতি প্রাক-যুদ্ধের স্তরের তুলনায় অর্ধেক কমে গেছে, যা প্রায় ৬০ বিলিয়ন ডলার ছিল।

ইউএনডিপি-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে কর্মসংস্থান প্রায় ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে এবং  শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার অবনতির কারণে সিরিয়ার মানব উন্নয়ন সূচক ৩৫ বছর পিছিয়ে গেছ। আসাদ সরকারের পতনের পর লুটপাটের খবরও পাওয়া গেছে।

তুরস্ক আসাদের পতন থেকে উদ্ভূত সুযোগগুলোকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করবে, বিশেষ করে তুরস্কে বসবাসরত ২৪ লক্ষ সিরীয় শরণার্থীকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান বলেছেন, "আমরা সিরিয়ার স্থিতিশীলতার জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। আমরা এখানকার ভূমিকার সঙ্গে পরিচিত।"

এদিকে, ইসরায়েলি স্থলবাহিনী  ১৯৭৩ সালের অক্টোবর যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো সিরিয়ার সীমানায় প্রবেশ করেছে। অন্যদিকে, ইরান এখন প্রতিরক্ষা অবস্থানে রয়েছে এবং রাশিয়া [যার সিরিয়ার স্থিতিশীলতা রক্ষায় প্রয়োজন হবে] এখন নতুন বাস্তবতার সাথে খাপ খাওয়াতে চাইছে।

মধ্যপ্রাচ্য ইনস্টিটিউটের সিরিয়া প্রোগ্রামের পরিচালক চার্লস লিস্টার বলেন, "সিরিয়ার উল্লাস হয়ত ঐক্য করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু ১৪ বছরের তীব্র সংঘাত এবং বিভাজনের পর সামনের রাস্তা অনেক কঠিন।"
 

Related Topics

টপ নিউজ

বাশার আল-আসাদ / সিরিয়া / মধ্যপ্রাচ্য / স্বৈরশাসক

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আট দফা দাবিতে ১২ আগস্ট থেকে দেশব্যাপী ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট
  • দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে বিক্রি হওয়া গাড়ির ৭৬ শতাংশই বৈদ্যুতিক, বদলে দিচ্ছে পরিবহনব্যবস্থা
  • নিলামে আরও ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক; অর্থনীতিতে এর প্রভাব কী?
  • নিউমার্কেটের ওডিসি-নামা!
  • ৭১ মঞ্চের ব্যানারে ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২-এ যাওয়ার খবর মিথ্যা: জেড আই খান পান্না
  • গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় আরও তিনজন গ্রেপ্তার

Related News

  • দ্রুজ কারা; তাদের রক্ষায় কেন সিরিয়ায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল?
  • দ্রুজদের রক্ষায় সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা; সংঘাত নিরসনে ‘নির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ নেওয়ার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
  • ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
  • আওয়ামী শাসনামলে ন্যূনতম সাংবাদিকতা চেষ্টাকারীদের ওপরও নির্যাতন চলত: উপদেষ্টা আসিফ
  • ইরানকে আলোচনায় ফেরাতে গোপন তৎপরতা যুক্তরাষ্ট্রের; দেবে একাধিক ‘আকর্ষণীয় প্রস্তাব’

Most Read

1
বাংলাদেশ

আট দফা দাবিতে ১২ আগস্ট থেকে দেশব্যাপী ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট

2
আন্তর্জাতিক

দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে বিক্রি হওয়া গাড়ির ৭৬ শতাংশই বৈদ্যুতিক, বদলে দিচ্ছে পরিবহনব্যবস্থা

3
অর্থনীতি

নিলামে আরও ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক; অর্থনীতিতে এর প্রভাব কী?

4
ফিচার

নিউমার্কেটের ওডিসি-নামা!

5
বাংলাদেশ

৭১ মঞ্চের ব্যানারে ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২-এ যাওয়ার খবর মিথ্যা: জেড আই খান পান্না

6
বাংলাদেশ

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় আরও তিনজন গ্রেপ্তার

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net