Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
June 05, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, JUNE 05, 2025
বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিতে কাজ চলছে পুরোদমে

বাংলাদেশ

বাসস
11 October, 2024, 04:50 pm
Last modified: 12 October, 2024, 01:49 pm

Related News

  • চট্টগ্রামে ছয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের মামলায় মাদ্রাসাশিক্ষককে আমৃত্যু কারাদণ্ড
  • দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য অবশিষ্ট ১১.৪০ একর জমি বুঝে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘স্ক্রিন এন্ড কালচার’ থেকে ‘কারেন্ট বুক হাউজ’: চট্টগ্রামে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরোনো বইয়ের দোকান
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, অংশ নেবে সাড়ে ৫ লাখ শিক্ষার্থী
  • ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ

বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিতে কাজ চলছে পুরোদমে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা বাসস’কে বলেছেন, ‘নতুন বই মুদ্রণের লক্ষ্যে আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে টেন্ডার উন্মুক্ত করার মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে। এবার পাঠ্য পুস্তকের গুণগত মানের ক্ষেত্রে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরন করা হবে। আনুষঙ্গিক সব প্রক্রিয়া শেষ হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বই মুদ্রণের কাজ শুরু হবে বলে তারা আশা করছেন।’
বাসস
11 October, 2024, 04:50 pm
Last modified: 12 October, 2024, 01:49 pm
প্রতীকী ছবি

নানা চ্যালেঞ্জ ও বৈরি পরিবেশের মধ্যেও বরাবরের মতো এবারও বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের কাছে বই পৌঁছে দিতে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে পুরোদমে কাজ চলছে। এবার প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৩৭ কোটি বই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা বাসস'কে বলেছেন, 'নতুন বই মুদ্রণের লক্ষ্যে আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে টেন্ডার উন্মুক্ত করার মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে। এবার পাঠ্য পুস্তকের গুণগত মানের ক্ষেত্রে 'জিরো টলারেন্স' নীতি অনুসরন করা হবে। আনুষঙ্গিক সব প্রক্রিয়া শেষ হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বই মুদ্রণের কাজ শুরু হবে বলে তারা আশা করছেন।'

সাধারণ স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য বই মুদ্রণের ব্যবস্থা করে থাকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

এনটিসিবি'র চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান বাসস'কে বলেছেন, 'প্রতি বছরই জানুয়ারিতে নতুন বই দেওয়ার একটা রেওয়াজ রয়েছে। সেটার ভাল ও মন্দ দু'টি দিকই রয়েছে। কারণ, ওই ধরনের বাধ্যবাধকতার কারণে বইয়ের গুণগত মানের সাথে অনেক ক্ষেত্রে আপোষ করতে হতো। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছেঁড়া বই, বইয়ের বাঁধাই ঠিক না থাকা, সেলাই খুলে যাওয়া, নিম্নমানের কাগজ ও ছাপা- এ ধরনের অভিযোগ আসতো। দেখা যেতো সে কারণে তাড়াহুড়ো করে বই বিতরণ করতে গিয়ে কিছু ক্ষেত্রে গুণগতমান ঠিক রাখা সম্ভব হতো না।'

তিনি আরও বলেন, 'এবারের চ্যালেঞ্জটা দু'দিক থেকেই। এক হলো-শিক্ষা উপদেষ্টার নির্দেশনা মোতাবেক ২০১২ সালের কারিকুলাম অনুযায়ী বইয়ের পরিমার্জন করতে হচ্ছে। অপরটি হলো, বইয়ের গুণগতমান ঠিক রাখা।'
 
বইয়ের গুণগতমানের ওপর গুরুত্বারোপ করে কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিতে সবাই কাজ করছে উল্লেখ করে এনসিটিবি'র চেয়ারম্যান বলেন, '২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের আলোকেই পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন করে পাঠ্যপুস্তক সংশোধনের কাজ তদারকি করতে আমাদের একটি টিম কাজ করছে। কোভিড-১৯-এর কারণে ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে নভেম্বর মাসে প্রিন্ট অর্ডার দিয়েও জানুয়ারিতে পাঠ্যপুস্তক উৎসব করেছি। সেক্ষেত্রে সবগুলো বই যে আমরা দিতে পেরেছিলাম, তা কিন্তু নয়, তবে মোটামুটি ওই মাসের মধ্যেই সব বই গেছে। এবারও আমরা চেষ্টা করবো শতভাগ না হলেও জানুয়ারির প্রথম দিকে ম্যাক্সিমাম বই দিয়ে দিতে। এটাই আমাদের এখন চ্যালেঞ্জ। বইয়ের কাজ বিভিন্নভাবে হচ্ছে। প্রথম কথা হলো, বই টেন্ডার হয়। টেন্ডার একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হয়। যারা টেন্ডার গ্রহণ করেন, তাদের যে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে বই দেওয়ার কথা। সেটা না দিতে পারলে এর জন্য পেনাল্টি হয়। টেন্ডার প্রক্রিয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে যে সমস্ত টেন্ডার আমরা শিডিউল করেছি, তাতে ডিসেম্বরের মধ্যেই সব পাঠ্যপুস্তক নির্দিষ্ট জায়গায় পৌছে যাবে। টেন্ডারে যারা অংশ নিয়েছেন তারা সে সব শর্ত মেনেই কাজ করছেন।'

এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্য পুস্তক) প্রফেসর ড. রিয়াদ চৌধুরী বাসস'কে জানান, নতুন বছরে সারাদেশের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তক বিতরণের জন্য কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এখন টেন্ডারগুলো আপ করা হচ্ছে। আমরা অলরেডি টেন্ডার ওপেন করেছি, এটার প্রক্রিয়া আরো আগেই শুরু হয়েছিল, দুটো অলরেডি হয়ে গেছে। কিছু সময় বাকি আছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই টেন্ডার লাইভে চলে যাবে। কাজ মোটামুটি শেষ করে আনা হয়েছে।

কাগজের মিল ও প্রেসে পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অগ্রগতির বিষয়ে ড. রিয়াদ বলেন, 'উনাদের সাথে এরইমধ্যে আমরা একাধিকবার মিটিং করেছি। মিল কর্তৃপক্ষ বলেছেন, তারা পর্যাপ্ত কাগজ সংগ্রহ করতে পারবেন। আর প্রেসের কথা হচ্ছে কাগজ যদি ঠিক সময়ে পান তাহলে যথাসময়ে তারা মুদ্রণের কাজ করতে পারবেন।'

তিনি বলেন, 'আমরা পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণে 'জিরো টলারেন্সে' নীতিতে আছি। কোয়ালিটি নিশ্চিতে আরেকটি বিষয় আছে তা হলো, পরিদর্শন এজেন্ট কাজ করে। টেন্ডার দিয়ে পরিদর্শন টিম হায়ার করা হয়। তারা কোয়ালিটিটি সঠিকভাবে মেনটেইন হচ্ছে কি-না, যে ডিমান্ড দেওয়া হয়েছে প্রেস গুলোতে তা নির্ধারণ করে পাঠ্য পুস্তক ছাপানোর নীতিমালাগুলো যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে কি-না, সেসব যাচাই-বাছাই করা হয়। আমাদের যে পরিদর্শন এজেন্ট তাদের রির্পোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা সার্টিফাই করলেই আমরা বুঝি যে বইয়ের কোয়ালিটি মেইনটেইন করা হয়েছে।'

এনসিটিবি সূত্র জানায়, আগামী বছরের পাঠ্যপুস্তক নির্দিষ্ট সময়ে সরবরাহ এবং মুদ্রণে কাগজের মান, দাম নির্ধারণে মঙ্গলবার এনসিটিবিতে একটি বহুপাক্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্রুত সময়ে মানসম্মত বই ছাপা নিশ্চিত করতে মুদ্রণকারীদের প্রতি সভায় অনুরোধ জানানো হয়।

তিনি আরও বলেন, 'শিগগিরই পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলোর বিষয়ে কোয়ালিটি এনশিওর করার পরপরই আমরা মুদ্রণের কাজ শুরু করবো। আমাদের স্পেশাল এজেন্ট যারা টেন্ডার ড্রপ করেছেন তাদের ল্যাবগুলো ভিজিট করা হয়েছে। তাদের ক্যাপাসিটি কেমন তা পরীক্ষা করার জন্য।'

সম্প্রতি শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকায় পাঠ্যবই দ্রুত পরিমার্জন করার কাজ চলছে বলে জানান। এ কারণে কিছু ভুল-ভ্রান্তিও থেকে যেতে পারে বলেও শঙ্কা ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, 'ছেলে-মেয়েদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার বাধ্যবাধকতার কারণে মাত্র দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে পাঠ্যপুস্তকের পরিমার্জন করতে হয়েছে। তাতে হয়ত কিছু ভুল-ভ্রান্তি থেকে যাবে। আশা করি সব মহলের ও শিক্ষাবিদদের পরামর্শে শিক্ষাক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে পরবর্তীতে আরও সংস্কার সম্ভব হবে।'

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিটিউটের শিক্ষক অধ্যাপক ড.তাপস কুমার বিশ্বাস বাসস'কে বলেছেন, বছরের শুরুতেই নতুন বই পেতে সব শিক্ষার্থীদের ভাল লাগে। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ তাদেরকে নতুন করে লেখাপড়ার পরিবেশে ফিরিয়ে আনে।

তিনি বলেন, বই ছাড়া শিশু খুশি হতে পারে না। এবার দেশের মানুষ নানা চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠাগুলোতেও নানা সংকট ছিল, এরই মধ্যে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যে নতুন বই নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করবে তা খুবই আনন্দের বিষয়।

এদিকে, নতুন বই বিতরণ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, নীতিগতভাবে এবার বই উৎসবের আয়োজন করা হবে না। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে সময় মতো বই তুলে দেয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাতিল করা হয় ২০২৩ সালের প্রণয়ন করা কারিকুলাম। চলতি বছরে সে শিক্ষাক্রম অনুসরণ না করে ২০১২ সালের কারিকুলাম অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের পাঠদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ শিক্ষাক্রম অনুসারে আগামী শিক্ষাবর্ষে সব শ্রেণির পাঠ্য বইয়ে আনা হচ্ছে পরিবর্তন। পরিমার্জন ও সংশোধন করা এসব পাঠ্য পুস্তক নিয়ে কাজ চলছে।

Related Topics

টপ নিউজ

পাঠ্যপুস্তক / শিক্ষার্থী / বই / শিক্ষা মন্ত্রণালয় / এনসিটিবি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে অধ্যাদেশ জারি; আহতদের সেবাদানকারী চিকিৎসক, নার্সরাও পেলেন স্বীকৃতি
  • ডিজিটাল ওয়ালেটের লাইসেন্স পেল গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান 'সমাধান'
  • আঞ্চলিক পরমাণু জোট নিজ দেশে হলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করবে ইরান
  • টাকার নতুন নোটের খোলাবাজারে দ্বিগুণ মূল্য, গ্রাহক হয়রানি চরমে
  • কোম্পানির তহবিলের ওপর করের চাপ কমাল সরকার
  • দোকানে হানা দিলো হাতি, খাবার খেয়ে ‘টাকা না দিয়েই’ পালালো!

Related News

  • চট্টগ্রামে ছয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের মামলায় মাদ্রাসাশিক্ষককে আমৃত্যু কারাদণ্ড
  • দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য অবশিষ্ট ১১.৪০ একর জমি বুঝে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
  • ‘স্ক্রিন এন্ড কালচার’ থেকে ‘কারেন্ট বুক হাউজ’: চট্টগ্রামে টিকে থাকা সবচেয়ে পুরোনো বইয়ের দোকান
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, অংশ নেবে সাড়ে ৫ লাখ শিক্ষার্থী
  • ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ

Most Read

1
বাংলাদেশ

বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে অধ্যাদেশ জারি; আহতদের সেবাদানকারী চিকিৎসক, নার্সরাও পেলেন স্বীকৃতি

2
বাংলাদেশ

ডিজিটাল ওয়ালেটের লাইসেন্স পেল গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান 'সমাধান'

3
আন্তর্জাতিক

আঞ্চলিক পরমাণু জোট নিজ দেশে হলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করবে ইরান

4
অর্থনীতি

টাকার নতুন নোটের খোলাবাজারে দ্বিগুণ মূল্য, গ্রাহক হয়রানি চরমে

5
অর্থনীতি

কোম্পানির তহবিলের ওপর করের চাপ কমাল সরকার

6
অফবিট

দোকানে হানা দিলো হাতি, খাবার খেয়ে ‘টাকা না দিয়েই’ পালালো!

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net