Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
June 12, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, JUNE 12, 2025
ভবিষ্যতে তেলের বদলে যেসব মূল্যবান খনিজ ধাতুর জন্য যুদ্ধ বাধতে পারে

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
04 May, 2022, 10:00 pm
Last modified: 07 May, 2022, 07:47 pm

Related News

  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল ও তুলা কিনতে পারে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
  • ইরানের তেল কিনলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা করতে পারবে না কোনো দেশ: ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
  • মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
  • ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি করতে রাজি
  • ট্রাম্প 'ভীষণ হতাশ', জেলেনস্কিকে খনিজ চুক্তি করতে হবে: মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা

ভবিষ্যতে তেলের বদলে যেসব মূল্যবান খনিজ ধাতুর জন্য যুদ্ধ বাধতে পারে

পৃথিবীতে তেল ও গ্যাসের দখল নিয়ে অনেক লড়াই, হানাহানি হয়েছে, হচ্ছে। তবে আগামী দিনে এই লড়াই, হানাহানি হতে পারে কিছু খনিজ ধাতুকে ঘিরে। বেধে যেতে পারে বড় আকারের যুদ্ধ।
টিবিএস ডেস্ক
04 May, 2022, 10:00 pm
Last modified: 07 May, 2022, 07:47 pm
ছবি: গেটি ইমেজেস

৮ মার্চ, ভোর ৫টা ৪২। সহসা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জে। কারণ, আচমকাই চড়চড় করে নিকেলের দাম বাড়তে শুরু করেছে বিশ্ববাজারে।

মাত্র ১৮ মিনিটের ব্যবধানে প্রতি টন নিকেলের দাম ১ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যায়। অকস্মাৎ এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ফলে নিকেলের বেচাকেনাই বন্ধ হয়ে যায়।

অবশ্য নজিরবিহীন এই রেকর্ডের আগে থেকেই দাম বাড়ছিল নিকেলের। ৮ তারিখের আগের ২৪ ঘণ্টায় ধাতুটির দাম বাড়ে ২৫০ শতাংশ।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরপরই মূল্যবান ধাতুর বিশ্ববাজারে এই প্রথম সংকট দেখা দেয়। 

নিকেলের এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে মূলত রাশিয়ার উপর দেয়া পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞার কারণে। এর পরই স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, নিকেলের মতো ধাতু অত্যন্ত মূল্যবান হয়ে উঠেছে। অপেক্ষাকৃত কম দূষণ সৃষ্টিকারী অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্যই এ ধরনের ধাতব পদার্থ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্যাস ও তেল সরবরাহকারীগুলোর একটি রাশিয়া। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকালে তেল ও গ্যাসের তেলের জন্য রাশিয়ার উপর ইউরোপীয় দেশগুলোর নির্ভরশীলতা দেখিয়ে দিয়েছে যে জ্বালানিকেও অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব।

ইউক্রেনে হামলার ইতি টানতে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা রাশিয়ার ওপর একের পর এক কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে—রাশিয়ার শর্ত মেনেই—তেল ও গ্যাস কিনতে বাধ্য হচ্ছে ইউরোপ।

গত ৩১ মার্চ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, 'আমেরিকায় তৈরি পরিচ্ছন্ন জ্বালানির গড়ে তুলতে পারলে তা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তাকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করবে।'

তিনি আরও বলেন, 'যেসব জিনিস ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেবে, সেসবের জন্য চীন ও অন্যান্য দেশের ওপর দীর্ঘমেয়াদি নির্ভরতার ইতি টানতে হবে।'

জো বাইডেন এর আগে বৈদ্যুতিক ব্যাটারি উৎপাদন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি মজুদের জন্য ব্যবহৃত খনিজগুলোর স্থানীয় উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে সহায়তা করতে একটি প্রতিরক্ষা উৎপাদন আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছিলেন।

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এসব খনিজের মধ্যে রয়েছে লিথিয়াম, নিকেল, গ্রাফাইট, ম্যাঙ্গানিজ ও কোবাল্ট।

তবে একেক দেশের জন্য তাদের চাহিদা অনুযায়ী একেক খনিজ গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে জ্বালানি পরিবর্তনের সময়কালে বাজার হিস্যা দখলের প্রতিযোগিতায় ভালো করার জন্য প্রতিটি দেশই ভিন্ন ভিন্ন খনিজের উপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা ভাবছে।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে প্রধান তেল, গ্যাস ও কয়লা সরবরাহকারী দেশগুলো প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

উদাহরণ হিসেবে রাশিয়ার কথাই বলা যাক। দেশটির অর্থনৈতিক শক্তি মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি থেকেই আসে। রাশিয়া এখন পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্যাস উৎপাদনকারী এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ তেল উৎপাদক।

তবে ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক লড়াইয়ে যেসব ধাতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, সেই দৌড়েও বেশ সুবিধাজনক অবস্থানেই আছে রাশিয়া। কারণ রাশিয়া হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম কোবাল্ট ও প্লাটিনাম রপ্তানিকারক। আর তৃতীয় বৃহত্তম নিকেল রপ্তানিকারক।

রাশিয়ায় কিছু খনিজ পদার্থের বিপুল মজুদ থাকলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ অন্যান্য দেশে আরও বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। তাছাড়া এসব ধাতু খনন ও উত্তোলনের মূল কেন্দ্রও অন্য কয়েকটি দেশ।

পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কোবাল্ট উত্তোলন করা হয় কঙ্গো প্রজাতন্ত্র থেকে। সবচেয়ে বেশি নিকেল আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে, লিথিয়াম আসে অস্ট্রেলিয়া থেকে, কপার আসে চিলি থেকে এবং সবচেয়ে বেশি রেয়ার আর্থ বা বিরল মৃত্তিকা ধাতু আসে চীন থেকে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্তত ১৭টি খনিজ পদার্থ বিশ্বের জ্বালানি খাতের নতুন যুগে পদার্পণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সেজন্য যেসব দেশের এই ধাতুগুলো উত্তোলন বা প্রক্রিয়াজাত করার সক্ষমতা আছে তারা অনেক সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে।

ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সির (আইইএ) তথ্যমতে, এই ১৭টি খনিজ পদার্থের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লিথিয়াম, নিকেল, কোবাল্ট, কপার, গ্রাফাইট ও বিরল মৃত্তিকা ধাতু।

এসব মূল্যবান ধাতব পদার্থের উৎপাদনে এগিয়ে আছে কোন দেশ?

আইইএর বিশেষজ্ঞ তায়ে-ইউন-কিম বলছেন, ২০৪০ সালের মধ্যে এই খনিজগুলোর চাহিদা বিপুল্ভাবে বেড়ে যাবে।

কিমের মতে, যে দেশে এসব খনিজ পদার্থ প্রচুর পরিমাণে মজুদ রয়েছে এবং এগুলোর প্রক্রিয়াজাতকরণে এগিয়ে রয়েছে, সেই দেশই জ্বালানির রূপান্তর-পর্ব থেকে সবচেয়ে লাভবান হবে। 

খনিজ সম্পদের প্রাচুর্য ও সেগুলো আহরণের ক্ষেত্রে অনেক দেশই এগিয়ে রয়েছে। তবে খনিজ প্রক্রিয়াজাতকরণে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করা দেশটি নাম চীন।

বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কিম বলেন, 'ঠিক কোন দেশ জ্বালানির উত্তরণ-পর্ব থেকে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে, তা বলা খুব কঠিন। এটা নির্ভর করে দেশগুলো উৎপাদনশৃঙ্খলের কোথায় আছে, তার ওপর।

'তবে এটা স্পষ্ট যে আমরা একটি জটিল সন্ধিক্ষণে আছি। বিংশ শতাব্দীর ইতিহাসে তেল রাজত্ব করলেও ২১ শতকের ইতিহাসে জ্বালানি উত্তরণের নিয়ামক এসব খনিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।'

এ কারণেই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, 'এগুলো ভবিষ্যতের খনিজ।'

কাজেই চলমান যুদ্ধ ও খনিজের ঊর্ধ্বমুখী চাহিদার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ যে রাশিয়া ও চীনের মতো দেশগুলোর ওপর নিজেদের নির্ভরতা কমানোর উপায় খুঁজছে, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। 

তাছাড়া ইউরোপের মোট গ্যাসের ৪০ শতাংশই সরবরাহ করে রাশিয়া। তাই জ্বালানির উত্তরণ নিয়ে ইউরোপের মাথাব্যথাই বেশি।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চার ধাতু

বৈদ্যুতিক ব্যাটারি উৎপাদনে যেমন এসব খনিজ পদার্থ লাগে, তেমনি বিভিন্ন শিল্পের কাজ চালানোর জন্য শক্তি সঞ্চয় করে রাখার জন্যও এগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

জার্মান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ-এর একজন গবেষক লুকাস বয়্যার বিবিসিকে বলেন, 'চাহিদা অনুযায়ী এসব খনিজের সরবরাহ না থাকলে এগুলোর দাম হবে আকাশছোঁয়া।'

বয়্যার বলেন, এই ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ধাতুগুলো নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া। খনি থেকে এসব ধাতু আহরণ অনেক সময়সাপেক্ষ কাজ। একটি খনি প্রকল্প কাজ শুরু করার মতো পর্যায়ে যেতে ১০ বছরেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে। তাই আগামী দশকে এসব খনিজের সংকট আরও অনেক বেড়ে যেতে পারে।

অ্যান্ড্রিয়া পেস্কাটোরি ও মার্টিন স্টার্মারের সঙ্গে একটি জরিপ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন বয়্যার। সেখান বলা হয়, সবচেয়ে বেশি চাহিদা হবে নিকেল, কোবাল্ট, লিথিয়াম ও কপারের। এগুলোর দাম রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে।

চলতি শতাব্দীর মজাহে কার্বন নিঃসরণের হার নিট-শূন্যে নামিয়ে আনতে হলে, ধারণা করা হয়, ২০২১ থেকে ২০৪০ সালের মধ্যে এসব খনিজ ধাতুর উৎপাদন চারগুণেরও বেশি বাড়ানো হতে পারে। ফলে এই চার ধাতু উৎপাদনকারী দেশগুলো আগামী বিশ বছরে অকল্পনীয় আয় করবে। সম্ভবত এখনকার তেল খাতের সমান আয় করবে দেশগুলো।

বয়্যার বলেন, 'সম্ভবত এসব ধাতুই হবে নতুন যুগের তেল। যেমন চীন এখন কঙ্গোতে কোবাল্ট উৎপাদনে বিনিয়োগ করে এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ হয়ে উঠেছে।'

পশ্চিমাদের পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে চীন

নতুন যুদ্ধ-পরিস্থিতিতে পশ্চিমা দেশগুলো জ্বালানির উপর অন্য দেশের উপর নির্ভরশীলতা কমাতে চাইছে। এ পরিস্থিতিতে তাদের নতুন চাহিদা মেটানোর মতো কিছু দেশ রয়েছে।

ছবি: গেটি ইমেজেস

ব্লুমবার্গএনইএফ রিসার্চ সেন্টারের ধাতু ও খনি বিভাগের প্রধান কোয়াসি এমপোফো বলেন, চীনই এখন এই পরিবর্তিত পরিস্থিতি থেকে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবার মতো অবস্থায় আছে।

তিনি বলেন, 'চীন যদি রাশিয়ার উৎপাদিত ধাতুগুলো তার নিজের শোধনাগারে আনতে এবং তারপর তা অন্য দেশে বিক্রি করতে পারে, তাহলে তারাই হবে সবচেয়ে বড় বিজয়ী।'

তবে মাঠে নেমেছে অন্য দেশগুলোও। গত দু-বছর ধরেই নিকেল উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। রাশিয়ার ঘাটতি পূরণ করতে ইন্দোনেশিয়া উৎপাদন আরও বাড়াবে।

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে যে ধাতুর সরবরাহ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার নাম নিকেল। কেননা বিশ্বের মোট নিকেলের ৯ শতাংশই উৎপাদন করে রাশিয়া। রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে যদি নিকেল উৎপাদন কমে গেলে এর প্রভাব পড়বে দামের ওপর। ইলেকট্রিক ব্যাটারির জন্য এ বছর নিকেলের অনেকটাই বাড়বে বলে জানান এমপোফো।

অন্যদিকে প্লাটিনাম গোত্রের ধাতুগুলোর উৎপাদন কমে গেলে দক্ষিণ আফ্রিকার উৎপাদনকারীরা এই ঘাটতি পূরণ করতে পারবে।

ভবিষ্যতের এসব ধাতুর উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের লড়াইয়ে চীন ইতিমধ্যেই অনেকটা এগিয়ে গেছে। বিশ্বের মোট কোবাল্ট সরবরাহের দুই-তৃতীয়াংশই আসে কঙ্গো থেকে। আর দেশটির বৃহত্তম কোবাল্ট খনিগুলোর সিংহভাগের মালিকানা বা অর্থায়নই চীনা কোম্পানিগুলোর হাতে।

এমন পরিস্থিতিতে পশ্চিমা দেশগুলো দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে প্রতিযোগিতায় তারা পিছিয়ে পড়তে পারে।


  • সূত্র: বিবিসি হিন্দি থেকে অনূদিত
     

Related Topics

টপ নিউজ

মূল্যবান ধাতু / তেল / ধাতব পদার্থ / বিরল মৃত্তিকা ধাতু

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • আহমেদাবাদে মেডিক্যাল হোস্টেলের ওপর বিমান বিধ্বস্ত: ২৪২ আরোহীর কেউ বেঁচে নেই
  • ইরানের বাড়তি পারমাণবিক উপাদান সরিয়ে নিতে প্রস্তুত রাশিয়া
  • সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি কিয়ার স্টারমার: এফটি
  • ‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস
  • দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু

Related News

  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল ও তুলা কিনতে পারে বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
  • ইরানের তেল কিনলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা করতে পারবে না কোনো দেশ: ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
  • মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
  • ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি করতে রাজি
  • ট্রাম্প 'ভীষণ হতাশ', জেলেনস্কিকে খনিজ চুক্তি করতে হবে: মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

আহমেদাবাদে মেডিক্যাল হোস্টেলের ওপর বিমান বিধ্বস্ত: ২৪২ আরোহীর কেউ বেঁচে নেই

2
আন্তর্জাতিক

ইরানের বাড়তি পারমাণবিক উপাদান সরিয়ে নিতে প্রস্তুত রাশিয়া

3
বাংলাদেশ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি

4
বাংলাদেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি কিয়ার স্টারমার: এফটি

5
বাংলাদেশ

‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস

6
খেলা

দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net