Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Thursday
June 12, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
THURSDAY, JUNE 12, 2025
বাংলাদেশে কেন ম্যাকডোনাল্ডস নেই?

ফিচার

মুবিন এস খান & মাসুম বিল্লাহ
13 December, 2021, 06:05 pm
Last modified: 07 February, 2024, 08:17 pm

Related News

  • ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে ম্যাকডোনাল্ডসের ব্যবসায়
  • রাশিয়ার কেএফসি'র নাম হয়ে যাচ্ছে রসটিক
  • ম্যাকডোনাল্ডস এর বার্গার নকল করে আইনের গ্যাঁড়াকলে হাংরি জ্যাক
  • ম্যাকডোনাল্ডের চিকেন নাগেটে ফেস মাস্ক!

বাংলাদেশে কেন ম্যাকডোনাল্ডস নেই?

১২০টি দেশে প্রায় ৩৮ থেকে ৩৯ হাজার ম্যাকডোনাল্ডস রেস্তোরাঁ রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন মোটামুটি ৬৮ মিলিয়ন বা ৬ কোটি ৮০ লাখ ভোক্তাকে সেবা দেওয়া হয়। সুতরাং, এমন প্রশ্ন উঠতেই পারে- ‘বাংলাদেশে কেন ম্যাকডোনাল্ডস নেই?’
মুবিন এস খান & মাসুম বিল্লাহ
13 December, 2021, 06:05 pm
Last modified: 07 February, 2024, 08:17 pm
ছবি: ফক্স বিজনেস

সাধারণভাবে ভাবতে গেলে, ম্যাকডোনাল্ডস হলো একটি বার্গার বিক্রয়কারী রেস্তোরাঁ।

১৯৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই রেস্তোরাঁটি কেবল পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত ফাস্ট-ফুড চেইনই নয়, বরং এটি বিশ্বায়ন ও অর্থনৈতিক উদারীকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও অর্থনীতির ভাষায়, ম্যাকডোনাল্ডস শব্দটি মোটামুটি তাত্ত্বিকভাবেই প্রাসঙ্গিক। দ্য ইকোনমিস্ট ম্যাগাজিন প্রতি বছর 'বিগ ম্যাক ইনডেক্স' প্রকাশ করে; (ম্যাকডোনাল্ডস মেনুতে তাদের বিশেষ স্যান্ডউইচ যোগ হওয়ার পর থেকে) যার উদ্দেশ্য হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কোন দেশের মুদ্রার মান বেশি তা পরীক্ষা করা।

নিউইয়র্ক টাইমসের কলামনিস্ট থমাস ফ্রিডম্যান একবার কটাক্ষ করে বলেছিলেন, "ম্যাকডোনাল্ডস রয়েছে এমন দুটি দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে কখনও যুদ্ধ করেনি।" যদিও আক্ষরিক অর্থে কথাটি সত্য নয়, তবে ম্যাকডোনাল্ডস বিশ্ব অর্থনীতিকে একীকরণ ও স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এক্ষেত্রে ফ্রিডম্যানের কথায় অবশ্যই সত্যতা রয়েছে।

সংক্ষেপে বলতে গেলে, ম্যাকডোনাল্ডস কেবল বার্গার বিক্রি করে না, এটি একটি নির্দিষ্ট শৈলী উত্পাদন ও ব্যবস্থাপনা করে, অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের একটি নির্দিষ্ট তত্ত্ব এবং এর ভোক্তাদের জন্য একটি লাইফস্টাইল বিক্রি করে।

এটি তারা সম্পন্ন করছে অসাধারণ সফল্যের সঙ্গে। ১২০টি দেশে প্রায় ৩৮ থেকে ৩৯ হাজার ম্যাকডোনাল্ডস রেস্তোরাঁ রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন মোটামুটি ৬৮ মিলিয়ন বা ৬ কোটি ৮০ লাখ ভোক্তাকে সেবা দেওয়া হয়।

সুতরাং, এমন প্রশ্ন উঠতেই পারে- 'বাংলাদেশে কেন ম্যাকডোনাল্ডস নেই?'

বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিগুলোর একটি, যা ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাবে। পাশাপাশি ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যও রয়েছে আমাদের।

এমনকি পাকিস্তানেও রয়েছে ম্যাকডোনাল্ডসের ৭২টি আউটলেট। সেই ১৯৯৮ সাল থেকেই দেশটিতে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে রেস্তোরাঁটি।

গ্লোবাল ফাস্ট-ফুড ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করতে শুরু করে। সাউদার্ন ফ্রাইড চিকেন ও উইম্পির মতো স্বল্প পরিচিত নাম দিয়েই শুরু হয়েছিল এ বাজার। এরপর ২০০০ এর দশকে বাজারে আসে পিৎজা হাট ও কেএফসি'র মতো বড় ফুড চেইন শপ, যা বাজারের দৃশ্যপটই বদলে দেয়।

কয়েক মাস সময় নিয়ে নির্মিত হয়েছিল প্রথম দিকের আউটলেটগুলো। এবং চালু হওয়ার পর অন্তত এক মাস যাবত রেস্তোরাঁর বাইরে কমপক্ষে আধা কিলোমিটার পর্যন্ত মানুষের সারি দেখতে পাওয়া যেতো।

আর এখন, ঢাকা মহানগরীতে অন্তত ডজন খানেক ফাস্ট-ফুড ফ্র্যাঞ্চাইজি রয়েছে। জাপানি চেইন যেমন সুশি টাই, সেইসঙ্গে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশভিত্তিক অসংখ্য রেস্তোরাঁ রয়েছে। বিশ্বব্যাপী নামকরা খাবারের প্রতিষ্ঠান বার্গার কিং ও ডোমিনোস কেবল রাজধানীর প্রধান এলাকাতেই নয়, বরং রয়েছে দেশের অন্যান্য বড় শহরগুলোতেও। 

তবুও সব কথার শেষ কথা, 'মুকুটের রত্ন' ম্যাকডোনাল্ডস নেই কোথাও।

যে কারণে বাংলাদেশে নেই ম্যাকডোনাল্ডস

কেনো ম্যাকডোনাল্ডস বাংলাদেশে কখনই শাখা স্থাপন করেনি তার উত্তর খুঁজতে, আমরা যোগাযোগ শুরু করি ম্যাকডোনাল্ডের সঙ্গেই। কয়েকদিন পর ই-মেইলে একটি সাধারণ উত্তর পেয়েছিলাম আমরা।

"ম্যাকডোনাল্ডসের অদূর ভবিষ্যতে নতুন কোনো জায়গায় রেস্তোরাঁ খোলার পরিকল্পনা নেই। নতুন রেস্তোরাঁ খোলার পরিবর্তে ম্যাকডোনাল্ডস আমাদের বর্তমান রেস্তোরাঁগুলো উন্নত করার দিকে মনোনিবেশ করেছে", এমনটিই লেখা ছিল ফিরতি ই-মেইলে।

এটি অবশ্যই কিছু পরিমাণে সত্য।

যদিও ম্যাকডোনাল্ডস ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে একচেটিয়াভাবে নতুন বাজার দখল ও ব্যবসা বিস্তারের চেষ্টা করেছিল, তবে ২০০০ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি মাত্র ছয়টি নতুন দেশে রেস্তোরাঁ খুলেছে। তবুও, যেসব দেশে ম্যাকডোনাল্ডসের শাখা আগে থেকেই রয়েছে, সেসব দেশের বাজারে একচেটিয়াভাবেই ব্যবসার বিস্তার ঘটিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি; করোনা মহামারির মাঝেও সব জায়গা মিলিয়ে খুলেছে প্রায় নতুন ১,০০০ টি শাখা।

তবে বাংলাদেশে ম্যাকডোনাল্ডের অনুপস্থিতি মূলত, তাদের ব্যবসায়িক কৌশলের সঙ্গে অতটা সম্পর্কযুক্ত নয়; বরং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক মডেল ও দেশের রিয়েল এস্টেট বাজারের দোদুল্যমান অবস্থার পাশাপাশি দুর্বল কোল্ড চেইন ব্যবস্থার সঙ্গেই বেশি সম্পর্কযুক্ত।

দেশে ব্যবসারত অন্যান্য আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো থেকে ম্যাকডোনাল্ডসের নীতি ও শর্ত ভিন্ন। তাদের ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার জন্য অনেকগুলো কঠিন শর্ত মানতে হয়। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, উচ্চ বিনিয়োগ ব্যয়, নির্মাণ খরচের ৪০ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, ফ্র্যাঞ্চাইজিং ফি হিসেবে ৪৫ হাজার মার্কিন ডলার, ও রয়্যালটি ফি বাবদ মাসিক বিক্রয় আয়ের ৪ শতাংশ দিতে হবে ম্যাকডোনাল্ডসকে।

ফ্র্যাঞ্চাইজ বিজনেস রিভিউ অনুযায়ী, ম্যাকডোনাল্ডসের কোথাও ব্যবসা শুরু করতে সাধারণত ১২ লাখ থেকে থেকে ২২ লাখ ডলারের মতো বিনিয়োগের প্রয়োজন হয়।

গোল্ডেন হারভেস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজিব সামদানি বলেন, "বাংলাদেশে ব্যবসারত ব্র্যান্ডগুলো ম্যাকডোনাল্ডস বা এর মতো অন্যন্য কোম্পানিগুলোর তুলনায় বেশ নমনীয়।" বাংলাদেশে ডোমিনো'স পিৎজা চালু করার পেছনে গোল্ডেন হারভেস্ট কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

রাজিব সামদানি আরও বলেন, "ম্যাকডোনাল্ডস অত্যন্ত কঠোর। উদাহরণস্বরূপ, ক্ষেতে আলু তোলা থেকে শুরু করে ফ্রাইতে পরিণত করা পর্যন্ত, ম্যাকডোনাল্ডস প্রতিটি ধাপে কোল্ড চেইনের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়ার ট্রেসেবিলিটি নিশ্চিত করে থাকে। এসবের জন্য আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় কোল্ড চেইন অবকাঠামো নেই। কোল্ড চেইন অবকাঠামো থাকলে বাংলাদেশে আরও ফুড ফ্র্যাঞ্চাইজি থাকত।"

সামদানির মতে, বাংলাদেশে ম্যাকডোনাল্ডস চালু করতে চাওয়া একজন বিনিয়োগকারী কেবল ফ্র্যাঞ্চাইজারের কঠোর শর্ত পূরণ করতেই হিমশিম খাবেন না; সেইসঙ্গে তাকে কারিগরি সহায়তার জন্য ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগও করতে হবে।

বাংলাদেশে পিৎজা হাট ও কেএফসি চালুর পিছনে রয়েছে ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড। এই কোম্পানির সাবেক ম্যানেজিং ডিরেক্টর আক্কু চৌধুরী এ বিষয়ে একমত হয়ে বলেন, "ম্যাকডোনাল্ডসের সব উপকরণ, গরুর মাংস থেকে শুরু করে অন্য সব কিছুই হিমায়িত করে রাখতে হয়। সবকিছুই আমদানি করতে হয় বাইরে থেকে; এটি খুব কঠিন একটি কাজ। উদাহরণস্বরূপ, কোভিড-১৯ বা ধর্মঘটের সময় যখন সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটবে, তখন আপনি কী করবেন?"

আক্কু চৌধুরী আরও জানান, এমনকি প্রথম দিকে পিৎজা হাটকেও পিৎজার ময়দা আমদানি করতে হতো অস্ট্রেলিয়া থেকে।

"তারা অনুমোদন দেবে এমন ময়দা (স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত) খুঁজে পেতেও আমাদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছিল। এখানে কেএফসি-কে নিয়ে আসতেও আমাদের দুই বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল। কারণ আমরা যে হাঁস-মুরগি পরিবেশন করছি, তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট উপায়ে খাওয়াতে হতো, সঠিকভাবে যত্ন নিতে হতো; এবং এ বিষয়ে আমাদের অডিট করতে হয়েছিল। আমাদের একজন প্রাণী কল্যাণ কর্মকর্তা নিয়োগেরও প্রয়োজন হয়েছিল", তিনি আরও যোগ করেন।

বাংলাদেশের জিডিপিতে কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাতের অবদান মাত্র ১.৮ শতাংশ উল্লেখ করে সামদানি বলেন, "এ কারণে স্থানীয়ভাবে উপকরণগুলো জোগাড় করা বেশ জটিল হয়ে পড়ে।"

চৌধুরীর মতে, পিৎজা হাট ও কেএফসি আসার আগেই ম্যাকডোনাল্ডস বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করতে চেয়েছিল; কিন্তু কোল্ড স্টোরেজের অনুপস্থিতির কারণে তা সম্ভব হয়নি।

তিনি বলেন, "যখন আমরা এসেছিলাম, তখন আমরা মাত্র দুটি কোল্ড স্টোর পেয়েছি। এর মধ্যে কেবল একটিই কোনোভাবে ব্যবহার উপযোগী ছিল; তারপরেও তা যথেষ্ট ভালো ছিল না। প্রতিটি আউটলেটের জন্য আমাদের একটি রেফ্রিজারেটর রুম ও একটি চিলার রুমের প্রয়োজন ছিল।"

তবে, ম্যাকডোনাল্ডস তার প্রয়োজনের ব্যপারগুলোকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে।

ফ্র্যাঞ্চাইজি ও রয়্যালটি ফি থেকে লাভের তুলনায়, ম্যাকডোনাল্ডস রিয়েল এস্টেট থেকে বেশি আয় করে থাকে। ওয়াল স্ট্রিট সারভাইভরের তথ্যমতে, কোম্পানিটি তার মোট আউটলেটের ৪৫ শতাংশ জমি ও ৭০ শতাংশ ভবনের মালিক।

বৈশ্বিক মানদণ্ডে বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা ব্যয়বহুল। দ্বিতীয়ত, গুলশান ও বারিধারার মতো জায়গায় রিয়েল এস্টেটের দাম অনেক বেশি। ঢাকার মধ্যে মূলত এ জায়গাগুলোতেই ধনীক শ্রেণি বসবাস করেন, যারা ম্যাকডোনাল্ডসের খাবারের খরচ বহনের সক্ষম।

এমনকি অনেক সময় দেখা যায়, এসব জায়গায় অবস্থিত ভবনগুলোও স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক প্রবিধানগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এ কারণে অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়ে চলে গেছেন। যদিও ব্যবসারতদের সংগ্রাম মূলত উচ্চ রিয়েল এস্টেট ব্যয়কে কেন্দ্র করেই।

চৌধুরী বলেন, "আমরা গুলশানে কেএফসি ও পিৎজা হাট খুলেছিলাম, কারণ আমরা তখন সহজেই জায়গা পেয়েছিলাম। কিন্তু ভবনটিতে রাজউকের অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। আমি ব্যক্তিগতভাবে অনুসন্ধান করেছিলাম ভবনটি আদৌ বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য রাজউক কর্তৃক অনুমোদিত ছিল কিনা।"

"ধানমন্ডিতে শাখা খুলতে আমাদের অনেক সময় লেগেছিল। আমার মতে, প্রথমে আমাদের ধানমন্ডিতেই খোলা উচিত ছিল। কিন্তু তখন ধানমন্ডিতে অনুমোদিত ভবন খুঁজে পাওয়া ছিল বেশ কঠিন", আরও যোগ করেন তিনি।

সামদানির মতে, ফ্র্যাঞ্চাইজিরা যে জায়গায় ভুলটি করে থাকেন তা হল, তাদের অনেকেই গুলশান এভিনিউ থেকে যাত্রা শুরু করেন।

"কিন্তু আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল ধানমন্ডি থেকে," যোগ করেন সামদানি।

তিনি বলেন, "আমি যখন গুলশানে শুরু করছি, তখন আমি সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ইত্যাদির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। কিন্তু আমি কিভাবে ধনী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারি? তারা প্রতি বর্গফুটের জন্য ভাড়া দেয় ৪০০ টাকা। তাহলে ভাবুন পিৎজা, বার্গার বা ফ্রাইড চিকেন বিক্রি করে আপনি কীভাবে ৭,০০০ বর্গফুটের ভাড়া দেবেন!"

বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেটের দাম ম্যাকডোনাল্ডসের ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলের সঙ্গে মোটেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় (ম্যাকডোনাল্ডস ৫০,০০০ বর্গফুটের উপরে রেস্তোরাঁ তৈরির সুপারিশ করেছে, প্রকৃত রেস্তোরাঁর জন্য ৪,৫০০ বর্গফুট এবং বাকি জায়গা পার্কিংয়ের জন্য); বরং বিপরীত। এর অর্থ হল, এক সময় ম্যাকডোনাল্ডসের এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের এখনও আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও, বাংলাদেশে রেস্টুরেন্টটি স্থাপনের পরিকল্পনা কখনও বাস্তবায়িত হয়নি।

এর সঙ্গে রয়েছে কোল্ড চেইন ও এগ্রো-প্রসেসিংয়ের সমস্যা। যার কারণে দেশে ম্যাকডোনাল্ডস প্রবর্তনের ক্ষেত্রে কোনো স্থানীয় বিনিয়োগকারীর পক্ষেই একটি টেকসই ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে আসা কার্যত অসম্ভব। 

  • মূল ফিচার: Why is there no McDonald's in Bangladesh?
  • ভাষান্তর: জান্নাতুল তাজরী তৃষা

Related Topics

টপ নিউজ

ম্যাকডনাল্ড'স / ম্যাকডোনাল্ড

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি
  • ‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস
  • দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু
  • নেটিজেনদের সমালোচনার মুখে স্টারমার সম্পর্কে প্রেস সচিবের বক্তব্য
  • পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই: ড. ইউনূস
  • মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক দম্পতি ফারজানা রুপা-শাকিল আহমেদ

Related News

  • ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে ম্যাকডোনাল্ডসের ব্যবসায়
  • রাশিয়ার কেএফসি'র নাম হয়ে যাচ্ছে রসটিক
  • ম্যাকডোনাল্ডস এর বার্গার নকল করে আইনের গ্যাঁড়াকলে হাংরি জ্যাক
  • ম্যাকডোনাল্ডের চিকেন নাগেটে ফেস মাস্ক!

Most Read

1
বাংলাদেশ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি

2
বাংলাদেশ

‘পুলিশ যেতে ভয় পেয়েছে’: মুজিবের বাড়ি ভাঙার সময় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রশ্নে ইউনূস

3
খেলা

দিল্লিতে দাবা টুর্নামেন্ট: রানী হামিদের সঙ্গীকে ঢুকতে দেয়নি ভারত, ঘটনায় ‘বিপর্যস্ত’ ৮০ বছর বয়সি এ দাবাড়ু

4
বাংলাদেশ

নেটিজেনদের সমালোচনার মুখে স্টারমার সম্পর্কে প্রেস সচিবের বক্তব্য

5
বাংলাদেশ

পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই: ড. ইউনূস

6
বাংলাদেশ

মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক দম্পতি ফারজানা রুপা-শাকিল আহমেদ

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net