Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
June 09, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, JUNE 09, 2025
একটি দেশের অর্থনীতিকে যেভাবে নিঃশেষ করে দেওয়া হলো

বাংলাদেশ

দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
04 December, 2024, 08:30 pm
Last modified: 05 December, 2024, 03:59 pm

Related News

  • ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন যাত্রায় ৩টি কাজ করতে হবে: ড. ইউনূস
  • বাজেট ২০২৫–২৬: ব্যবসায়ী মহলে স্পষ্ট অসন্তোষ
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • বাংলাদেশ-চীন অর্থনৈতিক সহযোগিতায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: বিডা প্রধান

একটি দেশের অর্থনীতিকে যেভাবে নিঃশেষ করে দেওয়া হলো

আগস্টে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়া মনসুর বলেন, প্রথম যখন তিনি দেশের অর্থনীতির চিত্র দেখেছিলেন, তখন সবকিছুই বিপর্যস্ত ছিল। তবে এখন তিনি 'আশাবাদী' যে, পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।
দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
04 December, 2024, 08:30 pm
Last modified: 05 December, 2024, 03:59 pm

ছবি: রয়টার্স/ফাইল

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের মতে, গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে দেশের আর্থিক খাত থেকে প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে।

অন্য অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে লুটপাটের প্রকৃত পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। তবে সঠিক পরিমাণ বলা কঠিন। আহসান মনসুর বলেন, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কিছু ব্যক্তি এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় কিছু প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গড়া একটি চক্র দেশের আর্থিক খাত থেকে এই বিপুল অর্থ পাচার করেছে। এটি কার্যত ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতি, যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি করেছে।

তিনি বলেন, 'শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বরা বুঝতে পেরেছিলেন, ব্যাংকগুলোকেই লুটপাটের প্রধান উৎস বানানো যায়। এজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং কিছু বেসরকারি ব্যাংকের মালিকানা ও পরিচালনা বোর্ড নিজেদের হাতে রাখা হয়। এসব ব্যাংক কয়েক বিলিয়ন ডলার ঋণ দেয় এমন কোম্পানিগুলোকে, যেগুলোর কিছু ছিল সম্পূর্ণ কাল্পনিক এবং যেগুলোর ঋণ ফেরত দেওয়ার কোনো উদ্দেশ্যই ছিল না। এই অর্থের বড় একটি অংশ অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হয়।'

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) ২৭ বছর কাজ করা এই অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ জানান, পুরো ব্যাংকিং খাতের পরিচালনা পর্ষদকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছিল।

সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে কিছু দুষ্কৃতিকারীর সহায়তায় পরিকল্পিতভাবে ব্যাংকগুলোকে লুট করার এমন উদাহরণ আগে কখনো দেখেননি বলে মন্তব্য করেন তিনি। 

সামনের কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইএমএফ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা আদায়ের তদবির করতে গত অক্টোবরে ওয়াশিংটনে ছিলেন গভর্নর মনসুর।

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারের বেশিরভাগ সদস্যের মতো তিনিও একজন অভিজ্ঞ টেকনোক্র্যাট।

১৭ কোটি মানুষের বাংলাদেশ শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে এখনও প্রতিশোধ এবং সহিংসতার চক্র থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে। মনসুরের ধারণা, সামনের বছর অর্থনৈতিক সঙ্কট আরও তীব্র হবে, তবে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।

শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেয়ার প্রায় চার মাস। তার ভবিষ্যৎ এবং ভাগ্য এখনও অনিশ্চিত। বাংলাদেশে অন্তবর্তী সরকার জানিয়েছে, তারা হাসিনার প্রত্যর্পণ চেয়ে আবেদন করবে।

তার সরকারের আমলের চট্টগ্রামের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বর্তমানে অর্থপাচারের দায়ে অন্তবর্তী সরকারের তদন্তের মুখোমুখি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা শাখার (বিএফআইইউ) নির্বাহী পরিচালক এ কে এম এহসান। তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো মামলা দায়ের হয়নি।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার কাছে দাবি করেছিলেন, হাসিনা সরকারের সদস্য হওয়ায় তিনি 'উইচ হান্ট' বা সহজে বললে রাজনৈতিক রোষানলের শিকার।

সাইফুজ্জামান এবং হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের ঢাকার প্রধান কার্যালয়ে কেউ নেই, খালি পড়ে আছে। বিদেশে ও ঢাকায় দলের মুখপাত্রদের করা ফোন ও পাঠানো বার্তারও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া এই আন্দোলনই হাসিনার পতন ঘটায়। পুলিশ বাহিনীর নির্বিচারে গুলি শত শত মানুষের প্রাণহানি ঘটলে কোটা সংস্কারের আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়।

ইসল্যামী ব্যাংক ও এস আলম

৫ জানুয়ারি, ২০১৭। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল মান্নান অন্যদিনের মতো সকালবেলা কাজের জন্য বের হন। তার গাড়ির চালক ঢাকার ব্যস্ত রাস্তা ধরে তাকে বোর্ড মিটিংয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ ফোনে একটি কল আসে; কলটি করেছিলেন সামরিক গোয়েন্দা দপ্তরের প্রধান। তাকে বলা হয়, গাড়ি ঘুরিয়ে তিনি যেন সংস্থাটির সদর দপ্তরে চলে আসেন।

গোয়েন্দা সদস্যরা তার ফোন, ঘড়ি এবং ওয়ালেট কেড়ে নেন। গোয়েন্দা প্রধান প্রথমে আব্দুল মান্নানের দীর্ঘ ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা শুরু করেন; বাংলাদেশের ব্যাংক খাতকে তিনি যে গ্রামীণ দরিদ্র মানুষের কাছে নিয়ে গেছেন, সে জন্য তার প্রশংসা করেন।

মোহাম্মদ আবদুল মান্নান ওই সময় ভেবেছিলেন যে তার সময় নষ্ট হচ্ছে কি না। কিন্তু এরপরই তাকে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগের চিঠিতে সই করতে বলা হয়। গোয়েন্দা প্রধান তাকে জানান, এই নির্দেশনা এসেছে 'দেশের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ' থেকে, যার মানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কিন্তু তিনি প্রথমে পদত্যাগ পত্রে সই করতে রাজি হননি।

তিনি বলেন, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাকে মৌখিকভাবে রাজি করানোর চেষ্টা করেন। এরপর তাকে গোয়েন্দা প্রধানের কার্যালয় থেকে আরেকটি স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।

আব্দুল মান্নান সেদিন যে অবমাননাগুলো সহ্য করেছেন তা বর্ণনা করতে চাননি। তবে জানান, এক পর্যায়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। সময়ের হিসাব তিনি হারিয়ে ফেলেছিলেন। পরবর্তীসময়ে জানতে পারেন, দুপুরের আগেই পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন।

মুক্তি দেওয়া হলে বিদেশে পাড়ি জমান তিনি। এরপর দীর্ঘ ৮ বছর দেশের বাইরে ছিলেন। ৫ আগস্টের পর আবার দেশে ফিরে আসেন তিনি। বর্তমানে একটি ব্যাংকের পরিচালনায় নিযুক্ত আছেন আব্দুল মান্নান। 

আব্দুল মান্নান এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর মনসুরের মতে, এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংক। ছবি: রয়টার্স/ফাইল

এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল আলম শেখ হাসিনার শাসনামলে জ্বালানি ও রিয়েল এস্টেটসহ নানা খাতে তার ব্যবসা সম্প্রসারণ করেন। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি, এস আলম শিল্পগোষ্টী অন্যান্যদের সাথে মিলে হাসিনা সরকারের সহযোগিতায় ব্যাংকিং খাতকে শূন্য করে দিয়েছে।

বিএফআইইউ পরিচালক এহসান জানান, অন্তবর্তী সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের পর মো. সাইফুল আলম এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের ব্যাংক হিসাবগুলো মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী জব্দ করা হয়েছে।

এস আলম বাদেও অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো আরও কয়েকটি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল—তাদের কাছে ব্যাংক ছিল অফুরন্ত টাকা বানানোর উৎস। 

সরকারি তদারকি না থাকায় এবং অনুগত নির্বাহী এবং পরিচালকদের সহায়তায় তারা পছন্দসই কোম্পানিগুলোকে ঋণ দিয়েছিল, যেগুলো আর ফেরত পাবার কোনো সম্ভাবনাই ছিল না। 

গভর্নর মনসুর জানান, এই ঋণগুলো এখন বাংলাদেশ ব্যাংকগুলোর খাতায় অননুমোদিত ঋণ হিসেবে রাখা রয়েছে।

লন্ডনের আইন পরামর্শক সংস্থা কুইন এমেনুয়েলের মাধ্যমে একটি বিবৃতিতে এস আলম জানায়, তাদের হাতে শুধু একটি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এবং সেটি ইসলামী ব্যাংক নয়। 

এস আলম গ্রুপ গভর্নর মনসুরের বিরুদ্ধে 'নিপীড়নমূলক' অভিযান চালানোর অভিযোগ করেছে। তাদের দাবি, আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই তাদের ব্যবসার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন মনসুর।

শূন্য করে দেওয়া ব্যাংক খাত

বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ব্যাংক এখন চরম সংকটে আছে। এমনকি যেসব ব্যাংক তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে ছিল, এখন সেগুলোও ঠিকভাবে ঋণ দিতে পারছে না, গ্রাহকদের বিক্ষিপ্তভাবে টাকা পরিশোধ করছে। 

ব্যাংকার মনসুরকেই এখন ঠিক করতে হবে কোন ব্যাংকগুলোকে বাঁচানো লাভজনক হবে। 

নতুন সরকারের আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের সূত্র খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। অধিকাংশ মামলাতেই ভুলমূল্যে রপ্তানি বা আমদানি নিয়ে অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে শেখ হাসিনার দলের প্রাক্তন সদস্যদের এবং তাদের সহযোগী কিছু বড় কোম্পানির নাম রয়েছে।

২০১৪ সালের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি গুরুতর সংকটে পড়ে, বিশেষত যখন শেখ হাসিনা নির্বাচনে জয়লাভ করেন—যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ভাষায় ওই নির্বাচন 'ভোট জালিয়াতি, ভীতি ও সহিংসতার মাধ্যমে প্রভাবিত'। 

লুটপাটের মাধ্যমে শুধু পাচারকারীদের পকেটেই টাকা ঢোকেনি, বরং এতে বাংলাদেশের মুদ্রার মান এবং সাধারণ মানুষের আর্থিক অবস্থাও দুর্বল হয়ে পড়ে।

পরবর্তীতে ইউক্রেনে যুদ্ধের প্রভাবও দেশের মুদ্রার ওপর চাপ সৃষ্টি করে, এবং এর ফলে দেশের অর্থনীতি আরও অবনতি ঘটে।

২০২২ সালে বাংলাদেশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমদানি পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেতে থাকে—বিশেষত জ্বালানি এবং খাদ্যের দাম।

এর ফলে ব্যবসায়ীদের জন্য দেনা পরিশোধ করা আরও কঠিন হয়ে পড়ে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকেও বিদ্যুৎ বিভ্রাট বাড়াতে বাধ্য হতে হয়।

বর্তমানে সাধারণ ব্যবসা এবং ভোক্তারা বেঁচে থাকার সংগ্রামে নেমেছে। অনেক ব্যাংক নগদ টাকার অভাবে ভুগছে, এমনকি কর্মীদের বেতন পরিশোধ করতেও হিমশিম খাচ্ছে। 

এই যেমন, টেকনো ড্রাগস নামক একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির চাকরি হারানো কর্মীরা বিক্ষোভ করছেন। তবে কম বেতন পাওয়া কর্মীরা সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির সহকারী সাধারণ ব্যবস্থাপক মাজেদুল করিম।

মাজেদুল করিম বলেন, ব্যাংকগুলো নগদ টাকা দিতে পারছে না বলে তার কর্মীরা তাকে জানিয়েছেন। তার নিজের ডেবিট কার্ডও কাজ করছে না বলে জানান তিনি। 

তাই কোম্পানি এখন তাদের ব্যাংকের বদলে নগদ অর্থে বেতন পরিশোধ করছে। 

ঢাকার কাফরুল বাজারে ২০ বছর ধরে কেনাকাটা করছেন দুই সন্তানের জননী নিপা খান। স্বামী থাকেন যুক্তরাজ্যে। যা আয় করেন, তা দিয়েই সংসার চলে তার।

তিনি জানান, তার প্রথম লক্ষ্য হলো 'জীবিকার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা'। তাই তিনি মাঝে মাঝে এক বা দুই বেলা খাবার কম খান, যাতে তার সন্তানরা ভালোভাবে খেতে পারে।

আগস্টে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়া মনসুর বলেন, প্রথম যখন তিনি দেশের অর্থনীতির চিত্র দেখেছিলেন, তখন সবকিছুই বিপর্যস্ত ছিল। তবে এখন তিনি 'আশাবাদী' যে, পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।

তিনি বলেন, 'এটা অর্থনৈতিক বৃদ্ধির বছর নয়। তবে মূল্যস্ফীতি কমে এসেছে এবং রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের এখন শুধু এই পরিস্থিতি নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে।'

আইএমএফ বাংলাদেশকে তিন বিলিয়ন ডলার সাহায্য দেবে বলেও আশা রাখেন মনসুর। 

নিপা খানও বিশ্বাস করেন, ভবিষ্যৎ আরও সুন্দর হবে। তিনি মনে করেন, জীবনে পূর্ণতার অনুভূতি পেতে তাকে এখনও অনেক কিছু করতে হবে।

Related Topics

টপ নিউজ

বাংলাদেশের অর্থনীতি / এস আলমের অর্থ পাচার / এস আলম গ্রুপ / অর্থনীতি / বাংলাদেশ / অর্থনীতিতে বিপর্যয়

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধের মধ্যেই নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ইঙ্গিত দিলেন মাস্ক, জানালেন সম্ভাব্য নামও
  • ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
  • ড. ইউনূসের লন্ডন সফরের সময় দেখা করতে চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন টিউলিপ
  • গাজামুখী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ ফিলিস্তিন জলসীমার কাছাকাছি
  • কিরগিজস্তানে ভেঙে ফেলা হলো মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে উঁচু লেনিন ভাস্কর্য
  • পাকিস্তানের ব্যবহৃত পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতে জ্যামিং হতে পারে প্রধান সহায়

Related News

  • ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন যাত্রায় ৩টি কাজ করতে হবে: ড. ইউনূস
  • বাজেট ২০২৫–২৬: ব্যবসায়ী মহলে স্পষ্ট অসন্তোষ
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • বাংলাদেশ-চীন অর্থনৈতিক সহযোগিতায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: বিডা প্রধান

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধের মধ্যেই নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ইঙ্গিত দিলেন মাস্ক, জানালেন সম্ভাব্য নামও

2
আন্তর্জাতিক

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

3
বাংলাদেশ

ড. ইউনূসের লন্ডন সফরের সময় দেখা করতে চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন টিউলিপ

4
আন্তর্জাতিক

গাজামুখী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ ফিলিস্তিন জলসীমার কাছাকাছি

5
আন্তর্জাতিক

কিরগিজস্তানে ভেঙে ফেলা হলো মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে উঁচু লেনিন ভাস্কর্য

6
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের ব্যবহৃত পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতে জ্যামিং হতে পারে প্রধান সহায়

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net