Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
June 03, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, JUNE 03, 2025
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শক্তি ও দুর্বলতা দুয়েরই জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ ইরানের অর্থনীতি  

আন্তর্জাতিক

টিবিএস ডেস্ক
04 February, 2022, 07:20 pm
Last modified: 04 February, 2022, 07:26 pm

Related News

  • যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক চুক্তি প্রস্তাবে ইরানকে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি!
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতারিতদের নিজ দেশে ফেরত না পাঠিয়ে কেন অন্য দেশে পাঠানো হচ্ছে?
  • কলোরাডোয় সমাবেশে বোমা হামলা, আহত ৮

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শক্তি ও দুর্বলতা দুয়েরই জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ ইরানের অর্থনীতি  

অনেক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকের ধারণার চেয়েও বেশি অদম্যতা ও বৈচিত্র্য দেখিয়েছে ইরানি অর্থনীতি। ২০২০-২১ অর্থবছরে যা ২.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ২০২১-২২ বা চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৩.১ শতাংশ হওয়ার আভাসও দিয়েছে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক দাতা সংস্থাটি।  
টিবিএস ডেস্ক
04 February, 2022, 07:20 pm
Last modified: 04 February, 2022, 07:26 pm
ছবি: রয়টার্স

ইউক্রেনে আগ্রাসন চালালেই রাশিয়ার বিরুদ্ধে 'অতিদ্রুত ও কঠোর' নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিক ও পর্যবেক্ষকরা তেমন ধারণাই পোষণ করছেন। সেই নিষেধাজ্ঞা কতোটা সর্বব্যাপী হতে পারে তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা। তবে যে দেশটি ইতোমধ্যেই কয়েক দশক ধরে এমন নিষেধাজ্ঞার শিকার- সে হলো ইরান। যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক আর্থিক ব্যবস্থার সিংহভাগ। তাই ইরানের অর্থনীতিই মার্কিন বিধিনিষেধের সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক প্রভাব ফেলার ক্ষমতা সম্পর্কে সমুজ্জ্বল উদাহরণ।  

সেই ৮০'র দশক থেকে ইরান মার্কিন নিষেধাজ্ঞার শিকার। কেবল সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলেই ইরানের ৬৫৫ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এ তথ্য জানিয়েছে প্রভাবশালী থিঙ্ক ট্যাঙ্ক- সেন্টার ফর নিউ আমেরিকান সিকিউরিটি (সিএনএএস)।

তবে সাম্প্রতিক কালের সবচেয়ে কঠোর বিধি-নিষেধ আসে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়াদে। ইরানের সাথে বিশ্ব শক্তিগুলোর সম্পাদিত পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে তার প্রশাসন। এরপর ২০১৮ সাল থেকেই অত্যন্ত নির্দয় কিছু নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেওয়া হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল- সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশনস (সুইফট) থেকে ইরানি ব্যাংকগুলোকে বাদ দেওয়া। সুইফট আসলে বৈশ্বিক আন্তঃব্যাংক লেনদেন বার্তা প্রেরক ব্যবস্থা।

২০১৮ সালের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কেবল নিত্যনতুন নিষেধাজ্ঞার ঝুলিই খুলেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তারপর আসে আরো অনেক। ইরানের অর্থনীতিকে প্রচণ্ড চাপে ভেঙে পড়ার দ্বারপ্রান্তে উপনীত করে দেশটিকে আলোচনার টেবিলে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে যুক্তি দেয় হোয়াইট হাউজ।

২০২০ সালে ইরানের ব্যাংকগুলোর ওপর আরো নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। তখন দেশটির আর্থিক খাত কার্যত বিশ্ব অর্থনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ওই বছরেই প্যারিস ভিত্তিক ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ) ইরানকে কালো তালিকা ভুক্ত করে।

এসব পদক্ষেপ ছিল কেবল সংবাদ শিরোনামে আসার মতো বড় ঘটনা। সিএনএএস-এর তথ্যমতে, সব মিলিয়ে ইরানের অর্থনীতির ওপর ৯৬০টি নিষেধাজ্ঞা দেয় ট্রাম্প প্রশাসন।

ওই সময়ে কোভিড-১৯ মহামারিতে ইরানে বিপুল সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয় সঠিক ওষুধ ও চিকিৎসা উপকরণের অভাবে। মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ সংক্রমণ ঢেউয়ের শিকার দেশটিকে মানবিক বিবেচনায় নিষেধাজ্ঞার সর্বাত্মক জাল থেকে সাময়িক নিষ্কৃতি দিতে মানবাধিকার সংস্থা এবং কয়েকজন বিশ্বনেতাও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি অনুরোধ করেন। কিন্তু, তাতে কর্ণপাত না করে কঠোর অবস্থান ধরে রাখে যুক্তরাষ্ট্র।

ছবি: রয়টার্স

ট্রাম্প আমলের সেসব নিষেধাজ্ঞা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-ও অব্যাহত রেখেছেন। ওয়াশিংটনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থেকে আজ ইরানি অর্থনীতির কোনো খাতই মুক্ত নয়। যেকারণে দেশটি দুই বছরব্যাপী মন্দার মধ্যে পড়েছে, ব্যাহত হচ্ছে নাগরিকদের দৈনন্দিন জীবন। 

ইরানের বার্ষিক মূল্যস্ফীতি এখন ৪২ শতাংশেরও মতো ভয়াবহ হারে পৌঁছেছে। খোদ দেশটির পরিসংখ্যান দপ্তর দিয়েছে এ তথ্য। জাতীয় মুদ্রা- ইরানি রিয়াল গত তিন বছরে হারিয়েছে তার অর্ধেকের বেশি বিনিময় মূল্য।

দেশটির প্রধান রপ্তানিখাত পেট্রোলিয়াম। ২০১৭ সালে তেল রপ্তানি দৈনিক ২৫ লাখ ব্যারেল হলেও; নিষেধাজ্ঞার মুখে ২০২০ সালে তা মাত্র ৪ লাখ ব্যারেলে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছে ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। অবশ্য গেল বছর থেকে দেশটির জ্বালানি রপ্তানি কিছুটা পুনরুদ্ধার লাভ করেছে।

দেশটির শীর্ষ নেতৃত্ব এই বাস্তবতা অস্বীকার করেন না। গেল রোববার স্থানীয় ব্যবসায়ীদের একটি সম্মেলনে যোগ দিয়ে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আল খামেনি গেল দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও বিদেশি বিনিয়োগের তথ্য সন্তোষজনক অবস্থায় ছিল না বলে স্বীকার করেছেন।

তাই বলে ইরানের অর্থনীতি একেবারে ভেঙে পড়েছে তাও নয়। গেল বছরেই খুব নিম্ন অবস্থান থেকে হলেও প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরতে শুরু করেছে অর্থনীতির চাকা। আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য বৃদ্ধি, কোভিড-১৯ জনিত বিধিনিষেধ লাঘব এবং বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের চড়া দাম—এসবই রাখে ইতিবাচক ভূমিকা।

অনেক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকের ধারণার চেয়েও বেশি অদম্যতা ও বৈচিত্র্য দেখিয়েছে ইরানি অর্থনীতি। ২০২০-২১ অর্থবছরে যা ২.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ২০২১-২২ বা চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৩.১ শতাংশ হওয়ার আভাসও দিয়েছে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক দাতা সংস্থাটি।  

নিষেধাজ্ঞা প্রতিরোধী অর্থনীতি

ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির প্রশাসন আরো উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নিয়েছে। রইসি বলেছেন, তিনি ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি চান।  

রক্ষণশীল এই প্রেসিডেন্ট বিশ্বাস করেন 'নিষেধাজ্ঞা প্রতিরোধী অর্থনীতি' ডকট্রিন বাস্তবায়নের মাধ্যমে তা অর্জন করা সম্ভব বলে। এই নীতিতে বিভিন্ন খাতে সম্পূর্ণ স্বনির্ভর হওয়ার পাশাপাশি রয়েছে চীন ও রাশিয়ার মতো আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের সাথে বাণিজ্যের সম্পর্ক জোরদার করা।

এসব পদক্ষেপ এবং ভিয়েনায় নতুন পরমাণু চুক্তির বিষয়ে ইরানি কূটনৈতিকদের আলোচনায় অংশগ্রহণ নিষেধাজ্ঞার চাপ কিছুটা হলেও কমিয়ে অর্থনীতিকে বিকাশের ধারায় এনেছে, তবে সেক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।

এনিয়ে ইউরেশিয়ান নেক্সাস পার্টনার্সের ম্যানেজিং পার্টনার বিজান খাজেহপুর বলেন, "ইরানের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সম্ভাবনাকে ব্যাহত করবে ব্যাংকিং খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং এফএটিএফ এর কালো তালিকাভুক্তিকরণ।"

তিনি কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে বলেন, ব্যাংকিং খাতের নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকলে, লেনদেনে বিপুল খরচ থেকেই যাবে। ফলে আমদানি ও রপ্তানি দুইই ব্যয়বহুল হয়ে থাকবে। ফলে নির্দিষ্ট কিছু বাজার ও কোম্পানির সাথেই যুক্ত হতে পারবে ইরানি অর্থনীতি, যা হবে বিকাশের প্রতিবন্ধক।    

তার মতে, "একারণে স্বল্প মাত্রার প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারলেও, সমৃদ্ধির কাঙ্ক্ষিত দ্বারে পৌঁছাতে পারবেনা ইরানি অর্থনীতি।"

খাজেহপুর আরো জানান, সীমিত এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলেও অবকাঠামো খাতে বড় কিছু বিনিয়োগ জরুরি, আর শুধুমাত্র নিষেধাজ্ঞা উঠে গেলেই সে ধরনের বিনিয়োগ আসা সম্ভব।

আগামী মার্চের শেষদিকে ইরানি নববর্ষের শুরুতে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকবে এমন অনুমান করে প্রণীত প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপন করবে রইসির প্রশাসন। সেখানে তেল খাত থেকে আয় বৃদ্ধি এবং ৬০ শতাংশ রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির অনুমান রয়েছে।  

এসব প্রাক্কালন পূরণ হলেও উল্লেখযোগ্য বাজেট ঘাটতির মধ্যে দিয়েই যাবে তেহরান। কয়েক যুগের পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার ফলে ট্রাম্প আসার আগে থেকেই বার্ষিক ঘাটতি সাধারণ বিষয় হয়ে ওঠে।

চীন ও রাশিয়ার ভূমিকা

জ্বালানি তেল বিক্রির বেশিরভাগ আয় চীন থেকে আসবে এমন প্রত্যাশা তেহরানের। বেইজিং-ই এখন ইরানি তেলের শীর্ষ ক্রেতা।

নিষেধাজ্ঞার কারণে দুই দেশের মধ্যে তেল বাণিজ্যের পরিমাণ গোপন রাখা হয়। ইরান থেকে কেনা অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চালান মালয়েশিয়া, ওমান বা আমিরাতের মতো কোনো দেশ থেকে আসছে বলে দেখায় বেইজিং।

তবে চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে গোপনীয়তার এই চাদর সরিয়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রথমবার ইরান থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির কথা জানায় চীন। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা অবজ্ঞা করেই যা তারা বাণিজ্য করছে তা ঘোষণা দিয়ে জানিয়ে ওয়াশিংটনকে বিব্রত করেছে এশীয় পরাশক্তিটি।  

ছবি: রয়টার্স

আন্তর্জাতিক জ্বালানি তেলের বাজারও ঝুঁকে আছে ইরানের অনুকূলে। গেল সপ্তাহে বিগত সাত বছরের মধ্যে তেলের মূল্য সর্বোচ্চ মাত্রা স্পর্শ করে। ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে রাশিয়ার উত্তেজনা এবং ওপেক প্লাস জোটের সরবরাহ কর্তন ধরে রাখায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়।

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য চাঙ্গা এমন সময়ে হয়েছে, যার দিনকয়েক আগেই তেল রপ্তানি বৃদ্ধির কথা জানায় রইসি প্রশাসন। প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানির সাবেক প্রশাসনের শেষ মাস গেল বছরের আগস্টের তুলনায় যা ৪০ শতাংশ বেড়েছে।

জানুয়ারি মাসে চীন ও রাশিয়ার সাথে রাজনৈতিক ও অর্থনীতির দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতেও ব্যস্ত সময় পার করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা।

ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুলাহি চীনের জিংশু সফরকালে বলেন, ২০২০ সালে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি সহযোগিতার চুক্তি বাস্তবায়ন পর্যায়ে রয়েছে। অবশ্য তিনি এব্যাপারে বিস্তারিত জানাননি।

অন্যদিকে, রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে ক্রেমলিনে বৈঠক করেন ইব্রাহিম রইসি। আলোচনায় দুই নেতাই পারস্পরিক সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করার ওপর জোর দেন, দুই দেশের কর্মকর্তারা একাধিক চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই করেন। ইরানি কর্মকর্তাদের দাবি, নিকট ভবিষ্যতে এসব চুক্তি বাস্তব সুফল বয়ে আনবে।


সূত্র: আল জাজিরা

Related Topics

টপ নিউজ

ইরান / মার্কিন নিষেধাজ্ঞা / যুক্তরাষ্ট্র / যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান / অর্থনীতি / ইরানের অর্থনীতি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা, পাবেন জুলাই থেকে
  • সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা বাড়ানোর ঘোষণা অর্থ উপদেষ্টার
  • যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে, যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে
  • নোবেল পুরস্কারসহ ৯ ধরনের পুরস্কারের আয়ে দিতে হবে না কর
  • ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থায় ৪০০ ইলেকট্রিক বাস যুক্ত করার ঘোষণা
  • এখন থেকে বছরে একবারের বেশি ব্যাগেজ রুলসের সুবিধায় স্বর্ণ আনা যাবে না

Related News

  • যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক চুক্তি প্রস্তাবে ইরানকে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি!
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতারিতদের নিজ দেশে ফেরত না পাঠিয়ে কেন অন্য দেশে পাঠানো হচ্ছে?
  • কলোরাডোয় সমাবেশে বোমা হামলা, আহত ৮

Most Read

1
অর্থনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা, পাবেন জুলাই থেকে

2
অর্থনীতি

সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা বাড়ানোর ঘোষণা অর্থ উপদেষ্টার

3
অর্থনীতি

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে, যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে

4
বাংলাদেশ

নোবেল পুরস্কারসহ ৯ ধরনের পুরস্কারের আয়ে দিতে হবে না কর

5
বাংলাদেশ

ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থায় ৪০০ ইলেকট্রিক বাস যুক্ত করার ঘোষণা

6
অর্থনীতি

এখন থেকে বছরে একবারের বেশি ব্যাগেজ রুলসের সুবিধায় স্বর্ণ আনা যাবে না

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net