Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Sunday
June 08, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
SUNDAY, JUNE 08, 2025
বিকল্প মুদ্রা কতটা সম্ভব?

অর্থনীতি

হারুন উর রশীদ স্বপন
21 September, 2022, 05:00 pm
Last modified: 21 September, 2022, 05:00 pm

Related News

  • বাজেট ২০২৫–২৬: ব্যবসায়ী মহলে স্পষ্ট অসন্তোষ
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • আমদানি কম, আস্থা নেই, প্রবৃদ্ধি শ্লথ: বাংলাদেশ কি ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়ছে?
  • অর্থনীতি ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত মিলছে: এমসিসিআই

বিকল্প মুদ্রা কতটা সম্ভব?

আন্তর্জাতিক লেনদেনে ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে বিকল্প মুদ্রা নিয়ে ভাবছে বাংলাদেশ। ইউরো বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এখন চীনা মুদ্রা ইউয়ান, রাশিয়ান রুবল এবং ভারতীয় রুপি নিয়ে চিন্তা করা হচ্ছে।
হারুন উর রশীদ স্বপন
21 September, 2022, 05:00 pm
Last modified: 21 September, 2022, 05:00 pm

আন্তর্জাতিক লেনদেনে ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে বিকল্প মুদ্রা নিয়ে ভাবছে বাংলাদেশ। ইউরো বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এখন চীনা মুদ্রা ইউয়ান, রাশিয়ান রুবল এবং ভারতীয় রুপি নিয়ে চিন্তা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এরইমধ্যে চীনা মুদ্রায় এলসি খোলার অনুমতি দিয়েছে।  বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকে চীনা মুদ্রার ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। তারা বিদেশে প্রতিনিধিত্বকারী শাখায়ও একাউন্ট খুলতে পারবে।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, এটা কতটা সম্ভব হবে এবং কতটা কাজে আসবে? বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিকল্প মুদ্রা ব্যবহারে  তেমন বাধা নেই। তবে এটা কতটা কাজে আসবে সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে। যমুনা ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আমিন মনে করেন, 'আমরা যেহেতু রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি করি, তাই চীনা বা ভারতীয় মুদ্রা আমাদের কাছে তো তেমন থাকবে না।' 

আর ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং সেন্টার ফর পলিসি রিচার্স ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, 'বিকল্প মুদ্রা থেকে আমাদের তো আবার ডলারেই কনভার্ট করতে হবে। তাতে তো তেমন লাভ হবে না।'

বাংলাদেশের মোট আমদানির ৪০ শতাংশই হয় চীন এবং ভারত থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, মোট রফতানির ২৬ শতাংশ এবং আমদানির সাড়ে ৩ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে। মোট রফতানির ৫৬ শতাংশ এবং আমদানির ৮ শতাংশ হয় ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে।

কোন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যের অবস্থা কী সেটা বিবেচনায় রেখে কাজ করছে সরকার।

মুদ্রার ওপর আস্থার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ

যমুনা ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আমিন বলেন, ইউএস ডলারের মধ্যস্থতা থেকে বের হওয়ার জন্য বিকল্প মুদ্রা ব্যবহারে উদ্যোগ ভালো। এতে ডলারনির্ভরতা কিছুটা হলেও কমবে। কিন্তু এটা কতটা সফল হবে, তা অনেকটাই নির্ভর করছে দেশের সক্ষমতার ওপর। 

তিনি বলেন, 'আমরা একটি আমদানিনির্ভর দেশ। ভারত থেকে আমরা আমদানি করি সাত-আট বিলিয়ন ডলারের পণ্য। কিন্তু রপ্তানি করি এক বিলিয়ন ডলারের পণ্য। চীনে রপ্তানি করি এক বিলিয়নের নিচে। কিন্তু আমদানি করি এর চেয়ে অনেক বেশি। ফলে আমাদের কাছে চীনা মুদ্রা ইউয়ান পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকবে না। প্রচুর ভারতীয় রুপি থাকবে না।  আর গোল্ড কেন মানুষ রাখে, কারণ এটার দাম তেমন কমবে না বলে মানুষের আস্থা আছে। ডলারের ওপরও তেমনি মানুষের আস্থা আছে। এখন দুই দেশের মুদ্রার ওপরে পরস্পরের আস্থা কতটুকু তা-ই আসল কথা।'

ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, 'আমি যদি চীনে রপ্তানি করে ডলার পাই, সেই ডলার দিয়ে তুলা আমদানির বিল মেটাতে পারি।  তুলা আনতে হবে আমেরিকা থেকে। তাহলে আমার জন্য ডলারটা লাভজনক। এখন ইউয়ান যদি ডলারে কনভার্ট করি তাহলে তো এখানে কিছুটা লোকসান হবে। আবার একই ব্যক্তি কিন্তু আমদানি ও রপ্তানি করছেন না।'

কারেন্সি বাস্কেট

বিশ্লেষকেরা জানান, বিশ্বের পাঁচটি দেশের মুদ্রা নিয়ে এখন ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সি বাস্কেট করা হয়েছে। ইউএস ডলার, ব্রিটিশ পাউন্ড, ইউরো, জাপানি ইয়েন এবং চীনা ইউয়ান। এশিয়ান ক্লিয়ারিং সিস্টেমের (আকু) মাধ্যমে এশিয়ার দেশগুলো তাদের আমদানি রপ্তানি দায় পরিশোধ করে। সেখানে ডলার মধ্যস্থতাকারী মুদ্রা। কিন্তু সেটা থাকলেও এর অধীনেই দুই দেশ তাদের নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহার করতে পারে। 

আবার চীন ক্রসবর্ডার ইন্টারব্যাংক পেমেন্ট সিস্টেম গড়ে তুলেছে। এশিয়া আফ্রিকার ৩০-৩৫টি দেশ এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে লেনদেন করে। এটার কারেন্সি হচ্ছে চীনা ইউয়ান। 

কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে চাইলেও তা খুব ধীর গতিতে হচ্ছে বলে মনে করেন ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, 'এখনো ৫৯ শতাংশ রিজার্ভ হলো ইউএস ডলারে। ইউরো প্রায় ২০ ভাগ। আর সব মুদ্রা মিলিয়ে বাকি ২০ শতাংশ। ইউয়ান ২.২৫ শতাংশ। বিকল্প মুদ্রার ক্ষেত্রে ইউয়ান কিছুটা ভূমিকা রাখতে পারে। ভারতীয় রুপিও হয়তো হবে। কিন্তু রুবল সম্ভব নয়।'

কীভাবে বিনিময় সম্ভব

যেসব দেশ তাদের দুই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে একাউন্ট খুলবে তারা ডলার এড়িয়ে নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেন করতে পারে। এটা ইউয়ান, ভারতীয় রুপি, রাশিয়ান রুবল সব ক্ষেত্রেই হতে পারে। তবে যাদের রপ্তানি বেশি তাদের সুবিধা। কারণ তাদের কাছে মুদ্রা জমা থাকবে। 

নুরুল আমিন বলেন, 'তবে বিষয়টি নির্ভর করে ওই মুদ্রার ওপর কতটা আস্থা আছে তার ওপর। কারেন্সি পাওয়া কোনো সমস্যা হয় না যদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ওই কারেন্সির অ্যাকাউন্ট থাকে। কারেন্সি পাওয়ার আরো একটি পথ আছে। সেটা হলো ইন্টারন্যাশনাল কনভার্সন।  পাউন্ডকে ডলারে কনভার্ট করা যায়। তবে মুদ্রার মান কত হবে সেটা যেকোনো মুদ্রার ক্যাপাসিটির ওপর নির্ভর করে। ক্রস কারেন্সি মান প্রতিদিন নির্ধারণ হয় বাজারের ওপর। এটা সাধারণ মানুষের কাজ নয়।'

লাভ কী হবে?

আহসান এইচ মনসুর বলেন, 'আমাদের এইটুকু লাভ হতে পারে যে আমরা চীন ও ভারতে রপ্তানি করে  তাদের যে মুদ্রা পাব তা ব্যবহার করতে পারব। তবে সেটা যদি কেউ বিক্রি করতে চান, অন্যরা না-ও কিনতে চাইতে পারে। এটা ব্যক্তির লাভের উপর নির্ভর করে। এখানে আমদানির ক্ষেত্রে ডলার বাঁচবে। কিন্তু রপ্তানির ক্ষেত্রে তো আর সেটা হবে না। আসলে অর্থনৈতিক সক্ষমতা অর্জনই আসল কথা।'

বাংলাদেশের মোট আমদানির ২৬ শতাংশ চীন এবং ১৪ শতাংশ ভারত থেকে আসে। ওই দুই দেশে মোট রপ্তানির তিন শতাংশ করে হয়।

বাংলাদেশে এখন রিজার্ভের পরিমাণ ৩৭.১৩ বিলিয়ন ডলার। আর ব্যাংকে এক ডলারের বিনিময় হার ৯৬ টাকা, খোলাবাজারে ১০৬ টাকা। গত এক বছরে ডলারের দাম বেড়েছে ১২ শতাংশ।


  • সূত্র: ডয়েচে ভেলে বাংলা
     

Related Topics

টপ নিউজ / বাংলাদেশ

বিকল্প মুদ্রা / অর্থনীতি / ডলার / ইউয়ান / রুপি / রুবল

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?
  • জি-৭ সম্মেলনে মোদিকে আমন্ত্রণ, তোপের মুখে কানাডার প্রধানমন্ত্রী
  • গাজায় ইসরায়েল-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতা ইয়াসির আবু শাবাব কে?
  • বন্ধু থেকে শত্রু: ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের নাটকীয় অবসান
  • শেখ পরিবারের একচ্ছত্র শাসন থেকে দুই ভাইয়ের মনোনয়ন লড়াই: বাগেরহাটের রাজনীতিতে পরিবর্তনের হাওয়া
  • রাশিয়ার ‘আন্ডারকভার’ ড্রোন যুদ্ধ: ‘হোম কল’, ছদ্মবেশ—আরও যত কৌশল

Related News

  • বাজেট ২০২৫–২৬: ব্যবসায়ী মহলে স্পষ্ট অসন্তোষ
  • মধ্যমেয়াদে ৭ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত, ধীরে উত্তরণের আশা অর্থ মন্ত্রণালয়ের
  • আগামী অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরতা আরও বাড়াবে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১ লাখ কোটি টাকা
  • আমদানি কম, আস্থা নেই, প্রবৃদ্ধি শ্লথ: বাংলাদেশ কি ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়ছে?
  • অর্থনীতি ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত মিলছে: এমসিসিআই

Most Read

1
ফিচার

চাটগাঁইয়াদের চোখে ‘ভইঙ্গা’ কারা? কেনই-বা এই নাম?

2
আন্তর্জাতিক

জি-৭ সম্মেলনে মোদিকে আমন্ত্রণ, তোপের মুখে কানাডার প্রধানমন্ত্রী

3
আন্তর্জাতিক

গাজায় ইসরায়েল-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতা ইয়াসির আবু শাবাব কে?

4
আন্তর্জাতিক

বন্ধু থেকে শত্রু: ট্রাম্প-মাস্ক সম্পর্কের নাটকীয় অবসান

5
বাংলাদেশ

শেখ পরিবারের একচ্ছত্র শাসন থেকে দুই ভাইয়ের মনোনয়ন লড়াই: বাগেরহাটের রাজনীতিতে পরিবর্তনের হাওয়া

6
আন্তর্জাতিক

রাশিয়ার ‘আন্ডারকভার’ ড্রোন যুদ্ধ: ‘হোম কল’, ছদ্মবেশ—আরও যত কৌশল

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net