Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
The Business Standard বাংলা

Tuesday
June 17, 2025

Sign In
Subscribe
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • সারাদেশ
  • কর্পোরেট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • English
TUESDAY, JUNE 17, 2025
যেভাবে ঋণখেলাপি হল ইমাম গ্রুপ

অর্থনীতি

ওমর ফারুক
09 December, 2020, 02:25 pm
Last modified: 09 December, 2020, 03:55 pm

Related News

  • শিল্প ও জ্বালানি সংকট: ‘১৯৭১-এর বুদ্ধিজীবীদের মতোই উদ্যোক্তাদের হত্যা করা হচ্ছে’: বিটিএমএ সভাপতি
  • নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
  • ব্যাপক ক্ষতির মুখে ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন অন্তত ৬০ বড় ঋণগ্রহীতার
  • ১.৭৭ লাখ কোটি টাকার ঋণের মামলায় মাত্র ২০ শতাংশ আদায় করেই নিষ্পত্তি
  • ৩,৩০০ কোটি টাকা ঋণ; ডুবতে বসেছে এক সময়ের সফল প্রতিষ্ঠান প্রভিটা গ্রুপ

যেভাবে ঋণখেলাপি হল ইমাম গ্রুপ

৫৫ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, দুবাইয়ে পালিয়ে গেছেন ৮০০ কোটি টাকার ঋণখেলাপি মোহাম্মদ আলী
ওমর ফারুক
09 December, 2020, 02:25 pm
Last modified: 09 December, 2020, 03:55 pm

ইমাম গ্রুপ ও মোহাম্মদ আলী

  • ১৫ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাওনা খেলাপি ঋণ ৭৯৩ কোটি টাকা
  • ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণ নিয়ে জমিতে বিনিয়োগ
  • খেলাপি ঋণ আদায় ও চেক ডিজঅনার হওয়ায় গ্রুপের বিরুদ্ধে ৬০টি মামলা
  • ৫৫ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • চেক ডিজঅনারের দুই মামলায় দুই বছরের কারাদন্ড
  • জানুয়ারিতে গোপনে দুবাই পালিয়েছেন মোহাম্মদ আলী
  • বাবার পরামর্শ নিয়ে দেশে ব্যবসা পরিচালনা করছেন বড় ছেলে

     

খেলাপি ঋণ পরিশোধ না করায় বিভিন্ন ব্যাংকের দায়ের করা ৫৫ মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর গোপনে আরব আমিরাতে পালিয়ে গেছেন চট্টগ্রামের ইমাম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ আলী।

তার কাছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পাওনা খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। সম্প্রতি নগরীর আগ্রাবাদ হোটেলে ছোট ছেলের জাকজমকপূর্ণ বিয়ের অনুষ্ঠান হলেও তিনি দেশে আসেননি। দুবাইয়ে কেনা নিজস্ব ফ্ল্যাটে থাকেন। মোহাম্মদ আলী আরব আমিরাতে ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনাও করছেন বলে জানা গেছে।
 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইমাম গ্রুপের এক কর্মকর্তা জানান, গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দায়ের করা মামলায় গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে একের পর এক গ্রেপ্তারি পরোয়ারা জারি হতে থাকে।

গত বছর একটি ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানির দায়ের করা মামলায় এক বছরের সাজা হয় মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে। রায়ের পর কয়েক মাস নগরীর লাভ লেইনে এক ব্যবসায়িক পার্টনারের বাসায় গা ঢাকা দিয়েছিলেন তিনি। এরপর জানুয়ারিতে আরব আমিরাতে পালিয়ে যান। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়ার দুটি চেকের মামলায় এক বছরের সাজা ও সমপরিমাণ (১৫ কোটি টাকা) অর্থদণ্ড দেয়া হয়।

ইমাম গ্রুপের ব্যবসা এখন দেখভাল করছেন তার বড় ছেলে আলী ইমাম মুন্না। দুবাই থাকা বাবার পরামর্শ নিয়েই তিনি ব্যবসা পরিচালনা করছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সপ্তাহ খানেক আগেও বাবার সাথে দেখা করে দেশে ফিরেছেন তিনি।

সার্বিক বিষয়ে জানতে মোহাম্মদ আলীর ছেলে আলী ইমাম মুন্নার মুঠোফোনে গত দুই দিন ধরে একাধিক বার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

চট্টগ্রামে শীর্ষ ঋণখেলাপিদের অন্যতম ইমাম গ্রুপের মোহাম্মদ আলী। তার কাছে ১৫টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাওনা খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭৯৩ কোটি টাকা।

খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য ইমাম ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে বেশিরভাগ মামলা হয় ২০১২-১৩ সালে। খেলাপি ঋণ আদায়ে অর্থঋণ আদালত ও চেক ডিজঅনার হওয়ায় নেগোশিয়েশবল ইনস্ট্রুমেন্ট আইনে (এনআই অ্যাক্ট) প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে কমপক্ষে ৬০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এসব মামলায় গ্রুপটির কাছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৭৯৩ কোটি টাকা পাওনার তথ্য রয়েছে এই প্রতিবেদকের কাছে। এসব মামলার মধ্যে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে মোট ৫৫ টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।

এক সময় ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংকের (এনসিসি) পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন মোহাম্মদ আলী। এই পরিচয়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে সহজেই ঋণ সুবিধা নিতেন তিনি। পরে ব্যাংকে তার শেয়ারের পরিমাণ ২ শতাংশের নিচে নেমে যাওয়া এবং বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণখেলাপি হয়ে পড়ায় এনসিসির পর্ষদ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।

নব্বইর দশকে অবৈধ পথে পণ্য আমদানি করে ব্যবসার জন্য চট্টগ্রামে তিনি ব্ল্যাকার মোহাম্মদ আলী নামে পরিচিতি পান। এর আগে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ-টেরিবাজার এলাকায় বিভিন্ন দোকানের কর্মচারি হিসেবে কাজ করতেন তিনি।

নব্বইয়ের দশকে খাতুনগঞ্জের ভোগ্যপণ্যের বাজারের অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করতো ইমাম ট্রেডার্স। পরে গ্রুপের ব্যবসা সম্প্রসারণ হয় গার্মেন্টস, যন্ত্রপাতি আমদানিসহ নানা খাতে। এসব খাতে বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নেয়া ঋণের বেশিরভাগ বিনিয়োগ হয়েছে জমি কেনায়।

২০১০ সালের পর থেকে ভোগ্যপণ্য ও ভূমি ব্যবসায় লোকসান শুরু হলে প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগ করা বিভিন্ন ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ ঋণ আটকে যায়। ভোগবিলাসেও প্রচুর টাকা ব্যয় করতেন মোহাম্মদ আলীসহ তার পরিবারের সদস্যরা।

অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়েরের পর উচ্চ আদালত থেকে স্থিতাদেশ নিয়ে অর্থ পরিশোধ না করেই বছরের পর বছর কাটিয়ে দিয়েছেন মোহাম্মদ আলী।

ইমাম গ্রুপের কাছে সবচেয়ে বড় অংকের টাকা আটকে গেছে ন্যাশনাল ব্যাংকের (এনবিএল)। গ্রুপের প্রতিষ্ঠান মাস্টার ট্রেডিংয়ের কাছে ব্যাংকটির আগ্রাবাদ শাখার পাওনা প্রায় ১৮৬ কোটি টাকা। ঋণ আদায়ে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে এনবিএল ২০১২ সালে অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করে। আদালত ব্যাংকের পক্ষে রায় দেয়ার পর এখন চলছে টাকা উদ্ধারে জারি মামলা (এক্সিকিউশন কেইস) চলছে। এই মামলার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করে স্থিতাবস্থা নিয়ে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইমাম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইমাম ট্রেডার্সের কাছে সোনালী ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখার পাওনা প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। ২০১০ সালে ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য নেয়া ঋণের টাকা উদ্ধার হয় নি গত এক দশকেও। ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার শুনানি এখনো চলছে। ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের কাছে প্রতিষ্ঠানটির কোন জামানত না থাকা ও দীর্ঘ আট বছরেও মামলায় রায় না হওয়ায় ঋণের টাকা উদ্ধার নিয়ে শঙ্কায় আছেন ব্যাংকটির কর্মকর্তারা।

সোনালী ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ব্যবসার ভলিউম ও ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন ভালো হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটিকে ঋণ দেয়া হয়। কিন্তু এই ঋণ ব্যবসায় বিনিয়োগ না করে তা দিয়ে জমি কেনা হয়। ঋণ আটকে যাওয়ার পর মামলা করলেও রায় পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে।

গ্রুপের আরেক প্রতিষ্ঠান আনিকা এন্টারপ্রাইজের কাছে ১৩৭ কোটি পাওনা কৃষি ব্যাংকের। কৃষি প্রকল্পে বিনিয়োগের নামে নেয়া এই ঋণ নেয়া হয়। পাওনা আদায়ে ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অর্থঋণ মামলা দায়ের করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। 

ইমাম গ্রুপের অপর প্রতিষ্ঠান মেসার্স রোমানা এন্টারপ্রাইজের কাছে ব্যাংক এশিয়ার পাওনা খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৪ কোটি টাকা। এই ঋণের বিপরীতে কোনো জামানত নেই ব্যাংকের কাছে। ২০০৪-০৫ সালের বিভিন্ন সময়ে ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য নেয়া ঋণ ফেরত দেয়া হয়নি গত দেড় দশকেও।

ব্যাংকের দায়ের করা দুটি চেক ডিজঅনার মামলায় গত বছরের ১ ডিসেম্বর আদালত এক বছর কারাদন্ড দিয়েছে মোহাম্মদ আলীকে। তার বিরুদ্ধে ২০১২ সালে অর্থঋণ আদালতে করা মামলাটির বিচার কাজ উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত আছে।

ইমাম গ্রুপের কাছে উত্তরা ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখার পাওনা ৬১ কোটি টাকা। ২০০৮ সালে ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য এই ঋণ নেয়া হয়। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। মামলাটি বর্তমানে সাক্ষী পয়ায়ে রয়েছে। এছাড়াও দুটি চেক ডিজঅনার হওয়ার মামলা বর্তমানে রায় ঘোষণার পর্য়ায়ে রয়েছে।

এসব ব্যাংক ছাড়াও ইমাম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে এক্সিম ব্যাংকের ৬৫ কোটি, আইএফআইসি ব্যাংকের ৬১ কোটি, প্রাইম ব্যাংকের ৪৭ কোটি, ডাচ বাংলা ব্যাংকের ১৯ কোটি, যমুনা ব্যাংকের ১০ কোটি, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ৮ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের ৭ কোটি, ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪ কোটি, ইউসিবিএলের ২ কোটি, অগ্রণী ব্যাংকের দেড় কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।

পরিমাণ জানা না গেলেও ইমাম গ্রুপের কাছে বিআইএফসি, ফাস্ট লিজিংয়ের বড় অংকের খেলাপি ঋণ বকেয়া আছে বলে জানা গেছে।

এর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক ও ইউসিবিএলের ঋণ পরিশোধের জন্য সোলানামা (ঋণ পরিশোধে ব্যাপারে উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা বা আপোষনামা) করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

এক সময় ইমাম গ্রুপ ২০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যবসা করলেও এখন শুধু ইমাম বাটন কারখানাটি চালু আছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এই প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে লোকসানে রয়েছে। এ কারণে ২০১১ সাল থেকে শেয়ারহোল্ডারদের ডেভিডেন্টও দেয়া হচ্ছে না।

ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করলেও ইমাম গ্রুপ চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি ভবনসহ প্রচুর জমির মালিক বলে জানা গেছে। কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ পাড়ে ডাঙ্গাচর এলাকার প্রতিষ্ঠানটির বেশ কয়েক একর জমি আছে।

Related Topics

টপ নিউজ

ইমাম গ্রুপ / ঋণ খেলাপি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • ইসরায়েলে উড়ে যাওয়া ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রত্যক্ষ করলেন বিমানের পাইলট
  • যুদ্ধবিরতি নয়, তারচেয়ে ‘অনেক বড় কারণে’ জি-৭ সম্মেলন ছেড়ে এসেছি: ট্রাম্প
  • ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন বোমা ব্যবহারের ‘চিন্তা’ ট্রাম্পের; আগেভাগে ছাড়লেন জি৭ সম্মেলন
  • ইরানের নতুন ‘হাজ কাসেম’ ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার ইসরায়েলের জন্য হতে পারে হুমকির কারণ
  • নির্বাচনের আগে বিসিএস ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের ডিসি পদে নিয়োগে পুনর্বিবেচনা করছে সরকার
  • ‘আমি চাই না আমার সুন্দর তেহরান গাজা হয়ে যাক’: ইসরায়েলি হামলায় আতঙ্কিত, বিহ্বল ইরানিরা

Related News

  • শিল্প ও জ্বালানি সংকট: ‘১৯৭১-এর বুদ্ধিজীবীদের মতোই উদ্যোক্তাদের হত্যা করা হচ্ছে’: বিটিএমএ সভাপতি
  • নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
  • ব্যাপক ক্ষতির মুখে ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন অন্তত ৬০ বড় ঋণগ্রহীতার
  • ১.৭৭ লাখ কোটি টাকার ঋণের মামলায় মাত্র ২০ শতাংশ আদায় করেই নিষ্পত্তি
  • ৩,৩০০ কোটি টাকা ঋণ; ডুবতে বসেছে এক সময়ের সফল প্রতিষ্ঠান প্রভিটা গ্রুপ

Most Read

1
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলে উড়ে যাওয়া ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রত্যক্ষ করলেন বিমানের পাইলট

2
আন্তর্জাতিক

যুদ্ধবিরতি নয়, তারচেয়ে ‘অনেক বড় কারণে’ জি-৭ সম্মেলন ছেড়ে এসেছি: ট্রাম্প

3
আন্তর্জাতিক

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন বোমা ব্যবহারের ‘চিন্তা’ ট্রাম্পের; আগেভাগে ছাড়লেন জি৭ সম্মেলন

4
আন্তর্জাতিক

ইরানের নতুন ‘হাজ কাসেম’ ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার ইসরায়েলের জন্য হতে পারে হুমকির কারণ

5
বাংলাদেশ

নির্বাচনের আগে বিসিএস ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের ডিসি পদে নিয়োগে পুনর্বিবেচনা করছে সরকার

6
আন্তর্জাতিক

‘আমি চাই না আমার সুন্দর তেহরান গাজা হয়ে যাক’: ইসরায়েলি হামলায় আতঙ্কিত, বিহ্বল ইরানিরা

EMAIL US
contact@tbsnews.net
FOLLOW US
WHATSAPP
+880 1847416158
The Business Standard
  • About Us
  • Contact us
  • Sitemap
  • Privacy Policy
  • Comment Policy
Copyright © 2025
The Business Standard All rights reserved
Technical Partner: RSI Lab

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net