Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Monday
June 09, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
MONDAY, JUNE 09, 2025
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের ব্যয় বাড়ল ৫৪%, মেয়াদ বাড়ল আরও ৩ বছর

বাংলাদেশ

জোবায়ের চৌধুরী
18 November, 2023, 02:20 pm
Last modified: 18 November, 2023, 02:26 pm

Related News

  • ‘নো করিডর, নো পোর্ট’: ২৭-২৮ জুন রোডমার্চ করবেন বামপন্থীরা
  • চট্টগ্রামে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি না হওয়ায় এতিমখানায় দান, লোকসানে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা
  • চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • কালুরঘাট সেতুতে সিএনজি অটোরিকশায় ঢাকা অভিমুখী ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৩

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের ব্যয় বাড়ল ৫৪%, মেয়াদ বাড়ল আরও ৩ বছর

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)-এর তথ্যমতে, ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পটি (সিডব্লিউআরপি) ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) অনুমোদন পায়। ২০২০ সালের জুনের শেষ হওয়ার কথা ছিল এটি।
জোবায়ের চৌধুরী
18 November, 2023, 02:20 pm
Last modified: 18 November, 2023, 02:26 pm
ছবি: টিবিএস

চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ৫৪ শতাংশ বাড়ানোর পাশপাশি প্রকল্পটি বাস্তাবায়নের মেয়াদও আরও তিন বছর বাড়ানো হয়েছে। এতে চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘ জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাওয়ার রাস্তা আরও কিছুটা লম্বা হলো।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)-এর তথ্যমতে, ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পটি (সিডব্লিউআরপি) ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) অনুমোদন পায়। ২০২০ সালের জুনের শেষ হওয়ার কথা ছিল এটি। 

তবে প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই দফা বাড়িয়ে ২০২৩ জুন পর্যন্ত করা হলেও কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৭৬ শতাংশ।

প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ৩৬টি খাল সংস্কার, ড্রেনেজ নির্মাণ, গার্ডার ব্রিজ, কালভার্ট এবং বন্যার পানি সংরক্ষণের জন্য জলাধার তৈরি।

সেনাবাহিনীর ইঞ্জনিয়ারিং ব্রিগেড দ্বারা বাস্তবায়িত হতে থাকা প্রকল্পটি ভুল নকশা এবং সাম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়াই হাতে নেওয়ায় শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠে আসছিল।

তহবিল বৃদ্ধিতে এক বছরেরও বেশি সময় দেরি হওয়ায় প্রকল্পের অগ্রগতি আরও বাধাগ্রস্ত হয়।

ছবি: মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন

এছাড়া, কাজের মাঝামাঝিতে সাম্ভাব্যতা সমীক্ষা করে ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ১০ হাজার ৪২০ কোটি টাকার সংশোধিত প্রস্তাবিত প্রকল্প ব্যয় (ডিপিপি) উপস্থাপন করে সিডিএ। 

এদিকে, ব্যয়ের যৌক্তিকতা নির্ণয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের একটি কমিটি তা কমিয়ে ৯ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা নির্ধারণ করে। দ্বিতীয় দফায় কাটছাঁট করে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট ব্যয় কমিয়ে ৮ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা নির্ধারণ করে। 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় হতে সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। তবে প্রকল্পটির বর্ধিত ব্যয় দিতে নারাজ ছিল অর্থ বিভাগ। 

বর্ধিত ব্যয়ের অর্ধেক সিডিএকে নিজস্ব তহবিল থেকে বহন করতে বলা হয়, যা সিডিএর সামর্থ্যের বাইরে। এসব কারণে দীর্ঘদিন জটিলতার মধ্যে পড়েছিল প্রকল্পটি। 

বর্তমানে প্রকল্পের বর্ধিত ৩ হাজার ১২ কোটি ৫৭ লাখ টাকার মধ্যে ১ হাজার ৫০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে থেকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাকি ১ হাজার ৫০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার অর্ধেক, অর্থাৎ ৭৫৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা সরকারি ঋণ পাবে এবং একই পরিমাণ নিজস্ব তহবিল থেকে দিতে হবে।

ছবি: মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন

সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ছাড়াই নেওয়া হয়েছিল প্রকল্পটি

সাম্ভাব্যতা সমীক্ষা ছাড়াই ২০১৭ হাতে নেওয়া হয় প্রকল্পটি। ছিল না যথাযথ পরিকল্পনাও। উপেক্ষা করা হয়েছিল চট্টগ্রামের ১৯৯৫ সালে মহাপরিকল্পনা। 

ফলে প্রকল্পের কাজ ৭৬ শতাংশ শেষ হলেও নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কোনো সুফল মেলেনি। গত বর্ষা মৌসুমে কয়েক দফা ডুবেছিল পুরো নগরী। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছিল মানুষ। 

বিশেষজ্ঞদের মত, তড়িঘড়ি করে নেওয়া প্রকল্পটিতে বিশেষজ্ঞের মতামত ছিল না। সাম্ভাব্যতা যাচাই না করায় প্রকল্পের কাজ শুরুর পর ঘষামাজা করতে হয়েছে নকশায়। ফলে প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ। সক্ষমতা না থাকার পরও সিডিএকে দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করানোর ফলে পদে পদে জটিলতা দেখা দিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চট্টগ্রাম সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকলেও বিষয়টি বিবেচনা নেওয়া হয়নি। 

গত ১৯ আগস্ট চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এক গোল টেবিল বৈঠকে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, "জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যানের আমলে একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়াই জোড়াতালির মাধ্যমে এই প্রকল্প নেওয়া হয়। আসলে জলাবদ্ধতা প্রকল্প বাস্তবায়নে এই সংস্থার সক্ষমতাও ছিল না। যোগ্যতা অর্জনের আগেই সিডিএকে প্রকল্প অনুমোদন দেয় সরকার। এখন সরকারের ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে চট্টগ্রামের মানুষকে।"

ছবি: মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন

নগরবাসীর অভিযোগ, দখল হয়ে যাওয়া খাল উদ্ধার না করে উল্টো খালে দেওয়াল দিয়ে সংকোচিত করা হয়েছে। ফলে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানি দ্রুত নামতে পারেনি।

অন্যদিকে, প্রকল্পের কাজ শুরুর পরও অনেক অব্যস্থাপনা ছিল চোখে পড়ার মত। খোলা নালায় পড়ে কমপক্ষে ৩ জনের মৃত্যু হয়। 

নগর পরিকল্পনাবিদ ও প্রকৌশলী সুভাষ চন্দ্র বড়ুয়া এ পরিকল্পনায় একাধিক ত্রুটি তুলে ধরেন, যার ফলে শহরের দীর্ঘস্থায়ী জলাবদ্ধতা নিরসন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

প্রকল্পে যত ত্রুটি

মূলত চট্টগ্রাম ওয়াসার ড্রেনেজ মাস্টারপ্ল্যানের ওপর ভিত্তি করে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছিল। এটি নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনার মধ্যে প্রকল্প পাশের প্রায় ১ বছর পর সম্ভাব্যতা যাছাই শুরু করে সিডিএ। 

প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ২০১৮ সালের ৯ এপ্রিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে নগর উন্নয়জন কর্তৃপক্ষ। একই বছর ২৮ এপ্রিল নালা-নর্দমা পরিষ্কারের মাধ্যমে প্রকল্পের কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিগ্রেড। পাশাপাশি জলাবদ্ধতা নিরসনে পূর্ণাঙ্গ জরিপ ও সমীক্ষার জন্য পরামর্শক সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেসকে (সিইজিআইএস) নিয়োগ দেয় সেনাবাহিনী।

ছবি: মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন

এতে বিস্তারিত সাম্ভাব্যতা সমীক্ষায় নকশা ও কাজে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এছাড়া চট্টগ্রামের পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে মূল সংশোধিত ডিপিপিতে নির্ধারিত নকশার বেশ পরিবর্তন আনা হয়।

নগরীর খালের সংখ্যা ৫৭টি হলেও প্রকল্পে মাত্র ৩৬টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ৩৬টি খালের পাড়ে প্রতিরোধ দেওয়াল নির্মাণের প্রস্তাব থাকলেও ভবন ও রাস্তা রক্ষার বিষয়ে মূল নকশায় কোনো পরিকল্পনা ছিল না সিডিএর। ফলে এটিও যুক্ত হয়। ১৫ কিলোমিটার নালা নির্মাণ বাড়িয়ে ৯০ কিলোমিটার করা হয়। কাদা অপসারণের পরিমাণও বাড়ানো হয়। টাইডাল রেগুলেটর, সিল্ট ট্র্যাপের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নকশাও পরিবর্তন করা হয়।

অন্যদিকে, সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা বাড়ায় প্রতিবছর নগরীর নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। কিন্তু জোয়ারের পানি আটকাতে প্রকল্পটির আওতায় সব খালের মুখে টাইডাল রেগুলেটার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একইভাবে জোয়ারের সময় খালের মুখ বন্ধ থাকলে নগরীর বৃষ্টির পানি কীভাবে নিষ্কাশন হবে– এর কোনো ব্যবস্থা ছিল না এই প্রকল্পে। যদিও পরে মাত্র চারটি জলারধার নির্মাণ করা হবে বলে জানায় সিডিএ। বর্তমানে জোয়ার ও বৃষ্টির পানি একসাথে হলে নগরীর প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা পানিতে ডুবে যায়। 

ছবি: মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও নগর পরিকল্পনা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান টিবিএসকে বলেন, "সমন্বয়হীনতার কারণে প্রকল্পের সুফল পায়নি মানুষ। প্রকল্পের মূল ত্রুটি ছিল– ড্রেনেজ মহাপরিকল্পনা অমান্য করে প্রকল্প হাতে নেওয়া, প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি, পাহাড়ি বালু আটকাতে পলিফাঁদ নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত না করা। এছাড়া নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সংস্কারে অনেক রাস্তার উচ্চতা বাড়ায় বাড়িঘর ও দোকানপাট নিচু হয়ে গেছে। এসব বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।"

জলাবদ্ধতা প্রকল্পের বিষয়ে সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস টিবিএসকে বলেন, "চট্টগ্রাম ওয়াসার ড্রেনেজ মাস্টারপ্ল্যানের ওপর ভিত্তি করে জলাবদ্ধতা প্রকল্পের ডিপিপি প্রণয়ন করা হয়েছে। ওয়াসা কতুটুক গভীর স্টাডি করেছে, সেটা আমরা বলতে পারবো না।"
 

Related Topics

টপ নিউজ

চট্টগ্রাম / জলাবদ্ধতা

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধের মধ্যেই নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ইঙ্গিত দিলেন মাস্ক, জানালেন সম্ভাব্য নামও
  • ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
  • ড. ইউনূসের লন্ডন সফরের সময় দেখা করতে চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন টিউলিপ
  • গাজামুখী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ ফিলিস্তিন জলসীমার কাছাকাছি
  • কিরগিজস্তানে ভেঙে ফেলা হলো মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে উঁচু লেনিন ভাস্কর্য
  • পাকিস্তানের ব্যবহৃত পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতে জ্যামিং হতে পারে প্রধান সহায়

Related News

  • ‘নো করিডর, নো পোর্ট’: ২৭-২৮ জুন রোডমার্চ করবেন বামপন্থীরা
  • চট্টগ্রামে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি না হওয়ায় এতিমখানায় দান, লোকসানে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা
  • চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?
  • মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল আজহা উদযাপন
  • কালুরঘাট সেতুতে সিএনজি অটোরিকশায় ঢাকা অভিমুখী ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৩

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের সঙ্গে বিরোধের মধ্যেই নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ইঙ্গিত দিলেন মাস্ক, জানালেন সম্ভাব্য নামও

2
আন্তর্জাতিক

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

3
বাংলাদেশ

ড. ইউনূসের লন্ডন সফরের সময় দেখা করতে চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন টিউলিপ

4
আন্তর্জাতিক

গাজামুখী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ ফিলিস্তিন জলসীমার কাছাকাছি

5
আন্তর্জাতিক

কিরগিজস্তানে ভেঙে ফেলা হলো মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে উঁচু লেনিন ভাস্কর্য

6
আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের ব্যবহৃত পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতে জ্যামিং হতে পারে প্রধান সহায়

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net