Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের ফিরে আসা

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের ফিরে আসা

ফিচার

আরিফুল ইসলাম মিঠু
03 July, 2023, 12:20 pm
Last modified: 03 July, 2023, 12:19 pm

Related News

  • নয়াদিল্লি রেলস্টেশনে পদদলিত হয়ে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু
  • কমলাপুর রেলস্টেশনে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও রয়েছে শিডিউল বিপর্যয়
  • রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় গ্যাস লাইনে লিকেজ
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের অন্তিম রেলস্টেশন, ব্রিটিশ আমলের পর বদলায়নি
  • পছন্দমতো পোশাকে নরসিংদী স্টেশনে তারুণ্যের ‘অহিংস অগ্নিযাত্রা’

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের ফিরে আসা

আরিফুল ইসলাম মিঠু
03 July, 2023, 12:20 pm
Last modified: 03 July, 2023, 12:19 pm

রাজধানীর গেন্ডারিয়া রেলওয়ে স্টেশনে গেলে অবাক হয়ে দেখবেন সেই পুরোনো, জরাজীর্ণ ভবনটি আর নেই। তার জায়গায় গড়ে উঠছে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত নতুন ভবন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, 'এটি পণ্য ও যাত্রী উভয়ের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি স্টেশন ছিল। নৌপথে বিভিন্ন জায়গা থেকে পণ্য আসত ঢাকার পোস্তগোলা সাইডিংয়ে। সেখানে পণ্যগুলো লোড-আনলোড করা হতো। তারপর সেগুলো নিয়ে আসা হতো গেন্ডারিয়ায়।

'গেন্ডারিয়া থেকে এসব পণ্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হতো।'

তোফাজ্জল হোসেন আরও জানান, বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন থেকে পোস্তগোলা পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ সাইডিং লাইন (মালবাহী ট্রেনের জন্য আলাদা লাইন) ছিল।

তবে কর্মব্যস্ত বাণিজ্যিক কেন্দ্রগুলো (তেজগাঁও ও গেন্ডারিয়া) ১৯৭১ সালের পর জৌলুশ হারিয়ে ফেলে। সড়ক পরিবহন আরও উন্নত হওয়ায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের পণ্য পরিবহনও কমে যায়।

তবে সরকার এখন গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনকে দ্বিতল জংশন স্টেশনে পরিণত করার কাজ করছে। এ স্টেশন পদ্মা সেতুর মাধ্যমে ঢাকা-যশোর রেললাইনকে সংযুক্ত করবে এবং আরেকটি রেললাইন নারায়ণগঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হবে।

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

ঢাকায় প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয় নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা পর্যন্ত। নির্মাণ কাজ প্রথমে নারায়ণগঞ্জে শুরু হয় এবং পর্যায়ক্রমে ঢাকায় এসে শেষ হয়।

আগে কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেন আসত গোয়ালন্দ ঘাটে। ঢাকায় আসার জন্য মানুষ প্রথমে গোয়ালন্দ থেকে স্টিমারে করে নারায়ণগঞ্জে আসত। তারপর সেখান থেকে ফের ট্রেনে করে ঢাকায়।

ছবি: টিবিএস

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের ইতিহাস দারুণ সমৃদ্ধ। বাংলাপিডিয়ার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী পাটজাত পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদার ফলে ঢাকা ও ময়মনসিংহ থেকে কলকাতা বন্দরে পাট সরবরাহের জন্য উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রয়োজন দেখা দেয়। 

এর ফলে ১৮৮৫ সালে ময়মনসিংহ থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ১৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ মিটারগেজ রেললাইন স্থাপিত হয়, যা ঢাকা স্টেট রেলওয়ে নামে পরিচিতি পায়। এ রেলপথটি নির্মিত হয় মূলত নদী দিয়ে কাঁচা পাট নারায়ণগঞ্জ থেকে কলকাতায় নেওয়ার জন্য। ওই সময় এ লাইনের অংশ হিসেবে নির্মিত হয়েছিল গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন।

অচিরেই গেন্ডারিয়া ঢাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনে পরিণত হয়। ১৮৮৫ সালের পর ঢাকায় আদতে দুটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল। এর মধ্যে একটি ছিল তেজগাঁও রেলস্টেশন, অপরটি গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন।

ইতিহাসবিদ মুনতাসির মামুন বলেন, মূল স্টেশনটি যখন নির্মাণ করা হয়, তখন গেন্ডারিয়া ছিল শহরতলী। গুটিকয়েক লোক বাস করত এ এলাকায়।

ট্রেনের যাত্রীরা ছিল মূলত উচ্চবিত্ত, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ছাত্র। কলকাতায় যাওয়ার জন্যও তারা এই পথ ব্যবহার করত। ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ থেকে গোয়ালন্দ ঘাট এবং তারপর স্টিমারে করে কলকাতা যেত তারা।

এছাড়া ২০০০ সালের আগেও চালু ছিল পোস্তগোলা সাইডিং। জায়গাটি এখন মানুষের দখলে। রেলওয়ে নিজেই জনবল, লোকোমোটিভ ও ওয়াগনের অভাবে ভুগছে। ফলে রেলসেবা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে মানুষ।

নতুন পরিবর্তন

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ওয়ার্কস অ্যান্ড ট্র্যাক) আবু ইউসুফ মোহাম্মদ শামীম বলেন, আগে স্টেশনটিতে দুটি মিটারগেজ রেললাইন ছিল। ফলে শুধু ছোট আকারের মিটারগেজ ট্রেন চলাচল করতে পারত।

নতুন প্রকল্পের আওতায় সরকার চারটি রেললাইন স্থাপন করেছে। চারটিই ডুয়েল গেজ, অর্থাৎ ওয়াইড ব্রড-গেজে রূপান্তরিত করা হবে। সেইসঙ্গে ছোট আকারের মিটারগেজ ট্রেনও এ লাইনে চলতে পারবে। আগে এ স্টেশনে একটি প্ল্যাটফর্ম ছিল, এখন দুটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

ছবি: টিবিএস

একটি প্ল্যাটফর্ম রেলওয়ে স্টেশন বিল্ডিংয়ের সঙ্গে তৈরি করা হবে, অপরটি নির্মাণ করা হবে আইল্যান্ড প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। এর ফলে প্ল্যাটফর্মের উভয়পাশে ট্রেন থামতে পারবে।

আবু ইউসুফ বলেন, 'দুটি রেললাইন ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ডেডিকেটেড থাকবে, বাকি দুটি ঢাকা-যশোর রুটে ডেডিকেটেড থাকবে।'

তবে রেললাইনটি ডুয়েল গেজ হওয়ায় যেকোনো ট্রেন যেকোনো গন্তব্যে যেতে পারবে বলে জানান তিনি। তাছাড়া ওই এলাকায় পর্যাপ্ত জমি না থাকায় সরকার দোতলা স্টেশন নির্মাণ করছে।

পুরোনো স্টেশনে ওয়েটিং রুম না থাকলেও নতুন স্টেশনে যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা থাকবে। শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থাও করা হবে।

দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষকে ভবিষ্যতে বিশ্রামাগার করা হবে। একটি ভিআইপি ওয়েটিং রুমও থাকবে স্টেশনে।

রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানান, বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনের মতো যাত্রীর চাপ বাড়লে গেন্ডারিয়া স্টেশনেও আন্তঃনগর ট্রেন থামতে পারে।

পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, এই আধুনিক সময়েও রেললাইন উঁচু না করে নিচু স্তরে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই যানবাহনকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেলক্রসিংয়ে অপেক্ষা করতে হয়।

নতুন রেলস্টেশনটি ৫০০ থেকে ৫৫০ বর্গমিটার জমির ওপর নির্মিত হয়েছে, যা অতীতের জমির চারগুণ বেশি।

রেলওয়ে কর্মকর্তা আবু ইউসুফ মোহাম্মদ শামীম বলেন, সাধারণত রেলওয়ে জংশন স্টেশনগুলো একটু বেশি গুরুত্ব পায়। আর গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন আগের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে, কারণ এখন স্টেশনটি থেকে যাত্রীরা বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে পারবে।

স্টেশনটি দয়াগঞ্জের প্রধান সড়কের পাশে অবস্থিত। ট্রেনের নিরাপত্তার জন্য স্টেশনটিকে ইটের সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেওয়া হবে। মানুষ যেহেতু সরাসরি এই সড়কে যেতে পারবে না, সেজন্য তাদের সুবিধার্থে স্টেশনের পাশে একটি আন্ডারপাস তৈরি করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জকে সংযোগকারী দুটি রেললাইন প্রায় প্রস্তুত হওয়ায় যেকোনো সময় খুলে দেওয়া হবে। বাকি লাইনগুলো নির্মাণাধীন। কর্তৃপক্ষকে ২০২৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে নির্মাণ সম্পন্ন করতে হবে।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর হতে ঢাকা (কমলাপুর রেলস্টেশন) থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনার পরিকল্পনা করছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। কর্মকর্তারা জানান, যাত্রীর চাহিদা থাকলে একই মাসে ট্রেনটি গেন্ডারিয়াতেও থামতে পারে। তবে আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে স্টেশনটির সম্পূর্ণ নির্মাণকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, আগে ঢাকা শহরে ট্রেনে প্রবেশের একটি মাত্র গেটওয়ে ছিল। সবগুলো ট্রেন আসত উত্তর দিক দিয়ে।

তিনি বলেন, প্রতিদিন নারায়ণগঞ্জ ও আশপাশের এলাকা থেকে প্রচুর মানুষ ঢাকায় আসে। তাদের অনেকেই গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনে থামে। তাই নতুন স্টেশনটি তাদেরকে কিছুটা স্বস্তি দেবে।

মানুষ যা বলছে

গেন্ডারিয়ার সতীশ সরকার রোডে থাকেন হাজী বশির। রাস্তাটি গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনকে কেশব ব্যানার্জী রোডের সঙ্গে যুক্ত করেছে। 

৭০ বছর বয়সি হাজী বশিরের তথ্যানুসারে, গেন্ডারিয়া স্টেশন একসময় ব্যস্ত এলাকা ছিল, কিন্তু জায়গাটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গুরুত্ব হারিয়েছে। তবে নতুন রেলস্টেশন নির্মিত হওয়ায় এলাকার মানুষ বেশ খুশি।

ছবি: টিবিএস

এছাড়া গত তিন বছরে স্টেশনসংলগ্ন জমির দাম বেড়েছে বলে জানান হাজী বশির। তিনি জানান, স্টেশনের পাশের একটি জমির মালিক তার প্লট কাঠাপ্রতি ৩ কোটি টাকায় বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ওই জমির মালিক যখন দেখলেন গেন্ডারিয়া স্টেশন ফের নির্মাণ করা হচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে তিনি দাম বাড়িয়ে দিলেন।

নতুন গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন পুরান ঢাকাকেন্দ্রিক ব্যবসার জন্য সহায়ক হবে বলে মনে করেন হাজী বশির।

১৯৭৫ সাল থেকে রেলস্টেশনের পাশের বাড়িতে বসবাস করছেন অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক রুহুল আমিন। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত রেলওয়ের উন্নয়ন হতে দেখেননি। তার মনে হচ্ছে, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ পুরোনো ভবন দিয়েই কাজ চালাবে।

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন নির্মাণের মাস ছয়েক আগে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল স্থগিত হয়ে যায়। ওই সময় পর্যন্তও ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা রুটে ৩২টি ট্রেন চলাচল করত।

যাত্রীর সংখ্যা এত বেশি ছিল যে রেলওয়ের জন্য এই রুটে ডেমু ট্রেন চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। একটি ডেমু ট্রেনের যাত্রী পরিবহনসক্ষমতা ১৫০ জন, কিন্তু যাত্রী উঠত প্রায় ৩০০ জন।

রুহুল আমিন জানান, ১৯৯১ সালে সরকার রেলওয়ের কিছু জমি সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করে দেয়। ওই সময় তিনি একটি প্লট কিনেছিলেন। তবে স্টেশনটি নতুন করে তৈরি হওয়ায় তিনি খুশি।

গেন্ডারিয়া স্টেশন পুনর্নির্মাণের কারণ

যাত্রীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা দিতে স্টেশনটি নির্মাণ করা হচ্ছে। গেন্ডারিয়া স্টেশন আগের মতো গুরুত্বপূর্ণ না হলেও যাত্রীসংখ্যা এখনও অনেক। 

এছাড়া রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলেন, সবসময় স্রেফ যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের জন্যই একটি স্টেশন তৈরি করা হয় না। ট্রেনের ঝামেলাবিহীন, মসৃণ নিয়ন্ত্রণ ও চলাচল নিশ্চিত করার জন্যও স্টেশন তৈরি করা হয়।
 

Related Topics

টপ নিউজ

গেন্ডারিয়া রেলস্টেশন / গেন্ডারিয়া / রেলস্টেশন / রেলস্টেশন পুনর্নির্মাণ / স্টেশন পুনর্নির্মাণ

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিআর-কর্মকর্তাদের বহুল প্রত্যাশিত সভা ভেস্তে গেল যে কারণে
  • লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণা এনবিআর কর্মকর্তাদের, শনিবার থেকে কর্মবিরতি
  • হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিল এনসিপি
  • নির্বাচন কমিশন বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়েছে: এনসিপির বিক্ষোভে নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী
  • করিডর নিয়ে 'কোনো আলোচনা হয়নি', ত্রাণ 'চ্যানেল' দেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনায়: খলিলুর রহমান
  • রায় পক্ষে এলেও উপদেষ্টা আসিফ পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে: ইশরাক

Related News

  • নয়াদিল্লি রেলস্টেশনে পদদলিত হয়ে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু
  • কমলাপুর রেলস্টেশনে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও রয়েছে শিডিউল বিপর্যয়
  • রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় গ্যাস লাইনে লিকেজ
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের অন্তিম রেলস্টেশন, ব্রিটিশ আমলের পর বদলায়নি
  • পছন্দমতো পোশাকে নরসিংদী স্টেশনে তারুণ্যের ‘অহিংস অগ্নিযাত্রা’

Most Read

1
অর্থনীতি

অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিআর-কর্মকর্তাদের বহুল প্রত্যাশিত সভা ভেস্তে গেল যে কারণে

2
বাংলাদেশ

লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণা এনবিআর কর্মকর্তাদের, শনিবার থেকে কর্মবিরতি

3
বাংলাদেশ

হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিল এনসিপি

4
বাংলাদেশ

নির্বাচন কমিশন বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়েছে: এনসিপির বিক্ষোভে নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী

5
বাংলাদেশ

করিডর নিয়ে 'কোনো আলোচনা হয়নি', ত্রাণ 'চ্যানেল' দেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনায়: খলিলুর রহমান

6
বাংলাদেশ

রায় পক্ষে এলেও উপদেষ্টা আসিফ পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে: ইশরাক

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab