Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
November 09, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, NOVEMBER 09, 2025
ভয়েস ওভার ছাড়া ফুড ভ্লগিং: স্ট্রিট ফুড হান্টার শামীমের গল্প

ফিচার

শেহেরীন আমিন সুপ্তি
19 August, 2022, 07:20 pm
Last modified: 19 August, 2022, 07:48 pm

Related News

  • ঢাকার রাস্তায় পাহাড়ি খাবারের আড্ডা
  • ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থগিতের মামলায় ২৪.৫ মিলিয়ন ডলার দেবে ইউটিউব
  • মানিকচানের পোলাও—৭৮ বছর ধরে চলছে যে ঐতিহ্যবাহী খাবার
  • রংপুর গলি: রাতের গুলশানের এক ভিন্ন রূপ
  • যে কারণে নেপালে বন্ধ হলো ফেসবুক, এক্স ও ইউটিউবসহ জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

ভয়েস ওভার ছাড়া ফুড ভ্লগিং: স্ট্রিট ফুড হান্টার শামীমের গল্প

“আমি ভালো স্টোরি টেলার না। তাই শুরু থেকেই কোনো ভয়েস ওভার দিতাম না ভিডিওতে। শুধু খাবারটাকে ফোকাস করাই আমার উদ্দেশ্য। কীভাবে খাবারটা বানাচ্ছে, কীভাবে পরিবেশন করছে সেটাই দেখাতে চাইতাম। এএসএমআর ভিডিওগুলো ফলো করতাম আমি”।
শেহেরীন আমিন সুপ্তি
19 August, 2022, 07:20 pm
Last modified: 19 August, 2022, 07:48 pm
স্ট্রিট ফুড হান্টার শামীম; ছবি: মোহাম্মদ শামীমের সৌজন্যে

রাস্তার পাশে ভ্যান গাড়ির উপর কেউ হামানদিস্তায় পিষছেন কাঁচকলা, তেঁতুল আর পেয়ারা, টোলের উপর কেউ নাগা মরিচের ফুচকা সাজিয়ে বাটিতে ঢালছেন টক, কেউ বা বরফ-দুধে মেশাচ্ছেন তরমুজ, রুহ আফজা। জিভে জল আনা খাবারগুলো পরিবেশন শেষে তৃপ্তি নিয়ে খেয়ে যাচ্ছেন কয়েকজন। তৈজসপত্রের খুটখাট আওয়াজের সাথে শোনা যায় ব্যস্ত রাস্তাঘাট আর খাওয়ার শব্দ। নেই কোনো অতিরঞ্জিত ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বা একঘেঁয়ে বর্ণনা। 

"স্ট্রিট ফুড হান্টিং" ফেসবুক পেইজের ৮ লাখ ৭০ হাজার ফলোয়ার আর ইউটিউব চ্যানেলের প্রায় দেড় লাখ সাবস্ক্রাইবার আগ্রহ নিয়ে নিয়মিত দেখছেন এইসব মুহূর্ত। দেশ-বিদেশের ভোজন রসিকদের চোখের খিদে মেটাতে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে মুহূর্তগুলো সংগ্রহ করেন স্ট্রিট ফুড হান্টার শামীম।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শামীম। ২০১৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষা শেষেই তার মাথায় ঢুকেছিলো অনলাইনে আয়ের চিন্তা। তার ভাষ্যে, "ততদিনে দেশে প্রায় সবাই ইউটিউবের সাথে পরিচিত। ভাবতাম এখানে এত মানুষ ভিডিও বানায়, আপলোড করে, নিশ্চয়ই তাদের কোনো ইনকাম সোর্স আছে।

কিছুদিন ইউটিইউবের ইনকাম প্রসেস নিয়ে রিসার্চ করে বন্ধুরা মিলে একটা চ্যানেল খুলি। সেখানে ফানি ভিডিওসহ নানা ধরনের কন্টেন্ট শেয়ার করতাম। কিন্তু সেগুলো সবই অন্যের কপিরাইটেড কন্টেন্ট হয়ে যাচ্ছিলো। নিজে নতুন কিছু করার ইচ্ছা ছিলো তাই।"

খাবারের প্রতি অন্যরকম ভালোবাসা তার ছোটবেলা থেকেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর ক্যাম্পাসের স্ট্রিটফুড হয়ে যায় রোজকার চাহিদা। দেশের ইউটিউব চ্যানেল খাইদাই ডটকম আর বিশ্বখ্যাত ফুড ভ্লগার মার্ক উইয়েন্সের ভিডিও দেখে আশেপাশের নিত্যদিনের খাবারগুলোর ভিডিও করতে অনুপ্রাণিত হন শামীম।

চার হাজার টাকার ফোনে শুরু

ক্লাসের ফাঁকে বন্ধুদের সাথে হয়তো ঝালমুড়ি বা পানিপুড়ি খেতেন, সেগুলোরই র‍্যান্ডম ভিডিও করতেন তার চার হাজার টাকা দামের এন্ড্রয়েড ফোনে। সেই ফোন দিয়েই এডিট করে ইউটিউবে আপলোড করতেন ভিডিওগুলো।

"আমি ভালো স্টোরি টেলার না। তাই শুরু থেকেই কোনো ভয়েস ওভার দিতাম না ভিডিওতে। শুধু খাবারটাকে ফোকাস করাই আমার উদ্দেশ্য। কীভাবে খাবারটা বানাচ্ছে, কীভাবে পরিবেশন করছে সেটাই দেখাতে চাইতাম। এএসএমআর ভিডিওগুলো ফলো করতাম আমি," বলেন শামীম।

বাসা থেকে অল্প যা হাতখরচ পেতেন তা দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশেপাশের নানা স্ট্রিটফুডের স্বাদ নিতেন। ভিডিওর জন্য তাই কম দামী খাবারই ছিল শামীমের প্রথম পছন্দ।

ছবি: মোহাম্মদ শামীমের সৌজন্যে

সফলতার মন্ত্র

শুরু থেকেই শামীম খুব সিরিয়াস ছিলেন তার কাজ নিয়ে। একটা কিছু শুরু করলে সেটা নিয়ে লেগে থাকতে হবে ছেড়ে দেয়া যাবে না-এটাই ছিলো তার লক্ষ্য।

এই স্ট্রিট ফুড হান্টারের ভাষ্যে, "ইউটিউবে সাফল্যের দুইটা মন্ত্র আছে। একটা হলো কোয়ালিটি আরেকটা কোয়ান্টিটি। কোয়ালিটি কন্টেন্ট বানালে আপনি মাসে একটা আপলোড দেন বা সপ্তাহে একটা দেন সেটা ম্যাটার করে না। আমার যে ফোনটা ছিল সেটা দিয়ে তো আর কোয়ালিটি কন্টেন্ট বানানো সম্ভব ছিলো না।

আমি প্রতিদিন র‍্যান্ডমলি যা যা পাইতাম সব ভিডিও করতাম। ঢাকা মেডিকেলের সামনে সিংগারা বানাইতো, আলুর চপ, বেগুনি বানাইতো সেগুলার ভিডিও করেও আপলোড করতাম। যেখানে যে রাস্তার খাবার পাইতাম সেটার ভিডিও করাই আমার কাজ ছিলো তখন। শুরু থেকে এ পর্যন্ত প্রতিটা দিনই ভিডিও আপলোড করে গেছি আমি। কারণ আমার ফোকাসটা ছিলো কোয়ান্টিটিতে। এরকম ভিডিও করতে করতে হঠাৎ করে টিএসসি-র ২০ টাকার লাঞ্চের ভিডিওতে এক মিলিয়ন ভিউ হয়ে যায়। তখন আমার উৎসাহ আরো বাড়তে থাকে।"

ছবি: মোহাম্মদ শামীমের সৌজন্যে

দেশের বাইরে পরিচিতি 

শামীমের মতে, ভিডিওগুলোতে কোনো ভয়েস ওভার না থাকায় ইউটিউবের এলগরিদম সেগুলোকে নির্দিষ্ট কোনো দেশের বলে চিহ্নিত করতে পারে না। যে কারণে দেশের বাইরের দর্শকদের কাছে স্ট্রিট ফুড হান্টিং এর ভিডিও পৌঁছে যায় শুরুতেই।

"ইন্দোনেশিয়া, ইন্ডিয়া, আমেরিকা, ইংল্যান্ডের অনেক মানুষ আমার ভিডিওর নিয়মিত দর্শক। টিএসসির লাঞ্চ আর নীলক্ষেতের রয়্যাল তেহারির দুইটা ভিডিও ইন্দোনেশিয়ার মানুষের মধ্যে হুট করেই অনেক জনপ্রিয়তা পায়। চ্যানেলের মনিটাইজেশনের ক্ষেত্রে কোন দেশের দর্শক দেখছে সেটার কিছু প্রভাব আছে।

ইউএস বা অন্যান্য উন্নত দেশের দর্শকদের ভিউ বাড়লে ভিডিওর ইনকামও বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে আমার বেশ সুবিধা হয়েছে," জানান শামীম।

ভিডিওর আয় থেকেই বাড়ি-গাড়ি

চার হাজার টাকা দামের সেই এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ভিডিও করতে করতেই ইউটিউব থেকে আয় করা শুরু করেন মোহাম্মদ শামীম। বছরখানেক পর বড় বোনের কিনে দেওয়া একটা ১০ হাজার টাকা দামের ফোন হয় তার কাজের সঙ্গী। এরপর ভিডিওর আয় দিয়েই দামী এন্ড্রয়েড, আইফোন, ক্যামেরা, ড্রোন, কম্পিউটারসহ সব শখের জিনিস কেনেন তিনি।

ফেসবুকের ভিডিওতে মনিটাইজেশন শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালে ফেসবুক পেইজও খোলেন স্ট্রিট ফুড হান্টিং নামে। এখন ইউটিউবের চেয়ে ফেসবুকেই বেশি আয় হচ্ছে শামীমের।

"অনলাইনের এই আয়টা নিয়মিত না। কোনো কোনো মাসে এক্সপেক্টেশনের চেয়ে অনেক বেশি ইনকাম হয় আবার কোনো মাসে একদম কমও হয়। এপর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলার আর এক মাসে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার আর্ন হয়েছে আমার ভিডিও থেকে।"

নির্দিষ্ট কোনো ভিডিও থেকে এখন পর্যন্ত শামীমের আয় সর্বোচ্চ ৩ হাজার ডলার। নিজের আয়ে ফ্ল্যাট আর গাড়ি কেনার স্বপ্নও পূরণ করেছেন এই বয়সেই। তবে তার কাছে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ইউটিউবের সিলভার প্লে বাটন।  

স্ট্রিটফুডের পাশাপাশি এখন বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের খাবারের ভিডিও-ও করেন তিনি। শামীম বলেন, "এই পথে আমাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে আমার বন্ধুরা। যেকোনো উপলক্ষেই তারা বলতো ট্রিট দিতে। সেই ট্রিট দিতে গিয়ে খাবারের নতুন ভিডিও করাও হয়ে যেত।

আর আমি যেহেতু কখনো খাবারের ভালো-মন্দ কোনো রিভিউ দেই না তাই রেস্টুরেন্ট মালিকরাও কোনো আপত্তি করেন না। তবে এখন অনেকেই পেইড রিভিউ বা ভ্লগিং করার অনেক লোভনীয় অফার দেয় আমার ইনবক্সে। আমি সেসবে যাই না কখনো। কারো প্রতি দায়বদ্ধ হতে চাই না আমি।"

ছবি: মোহাম্মদ শামীমের সৌজন্যে

লক্ষ্য বিশ্ব ভ্রমণ

স্ট্রিটফুডের সন্ধানে শামীম ঘুরে বেরিয়েছেন দেশের প্রায় প্রতিটি জেলার রাস্তায় রাস্তায়। কিছুদিন আগে ভারত ভ্রমণে গিয়ে সেখানকার নানা খাবার নিয়েও বানিয়েছেন ভিডিও। কলকাতা ভ্রমণের স্মৃতিচারণ করে বলেন,

"বিরিয়ানি খেতে একটা রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম। সেখানে হঠাৎ করেই একটা মেয়ে আর ছেলে দৌড়ে এসে বলে 'ভাইয়া আপনি স্ট্রিট ফুড হান্টিং পেইজের শামীম না! আমরা আপনার ভিডিও অনেক দেখি।'

কলকাতার মতো একটা জায়গায় এমন ঘটনায় আমি খুব চমকে গিয়েছিলাম। বাংলাদেশে এমন অনেকবার হয়েছে। কিন্তু অন্য একটা দেশের এই ঘটনা আমার কাছে অনেক স্মরণীয় হয়ে আছে। আমি তো তেমন কিছু করি না। তবু দেশ-বিদেশের মানুষ আমার প্রতি এই ভালোবাসা দেখায়, এইটা অনেক বড় বিষয়।"

পুরো পৃথিবী ঘুরে খাবারের ভিডিও বানাতে চান শামীম। "ছোটবেলায় থেকেই আমি বলতাম ৯টা-৫টার চাকরি আমি কখনো করবো না।  কোনো জায়গায় আবদ্ধ থেকে কাজ করতে পারব না। আমার কাজের মাধ্যমে পৃথিবীকে এক্সপ্লোর করতে চাই আমি," বলেন তিনি।

পাশে পেয়েছেন পরিবারের সদস্য আর শিক্ষকদের

শামীমের সাফল্যে পরিবারের সদস্যরাও খুশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছ থেকেও পেয়েছেন কাজে এগিয়ে যাওয়ার সাহস। প্রথাগত সরকারি চাকরির পেছনে না ছুটে নিজ উদ্যমে নতুন কিছু করার চেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন তার শিক্ষকেরা।

শামীমের এপর্যন্ত বানানো ফুড ভ্লগিং ভিডিওর সংখ্যা সাড়ে তিন হাজারের বেশি। নতুন কেউ পেশা হিসেবে ভিডিও ব্লগিং শুরু করতে চাইলে শামীমের একটাই উপদেশ দিয়ে থাকেন। তা হলো- উদ্যম না হারিয়ে কাজে লেগে থাকতে হবে। শুরুতেই হয়তো খুব ভালো ভিডিও বানাতে পারবেন না কেউ, কিন্তু 'কোয়ান্টিটি'র দিক দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
 

Related Topics

টপ নিউজ

স্ট্রিট ফুড / ভ্লগার / ইউটিউব / ভিডিও

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: রয়টার্স
    কী হবে যদি...আগামী শুক্রবার জাতিসংঘ ভেঙে দেওয়া হয়? যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
  • ইলাস্ট্রেশন: টিবিএস
    যেভাবে মগবাজারে এলো মগেরা, এখন যেমন আছেন তাদের বংশধরেরা
  • চলতি বছর ২০ জানুয়ারি যখন প্রেসিডেন্ট  ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন। ছবি: আন্না মানিমেকার
    ট্রাম্পের নতুন নিয়ম: ডায়াবেটিস, স্থূলতা ও হৃদ্‌রোগ থাকলে বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
  • ৬০,০০০ টাকার ওষুধ ৪,০০০ টাকায়: দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ক্যান্সারের ওষুধ সাশ্রয়ী করছে
    ৬০,০০০ টাকার ওষুধ ৪,০০০ টাকায়: দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ক্যান্সারের ওষুধ সাশ্রয়ী করছে
  • ইলন মাস্ক। ছবি : রয়টার্স
    এক ট্রিলিয়ন ডলার দিয়ে ইলন মাস্ক কী কী কিনতে পারতেন?
  • ছবি: এপি
    যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে সাগরে নামল চীনের সবচেয়ে বড় বিমানবাহী রণতরী ‘ফুজিয়ান’

Related News

  • ঢাকার রাস্তায় পাহাড়ি খাবারের আড্ডা
  • ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থগিতের মামলায় ২৪.৫ মিলিয়ন ডলার দেবে ইউটিউব
  • মানিকচানের পোলাও—৭৮ বছর ধরে চলছে যে ঐতিহ্যবাহী খাবার
  • রংপুর গলি: রাতের গুলশানের এক ভিন্ন রূপ
  • যে কারণে নেপালে বন্ধ হলো ফেসবুক, এক্স ও ইউটিউবসহ জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

Most Read

1
ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

কী হবে যদি...আগামী শুক্রবার জাতিসংঘ ভেঙে দেওয়া হয়? যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

2
ইলাস্ট্রেশন: টিবিএস
ফিচার

যেভাবে মগবাজারে এলো মগেরা, এখন যেমন আছেন তাদের বংশধরেরা

3
চলতি বছর ২০ জানুয়ারি যখন প্রেসিডেন্ট  ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন। ছবি: আন্না মানিমেকার
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের নতুন নিয়ম: ডায়াবেটিস, স্থূলতা ও হৃদ্‌রোগ থাকলে বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

4
৬০,০০০ টাকার ওষুধ ৪,০০০ টাকায়: দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ক্যান্সারের ওষুধ সাশ্রয়ী করছে
বাংলাদেশ

৬০,০০০ টাকার ওষুধ ৪,০০০ টাকায়: দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ক্যান্সারের ওষুধ সাশ্রয়ী করছে

5
ইলন মাস্ক। ছবি : রয়টার্স
আন্তর্জাতিক

এক ট্রিলিয়ন ডলার দিয়ে ইলন মাস্ক কী কী কিনতে পারতেন?

6
ছবি: এপি
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে সাগরে নামল চীনের সবচেয়ে বড় বিমানবাহী রণতরী ‘ফুজিয়ান’

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net