Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

যেভাবে এই উপমহাদেশে কনডেন্সড মিল্ক এলো

বার্মায় (অধুনা মিয়ানমার) মিল্কমেইড এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, এর টিনের কোটাগুলো চাল মাপার আদর্শ উপকরণ হিসেবে দেশটিতে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলেও এখনো চাল মাপার পাত্র হিসেবে কনডেন্সড মিল্কের কৌটার ব্যবহার দেখা যায়।
যেভাবে এই উপমহাদেশে কনডেন্সড মিল্ক এলো

ফিচার

টিবিএস ডেস্ক
01 August, 2022, 12:25 pm
Last modified: 01 August, 2022, 01:37 pm

Related News

  • যাত্রা শুরু করলো নিরাপদ দুধ উৎপাদন ও পুষ্টি সচেতনতায় গ্রিন ডেইরি প্রকল্পের ‘পুষ্টি কথা’
  • অধস্তন কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর প্রধান নির্বাহীকে বরখাস্ত করল নেসলে
  • দুধ নয়, মাখন তৈরি হচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে! 
  • সিরাজগঞ্জে শতকোটি টাকার দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার, তৈরি হচ্ছে উদ্যোক্তা
  • ‘চিনিমুক্ত’ পানীয়ে চিনির উপস্থিতি; দোকান থেকে ২৩৩ কেস ক্যান সরালো পেপসি

যেভাবে এই উপমহাদেশে কনডেন্সড মিল্ক এলো

বার্মায় (অধুনা মিয়ানমার) মিল্কমেইড এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, এর টিনের কোটাগুলো চাল মাপার আদর্শ উপকরণ হিসেবে দেশটিতে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলেও এখনো চাল মাপার পাত্র হিসেবে কনডেন্সড মিল্কের কৌটার ব্যবহার দেখা যায়।
টিবিএস ডেস্ক
01 August, 2022, 12:25 pm
Last modified: 01 August, 2022, 01:37 pm

প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধ পান করলে শরীর সুস্থ ও সবল থাকবে, এ কথা কোন বাঙালি ছেলেমেয়েটি জীবনে একবার হলেও শোনেনি! কিন্তু গরুর খাঁটি দুধের দেখা মেলা আজকের জমানায় যেমন ভার, তা আজ থেকে আরও কয়েক শতক আগেও ছিল।

ভারতবর্ষে দুধে ভেজাল মেশানোর 'প্রথা' অনেক পুরনো। দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণেও ত্রুটি ছিল, বিভিন্ন অঞ্চলে দুধের সরবরাহও সবসময় ভালো পাওয়া যেত না। বিশেষ করে উপমহাদেশের শহরগুলোতে খাঁটি, বিশুদ্ধ গোদুগ্ধ আস্বাদন করা অনেক মধ্যবিত্তের জন্য বিলাসিতা ছিল।

তার ওপর তাজা দুধের চেয়ে দুগ্ধজাত অন্যান্য খাবারের প্রাধান্যই বেশি ছিল এ অঞ্চলে। দুধের ব্যবসা মূলত বাড়িভিত্তিক ছিল। গোয়ালারা দুধ থেকে ঘি, পনির, দই ইত্যাদি তৈরি করতো। ভারতবর্ষীয়দের জীবনে টাটকা দুধের চেয়ে দুধের ভিন্ন ভিন্ন রূপই বেশি দেখা মিলত।

ইউরোপীয়দের কাছে উপমহাদেশ বসবাসের অযোগ্য হিসেবে যেসব কারণ ধরা দিয়েছিল, তরল দুধের অভাব তার মধ্যে অন্যতম ছিল। 'দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার রয়াল বুক' (১৯১২) অনুযায়ী, খাঁটি তরল দুধ সহজে না মেলার কারণে উপমহাদেশ ইউরোপীয় শিশুদের জন্য 'বাস্তবিকভাবেই বসবাস-অযোগ্য' ছিল।

ব্রিটিশরা এ সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ১৯ শতকের শেষ দিকে তারা সামরিক ডেইরি ফার্ম স্থাপন করতে শুরু করে। এই খামারগুলোতে গরুর দুধ, ননী, মাখন ইত্যাদি তৈরি করা হতো। তবে সচরাচর এগুলোর ভোক্তা ছিল সৈন্য ও তাদের পরিবারেরা।

এতে অবশ্য উপমহাদেশের অন্য শহরে বাস করা ইউরোপীয়দের দুধের সমস্যার সমাধান হলো না। তাদের কাছে উপমহাদেশের তরল দুধ তখনো দামি বা ভেজাল বস্তু হিসেবে বিবেচিত হতো। তবে শেষ পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধানেরও দেখা মিলল। আর সেটি হলো তরল, ঘন ও সুস্বাদু কনডেন্সড মিল্কের মাধ্যমে।

ছবি স্ক্রল ডট ইন থেকে সংগৃহীত

সামরিক রসদ

ধারণা করা হয়, ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে মার্কিন উদ্ভাবক গেইল বর্ডেন 'সৈনিক, আবিষ্কারক, ও বণিকদের' খাবারের কথা চিন্তা করে কনডেন্সড মিল্ক আবিষ্কার করেন।

মার্কিন গৃহযুদ্ধের সময় কন্টিনেন্টাল আর্মি ক্যালোরির সহজ উৎস হিসেবে কনডেন্সড মিল্ককে বেছে নিয়েছিল। তারপর অন্যান্য সেনাবাহিনীও কনডেন্সড মিল্ককে তাদের খাবারের তালিকায় যোগ করে। ক্রমে এটি ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার শহুরে পরিবার ও এসব অঞ্চলের উপনিবেশগুলোতে জনপ্রিয়তা লাভ করে।

ছবি স্ক্রল ডট ইন থেকে সংগৃহীত

ভারতবর্ষেও ঔপনিবেশিক জাহাজে করে কনডেন্সড মিল্কের আগমন ঘটে। স্থানীয় ইউরোপীয় যারা এতদিন স্বদেশের গরুর দুধ পান করতে পারতেন না, তারাও কনডেন্সড মিল্কের সুবাদে সে আক্ষেপ ঘোচাতে পারলেন।

বিশ শতকের শুরুতে অনেকগুলো ব্র্যান্ডের মিষ্টি ও মিষ্টিহীন কনডেন্সড মিল্ক পাওয়া যেত ভারতবর্ষের বাজারে। কিন্তু এ অঞ্চলে একটি ব্র্যান্ড শেষ পর্যন্ত কনডেন্সড মিল্কের সমার্থক হয়ে যায়। মিল্কমেইড নামক এ ব্র্যান্ডটির কনডেন্সড মিল্ক উপমহাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ওঠে।

মিল্কমেইড (বা যেকোনো ধরনের) কনডেন্সড মিল্ক মূলত খাওয়া হতো চায়ের সঙ্গে, বিকেলের পাউরুটি বা বিস্কুটের সঙ্গে জলখাবারে। কখনো কখনো ক্ষীরের পরিপূরক হিসেব দায়িত্ব পালন করত মিল্কমেইড।

১৯৯০-এর দশকে আমুল ব্র্যান্ড তাদের নিজস্ব কনডেন্সড মিল্ক 'মিঠাই' বাজারে আনে। কিন্তু ভারতে মিল্কমেইডের জনপ্রিয় এতই ছিল যে, আমুলের কনডেন্সড মিল্ক দেশটিতে 'আমুলের মিল্কমেইড' হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ছবি স্ক্রল ডট ইন থেকে সংগৃহীত

ভারতবর্ষে মিল্কমেইডের জয়ের গল্প উপনিবেশবাদ, পুঁজিবাদ ও ভাগ্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। গেইল বর্ডেন কনডেন্সড মিল্ক তৈরি করার পর ব্রিটেন ও এর কলোনিগুলোতে এটি সবচেয়ে বেশি চলতে লাগল। চার্লস ও জর্জ পেজ নামক দুই ভাই ১৮৬৬ সালে সুইজারল্যান্ডে অ্যাংলো-সুইস কনডেন্সড মিল্ক কোম্পানি গঠন করেন।

এই পেজ ভ্রাতৃদ্বয়ই মিল্কমেইড ব্র্যান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেন। একদম সূচনালগ্ন থেকেই সাফল্যের মুখ দেখতে থাকে ব্র্যান্ডটি। ১৮৬৮ সালেই প্রায় তিন লাখ ৭৪ হাজার কার্টন মিল্কমেইড বিক্রি হয় ব্রিটেন ও এর কলোনিগুলোতে।

এর কয়েকদশকের মধ্যেই ভারতীয় উপমহাদেশ ও এশিয়ার অন্যান্য স্থানে কনডেন্সড মিল্কের সমার্থক হয়ে ওঠে মিল্কমেইড। কলোনিয়াল বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা যায়, বার্মায় (অধুনা মিয়ানমার) মিল্কমেইড এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, এর টিনের কোটাগুলো চাল মাপার আদর্শ উপকরণ হিসেবে দেশটিতে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলেও এখনো চাল মাপার পাত্র হিসেবে কনডেন্সড মিল্কের কৌটার ব্যবহার দেখা যায়।

অ্যাংলো-সুইসের মিল্কমেইডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার চেষ্টা করে আরেক সুইস ব্র্যান্ড নেসলে। যদিও কোম্পানিটি ১৮৭০-এর দশকে নিজেদের কনডেন্সড মিল্ক বাজারজাত করে, জনপ্রিয়তার দিক থেকে সেটি মিল্কমেইডের ধারেকাছেও ছিল না। কিন্তু ১৯০৫ সালে এ দুই সুইস কোম্পানি একত্রিত হয়ে যায়।

অ্যাংলো-সুইসের সঙ্গে একীভূতের পর নেসলে সারাবিশ্বে নিজস্ব অফিস খুলতে শুরু করে। তৎকালীন ভারতে ১৯১২ সালে নিজেদের দপ্তর চালু করে নেসলে।

ভারতবর্ষে কনডেন্সড মিল্ক ইউরোপীয়দের জন্য আমদানি করা হলেও খুব দ্রুতই নেটিভরা এ খাবারের স্বাদের ফাঁদে পড়ে। যদিও প্রথমদিকে দাম, ধর্মীয় বিশ্বাস ও কারখানায় বানানো খাবারের প্রতি সাধারণ অবিশ্বাসের কারণে গোঁড়া হিন্দুরা কনডেন্সড মিল্ক গ্রহণে আপত্তি করেছিল, কিন্তু অপেক্ষাকৃত তরুণ প্রজন্ম যেকোনো ধরনের বিদেশি খাবারের ব্যাপারে উৎসুক ছিল।

ছবি স্ক্রল ডট ইন থেকে সংগৃহীত

নেসলে'র মিল্কমেইডের প্রথমদিকের বিজ্ঞাপনগুলোতে গরুর দুধ পানের পুষ্টিগুণ বিষয়ে আলোকপাত করা হতো। তাদের বিজ্ঞাপনের লক্ষ্য ছিল নারী ও শিশু। কনডেন্সড মিল্ক শিশু ও কিশোরদের জন্য অতি উত্তম খাবার- এমন বার্তাই থাকত ওই বিজ্ঞাপনগুলোতে। এ কৌশল কার্যকরী হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন কনসেন্ট্রেটেড মিল্ক ১৯২৮-এ লেখা হয়: 'অনেক হিন্দুই তাদের সন্তানদের কনডেন্সড মিল্ক খাওয়ানো বাড়িয়ে দিয়েছেন।'

দেশভাগের আগে উপমহাদেশে আরও অনেক ব্র্যান্ডের কনডেন্সড মিল্ক পাওয়া যেত। কিন্তু জনপ্রিয়তায় মিল্কমেইডই শীর্ষস্থান দখল করে রেখেছিল সবসময়। ১৯২৬ সালে মহাত্মা গান্ধী তার এক কাছের বন্ধুকে এক চিঠিতে নেসলের কনডেন্সড মিল্ককে সমুদ্রযাত্রায় টাটকা দুধের বিকল্প হিসেবে অভিহিত করেছেন। স্রেফ মিল্কমেইড খেয়েই দিব্যি বেঁচে থাকা যায় বলেও অভিমত প্রকাশ করেছিলেন তিনি।

দেশভাগের পরবর্তী দশকগুলোতে ভারত ও বাংলাদেশে পাকাপোক্ত জায়গা করে নেয় নেসলের মিল্কমেইড। দুধের মতো এটিকে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করার হ্যাপা ছিল না। কক্ষ তাপমাত্রায় দীর্ঘদিন ধরে ভালো থাকত মিল্কমেইড।

এরপর ভারত সরকার দুধের সরবরাহ বাড়ানোর জন্য 'অপারেশন ফ্লাড' পরিচালনা করে। এর মাধ্যমে ভারতে খাঁটি তরল দুধ সরবরাহের হার বেড়ে যায়। ফলে টিকে থাকার জন্য নতুন কৌশল অবলম্বন করতে হয় মিল্কমেইডকে।

১৯৮০'র দশকে নতুনভাবে দৃশ্যপটে আবির্ভূত হয় মিল্কমেইড। এবার মানুষ মিল্কমেইডকে বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবার যেমন লাড্ডু, হালুয়া, পায়েস, কুলফি, আইসক্রিম ইত্যাদি তৈরির অন্যতম উপকরণ হিসেবে ব্যবহার হতে শুরু করে। এমনকি মিল্কমেইড দিয়ে তৈরি করা যায় এমন সব খাবারের একটি রেসিপি বইও প্রকাশ করে নেসলে।

এদিকে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে কনডেন্সড মিল্ক ছিল ব্লু ক্রস, পরে আসে স্টারশিপ, ডেনিশ। একসময় গোয়ালিনী নামেও এখানে একটি কনডেন্সড মিল্ক বাজারে পাওয়া যেত, তবে এটা আদি মিল্কমেইডের বাংলা নাম কিনা কে জানে!  

  • সূত্র: স্ক্রল ডট ইন
  • মূল লেখা: প্রিয়দর্শিনী চ্যাটার্জি

 

Related Topics

টপ নিউজ

কনডেন্সড মিল্ক / দুগ্ধজাত পণ্য / নেসলে

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ছবি: টিবিএস
    নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর 
  • মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদ ও মো. আলমগীর শেখ ভারতের মেঘালয়ে পালিয়ে গিয়ে সেখান থেকে সেলফি পাঠিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। ছবি: জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া
    নিরাপত্তা বাহিনীর চোখে ধুলো দিয়ে যেভাবে পালালেন হাদির হত্যাচেষ্টাকারী
  • জামায়াত আমিরের বক্তব্য অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলভাবে উপস্থাপনের জন্য দুঃখপ্রকাশ
    জামায়াত আমিরের বক্তব্য অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলভাবে উপস্থাপনের জন্য দুঃখপ্রকাশ
  • ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করছেন জেনারেল আব্দুল্লাহ খান নিয়াজী। ছবি: সংগৃহীত
    নিয়াজির একাত্তর ডায়েরি
  • ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত
    ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল: ভাই ওমর বিন হাদি

Related News

  • যাত্রা শুরু করলো নিরাপদ দুধ উৎপাদন ও পুষ্টি সচেতনতায় গ্রিন ডেইরি প্রকল্পের ‘পুষ্টি কথা’
  • অধস্তন কর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর প্রধান নির্বাহীকে বরখাস্ত করল নেসলে
  • দুধ নয়, মাখন তৈরি হচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে! 
  • সিরাজগঞ্জে শতকোটি টাকার দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার, তৈরি হচ্ছে উদ্যোক্তা
  • ‘চিনিমুক্ত’ পানীয়ে চিনির উপস্থিতি; দোকান থেকে ২৩৩ কেস ক্যান সরালো পেপসি

Most Read

1
ছবি: টিবিএস
বাংলাদেশ

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর 

2
মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদ ও মো. আলমগীর শেখ ভারতের মেঘালয়ে পালিয়ে গিয়ে সেখান থেকে সেলফি পাঠিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। ছবি: জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া
বাংলাদেশ

নিরাপত্তা বাহিনীর চোখে ধুলো দিয়ে যেভাবে পালালেন হাদির হত্যাচেষ্টাকারী

3
জামায়াত আমিরের বক্তব্য অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলভাবে উপস্থাপনের জন্য দুঃখপ্রকাশ
অন্যান্য

জামায়াত আমিরের বক্তব্য অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলভাবে উপস্থাপনের জন্য দুঃখপ্রকাশ

4
ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করছেন জেনারেল আব্দুল্লাহ খান নিয়াজী। ছবি: সংগৃহীত
ইজেল

নিয়াজির একাত্তর ডায়েরি

5
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ

ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল: ভাই ওমর বিন হাদি

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab